রাকিবুল ইসলাম, গাংনী (মেহেরপুর)
চলতি বোরো মৌসুমে মাজরা পোকার আক্রমণে ধান চাষে চরম সমস্যায় পড়েছেন স্থানীয় চাষিরা। বিভিন্ন কোম্পানির কীটনাশক ব্যবহার করেও এর কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি। ধানের শিষ কেটে যাওয়ায় চাষিরা বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছেন। যেখানে বিঘাপ্রতি প্রায় ২০ মণ ধানের ফলন হওয়ার কথা ছিল, সেখানে এবার ফলন কমপক্ষে ৫ থেকে ৬ মণ কমে যাবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
কিন্তু চাষিরা অভিযোগ করেছেন, এত বড় ক্ষতির পরও কৃষি অফিসের কোনো কর্মকর্তা মাঠে গিয়ে পরিস্থিতি যাচাই বা চাষিদের সঙ্গে কথা বলেননি। এ নিয়ে চাষিরা গভীর ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
স্থানীয় চাষিরা জানান, বিভিন্ন সময়ে তারা নিজেদের মতো বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহার করেন, কারণ কৃষি অফিস থেকে কোনো পরামর্শ বা সহায়তা পান না। অনেক ফসল নষ্ট হওয়ার পরও কৃষি কর্মকর্তাদের চোখে পড়ে না। চাষিরা দাবি করেছেন, কৃষি অফিস শুধু কয়েকজন চাষির জন্য নয়, সবার জন্য কাজ করুক।
উপজেলার তেরাইল দুর্লোভপুর এলাকার বজলুর রহমান বলেন, ‘মাজরা পোকায় ধান কেটে যাওয়ায় আমাদের ফলন অনেক কমে যাবে, যা বড় ক্ষতির কারণ। কিন্তু কৃষি অফিসের কেউ মাঠে আসে না। আমরা এমন কর্মকর্তা চাই, যিনি কৃষকের পাশে দাঁড়াবেন।’
তেরাইল বিলপাড়া গ্রামের আব্দুল খালেক বলেন, ‘কৃষি অফিসাররা চাষিদের খোঁজখবর নেন না। তাদের দুর্ব্যবহারে ভুগতে হয়। আমরা চাই এমন কর্মকর্তা, যিনি সব সময় কৃষকের পাশে থাকবেন।’
মো. দিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহার করেও মাকড় পোকার প্রতিকার পাইনি। কৃষি অফিসের কর্মকর্তারা যদি মাঠে এসে পরামর্শ দেন, তাহলে অনেক সুবিধা হবে।’
তেরাইল এলাকার চাষি মিল্টন হোসেন বলেন, ‘কৃষি অফিসাররা বড়দের কথাই শোনেন, আমাদের মতো গরিব কৃষকের কথা কেউ শোনে না।’
দেবীপুর গ্রামের শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘কৃষি অফিস যদি গ্রাম পর্যায়ে চাষিদের নিয়ে সভা-সমাবেশ করে পরামর্শ দেয়, তাহলে উপকার হতো। তারা নির্দিষ্ট কিছু চাষির সঙ্গে বেশি যোগাযোগ রাখে।’
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা শিমুল হোসেন বলেন, ‘আমি নতুন এসেছি। মাঠ পরিদর্শন করে মাজরা পোকার আক্রমণ থেকে ধান রক্ষায় চাষিদের সার্বিক পরামর্শ দেব।’
অন্যদিকে, গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন অভিযোগের বিষয়ে বলেন, ‘অনেক সময় উপসহকারী কর্মকর্তারা মাঠে গিয়ে চাষিদের পান না। তবে কৃষকের সমস্যা জানতে পারলে আমরা সেখানে যাব।’
চলতি বোরো মৌসুমে মাজরা পোকার আক্রমণে ধান চাষে চরম সমস্যায় পড়েছেন স্থানীয় চাষিরা। বিভিন্ন কোম্পানির কীটনাশক ব্যবহার করেও এর কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি। ধানের শিষ কেটে যাওয়ায় চাষিরা বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছেন। যেখানে বিঘাপ্রতি প্রায় ২০ মণ ধানের ফলন হওয়ার কথা ছিল, সেখানে এবার ফলন কমপক্ষে ৫ থেকে ৬ মণ কমে যাবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
কিন্তু চাষিরা অভিযোগ করেছেন, এত বড় ক্ষতির পরও কৃষি অফিসের কোনো কর্মকর্তা মাঠে গিয়ে পরিস্থিতি যাচাই বা চাষিদের সঙ্গে কথা বলেননি। এ নিয়ে চাষিরা গভীর ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
স্থানীয় চাষিরা জানান, বিভিন্ন সময়ে তারা নিজেদের মতো বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহার করেন, কারণ কৃষি অফিস থেকে কোনো পরামর্শ বা সহায়তা পান না। অনেক ফসল নষ্ট হওয়ার পরও কৃষি কর্মকর্তাদের চোখে পড়ে না। চাষিরা দাবি করেছেন, কৃষি অফিস শুধু কয়েকজন চাষির জন্য নয়, সবার জন্য কাজ করুক।
উপজেলার তেরাইল দুর্লোভপুর এলাকার বজলুর রহমান বলেন, ‘মাজরা পোকায় ধান কেটে যাওয়ায় আমাদের ফলন অনেক কমে যাবে, যা বড় ক্ষতির কারণ। কিন্তু কৃষি অফিসের কেউ মাঠে আসে না। আমরা এমন কর্মকর্তা চাই, যিনি কৃষকের পাশে দাঁড়াবেন।’
তেরাইল বিলপাড়া গ্রামের আব্দুল খালেক বলেন, ‘কৃষি অফিসাররা চাষিদের খোঁজখবর নেন না। তাদের দুর্ব্যবহারে ভুগতে হয়। আমরা চাই এমন কর্মকর্তা, যিনি সব সময় কৃষকের পাশে থাকবেন।’
মো. দিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহার করেও মাকড় পোকার প্রতিকার পাইনি। কৃষি অফিসের কর্মকর্তারা যদি মাঠে এসে পরামর্শ দেন, তাহলে অনেক সুবিধা হবে।’
তেরাইল এলাকার চাষি মিল্টন হোসেন বলেন, ‘কৃষি অফিসাররা বড়দের কথাই শোনেন, আমাদের মতো গরিব কৃষকের কথা কেউ শোনে না।’
দেবীপুর গ্রামের শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘কৃষি অফিস যদি গ্রাম পর্যায়ে চাষিদের নিয়ে সভা-সমাবেশ করে পরামর্শ দেয়, তাহলে উপকার হতো। তারা নির্দিষ্ট কিছু চাষির সঙ্গে বেশি যোগাযোগ রাখে।’
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা শিমুল হোসেন বলেন, ‘আমি নতুন এসেছি। মাঠ পরিদর্শন করে মাজরা পোকার আক্রমণ থেকে ধান রক্ষায় চাষিদের সার্বিক পরামর্শ দেব।’
অন্যদিকে, গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন অভিযোগের বিষয়ে বলেন, ‘অনেক সময় উপসহকারী কর্মকর্তারা মাঠে গিয়ে চাষিদের পান না। তবে কৃষকের সমস্যা জানতে পারলে আমরা সেখানে যাব।’
মুফিজুল হক সিকদার দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। শুক্রবার (৮ আগস্ট) আসরের নামাজের পর রাউজান উপজেলার নোয়াজিশপুর ইউনিয়নের ফতেহনগর গ্রামের ফতেহ মোহাম্মদ সিকদার বাড়ি জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
৬ মিনিট আগেসুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ শিক্ষার্থীসহ ৩ জনের প্রাণ কেড়ে নেওয়া ঘাতক বাসচালককে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার লামাকাজি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত জাকির আলম (৩৫) সিলেটের বিশ্বনাথের...
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুর সদর, রাজৈর, কালকিনি, শিবচর ও ডাসার উপজেলায় কাগজে-কলমে ১৭টি নদনদী থাকলেও বর্তমানে দৃশ্যমান ১০টি। এর মধ্যে পদ্মা, পালরদী, আড়িয়াল খাঁ, ময়নাকাটা, বিষারকান্দি ও কুমার নদ উল্লেখযোগ্য। এসব নদনদী ঘিরে জেলার ৫ উপজেলায় ৩৪টি স্লুইস গেট নির্মাণ করা হয়েছিল। এর মধ্যে ২৯টি পুরোপুরি অকেজো, আর বাকি ৫টিও
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সন্ধ্যার কিছু পর রুবেল তার প্রতিষ্ঠান ‘এফ রহমান ট্রেডিং’-এর ভেতরে কাজ করছিলেন। এসময় একদল দুর্বৃত্ত দোকানে ঢুকে দেশীয় ধারালো অস্ত্র দিয়ে তার ওপর হামলা চালায়। চিৎকার শুনে পাশের দোকানদার ও সিএনজি চালকরা এগিয়ে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে