সোমবার, ১২ মে ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
জীবন অগাধ
হারিয়ে যাওয়া গান
১৯৭১ সালের মার্চ মাসে যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল, তাতে বিক্ষুব্ধ শিল্পী সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়েছিল। ২৫ মার্চে অপারেশন সার্চলাইট পরিচালিত হওয়ার পর যে ধ্বংসযজ্ঞ চলেছিল, তাতে সেই পরিষদের কর্মকাণ্ডও বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। অনেকেই সীমান্ত পাড়ি দিয়েছিলেন। কিছুদিন পর চলে যাওয়া শিল্পীদের কারও কারও কণ্ঠ শোনা যেতে লাগল
দেবব্রতের রসিকতা
দেবব্রত বিশ্বাসকে বহুদিন নানা অছিলায় রবীন্দ্রনাথের গান করতে দেয়নি বিশ্বভারতী। অথচ সে সময় পঙ্কজ মল্লিকের পর দেবব্রতবিশ্বাসই রবীন্দ্রসংগীতকে জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন। হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ও সে কথাই বলেছেন বারবার।
গা-ঢাকা দিয়ে থাকা
১৯৫৮ সালের অক্টোবরে এল ইস্কান্দার মির্জার সামরিক শাসন। পেছনে আইয়ুব খান। এবার আবার শুরু হবে ধরপাকড়। কিছুদিন আগেই জেল থেকে মুক্তি পেয়েছেন জসীম উদ্দীন মণ্ডল। এখন গা-ঢাকা দিয়ে থাকা দরকার।
আঙুলহারা
শৈশবে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের যে রোগ হয়েছিল, তার নাম আঙুলহারা। কীভাবে কী হলো, সেটাই বলা হবে এখন।‘চিলড্রেনস ফ্রেশ এয়ার অ্যান্ড এক্সকারশন সোসাইটি’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিলেন এক ধনবতী নারী।
মুজতবা আলীর রসিকতা
পথের পাঁচালী ছবিটি তৈরি হওয়ার আগে কুমারপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে সৈয়দ মুজতবা আলীর দেখা হয় এক আড্ডায়। সেই আড্ডায় অন্যদের সঙ্গে সত্যজিৎ রায়ও উপস্থিত থাকতেন। কফি হাউসের সেই আড্ডায় সৈয়দ মুজতবা আলীকে ডেকে এনেছিলেন পরিচিত শাটুল বাবু।
সৌমিত্র না অপু?
২০০৯ সালে চিকিৎসার জন্য দীর্ঘকাল সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ছিলেন লন্ডনে। সেখানে শুশ্রূষার পাশাপাশি ঝকঝকে ঢাউস টেলিভিশনে রোজ একটি করে সিনেমা দেখতেন। যে বাড়িতে থাকতেন, সেই বাড়ি মালিক ছিলেন পেশায় চিকিৎসক।
হাফটোন ও উপেন্দ্রকিশোরের বিনয়
তখনো অবিভক্ত ভারতবর্ষে ছবি ছাপা হতো কাঠের ওপর খোদাই করা ব্লক দিয়ে। উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী যখন তাঁর ‘ছেলেদের রামায়ণ’ বইটি বের করলেন, দেখা গেল কাঠের ব্লকে ছাপানোর কারণে ছবিগুলো সব বিকৃত হয়ে গেছে। অথচ কী চমৎকার ছিল ছবিগুলো!
লেখা এবং তেতো কাজ
তখনো ঢাকায় থাকেন বুদ্ধদেব বসু। পুরানা পল্টনের বাড়িতে এক সদ্যযৌবনা প্রতিবেশিনীকে ভালোবেসে ফেলেছিলেন তিনি। সেটা প্রেম নয়। দূর থেকে রাস্তার এপারে-ওপারে চোখের দেখা, বিনা বাক্যালাপে কত কথাই না বলা! ‘কঙ্কাবতী’ বইয়ে এই সময়কার মাত্রাস্পর্শহীন প্রেমের বেদনার আভাস পাওয়া যাবে।
সতীত্বের ওপর রাগ
তখন রশীদ করীম পড়েন কলেজের ফার্স্ট কিংবা সেকেন্ড ইয়ারে। নবযুগের ঈদসংখ্যায় ‘একটি মেয়ের আত্মকাহিনী’ নামে তাঁর একটি গল্প ছাপা হয়েছিল। সেই সংখ্যায় আরও ছাপা হয়েছিল সঞ্জয় ভট্টাচার্য, শওকত ওসমান আর প্রতিভা বসুর গল্প। রশীদ করীমের গল্পটির খুব প্রশংসা করেছিলেন আবু সয়ীদ আইয়ুব।
ভান্ডারের আধুলি
ভান্ডারে নামে এক মারাঠি এল আশ্রমে। স্কুলের মধ্য বিভাগে বীথিকা ঘরে সিট পেল সে। সেই ঘরের সামনে শালবীথি। তার এক প্রান্তে লাইব্রেরি, অন্য প্রান্তে দেহলি। রবীন্দ্রনাথ তখন থাকতেন দেহলিতে।
পঁয়তাল্লিশ বছরে মৈত্রেয়ী
গ্রামের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের পরিচয় হয় অনেক পরে, মূলত শিলাইদহ আসার পর। এবং তখনই রবীন্দ্রনাথ দেশটাকে চিনতে পারেন। কিন্তু নিন্দুকেরা তাঁর সম্পর্কে নানা বানানো কথা বলে বেড়াত।
শক্তির দুটি কবিতা
তখন আবু বকর সিদ্দিক অধ্যাপনা শুরু করেছেন। ‘সমকাল’ পত্রিকার লেখক। কলকাতা থেকে বের হওয়া পরিচয়, কবিতা, উত্তরসূরি, পূর্বাশা ইত্যাদি পত্রিকা নিয়মিত পড়ছেন। সেই ১৯৬৩ সালে তিনি ভিসা নিয়ে কলকাতায় গেলেন। শৈশবের অনেকটা কাল তাঁর কেটেছিল এই শহরে
কবিতার শক্তি
‘বুক তার বাংলাদেশের হৃদয়’ নূর হোসেনকে নিয়ে লেখা শামসুর রাহমানের কবিতা। অজস্রবার পাঠ ও আবৃত্তি হয়েছে কবিতাটি। স্বৈরাচার এরশাদের বিরুদ্ধে আন্দোলনের অংশ হিসেবে বুকে-পিঠে গণতন্ত্রের স্লোগান নিয়ে হাজির হয়েছিলেন নূর হোসেন।
শিল্পীর প্রতি শ্রদ্ধা
‘অমানুষ’ সিনেমাটি সফল হয়েছিল। শক্তি সামন্ত ছিলেন ছবির পরিচালক। তিনি উত্তম, শর্মিলা ঠাকুর ও উৎপল দত্তকে নিয়ে ছবিটি তৈরি করেছিলেন। শক্তি সামন্ত অনেক আগেই উত্তমকুমারকে জানিয়েছিলেন যে তিনি বড় ধরনের একটি বাংলা সিনেমা তৈরি করতে চান।
প্রম্পটার থেকে অভিনেতা
১৯৬২ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাস করে যখন কলেজে ঢুকলেন, তখন আসাদুজ্জামান নূর জড়িয়ে পড়লেন অল্পস্বল্প রাজনীতিতে। কলেজ শেষ করে ভর্তি হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে। যোগ দিলেন সংস্কৃতি সংসদে। এটা ছিল মূলত পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের একটি সাংস্কৃতিক শাখা। এই সংগঠনে আয়োজকদের মধ্যে থাকতেন তিনি।
চারটে হাত আর গরম লুচি
উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী সবার সঙ্গেই মিষ্টি ব্যবহার করতেন। কাউকে অভদ্রতা করতে দেখলেও তাঁর সঙ্গে ভদ্র আচরণ করেই তাঁর ভুলটা ধরিয়ে দিতেন। একবার তিনি গেছেন এক পোস্ট অফিসে। পোস্টমাস্টার মশাই খুবই ঢিলেঢালা। সেই সঙ্গে তাঁর তিরিক্ষি মেজাজ
ঘড়ি
ঘড়ি পরার অভ্যাস ছিল না প্রতিভা বসুর। সেই ছেলেবেলায় গান শুনে এক সাহেব সোনার মেডেলের বদলে একটা সোনার ঘড়ি উপহার দিয়েছিলেন। কিন্তু কখনোই সেটা হাতে পরেননি প্রতিভা বসু। ভীষণ রোগা ছিলেন বলে ঘড়ি হাতে দিলে বেমানান লাগবে—এই ছিল ভয়।