এভাবেও ফিরে আসা যায়—কার্লোস আলকারাজের গত রাতের ম্যাচ দেখে অনেকের এমন কথাই মনে পড়াটা স্বাভাবিক। আর একটু হলেই ম্যাচটা যেখানে হেরে বসতেন, সেখানে জয় তো অনেক দূরের পথ। তবে নিজের ওপর ভরসা রেখে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত লড়েছেন। ফলও পেয়েছেন হাতেনাতে।
গ্র্যান্ড স্লামের শিরোপা কোকো গফের কাছে নতুন নয়। ২০২৩ সালে জেতেন ইউএস ওপেনের শিরোপা। রোলাঁ গারোতে গত রাতে জিতলেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় গ্ল্যান্ড স্লাম জিতলেন। চ্যাম্পিয়ন হয়ে যেন নিজের চোখকেই বিশ্বাস করতে পারছেন না আমেরিকান টেনিস তারকা।
রোলাঁ গারোঁয় আরাইনা সাবালেঙ্কা হয়ে উঠেছেন রীতিমতো অপ্রতিরোধ্য! টেনিসের বিশ্বের এক নম্বর খেলোয়াড় ফ্রেঞ্চ ওপেনে কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত টানা পাঁচ ম্যাচে কোনো সেটে হারেননি। আজ নারী এককে শেষ আটের লড়াইয়ে কিছুটা প্রতিরোধেরমুখে পড়তে হয়েছিল বেলারুশ তারকাকে। তবে শেষ পর্যন্ত বাধা টপকে অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন চীন
ফ্রেঞ্চ ওপেনের প্রথম রাউন্ডে দুর্দান্ত জয়ে শিরোপা রক্ষার অভিযান শুরু করেছেন কার্লোস আলকারাজ। আজ রোলাঁ গারোঁয় স্প্যানিশ তারকা ইতালির প্রতিযোগী জুলিও জেপিয়েরিকে সরাসরি সেটে ৬-৩, ৬-৪, ৬-২ হারিয়েছেন।
পিট সাম্প্রাস, জিমি কনর্স, বরিস বেকার কিংবা জন ম্যাকেনরোর মধ্যে সাধারণ মিল কী? সবাই টেনিস কিংবদন্তি। এর বাইরেও সাধারণ একটা মিল—কেউই ক্লে কোর্টের গ্র্যান্ড স্লাম ফ্রেঞ্চ ওপেন জিততে পারেননি।
ইন্ডিয়ান ওয়েলসের ফাইনালে মিরা আন্দ্রিভার কাছে না হারলে আরিনা সাবালেঙ্কা এতক্ষণে ঘোষণা দিতে পারতেন—আমেরিকার মাটিতে তিনি হারেন না! ওই হারের পরও অবশ্য সাবালেঙ্কা এমনটা দাবি করলে সেটা বেশি বাড়াবাড়ি হবে কি!
ইন্ডিয়ান ওয়েলসের সেমিফাইনালে দুই নম্বর র্যাঙ্কধারী ইগা শিয়াতেককে হারিয়েছিলেন। ফাইনালে হারালেন ‘নাম্বার ওয়ান’ আরিনা সাবালেঙ্কাকে। একই টুর্নামেন্টে র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ দুই তারকাকে হারিয়ে রাশিয়ার মিরা আন্দ্রিভা জানান দিলেন বিশ্ব টেনিসে নিজের আগমনী বার্তাও।
ডোপ টেস্টে পজিটিভ হওয়ার কারণে তিন মাস নিষিদ্ধ হয়েছেন বিশ্বের এক নম্বর টেনিস তারকা ইয়ানিক সিনার। যদিও গত আগস্টে তাঁকে নির্দোষ বলে রায় ঘোষণা করে একটি স্বাধীন ট্রাইব্যুনাল। তবে সেই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কোর্ট অব আরবিট্রেশন ফর স্পোর্টে (সিএএস) আপিল করে ওয়ার্ল্ড অ্যান্টি-ডোপিং এজেন্সি...
শৈশবে ফর্মুলা ওয়ান দেখতেই বেশি ভালো লাগত ইয়ানিক সিনারের। মাঝে মধ্যে আবার ছুটে যেতেন মিলানে। ইতালিয়ান ক্লাব এসি মিলানের পাঁড় ভক্তও তিনি। এর মধ্যে কখন যে টেনিসের প্রেমে পড়া। এই অঙ্গনে তাঁর আইডল আবার রজার ফেদেরার এবং নোভাক জোকোভিচ। এর মধ্যে রজার অনেক আগেই ছেড়েছেন টেনিস। জোকো এখনো খেললেও এবার চোটে পড়ে আ
অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার। আর আলেক্সান্দার জভেরেভ গত অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে খেলেছিলেন সেমিফাইনাল। র্যাঙ্কিংয়ের ১ নম্বর তারকা সিনার। ২ নম্বর জভেরেভ। অস্ট্রেলিয়ান ওপেন ছাড়া গত বছর ইউএস ওপেনও জিতেছিলেন সিনার। আর এখনো গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপার স্বাদই নেওয়া হয়নি জভেরেভের...
আরিনা সাবালেঙ্কার সামনে তিনি ছিলেন আন্ডারডগ। সাবালেঙ্কা অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে টানা দুবারের চ্যাম্পিয়ন। আর অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ফাইনালে এবারই তাঁর প্রথম উঠে আসা। কিন্তু ফাইনালে বাজিমাত করলেন আন্ডারডগ ম্যাডিসন কিসই। মেয়েদের এককের ফাইনাল ৬-৩,২-৬, ৭-৫ গেমে জিতে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের নতুন রানি হিসেবে করলেন...
অস্ট্রেলিয়ান ওপেন
কঠিন লড়াইয়ের পর প্রথম সেটের ফল নির্ধারণ হলো। কিন্তু দ্বিতীয় সেটে আর গেলেন না নোভাক জোকোভিচ, তার আগেই সরে দাঁড়ালেন। বাঁ পায়ের চোটে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের সেমিফাইনালে প্রথম সেটে হেরেই বিদায় জানালেন ২৪ বারের গ্র্যান্ড স্লামজয়ী। রড লেভার অ্যারেনায় প্রায় দেড় ঘণ্টা লড়াইয়ের পর শেষ হয় প্রথম সেট।
তাঁরা ভালো বন্ধু। এমনই যে আরিনা সাবালেঙ্কার ‘সাবা’-এর সঙ্গে বাদোসার ‘দোসা’ যোগ করে অনেকেই দুজনকে একত্রে ডাকেন সাবাদোসা। তো কাল অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে দুই বন্ধুর সেমিফাইনালে ৬-৪, ৬-২ গেমে জিতলেন বেলারুশের সাবালেঙ্কা। হারলেন স্পেনের বাদোসা।
তাঁরা ভালো বন্ধু। এমনই যে, আরিনা সাবালেঙ্কার ‘সাবা’-এর সঙ্গে বাদোসার ‘দোসা’ যোগ করে অনেকেই দুজনকে একত্রে ডাকেন সাবাদোসা। তো কাল অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে দুই বন্ধুর সেমিফাইনালে ৬-৪, ৬-২ গেমে জিতলেন বেলারুশের সাবালেঙ্কা। হারলেন স্পেনের বাদোসা।
আগের দিন কোয়ার্টার ফাইনালের বৈতরণি পেরিয়েছিলেন নোভাক জোকোভিচ ও আলেক্সান্দার জভেরভ। আর আজ কোয়ার্টার ফাইনালে জিতলেন ইয়ানিক সিনার ও বেন শেলটন। তাতে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের দ্বিতীয় সেমিফাইনালের লাইনআপও ঠিক হয়ে গেছে। ইয়ানিক সিনার খেলবেন শেলটনের বিপক্ষে।
আসছে মে’তে সাঁইত্রিশ পেরিয়ে আটত্রিশে পা রাখবেন নোভাক জোকোভিচ। এই বয়সেও কোর্টে তাঁর কী কৈশোরীয় চাঞ্চল্য! সে চাঞ্চল্যরের কাছে হার মানতে হয় তাঁর বয়সের অর্ধেকের কম, ২১ বছর বয়সী কার্লোস আলকারাসকে! তিন ঘণ্টা ৩৭ মিনিট লড়াইয়ে বর্ষীয়ান জোকোভিচ জিতেছেন ৪-৬, ৬-৪, ৬-৩,৬-৩ গেমে। এই জয়ে সেমিফাইনালে উঠে গেছেন সার্
এটাই তাঁর প্রথম অস্ট্রেলিয়ান ওপেন। কিন্তু মেলবোর্ন পার্কে যেভাবে খেললেন ১৯ বছর বয়সী লারনার তিয়েন; তাতে এটা তাঁর প্রথম অস্ট্রেলিয়ান বলে মেনে নেওয়াটা কঠিন। অবাছাই প্রতিযোগী হয়ে খেলতে এসে তরতরিয়ে উঠে যান চতুর্থ রাউন্ডে।