শনিবার, ১০ মে ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
জীবন অগাধ
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় ছিলেন একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, সম্পাদক, সাংবাদিক ও কলামিস্ট। তাঁর লেখা কবিতা, গল্প, উপন্যাস দুই বাংলার পাঠকের কাছে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় হয়েছে।
আবু ওসমান চৌধুরী
আবু ওসমান চৌধুরী ছিলেন অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কর্নেল, মুক্তিযোদ্ধা ও ৮ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার। তাঁর জন্ম ১৯৩৬ সালের ১ জানুয়ারি, চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার মদনেরগাঁও গ্রামে।
আবুল মনসুর আহমদ
আবুল মনসুর আহমদ ছিলেন একাধারে সাহিত্যিক, সাংবাদিক, রাজনীতিক, আইনজীবী ও লেখক। ১৮৯৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার ধানীখোলা গ্রামে তাঁর জন্ম।
আতাউল গণি ওসমানী
আতাউল গণি ওসমানীর জন্ম ১৯১৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর সুনামগঞ্জে। তিনি ছিলেন মুক্তিযুদ্ধকালীন মুক্তিবাহিনী ও সেনাবাহিনীর প্রধান সেনাপতি। পুরো নাম মুহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী হলেও তিনি জেনারেল এম এ জি ওসমানী নামেই বেশি পরিচিত ছিলেন।
হেগেল
হেগেল একজন বিখ্যাত জার্মান দার্শনিক ছিলেন। তাঁর পুরো নাম জর্জ ভিলহেলম ফ্রেডরিক হেগেল। হেগেলের জন্ম ১৭৭০ সালের ২৭ আগস্ট দক্ষিণ-পশ্চিম জার্মানির স্টুটগার্টে। মাত্র তিন বছর বয়সে তিনি জার্মান স্কুলে ভর্তি হন।
সি আর দত্ত
সি আর দত্ত ছিলেন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ৪ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার এবং সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল। তাঁর পুরো নাম চিত্ত রঞ্জন দত্ত। তবে তিনি সি আর দত্ত নামেই বেশি পরিচিত ছিলেন।
অজিতকুমার চক্রবর্তী
অজিতকুমার চক্রবর্তী ছিলেন সাহিত্য সমালোচক, ‘তত্ত্ববোধিনী’ পত্রিকার সম্পাদক এবং রবীন্দ্র-সাহিত্যের একজন প্রধান ব্যাখ্যাকারী।অজিতকুমার চক্রবর্তীর জন্ম ১৮৮৬ সালের ২০ আগস্ট ফরিদপুরের মঠবাড়ি গ্রামে।
উইলিয়াম কেরি
উইলিয়াম কেরি ছিলেন ব্রিটিশ খ্রিষ্টান ধর্মপ্রচারক, পণ্ডিত, ভাষাতাত্ত্বিক, অনুবাদক ও সাংস্কৃতিক নৃতত্ত্ববিদ। উইলিয়াম কেরি ১৭৬১ সালের ১৭ আগস্ট ইংল্যান্ডের নর্দাম্পটনশায়ার, পলাইপুরী গ্রামে একটি দরিদ্র তাঁতি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
মিশুক মুনীর
মিশুক মুনীর ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, সাংবাদিক, চিত্রগ্রাহক ও চলচ্চিত্র ভিডিওগ্রাহক। তাঁর পুরো নাম আশফাক মুনীর চৌধুরী। তাঁকে ‘বাংলাদেশের টেলিভিশন সাংবাদিকতার পথিকৃৎ’ বলা হয়।
ভি এস নাইপল
ভারতীয় বংশোদ্ভূত ইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম সাহিত্যিক ছিলেন ভি এস নাইপল। তাঁর পুরো নাম বিদ্যাধর সূর্যপ্রসাদ নাইপল। তিনি ১৯৩২ সালের ১৭ আগস্ট ওয়েস্ট ইন্ডিজের ত্রিনিদাদ দ্বীপের চাগুয়ানাস শহরে জন্মগ্রহণ করেন।
মোহাম্মদ রফিক
মোহাম্মদ রফিক একাধারে ছিলেন একজন কবি, লেখক ও অধ্যাপক। মোহাম্মদ রফিকের জন্ম ১৯৪৩ সালের ২৩ অক্টোবর বাগেরহাটের বেমরতা ইউনিয়নের বর্তমান চিতলী গ্রামে। স্থানীয় বিদ্যালয়ে লেখাপড়া শুরু করেন। এরপর খুলনা জিলা স্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পাস করে ঢাকার নটর ডেম কলেজে বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হন, কিন্তু পরে ঢাকা কলেজে
পান্না কায়সার
লেখক, গবেষক, শিশু সংগঠক ও সাবেক সংসদ সদস্য ছিলেন পান্না কায়সার। তাঁর পারিবারিক নাম ছিল সাইফুন্নাহার চৌধুরী। তিনি সবার কাছে ‘শহীদজায়া’ হিসেবে পরিচিত ছিলেন।
কাজী মোতাহার হোসেন
কাজী মোতাহার হোসেন ছিলেন সমাজভাবুক, জ্ঞানতাপস, পরিসংখ্যানবিদ, দাবাড়ু ও সাহিত্যিক। তাঁর জন্ম ১৮৯৭ সালের ৩০ জুলাই কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার লক্ষ্মীপুর গ্রামে। তবে পৈতৃক বাড়ি ছিল ফরিদপুরের পাংশা উপজেলার বাগমারায়।
ফিরোজা বেগম
নজরুলসংগীতের অবিস্মরণীয় শিল্পী ছিলেন ফিরোজা বেগম। তিনি নজরুলসংগীতের আদি, বিশুদ্ধ সুর ধরে গান গাইতেন।নজরুলসংগীত ছাড়াও তিনি আধুনিক গান, গজল, কাওয়ালি, ভজনসহ বিভিন্ন ধরনের সংগীতে কণ্ঠ দিয়েছেন।
সাইমন ড্রিং
সাইমন ড্রিং ছিলেন একজন ব্রিটিশ সাংবাদিক, টেলিভিশন উপস্থাপক ও প্রামাণ্য চিত্রনির্মাতা। তাঁর জন্ম ১৯৪৫ সালের ১১ জানুয়ারি ইংল্যান্ডের নরফোকে।
বুলবুল আহমেদ
বুলবুল আহমেদ, বাংলাদেশি চলচ্চিত্রজগতের এক উজ্জ্বল তারকার নাম। তিনি ছিলেন একাধারে অভিনেতা, প্রযোজক ও পরিচালক। পারিবারিক নাম ছিল তবাররুক আহমেদ। মা-বাবা আদর করে ডাকতেন ‘বুলবুল’।
মাজহারুল ইসলাম
মাজহারুল ইসলাম ছিলেন বাংলাদেশে আধুনিক স্থাপত্যের জনক ও স্থাপত্যগুরু। তাঁকে বলা হয় বিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ বাঙালি স্থপতি। মাজহারুল ইসলামের জন্ম ১৯২৩ সালের ২৫ ডিসেম্বর মুর্শিদাবাদের কৃষ্ণনগরের সুন্দরপুর গ্রামে, নানাবাড়িতে।