জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ৫ আগস্ট জুলাই জাতীয় সনদ ঘোষণা করতে চেয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সে অনুযায়ী রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দুই পর্বের সংলাপ শেষে সনদ প্রণয়নের পথে অগ্রসর হচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। খসড়া চূড়ান্ত করে দলগুলোর মতামত ও স্বাক্ষর নেওয়ার কাজটুকুই এখন বাকি। তবে সনদের বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া
বিএনপিসহ কয়েকটি দলের আপত্তি সত্ত্বেও সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর) ভিত্তিতে ১০০ সদস্যের উচ্চকক্ষসহ বেশ কয়েকটি বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। তবে রাজনৈতিক ঐকমত্য হওয়ায় আইনসভার উভয় কক্ষের সদস্যদের গোপন ভোটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন এবং বাছাই কমিটির মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান...
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবিত জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আইনি ভিত্তির দাবি জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, ‘আমাদের আশঙ্কা হলো, যদি এসব সংস্কার এখন থেকেই বাস্তবায়নের উদ্যোগ না নেওয়া হয় এবং ভবিষ্যতে অন্য কোনো সরকারের ওপর তা ন্যস্ত করা হয়, তাহলে নানা ধরনের
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলেছেন, সরকার যদি জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দিতে গড়িমসি করে, তাহলে বুঝতে হবে ‘কুচ কালা হ্যায়’ (কিছু একটা সমস্যা আছে)। বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) রাতে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের সমাপনী..