
পদ্মা নদীর তীরেই ছিল জসীমউদ্দীনের বাড়ি। কৈশোরেই তিনি গান লিখতেন, গল্প লিখতেন, কবিতা লিখতেন। ভাবতেন, কলকাতায় যেতে পারলে সেখানকার রসিক সমাজ নিশ্চয়ই জসীমকে বুকে টেনে নেবেন।

তালগাছ কাটা নিয়ে বিবাদ বেধেছিল হিন্দু-মুসলমানে। তারাশঙ্কর নিয়েছিলেন হিন্দুদের পক্ষ। রিজার্ভ ফোর্স এসে মার্চ করে গেল গ্রামে। আগেই পাটনা যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পুলিশ-টুলিশ চলে আসায় তখনই পাটনার উদ্দেশে রওনা দিলেন তারাশঙ্কর।

১৯৭১ সালের মার্চ মাসে যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল, তাতে বিক্ষুব্ধ শিল্পী সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়েছিল। ২৫ মার্চে অপারেশন সার্চলাইট পরিচালিত হওয়ার পর যে ধ্বংসযজ্ঞ চলেছিল, তাতে সেই পরিষদের কর্মকাণ্ডও বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। অনেকেই সীমান্ত পাড়ি দিয়েছিলেন। কিছুদিন পর চলে যাওয়া শিল্পীদের কারও কারও কণ্ঠ শোনা যেতে লাগল

দেবব্রত বিশ্বাসকে বহুদিন নানা অছিলায় রবীন্দ্রনাথের গান করতে দেয়নি বিশ্বভারতী। অথচ সে সময় পঙ্কজ মল্লিকের পর দেবব্রতবিশ্বাসই রবীন্দ্রসংগীতকে জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন। হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ও সে কথাই বলেছেন বারবার।