রাজশাহীর দুর্গাপুরে খাদ্য বিভাগের ১৪০ বস্তা চাল গায়েব হয়ে গেছে। সাত টন এই চালের বাজারমূল্য আড়াই লাখ টাকা। ঘটনা জানাজানি হলেও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাবরিনা শারমিন তা ধামাচাপা দিয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সরকারি চাল লোপাটের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি স্থানীয় এক যুবদল নেতাকে বলেছেন, ‘আপনি
রাজশাহীতে খাদ্য বিভাগের বিভিন্ন গুদামে পচা ও নিম্নমানের চাল সরবরাহ করা হয়েছে। গত জুন ও জুলাই মাসে চালগুলো গুদামে ঢোকানো হয়েছে। এর মধ্যে সম্প্রতি দুটি গুদামে নিম্নমানের চাল থাকার বিষয়টি জানাজানি হয়। এরপর বিষয়টি নিয়ে তদন্তও শুরু হয়েছে। তদন্তের সময় গুদামগুলোয় সরবরাহের রেজিস্টার ও পরিদর্শন বহি..
খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. আবুল হাছানাত হুমায়ুন কবীর বলেছেন, বর্তমানে দেশে খাদ্যের কোনো ঘাটতি নেই। স্বাধীনতার পর এবারই দেশে প্রথমবারের মতো রেকর্ড পরিমাণ ধান-চাল মজুত রয়েছে। বর্তমানে বিভিন্ন গুদামে ২২ লাখ ৫০ হাজার টন চাল মজুত আছে। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এটি সম্ভব হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের খাদ্য ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার বলেছেন, চালের বাজার স্থিতিশীল রাখতে যাচাই-বাছাই কমিটি চাল আমদানির অনুমোদন দিয়েছে। এরই মধ্যে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে চাল আমদানি শুরু হয়েছে। ভবিষ্যতে প্রয়োজন হলে আরও চাল আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে। আজ বুধবার দুপুরে দিনাজপুর সার্কিট