আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসি অঙ্গরাজ্যের একটি সামরিক বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে বেশ কয়েকজন নিহত ও নিখোঁজ হয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। স্থানীয় সময় শুক্রবার (১০ অক্টোবর) এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। বড় বিস্ফোরণের পর ধারাবাহিকভাবে ছোট ছোট বিস্ফোরণের কারণে উদ্ধারকর্মীরা দীর্ঘ সময় ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারেননি বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।
বিবিসি জানিয়েছে, বিস্ফোরণটি ঘটেছে টেনেসির হাম্প্রিজ কাউন্টির প্রত্যন্ত এলাকায় অবস্থিত ‘অ্যাকিউরেট অ্যানার্জেটিক সিস্টেমস’ নামের একটি প্রতিষ্ঠানে। ন্যাশভিল শহর থেকে ওই স্থান প্রায় ৯৭ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত।
প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইট অনুযায়ী, এটি আটটি ভবনে বিস্তৃত একটি স্থাপনা। এখানে সামরিক কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের বিস্ফোরক তৈরি ও পরীক্ষা করা হয়।
স্থানীয় শেরিফ ক্রিস ডেভিস এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘আমাদের বেশ কয়েকজন কর্মী এখনো নিখোঁজ। আমরা পরিবারগুলোর প্রতি সহানুভূতিশীল থাকার চেষ্টা করছি। কয়েকজনের মৃত্যু নিশ্চিত হয়েছে।’ তবে কতজন মারা গেছে, তা তিনি প্রকাশ করেননি। বিস্ফোরণের কারণও এখনো নির্ধারণ করা যায়নি। তদন্তে কয়েক দিন সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন শেরিফ।
স্থানীয় টেলিভিশন চ্যানেল ডব্লিউটিভিএফের আকাশ থেকে তোলা ফুটেজে দেখা গেছে, পাহাড়চূড়ায় অবস্থিত কারখানাটির একটি ভবন সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে। চারপাশে শুধু ছাই হয়ে যাওয়া ধ্বংসাবশেষ ও পোড়া গাড়ির খোলস পড়ে রয়েছে। শেরিফ ডেভিস জানান, বড় ধরনের বিস্ফোরণের ঝুঁকি না থাকলেও ছোট ছোট বিস্ফোরণ এখনো শোনা যেতে পারে।
হিকম্যান কাউন্টির জরুরি বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, অব্যাহত বিস্ফোরণের কারণে উদ্ধারকর্মীরা প্রাথমিকভাবে ভবনের ভেতরে ঢুকতে পারেননি। আহতদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
নিকটবর্তী শহর ম্যাকইওয়েনের মেয়র ব্র্যাড র্যাচফোর্ড এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘এটি আমাদের সম্প্রদায়ের জন্য একটি বড় ট্র্যাজেডি।’
লবেলভিল এলাকার বাসিন্দারা জানান, বিস্ফোরণের শব্দ এতটাই জোরালো ছিল, তাঁদের বাড়িঘর কেঁপে ওঠে। কেউ কেউ বাড়ির সিসিটিভি ক্যামেরায় সেই শব্দ রেকর্ডও করেছেন। স্থানীয় বাসিন্দা জেন্ট্রি স্টোভার বলেন, ‘আমি ঘুম থেকে উঠে ভাবলাম আমার ঘর ভেঙে পড়েছে। কয়েক সেকেন্ড পর বুঝলাম, নিশ্চয়ই শব্দটি অ্যাকিউরেট অ্যানার্জেটিকের দিক থেকেই এসেছে।’
টেনেসির জরুরি ব্যবস্থাপনা এজেন্সি জানিয়েছে, ঘটনাস্থলে আহতের খবর পাওয়া গেছে। তবে সঠিক সংখ্যা এখনো নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি। তদন্ত এবং উদ্ধার অভিযান চলছে।
যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসি অঙ্গরাজ্যের একটি সামরিক বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে বেশ কয়েকজন নিহত ও নিখোঁজ হয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। স্থানীয় সময় শুক্রবার (১০ অক্টোবর) এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। বড় বিস্ফোরণের পর ধারাবাহিকভাবে ছোট ছোট বিস্ফোরণের কারণে উদ্ধারকর্মীরা দীর্ঘ সময় ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারেননি বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।
বিবিসি জানিয়েছে, বিস্ফোরণটি ঘটেছে টেনেসির হাম্প্রিজ কাউন্টির প্রত্যন্ত এলাকায় অবস্থিত ‘অ্যাকিউরেট অ্যানার্জেটিক সিস্টেমস’ নামের একটি প্রতিষ্ঠানে। ন্যাশভিল শহর থেকে ওই স্থান প্রায় ৯৭ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত।
