নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনে একটি বিশেষ দলের অনুগতদের বসিয়ে ‘নীলনকশার নির্বাচন’ করার ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াত নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির দাবি করেছেন, ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ওই সব উপদেষ্টার নাম, এমনকি তাঁদের সভার বক্তব্যের কণ্ঠ রেকর্ডও তাঁদের কাছে রয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর মৎস্য ভবন মোড়ে আয়োজিত এক মানববন্ধনে তিনি অন্তর্বর্তী সরকারকে এই ষড়যন্ত্র বন্ধের হুঁশিয়ারি দেন।
জামায়াত নেতা বলেন, জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য প্রশাসনকে নিরপেক্ষ হতে হয়। কিন্তু তিনি লক্ষ্য করছেন, সেই নিরপেক্ষ প্রশাসনকে আবারও দলীয়করণ করার জন্য ‘এক মহাষড়যন্ত্র’ চলছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, ‘প্রশাসনের যে অবস্থা এবং যে ষড়যন্ত্র চলছে, এটাকে বন্ধ করুন। নিরপেক্ষ সৎ লোকদের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় পদায়ন করুন।’
সৈয়দ তাহের হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘যদি সময়মতো সাবধান না হন, তাহলে কোন কোন উপদেষ্টার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, আমরা জনগণের কাছে তাঁদের নাম প্রকাশ করব। তাঁদের কণ্ঠ রেকর্ড আছে। মিটিংয়ে তাঁরা কী বক্তব্য দেন, এর খবর আছে। আমরা আপনাদের সংশোধনের জন্য সময় দিতে চাই।’
সম্প্রতি জনপ্রশাসনে একজন সচিব নিয়োগের বিষয়ে তীব্র সমালোচনা করেন আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। তিনি বলেন, সিভিল সার্ভিসেসের (সিএসপি) নিয়োগ এবং বিভাগীয় কমিশনারদের নিয়োগের ক্ষেত্রে এই পদটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি অভিযোগ করেন, ‘সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টা আমাদের আশ্বস্ত করেছিলেন যে আমরা এখানে কোনো দলীয় লোক দেব না, অসৎ লোক দেব না। কিন্তু আমরা বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষ করছি, আমাদের সঙ্গে কথা বলার এক দিন পরেই এমন এক ব্যক্তিকে সেখানে নিয়োগ করা হয়েছে, যার অতীতের দুর্নীতির ইতিহাস অনেক লম্বা। সে একটি দলের প্রতি পরিপূর্ণভাবে অনুগত।’
তিনি আরও অভিযোগ করেন, সরকারের চার থেকে পাঁচজন উপদেষ্টা একটি বিশেষ দলের পক্ষে সব নিয়োগ নিয়ন্ত্রণ করে প্রশাসনকে দলীয় সরকারে পরিণত করার চেষ্টা করছেন। পুলিশ প্রশাসনেও একই অবস্থা—কোনো একটি দলের লোকদের নিয়োগ দেওয়ার জন্য প্রচণ্ড চাপ রয়েছে।
পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতিতে জুলাই জাতীয় সনদের অন্তর্ভুক্ত করে গণভোটের দাবিসহ পাঁচ দফা দাবিতে এদিন জামায়াতে ইসলামী রাজধানী ঢাকায় এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে।
জামায়াত নেতা নভেম্বর মাসের মধ্যেই গণভোটের দাবি পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, গণভোট এখন সবার ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত। তবে গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন একসঙ্গে করার মাধ্যমে এখানে একটি ‘প্যাঁচ খেলার চেষ্টা’ করা হচ্ছে।
আব্দুল্লাহ মো তাহের বলেন, ‘আমি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে আলোচনা করেছিলাম, সেখানে একই রকমের কথা—প্রচণ্ড চাপ কোনো একটি দলের লোকদেরকে নিয়োগ দেওয়ার জন্য। আমরা বলতে চাই, কোনো একটি দলের লোককে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিভিল এবং পুলিশ প্রশাসনে বসিয়ে যে নীল নকশার নির্বাচন করার ষড়যন্ত্র চলছে, এতে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার কোনো লক্ষণ দেখি না। এরকম একটি নির্বাচনে—২০২৪-এর মতো, ২০১৮-এর মতো পাতানো নির্বাচনে—জনগণ অংশগ্রহণ করবে না।’
