সোমবার, ১২ মে ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
জীবন অগাধ
সত্যজিতের দূরদৃষ্টি
সত্যজিৎ রায়কে একবারই কাছাকাছি দেখেছিলেন সৈয়দ শামসুল হক। ১৯৭৩ সালে বার্লিন চলচ্চিত্র উৎসবে ‘অশনিসংকেত’ সিনেমার জন্য পুরস্কার পেয়েছিলেন সত্যজিৎ। এরপর তিনি এসেছিলেন লন্ডনে। উঠেছিলেন ‘প্রেসিডেন্ট’ হোটেলে। সৈয়দ হক তখন কাজ করেন বিবিসিতে।
বুদ্ধদেবের পঞ্চাশ হাজার
অশোক মিত্র তখন দিল্লিতে থাকেন। অর্থ মন্ত্রণালয় আর পরিকল্পনা কমিশনে গিয়ে আড্ডা দেন। তর্ক করেন। সকাল–বিকেল কমিউনিস্ট বন্ধুদের সঙ্গেও জমে আড্ডা। তবে ছুঁতো পেলেই চলে যান কলকাতায়।
নাটক আর জীবন
সে সময় বিনোদিনী দাসী গ্রেট ন্যাশনাল থিয়েটার ছেড়ে বেঙ্গল থিয়েটারে যোগ দিয়েছেন। বেঙ্গল থিয়েটারের মূল ব্যক্তি ছিলেন শরৎচন্দ্র ঘোষ। তিনি বিনোদিনীকে নিজের মেয়ের মতো দেখতেন। সে সময় বেশ কিছু ভালো নাটক মঞ্চস্থ হচ্ছিল। মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘মেঘনাদ বধ’ কাব্যের নাট্যরূপ দেওয়া হয়েছিল। বঙ্কিমচন্দ্রের ‘মৃণালিনী’
হাসুকে নিয়ে কবিতা
সেবার জসীমউদ্দীন গিয়েছেন শান্তিনিকেতনে। সেখানে নন্দলাল বসুর সঙ্গে আলাপ জমে উঠল। একদিন তাঁরা গেলেন গ্রন্থাগারিক প্রভাত কুমার মুখোপাধ্যায়ের বাড়ি। সেখানেই তিনি দেখা পেলেন একটি ছোট্ট শিশুর। হাসু তার নাম। হাসুর সঙ্গে বন্ধুত্ব করে নিলেন তিনি। হাসু হেসেখেলে ঘুরে বেড়ায়। কবির ইচ্ছে হলো, বাচ্চাটার জন্য কবিত
নীল জিনস
জীবনে প্রথমবারের মতো বিদেশ সফরে গেছেন আলী যাকের। মুস্তাফা নূরউল ইসলামের সঙ্গে। সে সময় জার্মানি ছিল বিভক্ত। পূর্ব জার্মানি ছিল সোভিয়েত বলয়ের দেশ। বার্লিন সে দেশের রাজধানী। বার্লিনে থাকার সময় একদিন ব্রেকফাস্ট সেরে আলী যাকের একটু
সাংবাদিকের জীবন
ইদানীং দেখা যায় কেউ কেউ সংবাদপত্রে চাকরি করে গাড়ি-বাড়ি করে ফেলেছেন। কোনো কোনো সংবাদপত্র সাংবাদিকদের জন্য গাড়ির ব্যবস্থাও করে। তবে সাধারণ সাংবাদিকেরা সচ্ছল জীবনযাপনের সুযোগ কমই পান।
নকল ধরতে হয় হাতেনাতে
কেউ নকল করলে তাকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন শিক্ষকেরা। তারপর সেই নকলবাজের কী যে বিড়ম্বনা হয়। কিন্তু কখনো কখনো নকল করতে দেখেও অনেকে কিছু বলতে পারেন না। কেন পারেন না? তারই একটা নমুনা দেখা গেল প্রফেসর আব্দুর রাজ্জাকের বয়ানে।
আলাউদ্দিন খাঁর রাগ
ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ খেপে গেলে তাঁকে বাগে আনা কঠিন ছিল। মাইহারে একবার বসেছে আসর। সরোদ বাজাবেন আলাউদ্দিন খাঁ। মহারাজা ছাড়াও তাঁর পারিষদেরা আছেন। অভ্যাগত অতিথিরাও এসে গেছেন। কাশ্মীরি গালিচায় বসেছেন আলাউদ্দিন খাঁ। মহারাজাদের মতো মাথায় পাগড়ি। পাশে নামজাদা তবলচি খলিফা আবিদ হুসেন খাঁ।
প্রিয়াকে সাজানোর খরচ
