প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম: করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ে চট্টগ্রামে যুক্তরাজ্য, দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, আইসল্যান্ড এবং সুইজারল্যান্ডের করোনার ধরন শনাক্ত করেছেন গবেষকরা। তবে সুখবর হল এখনও পর্যন্ত ভারতের ভাইরাসের কোনো ধরন পাওয়া যায়নি।
সোমবার চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
চট্টগ্রামে ১০ জন কোভিড রোগীর নমুনা সংগ্রহ করে গবেষণার এ ফলাফল তুলে ধরেন চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) একদল গবেষক । এই গবেষণার সাথে ছিলেন বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের (বিসিএসাআইআর) দুই গবেষকও ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চলমান সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ে গত ২৮ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত ১০ জন নানা বয়সী কোভিড রোগীর নমুনা সংগ্রহ করেন তাঁরা। এর মধ্যে পাঁচজন রোগী হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। এসব নমুনার পূর্ণাঙ্গ জিনোম সিকুয়েন্স বা জীবন রহস্য উন্মোচন করতে ঢাকা বিসিএসআইআর এ পাঠানো হয়।
এই ১০ টি নমুনার জিনোম সিকুয়েন্সের তথ্য পাবলিক ডাটাবেজ GISAID-এ জমা দেওয়া হয়েছে।
সিভাসুর জনসংযোগ কর্মকর্তা খলিলূর রহমান জানান, গবেষণায় দেখা গেছে, ১০টি নমুনার ৬টিতেই যুক্তরাজ্য ধরন (B.1.1.7) ও তিনটিতে দক্ষিণ আফ্রিকার ধরনের (B.1.351) উপস্থিতি পাওয়া গেছে।
আর একটিতে অস্ট্রেলিয়া, সুইজারল্যান্ড ও আইসল্যান্ড এর ধরন (B.1.1.142) পাওয়া গেছে। তবে কোনো নমুনাতেই ভারতীয় ধরন (B.1.617) এর উপস্থিতি পাওয়া যায়নি।
চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) উপাচার্য প্রফেসর ড. গৌতম বুদ্ধ দাশের সার্বিক নির্দেশনায় সিভাসুর অধ্যাপক ড. পরিতোষ কুমার বিশ্বাস, অধ্যাপক ড. শারমিন চৌধুরী, ডা. ইফতেখার আহমেদ রানা, ডা. ত্রিদীপ দাশ, ডা. প্রাণেশ দত্ত, ডা. মো. সিরাজুল ইসলাম ও ডা. তানভীর আহমদ নিজামী এই গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন।
এছাড়া বিসিএসআইআর- গবেষক ড. মো. সেলিম খান ও ড. মো. মোরশেদ হাসান সরকারও ছিলেন।
তবে গবেষণাটি মূল্যায়ন করতে গিয়ে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) উপাচার্য প্রফেসর ড. গৌতম বুদ্ধ দাশ বলেন, আরও বেশি নমুনা থেকে ভাইরাসের জিনোম সিকুয়েন্স করলে প্রকৃত চিত্র উঠে আসত।
এর আগে করোনাভাইরাসের প্রথম ঢেউয়ে সিভাসুর উদ্যোগে আটটি নমুনা থেকে ভাইরাসের জিনোম সিকুয়েন্স করা হয়েছিল।
চট্টগ্রাম: করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ে চট্টগ্রামে যুক্তরাজ্য, দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, আইসল্যান্ড এবং সুইজারল্যান্ডের করোনার ধরন শনাক্ত করেছেন গবেষকরা। তবে সুখবর হল এখনও পর্যন্ত ভারতের ভাইরাসের কোনো ধরন পাওয়া যায়নি।
সোমবার চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
চট্টগ্রামে ১০ জন কোভিড রোগীর নমুনা সংগ্রহ করে গবেষণার এ ফলাফল তুলে ধরেন চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) একদল গবেষক । এই গবেষণার সাথে ছিলেন বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের (বিসিএসাআইআর) দুই গবেষকও ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চলমান সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ে গত ২৮ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত ১০ জন নানা বয়সী কোভিড রোগীর নমুনা সংগ্রহ করেন তাঁরা। এর মধ্যে পাঁচজন রোগী হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। এসব নমুনার পূর্ণাঙ্গ জিনোম সিকুয়েন্স বা জীবন রহস্য উন্মোচন করতে ঢাকা বিসিএসআইআর এ পাঠানো হয়।
এই ১০ টি নমুনার জিনোম সিকুয়েন্সের তথ্য পাবলিক ডাটাবেজ GISAID-এ জমা দেওয়া হয়েছে।
সিভাসুর জনসংযোগ কর্মকর্তা খলিলূর রহমান জানান, গবেষণায় দেখা গেছে, ১০টি নমুনার ৬টিতেই যুক্তরাজ্য ধরন (B.1.1.7) ও তিনটিতে দক্ষিণ আফ্রিকার ধরনের (B.1.351) উপস্থিতি পাওয়া গেছে।
আর একটিতে অস্ট্রেলিয়া, সুইজারল্যান্ড ও আইসল্যান্ড এর ধরন (B.1.1.142) পাওয়া গেছে। তবে কোনো নমুনাতেই ভারতীয় ধরন (B.1.617) এর উপস্থিতি পাওয়া যায়নি।
চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) উপাচার্য প্রফেসর ড. গৌতম বুদ্ধ দাশের সার্বিক নির্দেশনায় সিভাসুর অধ্যাপক ড. পরিতোষ কুমার বিশ্বাস, অধ্যাপক ড. শারমিন চৌধুরী, ডা. ইফতেখার আহমেদ রানা, ডা. ত্রিদীপ দাশ, ডা. প্রাণেশ দত্ত, ডা. মো. সিরাজুল ইসলাম ও ডা. তানভীর আহমদ নিজামী এই গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন।
এছাড়া বিসিএসআইআর- গবেষক ড. মো. সেলিম খান ও ড. মো. মোরশেদ হাসান সরকারও ছিলেন।
তবে গবেষণাটি মূল্যায়ন করতে গিয়ে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) উপাচার্য প্রফেসর ড. গৌতম বুদ্ধ দাশ বলেন, আরও বেশি নমুনা থেকে ভাইরাসের জিনোম সিকুয়েন্স করলে প্রকৃত চিত্র উঠে আসত।
এর আগে করোনাভাইরাসের প্রথম ঢেউয়ে সিভাসুর উদ্যোগে আটটি নমুনা থেকে ভাইরাসের জিনোম সিকুয়েন্স করা হয়েছিল।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৩ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৬ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৭ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪১ মিনিট আগে