পুরো বিশ্বেই ফ্যাশনের ধারা যেমন বইছে, তাতে বলা যায়—ক্যাজুয়াল হোক বা পার্টিওয়্যার, যেকোনো পোশাকে আরামটাই যেন শুরু ও শেষ কথা। মানে এমন একটা পোশাক, যা পরে আপনি আত্মবিশ্বাস নিয়ে চলতে-ফিরতে পারবেন, আবার সে পোশাকটি আপনাকে দিনভর আরামেও রাখবে। উৎসব বা অনুষ্ঠানেও আজকাল তরুণেরা এই নীতি মেনে চলছেন।
পূজার কোন দিন কী পোশাক পরা হবে, তা নিয়ে জল্পনা-কল্পনা তো আগেই শুরু হয়ে গেছে। পূজায় যত রঙিন পোশাকই পরুন না কেন, লাল-সাদা জুটির আবেদনই আলাদা। উৎসবে একটু সাবেকি ধাঁচের সাজসজ্জা যাঁদের মনঃপূত, তাঁরা তো বটেই; যাঁরা নিত্যনতুন ট্রেন্ডে গা ভাসান, তাঁদেরও ‘না’ নেই চিরন্তন এই রঙের মেলবন্ধনে।
পূজায় শাড়ি পরার পরিকল্পনা থাকলে, আগে থেকেই নতুন শাড়ির সঙ্গে পরার জন্য ডিজাইনার ব্লাউজ অর্ডার করে রেখেছেন নিশ্চয়ই! একটু খুঁত খুঁতে স্বভাবের যাঁরা, তাঁরা আবার দরজিবাড়ি গিয়ে পছন্দসই নকশা দিয়ে ব্লাউজ বানিয়ে নিতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। তবে সাধারণ ব্লাউজ তো আর উৎসবে পরা যায় না। বলা ভালো, ব্লাউজের গলা
স্বস্তিকা মুখার্জি। অনেকের কাছে স্বস্তিকা মানে প্রাণের মানুষ। আবার কারও কাছে তিনি জীবনীশক্তির উৎস। তাঁকে দেখে যেন মেলে আত্মবিশ্বাসের পথ। দৃঢ় হয় মনোবল। নায়িকা বলতে আমাদের কল্পনায় যে চিরাচরিত প্রতিমা ভেসে ওঠে, তা থেকে অনেকটাই আলাদা এই লাস্যময়ী।