Ajker Patrika

তোফায়েল আহমেদের শারীরিক অবস্থা ‘অপরিবর্তিত’

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
তোফায়েল আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত
তোফায়েল আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত

বার্ধক্যজনিত নানা শারীরিক সমস্যা নিয়ে গত ২৭ সেপ্টেম্বর রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। অবস্থার অবনতি হওয়ায় পরদিন তাঁকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়।

চিকিৎসকেরা বলছেন, তোফায়েল আহমেদের শারীরিক অবস্থা বর্তমানে অপরিবর্তিত রয়েছে।

এরই মধ্যে সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পড়েছে খোদ তাঁর দলের ফেসবুক পেজ থেকে; যাকে ‘পীড়াদায়ক’ বলছেন তাঁর স্বজনেরা।

স্কয়ার হাসপাতালের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (সিওও) মোহাম্মদ এসাম এবনে ইউসুফ ছিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, তোফায়েল আহমেদ লাইফ সাপোর্টে আছেন। তাঁর অবস্থা মেডিকেলি ক্রিটিক্যাল।

সাবেক মন্ত্রীর শারীরিক অবস্থার উন্নতি নাকি অবনতি হয়েছে—এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তিনি বার্ধক্যজনিত কারণে ভর্তি। তাঁর শারীরিক অবস্থার খুব যে উন্নতি হয়েছে, তা বলা যাবে না; আবার অবনতিও হয়নি। অপরিবর্তিত অবস্থায় আছেন।

লাইফ সাপোর্টে তোফায়েল আহমেদের চিকিৎসা চলছে বলে জানিয়েছেন তাঁর মেয়ের জামাই ও হৃদ্‌রোগ বিশেষজ্ঞ তৌহিদুজ্জামান তুহিন।

তৌহিদুজ্জামান তুহিন জানান, যতক্ষণ পর্যন্ত হৃদ্‌যন্ত্র ও কিডনি চলে, ততক্ষণ পর্যন্ত লাইফ সাপোর্ট বন্ধ করা হয় না। তাঁর চিকিৎসা চলছে।

শারীরিক অবস্থার উন্নতি হচ্ছে কি না—এ প্রশ্নের জবাবে তৌহিদুজ্জামান বলেন, ‘প্রতিদিন উনার বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা হচ্ছে। তাতে কিছু প্যারামিটার কারেকশন হচ্ছে, কিছু প্যারামিটারের অবনতি হচ্ছে। দোয়া করবেন আপনারা। উনার অবস্থার অবনতি–উন্নতি আমরা জানাব।’

এদিকে গত বুধবার মধ্যরাতে আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে দাবি করা হয়, তোফায়েল আহমেদ মারা গেছেন।

এমন বক্তব্যকে ‘পীড়াদায়ক’ বলে জানান তৌহিদুজ্জামান।

তৌহিদুজ্জামান বলেন, ‘একটা লোক বেঁচে আছে। কিন্তু নানা গুজব ছড়ানো হচ্ছে। এটা আমাদের জন্য পীড়াদায়ক। উনারা (আওয়ামী লীগ) কেউ জানেন না। এ ব্যাপার তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করিনি।’

গত কয়েক বছর ধরে হুইলচেয়ারে চলাফেরা করছেন তোফায়েল আহমেদ। স্ট্রোকের কারণে তাঁর শরীরের একাংশ প্যারালাইজড হয়ে গেছে বলে জানা গেছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বিক্ষোভ মিছিল বাতিল করে এনসিপির অবস্থান কর্মসূচি

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
বিক্ষোভ মিছিল বাতিল করে এনসিপির নেতা-কর্মীরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। ছবি: আজকের পত্রিকা
বিক্ষোভ মিছিল বাতিল করে এনসিপির নেতা-কর্মীরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। ছবি: আজকের পত্রিকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি হত্যার প্রতিবাদ এবং ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে পূর্বঘোষিত বিক্ষোভ মিছিল বাতিল করে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা-কর্মীরা। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টার দিকে রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এই অবস্থান কর্মসূচি শুরু হয়।

অবস্থান কর্মসূচিতে রয়েছেন এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব, জাতীয় ছাত্রশক্তির সভাপতি জাহিদ আহসান, জুলাই যোদ্ধা খান তালাত মাহমুদ রাফি প্রমুখ।

আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর রাজধানীর শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচির ডাক দিয়েছিলেন এনসিপির নেতারা। তবে জুমার নামাজ শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ আগে ওই কর্মসূচি স্থগিত করেন তাঁরা।

এরপর বিকেল ৪টার দিকে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক দেওয়া হয়। সেই কর্মসূচিও বাতিল করে বিকেল ৫টা নাগাদ অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন দলের নেতারা।

এর আগে, আজ শুক্রবার দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা হাদির মৃত্যু নিয়ে যেকোনো কর্মসূচিতে সহিংসতা না করে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানান।

আজ দুপুরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘যেকোনো কর্মসূচিতে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করুন। গতকালের (বৃহস্পতিবার) মতো ভাঙচুর ও নাশকতা করার পরিকল্পনা রয়েছে জুলাইবিরোধী শক্তিগুলোর। আমরা যেকোনো প্রকার ভায়োলেন্স ও নাশকতার বিরুদ্ধে।’

নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘জনগণের ক্ষোভকে ব্যবহার করে কোনো হঠকারী গ্রুপ কোথাও ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ অথবা কোনো নাশকতামূলক কার্যক্রম যাতে করতে না পারে সে ব্যাপারে ভূমিকা পালন করুন।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার অবস্থা আগের চেয়ে অনেক বেশি স্থিতিশীল: ডা. জাহিদ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭: ৪৪
এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে ব্রিফ করেন ডা. জাহিদ। ছবি: ভিডিও থেকে নেওয়া
এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে ব্রিফ করেন ডা. জাহিদ। ছবি: ভিডিও থেকে নেওয়া

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কোনো অবনতি ঘটেনি বলে জানিয়েছেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান।

খালেদা জিয়ার সবশেষ শারীরিক অবস্থার কথা জানিয়ে জাহিদ হোসেন বলেন, ‘উনি (খালেদা জিয়া) যে অবস্থায় ছিলেন, সেই অবস্থার তুলনায় আজকে অনেকটা বেশি স্থিতিশীল রয়েছে। উনার শারীরিক অবস্থা গত এক মাসের মধ্যে এখন বেশ স্থিতিশীল আছে। আজকেও তাঁর একটা ছোট অস্ত্রোপচার হয়েছে এবং তিনি সেটা গ্রহণ করতে পেরেছেন।’

গত ২৩ নভেম্বর থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন খালেদা জিয়া। হাসপাতালে ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটের (সিসিইউ) কেবিনে তাঁর চিকিৎসা চলছে। খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য তাঁর পরিবার ও দলের পক্ষ থেকে দোয়া চেয়েছেন জাহিদ হোসেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বিশৃঙ্খলা ও হামলা স্থিতিশীলতার প্রতি হুমকি: আ স ম রব

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৫: ৫৯
আ স ম আবদুর রব । ফাইল ছবি
আ স ম আবদুর রব । ফাইল ছবি

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে দেশবাসীকে চরম ধৈর্য ও সংযম প্রদর্শনের উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রব। আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি।

শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যু বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিসরে এক অপূরণীয় ক্ষতি জানিয়ে আ স ম আবদুর রব বলেন, ‘তবে এই মৃত্যুকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি বা গণমাধ্যমে হামলা পরিস্থিতিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার ইন্ধন জোগাতে পারে। যা কোনোভাবেই কাম্য নয়।’

ইংরেজি দৈনিক নিউ এজের সম্পাদক নূরুল কবিরকে হেনস্তা করার মতো ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক ও অনভিপ্রেত মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘এ ধরনের কর্মকাণ্ড গণতান্ত্রিক পরিবেশকে বাধাগ্রস্ত করে।’ তিনি বলেন, ‘উদ্ভূত পরিস্থিতি যেন কোনোভাবেই মূল লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত না হয়, সে বিষয়ে দেশবাসীকে সর্বোচ্চ সজাগ থাকতে হবে। কোনো অবিবেচনাপ্রসূত কাজ যেন ছাত্র-জনতার মহান গণ-অভ্যুত্থানের ঐতিহাসিক অর্জনকে নস্যাৎ করতে না পারে, সেদিকে খেয়াল রাখা জরুরি। জাতীয় স্বার্থে আবেগ সংবরণ করে সবাইকে ধৈর্য ধারণ এবং রাষ্ট্রীয় স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না: মাহমুদুর রহমান মান্না

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৫: ১০
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। ফাইল ছবি
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। ফাইল ছবি

গুলিবিদ্ধ হয়ে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেছেন, ‘ওসমান হাদির অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে আমাদের শান্ত থাকতে হবে। দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের কোনো ধরনের ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না।’

আজ শুক্রবার দলটির পক্ষ থেকে সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে মাহমুদুর রহমান মান্না এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন সাহসী, অকুতোভয় দেশপ্রেমিক। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠ বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। কল্যাণভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়। ওসমান হাদি নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। দল-মত-ধর্মনির্বিশেষে তাঁর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করার জন্য লড়াই জারি রাখতে হবে।

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, ‘আমি শরিফ ওসমান হাদির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার ও তাঁর লড়াইয়ের সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। একই সঙ্গে হাদির হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করার জন্য করণীয় সব ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। হত্যাকারীরা যদি দেশ ছেড়ে পালিয়ে থাকে, সেই দায় অবশ্যই অন্তর্বর্তী সরকারকে নিতে হবে এবং দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ১২ ডিসেম্বর ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসার পর অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্যোগে গত সোমবার তাঁকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়। সেখানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়।

ওসমান হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার ও ছায়ানটে হামলা চালানো হয়।

এসব ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বিবৃতিতে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ওসমান হাদির লড়াই ছিল একটি গণতান্ত্রিক কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার। এ ধরনের কর্মকাণ্ড কখনোই হাদির লড়াইয়ের লক্ষ্য ছিল না। ওসমান হাদি একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পক্ষে সংগ্রাম করেছেন।

যারা মব (দলবদ্ধ বিশৃঙ্খলা) উসকে দিয়ে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল এবং ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার চেষ্টা করছে, তাদের দুরভিসন্ধি রুখে দেওয়ার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান নাগরিক ঐক্যের সভাপতি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত