রাজশাহীতে অবাধে বিক্রি হচ্ছে নিষিদ্ধ কীটনাশক ও বালাইনাশক। সরকার নিষিদ্ধ করলেও নানা নামে এসব কীটনাশক বাজারজাত করা হচ্ছে। ফলে পরিবেশ, প্রকৃতি ও জনস্বাস্থ্য চরম হুমকির মুখে পড়েছে। ৯৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ ব্যবহারকারীই জানেন না এটি নিষিদ্ধ ও বিপজ্জনক।
ঝিনাইদহের শৈলকুপায় রাতের আধারে হাফিজ উদ্দিন বিশ্বাস নামের এক কৃষকের তিন বিঘা জমির দেড় হাজার পেঁপেগাছে কীটনাশক ছিটিয়ে ধ্বংস করে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে কৃষকের কয়েক লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ‘কীটনাশকের প্রচারণা দেখে ভালো কিছু মনে হলেও এটি আসলে বিষ। বিষকে কীভাবে আমরা খাদ্য উৎপাদনে ব্যবহার করি। এই কীটনাশক বন্ধ করতে হলে প্রয়োজনে রাস্তায় নামব।’
সভায় মৎস্য উপদেষ্টা বলেন, মাছ বিশেষ করে ছোট মাছকে কীভাবে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করা যায়, তার জন্য বিএফআরআইকে সচেষ্ট থাকতে হবে। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মৎস্য বিভাগ, বিএফআরআই এবং মৎস্য অধিদপ্তরকে অভিন্ন লক্ষ্যে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে। তবেই বাংলাদেশের মৎস্যসম্পদের গুণগত পরিবর্তন সম্ভব।