নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পক্ষে ১০ মামলায় জামিনের আবেদন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর ৯ মামলা এবং বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপনের ৬ মামলায় জামিনের আবেদন শুনানির জন্য গ্রহণ না করে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার ঢাকার দুটি মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত আইনজীবীদের আবেদন ফেরত দেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আইনজীবী জয়নুল আবেদীন মেজবাহ তিনজনের পক্ষে এই আবেদনগুলো দাখিল করেন। মেজবাহ আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, রাজধানীর পল্টন থানায় দায়ের করা ছয় মামলা ও রমনা থানায় দায়ের করা চার মামলায় মির্জা ফখরুলে জামিনের আবেদন করা হয়েছে। একইভাবে আমীর খসরুর পক্ষে নয় মামলায় ও জহির উদ্দিন স্বপনের পক্ষে ছয় মামলায় জামিনের আবেদন করা হয়। আইনজীবী আরও বলেন, ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালতে ছয়টি মামলা ও মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিনের আদালতে চারটি মামলার শুনানির জন্য বিকেলে উপস্থাপন করা হলে আদালত শুনানির জন্য আবেদনগুলো গ্রহণ করেননি।
এসব মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ বা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মির্জা ফখরুলকে গ্রেপ্তার দেখাননি। তারপরও তাঁর পক্ষে আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন। ঢাকার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই নিজাম উদ্দিন ফকির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেহেতু নেতাদের এসব মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়নি, তাই জামিন আবেদনের কোনো সুযোগ নেই বলে আদালত জানিয়েছেন।’
এই মামলাগুলোয় দেখা যায়, প্রত্যেকটি মামলায় মির্জা ফখরুলের নাম রয়েছে। গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীতে বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন সংঘর্ষের ঘটনায় এসব মামলা দায়ের করা হয়।
জানা গেছে, পুলিশ কনস্টেবল পারভেজ হত্যা মামলা, পুলিশের অস্ত্র ছিনতাই, ওয়ালটন রমনা এলাকার বিভিন্ন স্থানে নাশকতার অভিযোগে এসব মামলা দায়ের করা হয়।
২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় রমনা থানায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কারাগারে রয়েছেন।
২৯ অক্টোবর গুলশানের বাসভবন থেকে মির্জা ফখরুলকে গ্রেপ্তার করে ওই দিনই আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করার পর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে আবেদন করা হলে সেখানেও জামিন নামঞ্জুর হয়। পরে হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করা হলে হাইকোর্ট ৭ ডিসেম্বর কেন জামিন দেওয়া হবে না— এই মর্মে রুল জারি করেন।
অন্য দুজনকে ঘটনার পর গ্রেপ্তার করে রিমান্ড শেষে গত ৯ নভেম্বর কারাগারে পাঠানো হয়।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পক্ষে ১০ মামলায় জামিনের আবেদন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর ৯ মামলা এবং বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপনের ৬ মামলায় জামিনের আবেদন শুনানির জন্য গ্রহণ না করে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার ঢাকার দুটি মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত আইনজীবীদের আবেদন ফেরত দেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আইনজীবী জয়নুল আবেদীন মেজবাহ তিনজনের পক্ষে এই আবেদনগুলো দাখিল করেন। মেজবাহ আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, রাজধানীর পল্টন থানায় দায়ের করা ছয় মামলা ও রমনা থানায় দায়ের করা চার মামলায় মির্জা ফখরুলে জামিনের আবেদন করা হয়েছে। একইভাবে আমীর খসরুর পক্ষে নয় মামলায় ও জহির উদ্দিন স্বপনের পক্ষে ছয় মামলায় জামিনের আবেদন করা হয়। আইনজীবী আরও বলেন, ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালতে ছয়টি মামলা ও মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিনের আদালতে চারটি মামলার শুনানির জন্য বিকেলে উপস্থাপন করা হলে আদালত শুনানির জন্য আবেদনগুলো গ্রহণ করেননি।
এসব মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ বা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মির্জা ফখরুলকে গ্রেপ্তার দেখাননি। তারপরও তাঁর পক্ষে আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন। ঢাকার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই নিজাম উদ্দিন ফকির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেহেতু নেতাদের এসব মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়নি, তাই জামিন আবেদনের কোনো সুযোগ নেই বলে আদালত জানিয়েছেন।’
এই মামলাগুলোয় দেখা যায়, প্রত্যেকটি মামলায় মির্জা ফখরুলের নাম রয়েছে। গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীতে বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন সংঘর্ষের ঘটনায় এসব মামলা দায়ের করা হয়।
জানা গেছে, পুলিশ কনস্টেবল পারভেজ হত্যা মামলা, পুলিশের অস্ত্র ছিনতাই, ওয়ালটন রমনা এলাকার বিভিন্ন স্থানে নাশকতার অভিযোগে এসব মামলা দায়ের করা হয়।
২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় রমনা থানায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কারাগারে রয়েছেন।
২৯ অক্টোবর গুলশানের বাসভবন থেকে মির্জা ফখরুলকে গ্রেপ্তার করে ওই দিনই আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করার পর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে আবেদন করা হলে সেখানেও জামিন নামঞ্জুর হয়। পরে হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করা হলে হাইকোর্ট ৭ ডিসেম্বর কেন জামিন দেওয়া হবে না— এই মর্মে রুল জারি করেন।
অন্য দুজনকে ঘটনার পর গ্রেপ্তার করে রিমান্ড শেষে গত ৯ নভেম্বর কারাগারে পাঠানো হয়।
শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে সাংবাদিক মো. খোরশেদ আলমের ওপর চোরাকারবারিদের হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলার এজাহারভুক্ত দুই ও অজ্ঞাতনামা আরও এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৬ মিনিট আগেগণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘ফ্যাসিস্ট সরকারের নীতি ছিল লুটেপুটে খাওয়া। সেই লুটপাটের নীতির ফলে অসংখ্য মিল ও কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। কর্মসংস্থানের পথ রুদ্ধ হয়ে মানুষ সর্বস্বান্ত হয়েছে।’
৮ মিনিট আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে ফসলি জমিতে সার দিতে গিয়ে বজ্রপাতে আবু তালেব (৫৪) নামের এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। রোববার উপজেলার মাঝগাঁও ইউনিয়নের বাহিমালি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১২ মিনিট আগেশনিবার রাতে ঘোষেরহাট বাজারে স্থানীয় লোকজন হিরণকে দেখতে পেয়ে আটক করে। প্রথমে তাঁরা তাঁকে মিষ্টি খাওয়ান, পরে গণধোলাই দেন। খবর পেয়ে ইন্দুরকানী থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাঁকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
১৫ মিনিট আগে