প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইট অনুযায়ী, এটি আটটি ভবনে বিস্তৃত একটি স্থাপনা। এখানে সামরিক কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের বিস্ফোরক তৈরি ও পরীক্ষা করা হয়।
স্থানীয় শেরিফ ক্রিস ডেভিস এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘আমাদের বেশ কয়েকজন কর্মী এখনো নিখোঁজ। আমরা পরিবারগুলোর প্রতি সহানুভূতিশীল থাকার চেষ্টা করছি। কয়েকজনের মৃত্যু নিশ্চিত হয়েছে।’ তবে কতজন মারা গেছে, তা তিনি প্রকাশ করেননি। বিস্ফোরণের কারণও এখনো নির্ধারণ করা যায়নি। তদন্তে কয়েক দিন সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন শেরিফ।
স্থানীয় টেলিভিশন চ্যানেল ডব্লিউটিভিএফের আকাশ থেকে তোলা ফুটেজে দেখা গেছে, পাহাড়চূড়ায় অবস্থিত কারখানাটির একটি ভবন সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে। চারপাশে শুধু ছাই হয়ে যাওয়া ধ্বংসাবশেষ ও পোড়া গাড়ির খোলস পড়ে রয়েছে। শেরিফ ডেভিস জানান, বড় ধরনের বিস্ফোরণের ঝুঁকি না থাকলেও ছোট ছোট বিস্ফোরণ এখনো শোনা যেতে পারে।
হিকম্যান কাউন্টির জরুরি বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, অব্যাহত বিস্ফোরণের কারণে উদ্ধারকর্মীরা প্রাথমিকভাবে ভবনের ভেতরে ঢুকতে পারেননি। আহতদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
নিকটবর্তী শহর ম্যাকইওয়েনের মেয়র ব্র্যাড র্যাচফোর্ড এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘এটি আমাদের সম্প্রদায়ের জন্য একটি বড় ট্র্যাজেডি।’
লবেলভিল এলাকার বাসিন্দারা জানান, বিস্ফোরণের শব্দ এতটাই জোরালো ছিল, তাঁদের বাড়িঘর কেঁপে ওঠে। কেউ কেউ বাড়ির সিসিটিভি ক্যামেরায় সেই শব্দ রেকর্ডও করেছেন। স্থানীয় বাসিন্দা জেন্ট্রি স্টোভার বলেন, ‘আমি ঘুম থেকে উঠে ভাবলাম আমার ঘর ভেঙে পড়েছে। কয়েক সেকেন্ড পর বুঝলাম, নিশ্চয়ই শব্দটি অ্যাকিউরেট অ্যানার্জেটিকের দিক থেকেই এসেছে।’
টেনেসির জরুরি ব্যবস্থাপনা এজেন্সি জানিয়েছে, ঘটনাস্থলে আহতের খবর পাওয়া গেছে। তবে সঠিক সংখ্যা এখনো নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি। তদন্ত এবং উদ্ধার অভিযান চলছে।
ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস বন্দিবিনিমিয় এবং যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার পর থেকে উদ্যাপন শুরু হয়েছে। ইসরায়েলিরা বন্দী ফিরে পাবে এই আনন্দে উদ্যাপন করছে। অন্যদিকে হামলা বন্ধের আনন্দ উদ্যাপন করছে গাজাবাসী। তবে তাঁদের এই উদ্যাপনের মধ্যে ছড়িয়ে রয়েছে বিষাদ।
৪ মিনিট আগেফিলিস্তিনের গাজায় দুই বছর ধরে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে ইসরায়েল। যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশের মধ্যস্থতায় অবশেষে গত বৃহস্পতিবার যুদ্ধ বন্ধে সম্মত হয়েছে তারা। গতকাল শুক্রবার ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি চুক্তির অনুমোদন দেয় ইসরায়েলি মন্ত্রিসভা।
৭ মিনিট আগেইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতির পর ঘরে ফিরতে শুরু করেছে গাজাবাসী। গতকাল শুক্রবার ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির এক ভিডিওতে দেখা যায়, গাজার সৈকতে আছড়ে পড়ছে ভূমধ্যসাগরের ঢেউ আর পাশের সড়ক দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে হাজারো মানুষ। গাজার দক্ষিণাঞ্চল থেকে গাজা শহর এবং উত্তর গাজার দিকে যাচ্ছে তারা।
২৫ মিনিট আগেভেনেজুয়েলার গণতন্ত্রকামী নেত্রী মারিয়া কোরিনা মাচাদো জিতলেন এবারের শান্তিতে নোবেল পুরস্কার। গতকাল শুক্রবার তাঁর নাম ঘোষণা করে নোবেল কমিটি বলেছে, ২০২৫ সালের শান্তির নোবেল এমন একজনের হাতে যাচ্ছে, যিনি সাহসী এবং শান্তির জন্য লড়াই জারি রেখেছেন। একই সঙ্গে অন্ধকার সময়ে ভেনেজুয়েলায় গণতন্ত্রের আলো...
১ ঘণ্টা আগে