আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, ইসরায়েল ও হামাস যুদ্ধবিরতিতে যেতে এবং গাজায় থাকা জিম্মিদের মুক্তি দিতে ‘প্রথম ধাপের’ শান্তি পরিকল্পনায় একমত হয়েছে। ট্রাম্প নিজ মালিকানাধীন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ট্রাম্প কাতার, মিশর ও তুরস্কের মধ্যস্থতাকারীদের ধন্যবাদ জানিয়ে লিখেছেন, ‘এর মানে খুব শিগগিরই সব জিম্মি মুক্তি পাবে এবং ইসরায়েল তাদের সেনাদের একটি নির্দিষ্ট সীমারেখায় সরিয়ে নেবে। এটিই হবে এক শক্তিশালী, স্থায়ী ও চিরন্তন শান্তির প্রথম পদক্ষেপ।’
হামাস এক বিবৃতিতে চুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছে, এতে ইসরায়েলের সেনা প্রত্যাহার এবং জিম্মি ও বন্দিবিনিময় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তারা জানিয়েছে, ট্রাম্পের প্রস্তাব নিয়ে ‘দায়িত্বশীল ও গম্ভীর আলোচনার’ পর এই চুক্তি হয়েছে। প্রথম ধাপের যুদ্ধবিরতি চুক্তির বিস্তারিত সরকারিভাবে প্রকাশ করা হয়নি। তবে এখন পর্যন্ত বেশ কিছু বিষয় জানা গেছে।
এক ফিলিস্তিনি সূত্র বিবিসিকে জানিয়েছে, চুক্তি অনুযায়ী যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে আটক ২৫০ ফিলিস্তিনি বন্দী এবং গাজার ১ হাজার ৭০০ বাসিন্দাকে মুক্তি দেওয়া হবে। সূত্রটি আরও জানিয়েছে, হামাস এখনো সেই ফিলিস্তিনি বন্দীদের তালিকা পায়নি, যাদের মুক্তি দেওয়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের আছে। তবে আশা করা হচ্ছে, বিষয়টি কয়েক ঘণ্টার মধ্যে সমাধান হবে।
এক জ্যেষ্ঠ ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা বিবিসিকে জানিয়েছে, চুক্তি অনুযায়ী ইসরায়েল প্রতিদিন গাজায় ৪০০টি ত্রাণ ট্রাক প্রবেশ করতে দেবে এবং পরে ধাপে ধাপে এই সংখ্যা বাড়ানো হবে। হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, প্রথম ধাপে হামাস ২০ জন জীবিত বন্দীকে মুক্তি দেবে।
এপিকে একটি সূত্র জানিয়েছে, হামাস এই সপ্তাহান্তে জীবিত থাকা ২০ জন জিম্মিকে মুক্তি দেবে। নিহত জিম্মিদের দেহাবশেষ পরবর্তী ধাপে ফেরত দেওয়া হবে। ইসরায়েলি সেনারা প্রায় ৭০ শতাংশ এলাকা থেকে সরে আসবে। এর বিনিময়ে ইসরায়েল কয়েক শ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেবে।
আগামী কয়েক দিন পরিস্থিতি কীভাবে এগোতে পারে, সে বিষয়ে হোয়াইট হাউসের কর্মকর্তা বলেছেন, বৃহস্পতিবার ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা শান্তি পরিকল্পনার ওপর ভোট দেবে। যদি তখন ইসরায়েল সম্মতি দেয়, তাহলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনারা সরে যাবে।
এরপর ৭২ ঘণ্টার মধ্যে হামাস বাকি বন্দীদের মুক্তি দিতে পারে। কর্মকর্তা জানান, যুক্তরাষ্ট্র আশা করছে ২০ জন বন্দীর মুক্তি সোমবার থেকে শুরু হবে, যদিও হামাস বিষয়টি এগিয়েও আনতে পারে। ট্রাম্প বলেছেন, বন্দীরা ‘সম্ভবত সোমবার’ মুক্তি পাবে।
বুধবার ট্রাম্প ইঙ্গিত দেন, চুক্তি চূড়ান্ত হওয়ার সময় তিনি মধ্যপ্রাচ্যে ভ্রমণ করতে পারেন। তিনি বলেন, বন্দীরা মুক্তি পেতে শুরু করার সময় তিনি সেখানে উপস্থিত হবেন। ট্রাম্প এর আগে জানিয়েছিলেন, চুক্তি প্রায় চূড়ান্ত এবং তিনি হয়তো এই সপ্তাহান্তে মিশর সফরে যাবেন। শনিবারই যাত্রা শুরু হতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন।
এদিকে, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যুক্তরাষ্ট্রকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, ‘আমাদের জিম্মিদের মুক্ত করতে তাদের প্রতিশ্রুতি এক পবিত্র দায়িত্ব। ঈশ্বরের সাহায্যে আমরা তাদের সবাইকে ঘরে ফিরিয়ে আনব।’ তিনি জানিয়েছেন, চুক্তি অনুমোদনের জন্য আজ বৃহস্পতিবার তিনি মন্ত্রিসভার বৈঠক ডাকবেন।
গত কয়েক দিনে মিশরে আলোচকেরা ইসরায়েল ও হামাসের সঙ্গে বৈঠক করে ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ২১ দফা পরিকল্পনার প্রথম ধাপ নিয়ে সমঝোতার ফাঁকফোকর মেটানোর চেষ্টা করছিলেন।
ইসরায়েলি জিম্মিদের পরিবারের সংগঠন হোস্টেজেস ফ্যামিলিস ফোরাম এক বিবৃতিতে যুদ্ধবিরতির খবরকে ‘উচ্ছ্বাস, প্রত্যাশা ও শঙ্কার’ মিশ্র অনুভূতি হিসেবে বর্ণনা করেছে। তারা ইসরায়েলি সরকারকে দ্রুত বৈঠক করে চুক্তি অনুমোদনের আহ্বান জানিয়েছে এবং ট্রাম্পকে ‘ঐতিহাসিক সাফল্যের জন্য তাঁর প্রতিশ্রুতি ও দৃঢ়তার’ প্রশংসা করেছে।
কাতার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাজেদ আল-আনসারি জানিয়েছেন, ইসরায়েল ও হামাস প্রথম ধাপের যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছেছে। তিনি বলেন, এই চুক্তি ‘যুদ্ধের অবসান, ইসরায়েলি জিম্মি ও ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তি এবং গাজায় ত্রাণ প্রবেশের’ পথ খুলে দেবে। তিনি জানান, বিস্তারিত পরে জানানো হবে।
তবে চুক্তিতে এখনো কিছু জটিল প্রশ্নের সমাধান হয়নি। যেমন—হামাসকে নিরস্ত্র করা হবে কি না, যা ট্রাম্প দাবি করেছেন আর যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজার ভবিষ্যৎ শাসনব্যবস্থা কেমন হবে।
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মাধ্যমে বুধবার ঘোষিত ইসরায়েল-হামাস চুক্তিকে স্বাগত জানিয়েছেন। তিনি সব পক্ষকে চুক্তির শর্ত মেনে চলার আহ্বান জানান।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের ইসরায়েলে আক্রমণে প্রায় ১ হাজার ২০০ নিহত হন, যাঁদের বেশির ভাগই ছিলেন বেসামরিক। এরপর ইসরায়েলের পাল্টা সামরিক অভিযানে এখন পর্যন্ত গাজায় ৬৭ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এতে গাজা বিধ্বস্ত হয়েছে এবং বিশ্ব রাজনীতিতেও বড় ধাক্কা লেগেছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, ইসরায়েল ও হামাস যুদ্ধবিরতিতে যেতে এবং গাজায় থাকা জিম্মিদের মুক্তি দিতে ‘প্রথম ধাপের’ শান্তি পরিকল্পনায় একমত হয়েছে। ট্রাম্প নিজ মালিকানাধীন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ট্রাম্প কাতার, মিশর ও তুরস্কের মধ্যস্থতাকারীদের ধন্যবাদ জানিয়ে লিখেছেন, ‘এর মানে খুব শিগগিরই সব জিম্মি মুক্তি পাবে এবং ইসরায়েল তাদের সেনাদের একটি নির্দিষ্ট সীমারেখায় সরিয়ে নেবে। এটিই হবে এক শক্তিশালী, স্থায়ী ও চিরন্তন শান্তির প্রথম পদক্ষেপ।’
হামাস এক বিবৃতিতে চুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছে, এতে ইসরায়েলের সেনা প্রত্যাহার এবং জিম্মি ও বন্দিবিনিময় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তারা জানিয়েছে, ট্রাম্পের প্রস্তাব নিয়ে ‘দায়িত্বশীল ও গম্ভীর আলোচনার’ পর এই চুক্তি হয়েছে। প্রথম ধাপের যুদ্ধবিরতি চুক্তির বিস্তারিত সরকারিভাবে প্রকাশ করা হয়নি। তবে এখন পর্যন্ত বেশ কিছু বিষয় জানা গেছে।
এক ফিলিস্তিনি সূত্র বিবিসিকে জানিয়েছে, চুক্তি অনুযায়ী যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে আটক ২৫০ ফিলিস্তিনি বন্দী এবং গাজার ১ হাজার ৭০০ বাসিন্দাকে মুক্তি দেওয়া হবে। সূত্রটি আরও জানিয়েছে, হামাস এখনো সেই ফিলিস্তিনি বন্দীদের তালিকা পায়নি, যাদের মুক্তি দেওয়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের আছে। তবে আশা করা হচ্ছে, বিষয়টি কয়েক ঘণ্টার মধ্যে সমাধান হবে।
এক জ্যেষ্ঠ ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা বিবিসিকে জানিয়েছে, চুক্তি অনুযায়ী ইসরায়েল প্রতিদিন গাজায় ৪০০টি ত্রাণ ট্রাক প্রবেশ করতে দেবে এবং পরে ধাপে ধাপে এই সংখ্যা বাড়ানো হবে। হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, প্রথম ধাপে হামাস ২০ জন জীবিত বন্দীকে মুক্তি দেবে।
এপিকে একটি সূত্র জানিয়েছে, হামাস এই সপ্তাহান্তে জীবিত থাকা ২০ জন জিম্মিকে মুক্তি দেবে। নিহত জিম্মিদের দেহাবশেষ পরবর্তী ধাপে ফেরত দেওয়া হবে। ইসরায়েলি সেনারা প্রায় ৭০ শতাংশ এলাকা থেকে সরে আসবে। এর বিনিময়ে ইসরায়েল কয়েক শ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেবে।
আগামী কয়েক দিন পরিস্থিতি কীভাবে এগোতে পারে, সে বিষয়ে হোয়াইট হাউসের কর্মকর্তা বলেছেন, বৃহস্পতিবার ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা শান্তি পরিকল্পনার ওপর ভোট দেবে। যদি তখন ইসরায়েল সম্মতি দেয়, তাহলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনারা সরে যাবে।
এরপর ৭২ ঘণ্টার মধ্যে হামাস বাকি বন্দীদের মুক্তি দিতে পারে। কর্মকর্তা জানান, যুক্তরাষ্ট্র আশা করছে ২০ জন বন্দীর মুক্তি সোমবার থেকে শুরু হবে, যদিও হামাস বিষয়টি এগিয়েও আনতে পারে। ট্রাম্প বলেছেন, বন্দীরা ‘সম্ভবত সোমবার’ মুক্তি পাবে।
বুধবার ট্রাম্প ইঙ্গিত দেন, চুক্তি চূড়ান্ত হওয়ার সময় তিনি মধ্যপ্রাচ্যে ভ্রমণ করতে পারেন। তিনি বলেন, বন্দীরা মুক্তি পেতে শুরু করার সময় তিনি সেখানে উপস্থিত হবেন। ট্রাম্প এর আগে জানিয়েছিলেন, চুক্তি প্রায় চূড়ান্ত এবং তিনি হয়তো এই সপ্তাহান্তে মিশর সফরে যাবেন। শনিবারই যাত্রা শুরু হতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন।
এদিকে, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যুক্তরাষ্ট্রকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, ‘আমাদের জিম্মিদের মুক্ত করতে তাদের প্রতিশ্রুতি এক পবিত্র দায়িত্ব। ঈশ্বরের সাহায্যে আমরা তাদের সবাইকে ঘরে ফিরিয়ে আনব।’ তিনি জানিয়েছেন, চুক্তি অনুমোদনের জন্য আজ বৃহস্পতিবার তিনি মন্ত্রিসভার বৈঠক ডাকবেন।
গত কয়েক দিনে মিশরে আলোচকেরা ইসরায়েল ও হামাসের সঙ্গে বৈঠক করে ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ২১ দফা পরিকল্পনার প্রথম ধাপ নিয়ে সমঝোতার ফাঁকফোকর মেটানোর চেষ্টা করছিলেন।
