বহির্বিশ্বে প্রভাব আরও বাড়াতে এবার দক্ষিণ আমেরিকার প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করছে চীন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের সম্পর্ক আরও খারাপ হবে। সম্প্রতি মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লাতিন আমেরিকার দেশ পেরুর চানকাই উপকূলে এই সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করছে চীনের শিপিং কোম্পানি কসকো। চলতি বছরের শেষ দিকে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এই বন্দর উদ্বোধন করতে পারেন বলে জানা গেছে।
প্রায় ৩৫০ কোটি ডলারে নির্মাণাধীন এই প্রকল্প দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলোর প্রথম প্রশান্ত মহাসাগর উপকূলে নির্মিত বন্দর। বন্দরটি প্রায় ৬০ ফুট গভীর পানিতে নির্মিত হচ্ছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই বন্দর এশিয়া ও দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও উন্নত করবে। এ ছাড়া অঞ্চলটির দেশগুলোতে চীনা ইলেকট্রিক কার ও অন্যান্য পণ্যের আমদানি বাড়াবে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল বলছে, বন্দরটি লাতিন আমেরিকায় চীনের উত্থান বন্ধ করার পক্ষপাতি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। যুক্তরাষ্ট্র চিন্তিত যে, এই বন্দরের ওপর চীনা নিয়ন্ত্রণ বেইজিংকে দক্ষিণ আমেরিকার প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর দখল আরও শক্তিশালী করবে। এ বিষয়ে, যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্র বাহিনীর সাউদার্ন কমান্ডের প্রধান জেনারেল লরা রিচার্ডসন বলেন, ‘এটি চীনাদের পক্ষে এই অঞ্চল থেকে প্রাকৃতিক সমস্ত সম্পদ আহরণ করা আরও সহজ করে তুলবে।’
পেরু ও চীন কৃষিপণ্য কেনাবেচার ক্ষেত্রে বর্তমানে যে পথ অনুসরণ করে, তাতে এক দেশ থেকে অপর দেশে পণ্য পৌঁছাতে ৩৫ দিন সময় লাগে, যার ফলে বেশির ভাগ পচনশীল খাবার বাজারে পৌঁছাতে বেশি সময় নেয় এবং এ কারণে পণ্যগুলো খুব বেশি সময় ধরে রাখা যায় না। কিন্তু চানকাই বন্দর সে সময় এক-তৃতীয়াংশে কমিয়ে আনবে। যার ফলে পরিবহন খরচও অনেকটাই কমে আসবে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বন্দরটির নির্মাণকাজের প্রায় ৭০ শতাংশ শেষ হয়ে গেছে। বাকি কাজও খুব শিগগির শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) জোটের নেতাদের শীর্ষ সম্মেলনে সি চিন পিং উপস্থিত থাকার সময় এই বন্দর উদ্বোধন করা হতে পারে।
বহির্বিশ্বে প্রভাব আরও বাড়াতে এবার দক্ষিণ আমেরিকার প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করছে চীন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের সম্পর্ক আরও খারাপ হবে। সম্প্রতি মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লাতিন আমেরিকার দেশ পেরুর চানকাই উপকূলে এই সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করছে চীনের শিপিং কোম্পানি কসকো। চলতি বছরের শেষ দিকে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এই বন্দর উদ্বোধন করতে পারেন বলে জানা গেছে।
প্রায় ৩৫০ কোটি ডলারে নির্মাণাধীন এই প্রকল্প দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলোর প্রথম প্রশান্ত মহাসাগর উপকূলে নির্মিত বন্দর। বন্দরটি প্রায় ৬০ ফুট গভীর পানিতে নির্মিত হচ্ছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই বন্দর এশিয়া ও দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও উন্নত করবে। এ ছাড়া অঞ্চলটির দেশগুলোতে চীনা ইলেকট্রিক কার ও অন্যান্য পণ্যের আমদানি বাড়াবে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল বলছে, বন্দরটি লাতিন আমেরিকায় চীনের উত্থান বন্ধ করার পক্ষপাতি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। যুক্তরাষ্ট্র চিন্তিত যে, এই বন্দরের ওপর চীনা নিয়ন্ত্রণ বেইজিংকে দক্ষিণ আমেরিকার প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর দখল আরও শক্তিশালী করবে। এ বিষয়ে, যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্র বাহিনীর সাউদার্ন কমান্ডের প্রধান জেনারেল লরা রিচার্ডসন বলেন, ‘এটি চীনাদের পক্ষে এই অঞ্চল থেকে প্রাকৃতিক সমস্ত সম্পদ আহরণ করা আরও সহজ করে তুলবে।’
পেরু ও চীন কৃষিপণ্য কেনাবেচার ক্ষেত্রে বর্তমানে যে পথ অনুসরণ করে, তাতে এক দেশ থেকে অপর দেশে পণ্য পৌঁছাতে ৩৫ দিন সময় লাগে, যার ফলে বেশির ভাগ পচনশীল খাবার বাজারে পৌঁছাতে বেশি সময় নেয় এবং এ কারণে পণ্যগুলো খুব বেশি সময় ধরে রাখা যায় না। কিন্তু চানকাই বন্দর সে সময় এক-তৃতীয়াংশে কমিয়ে আনবে। যার ফলে পরিবহন খরচও অনেকটাই কমে আসবে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বন্দরটির নির্মাণকাজের প্রায় ৭০ শতাংশ শেষ হয়ে গেছে। বাকি কাজও খুব শিগগির শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) জোটের নেতাদের শীর্ষ সম্মেলনে সি চিন পিং উপস্থিত থাকার সময় এই বন্দর উদ্বোধন করা হতে পারে।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৩ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৪ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৪ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৪ ঘণ্টা আগে