একদিন আব্বাসউদ্দীন গুন গুন করে ভাওয়াইয়া গান গাইছিলেন। ঘরের বাইরে দাঁড়িয়ে সে গান শুনছিলেন নজরুল ইসলাম। গান শেষ হতেই ঘরে ঢুকে তিনি বললেন, ‘গাও তো আব্বাস, আবার গাও।’
স্ত্রীর পাশে
১৯৮১ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার কাজী মোতাহার হোসেন বাথরুমে পড়ে গিয়ে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিলেন। ইন্টারনাল হ্যামারেজ হয়েছিল। শরীরের কিছু জায়গায় কালশিটে পড়ে গিয়েছিল। হাসপাতালে নেওয়া হলো। সেবাযত্ন চলল, কিন্তু আসলে তিনি তখন
সরযুর লজ্জা
ছোটবেলা থেকেই সরযু দেবী নজরুলের গানের ভক্ত। বিশেষ করে ‘এত জল ও কাজল চোখে’, ‘শুকনো পাতার নূপুর পায়ে’ গানগুলো গুনগুন করে গাইতেন তিনি। বড় হয়ে যখন তিনি নামকরা অভিনয়শিল্পী, তখন মনমোহন থিয়েটারে ডাক পেলেন অভিনয়ের। নাটকের নাম ‘রক্তকমল’। অভিনয়ে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়, কিন্তু যখন তিনি শুনলেন এই নাটকের নায়ি
আত্মভোলা বিজ্ঞানী
বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসু সব সময়ই ছিলেন আলাভোলা ধরনের মানুষ। বিশ্বভারতীর উপাচার্য যখন তিনি, তখন প্রতিভা বসু তাঁর সন্তানদের নিয়ে একবার শান্তিনিকেতনে গিয়েছেন। বুদ্ধদেব বসু তাঁদের সঙ্গে ছিলেন না। তাঁরা উঠেছিলেন পূর্বপল্লি গেস্ট হাউসে।
পরীক্ষার ফল
এসএসসি পরীক্ষায় সবচেয়ে খারাপ হলো বাংলা। ভাবসম্প্রসারণ যা দেওয়া হয়েছিল, সেটা নোট বইয়ে যেভাবে লেখা আছে তার বিপরীত জায়গা থেকে তুলে ধরেছেন সাঈদ হায়দার। এখন নম্বর যদি কম পান, তাহলে ডাক্তারি পড়া হয়ে উঠবে না।
চেনা মুখ
রশীদ করীম একটি পত্রিকায় সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন। সেই সাক্ষাৎকার ছাপা হওয়ার পর দেখা গেল, সম্পাদনার ঠেলায় তিনি যা বলতে চেয়েছেন, তার গুরুত্বপূর্ণ অংশই বাদ পড়ে গেছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে তিনি একটি প্রবন্ধ লিখেছিলেন।
এ তো নজরুলের গান!
শঙ্খ ঘোষ যখন ছোট, তখনই তাঁর কাছে এলেন নজরুল। তবে পরিচয়ে ঋদ্ধ হয়ে নয়, তিনি এলেন আবেগ হয়ে, ব্যক্তিপরিচয়হীন আবেগ হয়ে। নজরুলের নাম শুনবার আগে থেকেই নজরুলের আবেগ কী করে ছুঁলো শঙ্খ ঘোষকে, সে কথাই জানা যাক।
ভাত
পদ্মা নদীর তীরেই ছিল জসীমউদ্দীনের বাড়ি। কৈশোরেই তিনি গান লিখতেন, গল্প লিখতেন, কবিতা লিখতেন। ভাবতেন, কলকাতায় যেতে পারলে সেখানকার রসিক সমাজ নিশ্চয়ই জসীমকে বুকে টেনে নেবেন।
বনফুলের চিকিৎসা
তালগাছ কাটা নিয়ে বিবাদ বেধেছিল হিন্দু-মুসলমানে। তারাশঙ্কর নিয়েছিলেন হিন্দুদের পক্ষ। রিজার্ভ ফোর্স এসে মার্চ করে গেল গ্রামে। আগেই পাটনা যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পুলিশ-টুলিশ চলে আসায় তখনই পাটনার উদ্দেশে রওনা দিলেন তারাশঙ্কর।