আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চূড়ান্তভাবে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্ত হওয়ার দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ এলাকায় জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন তৃতীয় ধাপে উত্তীর্ণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। আজ বুধবার সকাল থেকে তাঁরা সেখানে অবস্থান নিয়েছেন।
অবস্থান কর্মসূচিতে তারা বিভিন্ন রকম প্ল্যাকার্ড নিয়ে বসেছেন। সেই সঙ্গে থেকে থেকে ‘বৈষম্যের এই রায়, মানিনা-মানব না’, ‘দাবি মোদের একটাই, যোগদান চাই-যোগদান চাই’, ‘জয়েন অর ডেথ’ স্লোগান দিচ্ছেন তারা।
হাইকোর্টের সিদ্ধান্ত বাতিলে আজ বুধবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত আলটিমেটাম দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। এর মধ্যে দাবি বাস্তবায়িত না হলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়।
এর আগে মঙ্গলবার দাবি-দাওয়া নিয়ে সচিবালয়ে যান শিক্ষকদের প্রতিনিধিরা। সেখানে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়নি জানিয়ে অবস্থান কর্মসূচি চালু রাখার ঘোষণা দেন তাঁরা।
সচিবালয়ে যাওয়া ছয় সদস্যের প্রতিনিধিদলের সদস্য জান্নাতুল নাইম ফিরে এসে বলেন, ‘সরকারের পক্ষ থেকে সব সময় শুধু আশ্বস্ত করা হচ্ছে। আগেরবার আমরা ঘরে ফিরে গিয়েছিলাম, কিন্তু এবার আর ঘরে ফিরব না। যত দিন পর্যন্ত দাবি মানা না হবে, রাজপথে থাকব এবং আমাদের কর্মসূচি চলমান থাকবে।’
নাইম আরও বলেন, ‘আগে যেমন আশ্বস্ত করা হয়েছিল, এবারও একইভাবে আশ্বস্ত করা হয়েছে। তাঁরা বলেছেন, ‘‘এটা আদালতের রায়, এর এখতিয়ার হচ্ছে বিচারকের। ” তবে সরকারের ওপর বিশ্বাস ও আস্থা রাখতে হবে। কাউকেই বাদ দেওয়া হবে না।’ আমরা বলেছি, ‘যেন অতি দ্রুত আইনি প্রক্রিয়া শেষ করে নিয়োগ দেওয়া হয়।’
এর আগে মঙ্গলবার সকাল থেকেই শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান নেন হাইকোর্টের রায়ে নিয়োগ বাতিল হওয়া ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নির্বাচিত প্রার্থীরা। গত বৃহস্পতিবার কোটায় নির্বাচিত হওয়া ৬ হাজার ৫৩১ জনের ফল হাইকোর্ট বাতিল করলে সেদিন রাত থেকেই আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা। তবে ওই রায় পুনর্বিবেচনার জন্য আপিল করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
নিয়োগ বাতিল হওয়া প্রার্থীরা বলেন, ‘সোমবার রাত থেকে লাগাতার অবস্থানে আছি। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা রাজপথ ছাড়ব না। ন্যায্য দাবি আদায়েই আমরা এখানে এসেছি।’
দুপুরে তাঁদের ছয় সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল সচিবালয়ে আলোচনার জন্য যান। আলোচনা শেষে বিকেলে শাহবাগে ফিরে এসে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন তাঁরা।
এর আগে সোমবারও প্রাথমিকের সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকেরা শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে অবরোধ করেছিলেন। পরে পুলিশ জলকামান, লাঠিপেটা ও কাঁদানে গ্যাস ব্যবহার করে তাঁদের সরিয়ে দেয়। তখন বেশ কয়েকজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়।
এ দিকে নিয়োগ নিশ্চিতের দাবিতে আজ রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন প্রথম থেকে ১২ তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরাও।
তাঁরা বলছেন, পরীক্ষার সময় শিক্ষক নিবন্ধনের সনদের মেয়াদ আজীবন থাকলেও আপিল বিভাগের রায়ে তা তিন বছর নির্ধারিত হয়েছে। ফলে তাঁদের সনদ মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে গেছে। তাঁরা বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এন্ট্রি লেভেলের শিক্ষক ও প্রভাষক পদে নিয়োগ সুপারিশ পাওয়ার আবেদন করতে পারছেন না। তাই বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) কাছে সনদ অনুযায়ী শিক্ষক-প্রভাষক পদে নিয়োগ সুপারিশ করার দাবি জানান তাঁরা।
চূড়ান্তভাবে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্ত হওয়ার দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ এলাকায় জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন তৃতীয় ধাপে উত্তীর্ণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। আজ বুধবার সকাল থেকে তাঁরা সেখানে অবস্থান নিয়েছেন।
অবস্থান কর্মসূচিতে তারা বিভিন্ন রকম প্ল্যাকার্ড নিয়ে বসেছেন। সেই সঙ্গে থেকে থেকে ‘বৈষম্যের এই রায়, মানিনা-মানব না’, ‘দাবি মোদের একটাই, যোগদান চাই-যোগদান চাই’, ‘জয়েন অর ডেথ’ স্লোগান দিচ্ছেন তারা।
হাইকোর্টের সিদ্ধান্ত বাতিলে আজ বুধবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত আলটিমেটাম দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। এর মধ্যে দাবি বাস্তবায়িত না হলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়।
এর আগে মঙ্গলবার দাবি-দাওয়া নিয়ে সচিবালয়ে যান শিক্ষকদের প্রতিনিধিরা। সেখানে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়নি জানিয়ে অবস্থান কর্মসূচি চালু রাখার ঘোষণা দেন তাঁরা।
সচিবালয়ে যাওয়া ছয় সদস্যের প্রতিনিধিদলের সদস্য জান্নাতুল নাইম ফিরে এসে বলেন, ‘সরকারের পক্ষ থেকে সব সময় শুধু আশ্বস্ত করা হচ্ছে। আগেরবার আমরা ঘরে ফিরে গিয়েছিলাম, কিন্তু এবার আর ঘরে ফিরব না। যত দিন পর্যন্ত দাবি মানা না হবে, রাজপথে থাকব এবং আমাদের কর্মসূচি চলমান থাকবে।’
নাইম আরও বলেন, ‘আগে যেমন আশ্বস্ত করা হয়েছিল, এবারও একইভাবে আশ্বস্ত করা হয়েছে। তাঁরা বলেছেন, ‘‘এটা আদালতের রায়, এর এখতিয়ার হচ্ছে বিচারকের। ” তবে সরকারের ওপর বিশ্বাস ও আস্থা রাখতে হবে। কাউকেই বাদ দেওয়া হবে না।’ আমরা বলেছি, ‘যেন অতি দ্রুত আইনি প্রক্রিয়া শেষ করে নিয়োগ দেওয়া হয়।’
এর আগে মঙ্গলবার সকাল থেকেই শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান নেন হাইকোর্টের রায়ে নিয়োগ বাতিল হওয়া ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নির্বাচিত প্রার্থীরা। গত বৃহস্পতিবার কোটায় নির্বাচিত হওয়া ৬ হাজার ৫৩১ জনের ফল হাইকোর্ট বাতিল করলে সেদিন রাত থেকেই আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা। তবে ওই রায় পুনর্বিবেচনার জন্য আপিল করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
নিয়োগ বাতিল হওয়া প্রার্থীরা বলেন, ‘সোমবার রাত থেকে লাগাতার অবস্থানে আছি। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা রাজপথ ছাড়ব না। ন্যায্য দাবি আদায়েই আমরা এখানে এসেছি।’
দুপুরে তাঁদের ছয় সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল সচিবালয়ে আলোচনার জন্য যান। আলোচনা শেষে বিকেলে শাহবাগে ফিরে এসে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন তাঁরা।
এর আগে সোমবারও প্রাথমিকের সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকেরা শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে অবরোধ করেছিলেন। পরে পুলিশ জলকামান, লাঠিপেটা ও কাঁদানে গ্যাস ব্যবহার করে তাঁদের সরিয়ে দেয়। তখন বেশ কয়েকজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়।
এ দিকে নিয়োগ নিশ্চিতের দাবিতে আজ রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন প্রথম থেকে ১২ তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরাও।
তাঁরা বলছেন, পরীক্ষার সময় শিক্ষক নিবন্ধনের সনদের মেয়াদ আজীবন থাকলেও আপিল বিভাগের রায়ে তা তিন বছর নির্ধারিত হয়েছে। ফলে তাঁদের সনদ মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে গেছে। তাঁরা বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এন্ট্রি লেভেলের শিক্ষক ও প্রভাষক পদে নিয়োগ সুপারিশ পাওয়ার আবেদন করতে পারছেন না। তাই বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) কাছে সনদ অনুযায়ী শিক্ষক-প্রভাষক পদে নিয়োগ সুপারিশ করার দাবি জানান তাঁরা।
অযত্ন আর অবহেলায় নষ্ট হতে চলেছে সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জে জব্দ হওয়া কয়েক হাজার নৌকা ও ট্রলার। এসব নৌযান রক্ষণাবেক্ষণের কোনো উদ্যোগ নেই কর্তৃপক্ষের। ফলে একদিকে যেমন কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হচ্ছে, অন্যদিকে ব্যাপক ক্ষতির মুখে নৌযানের মালিকেরা।
১ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় শুক্রবার সকালে তিনজন সাপুড়ে বসে ছিলেন খেলা দেখাতে। কাঠের বাক্স থেকে বের হচ্ছিল গোখরো, কেউটে, চন্দ্রবোড়া, দাঁড়াশ আর অজগর। চারপাশে ভিড় জমলেও দৃশ্যটা যেন একসময়ের তুলনায় ম্লান। এখন আর আগের মতো দর্শকের ভিড় নেই, গাছগাছালির ওষুধেরও কদর নেই।
২ ঘণ্টা আগেবাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স জনবল, রোগ পরীক্ষার যন্ত্রপাতি সংকটসহ নানা সমস্যায় ধুঁকছে। এর সঙ্গে রয়েছে দালালদের দৌরাত্ম্য। একসময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের শীর্ষ ১০-এ থাকা হাসপাতালটি বর্তমানে ৯৩ নম্বরে নেমে গেছে।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে গবাদিপশুর তড়কা রোগ (অ্যানথ্রাক্স) প্রতিরোধে ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এ ভ্যাকসিনকে কেন্দ্র করে প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। বিভিন্ন কৌশল ও হয়রানির ভয়ভীতি দেখিয়ে ৮০ পয়সার ভ্যাকসিনের জন্য গবাদিপশুর মালিকদের কাছ থেকে আদায় করা হচ্ছে ২০-৩০ টাকা।
২ ঘণ্টা আগে