নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এক মাসের ব্যবধানে রাষ্ট্রায়ত্ত মিলের চিনির দাম আবারও কেজিতে ১৩-১৮ টাকা পর্যন্ত বাড়ল। আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন নতুন এই দাম বাড়িয়েছে বলে সংস্থার প্রধান বিক্রয় কর্মকর্তা মাযহার উল হক খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সর্বশেষ চিনির দাম বাড়ানো হয় গত ৩ নভেম্বর। তখন প্রতি কেজি চিনির দাম ৮৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৯৯ টাকা করা হয়। আর আজ থেকে প্যাকেটজাত চিনির দাম হলো ১১২ টাকা। খোলা চিনির দাম ছিল ৮৭ টাকা, সেই চিনির দাম হলো ১০৫ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কেজি প্যাকেটে দাম বাড়ল ১৩ টাকা এবং খোলায় ১৮ টাকা।
যদিও বাজারে প্রতি কেজি প্যাকেটজাত আখের চিনি বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকা এবং খোলা চিনি ১৩০ টাকা।
চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে প্রতি কেজি আখের চিনি উৎপাদনে খরচ পড়ছে ১৬০-১৭০ টাকা। সরকার এত দিন লোকসান দিয়েই বিক্রি করে আসছিল। দাম কিছুটা বাড়িয়ে লোকসান সামান্য কমিয়ে আনার চেষ্টা করছে করপোরেশন। এ কারণে দ্বিতীয় দফা দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) বাজার তদারকির প্রতিবেদন অনুযায়ী, আজ মঙ্গলবার প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হয়েছে ১১০-১১৫ টাকায়। যা এক বছর আগে ছিল ৭৫-৮০ টাকা। এক বছরের ব্যবধানে কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে গড়ে ৪৫ শতাংশের বেশি।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, দেশে সারা বছরে চিনির চাহিদা রয়েছে ১৮-২০ লাখ টন। এর মধ্যে দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত মিলগুলোতে উৎপাদন করে ৩০ হাজার টন। অবশিষ্ট চিনি বিদেশ থেকে আমদানি করা হচ্ছে। গ্যাস সংকটের অজুহাতে বাজারে চিনির সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছে বেসরকারি মিল মালিকেরা। এতে এই পণ্যটি অস্বাভাবিক দামে বিক্রি হচ্ছে। মিল মালিকেরা দাম ঘোষণা দিলেও নির্ধারিত দামে কেউ চিনি বিক্রি করছে না।
এক মাসের ব্যবধানে রাষ্ট্রায়ত্ত মিলের চিনির দাম আবারও কেজিতে ১৩-১৮ টাকা পর্যন্ত বাড়ল। আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন নতুন এই দাম বাড়িয়েছে বলে সংস্থার প্রধান বিক্রয় কর্মকর্তা মাযহার উল হক খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সর্বশেষ চিনির দাম বাড়ানো হয় গত ৩ নভেম্বর। তখন প্রতি কেজি চিনির দাম ৮৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৯৯ টাকা করা হয়। আর আজ থেকে প্যাকেটজাত চিনির দাম হলো ১১২ টাকা। খোলা চিনির দাম ছিল ৮৭ টাকা, সেই চিনির দাম হলো ১০৫ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কেজি প্যাকেটে দাম বাড়ল ১৩ টাকা এবং খোলায় ১৮ টাকা।
যদিও বাজারে প্রতি কেজি প্যাকেটজাত আখের চিনি বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকা এবং খোলা চিনি ১৩০ টাকা।
চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে প্রতি কেজি আখের চিনি উৎপাদনে খরচ পড়ছে ১৬০-১৭০ টাকা। সরকার এত দিন লোকসান দিয়েই বিক্রি করে আসছিল। দাম কিছুটা বাড়িয়ে লোকসান সামান্য কমিয়ে আনার চেষ্টা করছে করপোরেশন। এ কারণে দ্বিতীয় দফা দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) বাজার তদারকির প্রতিবেদন অনুযায়ী, আজ মঙ্গলবার প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হয়েছে ১১০-১১৫ টাকায়। যা এক বছর আগে ছিল ৭৫-৮০ টাকা। এক বছরের ব্যবধানে কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে গড়ে ৪৫ শতাংশের বেশি।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, দেশে সারা বছরে চিনির চাহিদা রয়েছে ১৮-২০ লাখ টন। এর মধ্যে দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত মিলগুলোতে উৎপাদন করে ৩০ হাজার টন। অবশিষ্ট চিনি বিদেশ থেকে আমদানি করা হচ্ছে। গ্যাস সংকটের অজুহাতে বাজারে চিনির সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছে বেসরকারি মিল মালিকেরা। এতে এই পণ্যটি অস্বাভাবিক দামে বিক্রি হচ্ছে। মিল মালিকেরা দাম ঘোষণা দিলেও নির্ধারিত দামে কেউ চিনি বিক্রি করছে না।
বাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
৫ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
৫ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরের আলোচিত নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিচালনার দায়িত্ব থেকে সরে যাচ্ছে সাইফ পাওয়ারটেক। আগামী ৬ জুলাই প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে বন্দরের চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে আর চুক্তি নবায়ন করবে না বন্দর কর্তৃপক্ষ। আপাতত বন্দর কর্তৃপক্ষের হাতেই থাকছে এনসিটি পরিচালনার দায়িত্ব
৫ ঘণ্টা আগে