ইসরায়েলি জিম্মিদের পরিবারের সংগঠন হোস্টেজেস ফ্যামিলিস ফোরাম এক বিবৃতিতে যুদ্ধবিরতির খবরকে ‘উচ্ছ্বাস, প্রত্যাশা ও শঙ্কার’ মিশ্র অনুভূতি হিসেবে বর্ণনা করেছে। তারা ইসরায়েলি সরকারকে দ্রুত বৈঠক করে চুক্তি অনুমোদনের আহ্বান জানিয়েছে এবং ট্রাম্পকে ‘ঐতিহাসিক সাফল্যের জন্য তাঁর প্রতিশ্রুতি ও দৃঢ়তার’ প্রশংসা করেছে।
কাতার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাজেদ আল-আনসারি জানিয়েছেন, ইসরায়েল ও হামাস প্রথম ধাপের যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছেছে। তিনি বলেন, এই চুক্তি ‘যুদ্ধের অবসান, ইসরায়েলি জিম্মি ও ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তি এবং গাজায় ত্রাণ প্রবেশের’ পথ খুলে দেবে। তিনি জানান, বিস্তারিত পরে জানানো হবে।
তবে চুক্তিতে এখনো কিছু জটিল প্রশ্নের সমাধান হয়নি। যেমন—হামাসকে নিরস্ত্র করা হবে কি না, যা ট্রাম্প দাবি করেছেন আর যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজার ভবিষ্যৎ শাসনব্যবস্থা কেমন হবে।
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মাধ্যমে বুধবার ঘোষিত ইসরায়েল-হামাস চুক্তিকে স্বাগত জানিয়েছেন। তিনি সব পক্ষকে চুক্তির শর্ত মেনে চলার আহ্বান জানান।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের ইসরায়েলে আক্রমণে প্রায় ১ হাজার ২০০ নিহত হন, যাঁদের বেশির ভাগই ছিলেন বেসামরিক। এরপর ইসরায়েলের পাল্টা সামরিক অভিযানে এখন পর্যন্ত গাজায় ৬৭ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এতে গাজা বিধ্বস্ত হয়েছে এবং বিশ্ব রাজনীতিতেও বড় ধাক্কা লেগেছে।
ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে উসকানিমূলক বক্তব্য এবং উদ্যোগ গ্রহণের জন্য পরিচিত ইসরায়েলি কট্টর ডানপন্থী মন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ এক নতুন বক্তব্য দিয়েছেন। তাঁর এই বক্তব্যের কারণে, সদ্য চুক্তিতে পরিণত হওয়া প্রথম ধাপের হামাস–ইসরায়েল যুদ্ধবিরতির ভবিষ্যৎ শঙ্কার মুখে পড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেউচ্চপ্রযুক্তি পণ্যের উৎপাদনে অপরিহার্য উপাদান বিরল খনিজ রপ্তানির নীতিমালা আরও কঠোর করেছে চীন। দেশটির বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ‘জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষার উদ্দেশ্যে’ ঘোষিত নতুন এই বিধিনিষেধগুলো প্রক্রিয়াকরণ প্রযুক্তি এবং অনুমোদনহীন বিদেশে সহযোগিতার বিষয়ে বিদ্যমান নিয়মগুলোকে আরও আনুষ্ঠানিকতা দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেগাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারের জন্য প্রয়োজনীয় অপারেশনাল প্রস্তুতি শুরু করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী—আইডিএফ। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে প্রথম ধাপের যুদ্ধবিরতি চুক্তির ঘোষণা দেওয়ার পরই আইডিএফের তরফ থেকে এই ঘোষণা এসেছে।
৪ ঘণ্টা আগেসৌদি আরব ওয়াল স্ট্রিটের ব্যাংকগুলোর সঙ্গে ১০ বিলিয়ন ডলারের সার্বভৌম ঋণ নেওয়ার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করছে। এটি দেশটির অর্থনৈতিক রূপান্তর পরিকল্পনার তহবিল সংগ্রহের অংশ। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গ জানিয়েছে, ঋণের বিষয়টি এখনো আলোচনার পর্যায়ে।
৬ ঘণ্টা আগে