নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে ইউনাইটেড লইয়ার্স ফ্রন্ট (ইউএলএফ)। আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির দক্ষিণ হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেয় সংগঠনটি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইউএলএফ-এর কো-কনভেনর সিনিয়র আইনজীবী সুব্রত চৌধুরী, সিনিয়র আইনজীবী মহসিন রশিদ, বারের সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন, বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল প্রমুখ।
লিখিত বক্তব্যে ফ্রন্টের কনভেনর ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান জয়নুল আবেদীন বলেন, সুপ্রিম কোর্ট বারের আইনজীবীসহ দেশের সব শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ প্রত্যাশা করেছিল প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বিচারালয়ের সর্বোচ্চ চেয়ারের মর্যাদা, ভাবগাম্ভীর্য এবং দীর্ঘদিন ধরে গড়ে ওঠা বিচারিক প্রথা বজায় রাখবেন। যদিও তাঁর রাজনৈতিক অতীত এবং বারে আইনজীবী থাকতে বর্তমান সরকার ও সরকারি দলের সব প্রকার কর্মকাণ্ডের সঙ্গে প্রশ্নাতীতভাবে তাঁর নিয়মিত অংশগ্রহণ আইনজীবী সমাজের জানা আছে।
তিনি বলেন, বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি নিয়োগের পর থেকে ফুলের শুভেচ্ছা নিতে নিতে একপর্যায়ে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কাছ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা গ্রহণ করেছেন। যার সচিত্র প্রতিবেদন গণমাধ্যম এবং সামাজিকমাধ্যমে ব্যাপকভাবে প্রচারিত হয়। সুপ্রিম কোর্টের ৫২ বছরের ইতিহাসে এটি একটি নজিরবিহীন ঘটনা এবং প্রবীণ আইনজীবীদের ভাষায় বিচার বিভাগের জন্য চরম বেদনার মুহূর্ত।
তিনি আরও বলেন, শপথ গ্রহণের দুই দিনের মাথায় একটি জেলা সমিতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিতর্কিত পুলিশ অফিসার ও নিয়মিত মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী ডিবির হারুনের কাছ থেকে বৃহদাকার ‘তলোয়ার’ উপহার হিসেবে গ্রহণ করার ছবি গণমাধ্যমে প্রচারের পর বাংলাদেশের আইনজীবী সমাজ হতাশ এবং বিস্মিত হয়েছে। আনুষ্ঠানিক দায়িত্ব পালন শুরু করতে না করতেই সংবর্ধনার মেলা এবং নানাবিধ বক্তব্য প্রধান বিচারপতির মতো সর্বোচ্চ সাংবিধানিক বিচারিক পদকেই প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলেছে।
জয়নুল আবেদীন বলেন, বিচারপতি ওবায়দুল হাসান আওয়ামী লীগের দলীয় সংবর্ধনা গ্রহণ করার মধ্য দিয়ে প্রধান বিচারপতির মতো নিরপেক্ষ পদের মর্যাদা ও সম্মানহানি ঘটিয়েছেন। এতে বিচার বিভাগের ওপর সাধারণ মানুষের অনাস্থা আরও গভীরতর হচ্ছে। বিচার বিভাগ নিপতিত হবে গভীর সংকটে।
প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে ইউনাইটেড লইয়ার্স ফ্রন্ট (ইউএলএফ)। আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির দক্ষিণ হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেয় সংগঠনটি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইউএলএফ-এর কো-কনভেনর সিনিয়র আইনজীবী সুব্রত চৌধুরী, সিনিয়র আইনজীবী মহসিন রশিদ, বারের সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন, বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল প্রমুখ।
লিখিত বক্তব্যে ফ্রন্টের কনভেনর ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান জয়নুল আবেদীন বলেন, সুপ্রিম কোর্ট বারের আইনজীবীসহ দেশের সব শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ প্রত্যাশা করেছিল প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বিচারালয়ের সর্বোচ্চ চেয়ারের মর্যাদা, ভাবগাম্ভীর্য এবং দীর্ঘদিন ধরে গড়ে ওঠা বিচারিক প্রথা বজায় রাখবেন। যদিও তাঁর রাজনৈতিক অতীত এবং বারে আইনজীবী থাকতে বর্তমান সরকার ও সরকারি দলের সব প্রকার কর্মকাণ্ডের সঙ্গে প্রশ্নাতীতভাবে তাঁর নিয়মিত অংশগ্রহণ আইনজীবী সমাজের জানা আছে।
তিনি বলেন, বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি নিয়োগের পর থেকে ফুলের শুভেচ্ছা নিতে নিতে একপর্যায়ে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কাছ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা গ্রহণ করেছেন। যার সচিত্র প্রতিবেদন গণমাধ্যম এবং সামাজিকমাধ্যমে ব্যাপকভাবে প্রচারিত হয়। সুপ্রিম কোর্টের ৫২ বছরের ইতিহাসে এটি একটি নজিরবিহীন ঘটনা এবং প্রবীণ আইনজীবীদের ভাষায় বিচার বিভাগের জন্য চরম বেদনার মুহূর্ত।
তিনি আরও বলেন, শপথ গ্রহণের দুই দিনের মাথায় একটি জেলা সমিতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিতর্কিত পুলিশ অফিসার ও নিয়মিত মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী ডিবির হারুনের কাছ থেকে বৃহদাকার ‘তলোয়ার’ উপহার হিসেবে গ্রহণ করার ছবি গণমাধ্যমে প্রচারের পর বাংলাদেশের আইনজীবী সমাজ হতাশ এবং বিস্মিত হয়েছে। আনুষ্ঠানিক দায়িত্ব পালন শুরু করতে না করতেই সংবর্ধনার মেলা এবং নানাবিধ বক্তব্য প্রধান বিচারপতির মতো সর্বোচ্চ সাংবিধানিক বিচারিক পদকেই প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলেছে।
জয়নুল আবেদীন বলেন, বিচারপতি ওবায়দুল হাসান আওয়ামী লীগের দলীয় সংবর্ধনা গ্রহণ করার মধ্য দিয়ে প্রধান বিচারপতির মতো নিরপেক্ষ পদের মর্যাদা ও সম্মানহানি ঘটিয়েছেন। এতে বিচার বিভাগের ওপর সাধারণ মানুষের অনাস্থা আরও গভীরতর হচ্ছে। বিচার বিভাগ নিপতিত হবে গভীর সংকটে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ছাত্র-শ্রমিক-জনতার ঐতিহাসিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন অটুট রাখতে বদ্ধপরিকর। তিনি সমাজে বিদ্যমান শৃঙ্খলা, ভ্রাতৃত্ববোধ ও সম্প্রীতি বিনষ্টের যেকোনো চেষ্টা রোধে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানান।
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে ফুলের তোড়া পাঠিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে এসব কথা জানান।
৬ ঘণ্টা আগেএকজন জ্যেষ্ঠ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ওঠা নারী নির্যাতনের অভিযোগ তদন্তে উচ্চপদস্থ বোর্ড গঠন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই কর্মকর্তার নারী নির্যাতন-সংক্রান্ত একটি অভিযোগ প্রচার হয়েছে। তবে বিষয়টি প্রচারিত হওয়ার আগেই সেনাবাহিনী জানতে পেরে গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত কার্যক্রম
৭ ঘণ্টা আগেআগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যাপক সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। এক বছরেরও বেশি সময় আগে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দেশে সহিংস বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর এটিই হবে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটিতে প্রথম নির্বাচন।
১৪ ঘণ্টা আগে