
এই ঘটনার ব্যাখ্যা চেয়ে আজ সংবাদ সম্মেলনে মিলন বলেন, ‘অতীতে বিরোধীপক্ষের কাউকে বিদেশে গমন করতে না দেওয়া অত্যাচারের অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হতো। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে আমি ও আমার পরিবারসহ বিএনপি তথা ভিন্নমতাদর্শী ব্যক্তিদের ওপর অমানবিক নির্যাতনের ইতিহাস রয়েছে।’

অন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ মাসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন ৪০ জন। মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’ (Odhikar) জুলাই-সেপ্টেম্বর মাসের ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করেছে। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ১৪ মাস

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে আদেশ জারি ও গণভোট নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন সংকট। গণভোটের সময় এবং আদেশ জারির এখতিয়ার প্রশ্নে আবারও বিভক্ত হয়ে গেছে রাজনৈতিক দলগুলো। দলগুলোর এমন অনৈক্য অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দেখা দিয়েছে।

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার ‘অবৈধভাবে বিদেশে পাচার করা হওয়া’ সম্পদ উদ্ধারের যে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে, তাতে পারিবারিক ব্যবসা থেকে ‘শত শত কোটি ডলারের’ ক্ষতি হয়েছে বলে আন্তর্জাতিক সালিস আদালতে দাবি তুলেছেন বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপ।