আবুল কাসেম, সাতক্ষীরা

অযত্ন আর অবহেলায় নষ্ট হতে চলেছে সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জে জব্দ হওয়া কয়েক হাজার নৌকা ও ট্রলার। এসব নৌযান রক্ষণাবেক্ষণের কোনো উদ্যোগ নেই কর্তৃপক্ষের। ফলে একদিকে যেমন কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হচ্ছে, অন্যদিকে ব্যাপক ক্ষতির মুখে নৌযানের মালিকেরা। তবে কর্তৃপক্ষের দাবি, আইনি জটিলতায় মালিকদের কাছে হস্তান্তর করা সম্ভব হচ্ছে না নৌযান।
বন বিভাগের বুড়িগোয়ালিনী স্টেশনে সরেজমিনে দেখা যায়, এ স্টেশনে অযত্ন আর অবহেলায় শত শত নৌকা ও ট্রলার পড়ে আছে। শুধু বুড়িগোয়ালিনী নয়, কদমতলা, কৈখালীসহ সব জায়গার একই চিত্র। বিভিন্ন সময় অবৈধভাবে বনে ঢোকার দায়ে বন বিভাগের অভিযানে জব্দ হওয়া তিন হাজারের বেশি ছোট-বড় নৌকা ও ইঞ্জিনচালিত ট্রলার বছরের পর বছর খোলা আকাশের নিচে পড়ে থেকে ব্যবহার-উপযোগিতা নষ্ট হচ্ছে।
জেলে-বাওয়ালিরা অধিকাংশ সময় সুন্দরবনে যেতে নৌকা ভাড়া নেন। এসব নৌযানমালিকদের দাবি, পড়ে থাকা হাজার-হাজার নৌকা ও ট্রলার ছেড়ে দেওয়া হোক। এ বিষয়ে নৌযানের মালিক আবু রায়হান বলেন, ‘যে নৌকাগুলো ধরে বন বিভাগ, সেগুলো দ্রুত হস্তান্তর করলে আমরা উপকৃত হতাম। ৬-৭ বছর পরে সেগুলো দিলে বা নিলামে তুললে তার আর কোনো কার্যকারিতা থাকে না।’
শ্যামনগর উপজেলার মুন্সিগঞ্জ গ্রামের আসলাম শেখ জানান, যারা অবৈধভাবে জঙ্গলে যায়, তাদের নৌকা ধরে ফেলে। তারা হয়তো পালিয়ে কয়েক দিন পর বাড়ি ফেরে, কিন্তু নৌকাগুলো কেসে পড়ে। নৌকাগুলো ছাড়ে না। এভাবে চললে গরিব মানুষ বাঁচবে না। তিনি আরও বলেন, সুন্দরবনে যাওয়ার উপযোগী একটি নৌকার দাম ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। মাঝারি সাইজের একটি নৌকার মূল্যমান ১ লাখ থেকে দেড় লাখ টাকা। আর ইঞ্জিনচালিত একটি ট্রলারের দাম ১০ লাখের বেশি। ফেলে রাখার কারণে এসব সম্পদ নষ্ট হচ্ছে।
তবে নৌযানগুলোর ভাগ্য আদালতের হাতে বলে মন্তব্য করেন বন বিভাগের কর্মকর্তারা। এ বিষয়ে বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা ফজলুল হক বলেন, ‘সুন্দরবনের মধ্যে যারা অপরাধ করে, তাদের আমরা নৌকাসহ আটক করি। পরে আদালতে সোপর্দ করা হয়। আর নৌকাগুলো জব্দ তালিকায় দেখানো হয়। কিন্তু নৌকা ছেড়ে দেওয়া তো আদালতের বিষয়। এগুলো কি নিলাম হবে, নাকি তাদের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হবে বা বাজেয়াপ্ত হবে, সবই আদালতের বিষয়। আমরা শুধু ব্যবস্থাপনা করে থাকি।’

অযত্ন আর অবহেলায় নষ্ট হতে চলেছে সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জে জব্দ হওয়া কয়েক হাজার নৌকা ও ট্রলার। এসব নৌযান রক্ষণাবেক্ষণের কোনো উদ্যোগ নেই কর্তৃপক্ষের। ফলে একদিকে যেমন কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হচ্ছে, অন্যদিকে ব্যাপক ক্ষতির মুখে নৌযানের মালিকেরা। তবে কর্তৃপক্ষের দাবি, আইনি জটিলতায় মালিকদের কাছে হস্তান্তর করা সম্ভব হচ্ছে না নৌযান।
বন বিভাগের বুড়িগোয়ালিনী স্টেশনে সরেজমিনে দেখা যায়, এ স্টেশনে অযত্ন আর অবহেলায় শত শত নৌকা ও ট্রলার পড়ে আছে। শুধু বুড়িগোয়ালিনী নয়, কদমতলা, কৈখালীসহ সব জায়গার একই চিত্র। বিভিন্ন সময় অবৈধভাবে বনে ঢোকার দায়ে বন বিভাগের অভিযানে জব্দ হওয়া তিন হাজারের বেশি ছোট-বড় নৌকা ও ইঞ্জিনচালিত ট্রলার বছরের পর বছর খোলা আকাশের নিচে পড়ে থেকে ব্যবহার-উপযোগিতা নষ্ট হচ্ছে।
জেলে-বাওয়ালিরা অধিকাংশ সময় সুন্দরবনে যেতে নৌকা ভাড়া নেন। এসব নৌযানমালিকদের দাবি, পড়ে থাকা হাজার-হাজার নৌকা ও ট্রলার ছেড়ে দেওয়া হোক। এ বিষয়ে নৌযানের মালিক আবু রায়হান বলেন, ‘যে নৌকাগুলো ধরে বন বিভাগ, সেগুলো দ্রুত হস্তান্তর করলে আমরা উপকৃত হতাম। ৬-৭ বছর পরে সেগুলো দিলে বা নিলামে তুললে তার আর কোনো কার্যকারিতা থাকে না।’
শ্যামনগর উপজেলার মুন্সিগঞ্জ গ্রামের আসলাম শেখ জানান, যারা অবৈধভাবে জঙ্গলে যায়, তাদের নৌকা ধরে ফেলে। তারা হয়তো পালিয়ে কয়েক দিন পর বাড়ি ফেরে, কিন্তু নৌকাগুলো কেসে পড়ে। নৌকাগুলো ছাড়ে না। এভাবে চললে গরিব মানুষ বাঁচবে না। তিনি আরও বলেন, সুন্দরবনে যাওয়ার উপযোগী একটি নৌকার দাম ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। মাঝারি সাইজের একটি নৌকার মূল্যমান ১ লাখ থেকে দেড় লাখ টাকা। আর ইঞ্জিনচালিত একটি ট্রলারের দাম ১০ লাখের বেশি। ফেলে রাখার কারণে এসব সম্পদ নষ্ট হচ্ছে।
তবে নৌযানগুলোর ভাগ্য আদালতের হাতে বলে মন্তব্য করেন বন বিভাগের কর্মকর্তারা। এ বিষয়ে বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা ফজলুল হক বলেন, ‘সুন্দরবনের মধ্যে যারা অপরাধ করে, তাদের আমরা নৌকাসহ আটক করি। পরে আদালতে সোপর্দ করা হয়। আর নৌকাগুলো জব্দ তালিকায় দেখানো হয়। কিন্তু নৌকা ছেড়ে দেওয়া তো আদালতের বিষয়। এগুলো কি নিলাম হবে, নাকি তাদের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হবে বা বাজেয়াপ্ত হবে, সবই আদালতের বিষয়। আমরা শুধু ব্যবস্থাপনা করে থাকি।’
আবুল কাসেম, সাতক্ষীরা

অযত্ন আর অবহেলায় নষ্ট হতে চলেছে সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জে জব্দ হওয়া কয়েক হাজার নৌকা ও ট্রলার। এসব নৌযান রক্ষণাবেক্ষণের কোনো উদ্যোগ নেই কর্তৃপক্ষের। ফলে একদিকে যেমন কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হচ্ছে, অন্যদিকে ব্যাপক ক্ষতির মুখে নৌযানের মালিকেরা। তবে কর্তৃপক্ষের দাবি, আইনি জটিলতায় মালিকদের কাছে হস্তান্তর করা সম্ভব হচ্ছে না নৌযান।
বন বিভাগের বুড়িগোয়ালিনী স্টেশনে সরেজমিনে দেখা যায়, এ স্টেশনে অযত্ন আর অবহেলায় শত শত নৌকা ও ট্রলার পড়ে আছে। শুধু বুড়িগোয়ালিনী নয়, কদমতলা, কৈখালীসহ সব জায়গার একই চিত্র। বিভিন্ন সময় অবৈধভাবে বনে ঢোকার দায়ে বন বিভাগের অভিযানে জব্দ হওয়া তিন হাজারের বেশি ছোট-বড় নৌকা ও ইঞ্জিনচালিত ট্রলার বছরের পর বছর খোলা আকাশের নিচে পড়ে থেকে ব্যবহার-উপযোগিতা নষ্ট হচ্ছে।
জেলে-বাওয়ালিরা অধিকাংশ সময় সুন্দরবনে যেতে নৌকা ভাড়া নেন। এসব নৌযানমালিকদের দাবি, পড়ে থাকা হাজার-হাজার নৌকা ও ট্রলার ছেড়ে দেওয়া হোক। এ বিষয়ে নৌযানের মালিক আবু রায়হান বলেন, ‘যে নৌকাগুলো ধরে বন বিভাগ, সেগুলো দ্রুত হস্তান্তর করলে আমরা উপকৃত হতাম। ৬-৭ বছর পরে সেগুলো দিলে বা নিলামে তুললে তার আর কোনো কার্যকারিতা থাকে না।’
শ্যামনগর উপজেলার মুন্সিগঞ্জ গ্রামের আসলাম শেখ জানান, যারা অবৈধভাবে জঙ্গলে যায়, তাদের নৌকা ধরে ফেলে। তারা হয়তো পালিয়ে কয়েক দিন পর বাড়ি ফেরে, কিন্তু নৌকাগুলো কেসে পড়ে। নৌকাগুলো ছাড়ে না। এভাবে চললে গরিব মানুষ বাঁচবে না। তিনি আরও বলেন, সুন্দরবনে যাওয়ার উপযোগী একটি নৌকার দাম ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। মাঝারি সাইজের একটি নৌকার মূল্যমান ১ লাখ থেকে দেড় লাখ টাকা। আর ইঞ্জিনচালিত একটি ট্রলারের দাম ১০ লাখের বেশি। ফেলে রাখার কারণে এসব সম্পদ নষ্ট হচ্ছে।
তবে নৌযানগুলোর ভাগ্য আদালতের হাতে বলে মন্তব্য করেন বন বিভাগের কর্মকর্তারা। এ বিষয়ে বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা ফজলুল হক বলেন, ‘সুন্দরবনের মধ্যে যারা অপরাধ করে, তাদের আমরা নৌকাসহ আটক করি। পরে আদালতে সোপর্দ করা হয়। আর নৌকাগুলো জব্দ তালিকায় দেখানো হয়। কিন্তু নৌকা ছেড়ে দেওয়া তো আদালতের বিষয়। এগুলো কি নিলাম হবে, নাকি তাদের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হবে বা বাজেয়াপ্ত হবে, সবই আদালতের বিষয়। আমরা শুধু ব্যবস্থাপনা করে থাকি।’

অযত্ন আর অবহেলায় নষ্ট হতে চলেছে সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জে জব্দ হওয়া কয়েক হাজার নৌকা ও ট্রলার। এসব নৌযান রক্ষণাবেক্ষণের কোনো উদ্যোগ নেই কর্তৃপক্ষের। ফলে একদিকে যেমন কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হচ্ছে, অন্যদিকে ব্যাপক ক্ষতির মুখে নৌযানের মালিকেরা। তবে কর্তৃপক্ষের দাবি, আইনি জটিলতায় মালিকদের কাছে হস্তান্তর করা সম্ভব হচ্ছে না নৌযান।
বন বিভাগের বুড়িগোয়ালিনী স্টেশনে সরেজমিনে দেখা যায়, এ স্টেশনে অযত্ন আর অবহেলায় শত শত নৌকা ও ট্রলার পড়ে আছে। শুধু বুড়িগোয়ালিনী নয়, কদমতলা, কৈখালীসহ সব জায়গার একই চিত্র। বিভিন্ন সময় অবৈধভাবে বনে ঢোকার দায়ে বন বিভাগের অভিযানে জব্দ হওয়া তিন হাজারের বেশি ছোট-বড় নৌকা ও ইঞ্জিনচালিত ট্রলার বছরের পর বছর খোলা আকাশের নিচে পড়ে থেকে ব্যবহার-উপযোগিতা নষ্ট হচ্ছে।
জেলে-বাওয়ালিরা অধিকাংশ সময় সুন্দরবনে যেতে নৌকা ভাড়া নেন। এসব নৌযানমালিকদের দাবি, পড়ে থাকা হাজার-হাজার নৌকা ও ট্রলার ছেড়ে দেওয়া হোক। এ বিষয়ে নৌযানের মালিক আবু রায়হান বলেন, ‘যে নৌকাগুলো ধরে বন বিভাগ, সেগুলো দ্রুত হস্তান্তর করলে আমরা উপকৃত হতাম। ৬-৭ বছর পরে সেগুলো দিলে বা নিলামে তুললে তার আর কোনো কার্যকারিতা থাকে না।’
শ্যামনগর উপজেলার মুন্সিগঞ্জ গ্রামের আসলাম শেখ জানান, যারা অবৈধভাবে জঙ্গলে যায়, তাদের নৌকা ধরে ফেলে। তারা হয়তো পালিয়ে কয়েক দিন পর বাড়ি ফেরে, কিন্তু নৌকাগুলো কেসে পড়ে। নৌকাগুলো ছাড়ে না। এভাবে চললে গরিব মানুষ বাঁচবে না। তিনি আরও বলেন, সুন্দরবনে যাওয়ার উপযোগী একটি নৌকার দাম ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। মাঝারি সাইজের একটি নৌকার মূল্যমান ১ লাখ থেকে দেড় লাখ টাকা। আর ইঞ্জিনচালিত একটি ট্রলারের দাম ১০ লাখের বেশি। ফেলে রাখার কারণে এসব সম্পদ নষ্ট হচ্ছে।
তবে নৌযানগুলোর ভাগ্য আদালতের হাতে বলে মন্তব্য করেন বন বিভাগের কর্মকর্তারা। এ বিষয়ে বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা ফজলুল হক বলেন, ‘সুন্দরবনের মধ্যে যারা অপরাধ করে, তাদের আমরা নৌকাসহ আটক করি। পরে আদালতে সোপর্দ করা হয়। আর নৌকাগুলো জব্দ তালিকায় দেখানো হয়। কিন্তু নৌকা ছেড়ে দেওয়া তো আদালতের বিষয়। এগুলো কি নিলাম হবে, নাকি তাদের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হবে বা বাজেয়াপ্ত হবে, সবই আদালতের বিষয়। আমরা শুধু ব্যবস্থাপনা করে থাকি।’

ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১৯ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
৩০ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
৪২ মিনিট আগেপটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় আগুনে গুদামসহ সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার গৈড়লার টেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে দোকানগুলোর নগদ টাকা ও বিপুল পরিমাণ মালপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আকিব জাবেদ বলেন, মনু বেকারিতে গ্যাস সংযোগ ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তা না হলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় আগুনে গুদামসহ সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার গৈড়লার টেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে দোকানগুলোর নগদ টাকা ও বিপুল পরিমাণ মালপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আকিব জাবেদ বলেন, মনু বেকারিতে গ্যাস সংযোগ ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তা না হলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।

অযত্ন আর অবহেলায় নষ্ট হতে চলেছে সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জে জব্দ হওয়া কয়েক হাজার নৌকা ও ট্রলার। এসব নৌযান রক্ষণাবেক্ষণের কোনো উদ্যোগ নেই কর্তৃপক্ষের। ফলে একদিকে যেমন কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হচ্ছে, অন্যদিকে ব্যাপক ক্ষতির মুখে নৌযানের মালিকেরা।
০৪ অক্টোবর ২০২৫
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১৯ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
৩০ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
৪২ মিনিট আগেপীরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

অযত্ন আর অবহেলায় নষ্ট হতে চলেছে সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জে জব্দ হওয়া কয়েক হাজার নৌকা ও ট্রলার। এসব নৌযান রক্ষণাবেক্ষণের কোনো উদ্যোগ নেই কর্তৃপক্ষের। ফলে একদিকে যেমন কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হচ্ছে, অন্যদিকে ব্যাপক ক্ষতির মুখে নৌযানের মালিকেরা।
০৪ অক্টোবর ২০২৫
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
৩০ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
৪২ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উত্তরা-পূর্ব থানা সূত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা আনুমানিক সাড়ে ৭টার দিকে উত্তরার ৬ নম্বর সেক্টর এলাকায় জুলাই রেভেলস সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলা চালায় কতিপয় দুর্বৃত্ত। এতে তিনি আহত হলে দ্রুত তাঁকে স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।
হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য পুলিশ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযান চলাকালে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর আনুমানিক ৫টা ৩০ মিনিটের দিকে রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকা থেকে দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশ।
তালেবুর রহমান জানান, মামলার সুষ্ঠু তদন্ত এবং এজাহারনামীয় অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
গতকাল শনিবার বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রেজওয়ান। সেখান থেকে জুলাই রেভেলসের অফিসে এসে বসেছিলেন।
এ বিষয়ে জুলাই রেভেলসের সহসংগঠক মো. পারভেজ জানান, ‘হাদি ভাইয়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন শেষ করে সন্ধ্যায় অফিসে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য গিয়েছিলেন রেজওয়ান। এ সময় কিছু সন্ত্রাসী রেজওয়ানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। আহত রেজওয়ান সংগঠনের প্রস্তাবিত সহসংগঠক।’

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উত্তরা-পূর্ব থানা সূত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা আনুমানিক সাড়ে ৭টার দিকে উত্তরার ৬ নম্বর সেক্টর এলাকায় জুলাই রেভেলস সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলা চালায় কতিপয় দুর্বৃত্ত। এতে তিনি আহত হলে দ্রুত তাঁকে স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।
হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য পুলিশ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযান চলাকালে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর আনুমানিক ৫টা ৩০ মিনিটের দিকে রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকা থেকে দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশ।
তালেবুর রহমান জানান, মামলার সুষ্ঠু তদন্ত এবং এজাহারনামীয় অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
গতকাল শনিবার বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রেজওয়ান। সেখান থেকে জুলাই রেভেলসের অফিসে এসে বসেছিলেন।
এ বিষয়ে জুলাই রেভেলসের সহসংগঠক মো. পারভেজ জানান, ‘হাদি ভাইয়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন শেষ করে সন্ধ্যায় অফিসে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য গিয়েছিলেন রেজওয়ান। এ সময় কিছু সন্ত্রাসী রেজওয়ানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। আহত রেজওয়ান সংগঠনের প্রস্তাবিত সহসংগঠক।’

অযত্ন আর অবহেলায় নষ্ট হতে চলেছে সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জে জব্দ হওয়া কয়েক হাজার নৌকা ও ট্রলার। এসব নৌযান রক্ষণাবেক্ষণের কোনো উদ্যোগ নেই কর্তৃপক্ষের। ফলে একদিকে যেমন কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হচ্ছে, অন্যদিকে ব্যাপক ক্ষতির মুখে নৌযানের মালিকেরা।
০৪ অক্টোবর ২০২৫
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১৯ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
৪২ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ও আগ্নেয়াস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকাসহ প্রায় ৫০ লাখ টাকার মালপত্র লুটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার দিবাগত রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে উপজেলার বালুচর ইউনিয়নের চান্দেরচর গ্রামের কুয়েতপ্রবাসী মো. আল-আমিনের ডুপ্লেক্স বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে। নৌপথে ট্রলারযোগে এসে ১২-১৫ জন মুখোশ পরা ডাকাত এই ডাকাতি করে।
ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, কুয়েত থেকে দেশে ফেরার মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় ডাকাতির কবলে পড়েন মো. আল-আমিন। ডাকাতেরা ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র প্রদর্শন করে এবং একাধিক ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পরিবারের সদস্যদের আতঙ্কিত করে তোলে। এ সময় তারা আনুমানিক ২৬ ভরি স্বর্ণালংকার, নগদ প্রায় ৫ লাখ টাকা, কুয়েতি মুদ্রা প্রায় ১০০ দিনার এবং দুটি মোবাইল ফোন লুট করে নেয়। লুট হওয়া মালপত্রের আনুমানিক মূল্য প্রায় ৫০ লাখ টাকা বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগীরা।
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
এই ঘটনায় বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজ উদ্ধার করা হয়েছে। ফুটেজে ১০-১৫ জনের একটি সশস্ত্র ডাকাত দলকে বাড়িতে প্রবেশ করতে দেখা গেছে।

সিরাজদিখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আ. হান্নান বলেন, ‘ডাকাতির খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও অন্য কর্মকর্তারাও ঘটনাস্থলে রয়েছেন। এই ঘটনায় আমরা তদন্ত শুরু করেছি। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে ডাকাতদের শনাক্ত করতে পারব। তবে এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় কোনো লিখিত অভিযোগ বা মামলা হয়নি।’

মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ও আগ্নেয়াস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকাসহ প্রায় ৫০ লাখ টাকার মালপত্র লুটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার দিবাগত রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে উপজেলার বালুচর ইউনিয়নের চান্দেরচর গ্রামের কুয়েতপ্রবাসী মো. আল-আমিনের ডুপ্লেক্স বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে। নৌপথে ট্রলারযোগে এসে ১২-১৫ জন মুখোশ পরা ডাকাত এই ডাকাতি করে।
ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, কুয়েত থেকে দেশে ফেরার মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় ডাকাতির কবলে পড়েন মো. আল-আমিন। ডাকাতেরা ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র প্রদর্শন করে এবং একাধিক ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পরিবারের সদস্যদের আতঙ্কিত করে তোলে। এ সময় তারা আনুমানিক ২৬ ভরি স্বর্ণালংকার, নগদ প্রায় ৫ লাখ টাকা, কুয়েতি মুদ্রা প্রায় ১০০ দিনার এবং দুটি মোবাইল ফোন লুট করে নেয়। লুট হওয়া মালপত্রের আনুমানিক মূল্য প্রায় ৫০ লাখ টাকা বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগীরা।
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
এই ঘটনায় বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজ উদ্ধার করা হয়েছে। ফুটেজে ১০-১৫ জনের একটি সশস্ত্র ডাকাত দলকে বাড়িতে প্রবেশ করতে দেখা গেছে।

সিরাজদিখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আ. হান্নান বলেন, ‘ডাকাতির খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও অন্য কর্মকর্তারাও ঘটনাস্থলে রয়েছেন। এই ঘটনায় আমরা তদন্ত শুরু করেছি। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে ডাকাতদের শনাক্ত করতে পারব। তবে এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় কোনো লিখিত অভিযোগ বা মামলা হয়নি।’

অযত্ন আর অবহেলায় নষ্ট হতে চলেছে সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জে জব্দ হওয়া কয়েক হাজার নৌকা ও ট্রলার। এসব নৌযান রক্ষণাবেক্ষণের কোনো উদ্যোগ নেই কর্তৃপক্ষের। ফলে একদিকে যেমন কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হচ্ছে, অন্যদিকে ব্যাপক ক্ষতির মুখে নৌযানের মালিকেরা।
০৪ অক্টোবর ২০২৫
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১৯ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
৩০ মিনিট আগে