গণভোট এখন সবার ঐক্যবদ্ধ একটি সিদ্ধান্ত উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কিন্তু এখনো একটু প্যাঁচ খেলার চেষ্টা করছে। সেটা হচ্ছে—বলছে যে গণভোট এবং জাতীয় ভোট একসঙ্গে হইতে হবে।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে এই মানববন্ধন কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মাসুম, এহসানুল মাহবুব জোবাবয়ের, আবদুল হালিম প্রমুখ। দলটি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থেকে গাবতলী পর্যন্ত সড়ক পথে এই কর্মসূচি পালন করে।
অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনে একটি বিশেষ দলের অনুগতদের বসিয়ে ‘নীলনকশার নির্বাচন’ করার ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াত নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির দাবি করেছেন, ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ওই সব উপদেষ্টার নাম, এমনকি তাঁদের সভার বক্তব্যের কণ্ঠ রেকর্ডও তাঁদের কাছে রয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর মৎস্য ভবন মোড়ে আয়োজিত এক মানববন্ধনে তিনি অন্তর্বর্তী সরকারকে এই ষড়যন্ত্র বন্ধের হুঁশিয়ারি দেন।
জামায়াত নেতা বলেন, জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য প্রশাসনকে নিরপেক্ষ হতে হয়। কিন্তু তিনি লক্ষ্য করছেন, সেই নিরপেক্ষ প্রশাসনকে আবারও দলীয়করণ করার জন্য ‘এক মহাষড়যন্ত্র’ চলছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, ‘প্রশাসনের যে অবস্থা এবং যে ষড়যন্ত্র চলছে, এটাকে বন্ধ করুন। নিরপেক্ষ সৎ লোকদের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় পদায়ন করুন।’
সৈয়দ তাহের হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘যদি সময়মতো সাবধান না হন, তাহলে কোন কোন উপদেষ্টার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, আমরা জনগণের কাছে তাঁদের নাম প্রকাশ করব। তাঁদের কণ্ঠ রেকর্ড আছে। মিটিংয়ে তাঁরা কী বক্তব্য দেন, এর খবর আছে। আমরা আপনাদের সংশোধনের জন্য সময় দিতে চাই।’
সম্প্রতি জনপ্রশাসনে একজন সচিব নিয়োগের বিষয়ে তীব্র সমালোচনা করেন আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। তিনি বলেন, সিভিল সার্ভিসেসের (সিএসপি) নিয়োগ এবং বিভাগীয় কমিশনারদের নিয়োগের ক্ষেত্রে এই পদটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি অভিযোগ করেন, ‘সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টা আমাদের আশ্বস্ত করেছিলেন যে আমরা এখানে কোনো দলীয় লোক দেব না, অসৎ লোক দেব না। কিন্তু আমরা বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষ করছি, আমাদের সঙ্গে কথা বলার এক দিন পরেই এমন এক ব্যক্তিকে সেখানে নিয়োগ করা হয়েছে, যার অতীতের দুর্নীতির ইতিহাস অনেক লম্বা। সে একটি দলের প্রতি পরিপূর্ণভাবে অনুগত।’
তিনি আরও অভিযোগ করেন, সরকারের চার থেকে পাঁচজন উপদেষ্টা একটি বিশেষ দলের পক্ষে সব নিয়োগ নিয়ন্ত্রণ করে প্রশাসনকে দলীয় সরকারে পরিণত করার চেষ্টা করছেন। পুলিশ প্রশাসনেও একই অবস্থা—কোনো একটি দলের লোকদের নিয়োগ দেওয়ার জন্য প্রচণ্ড চাপ রয়েছে।
পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতিতে জুলাই জাতীয় সনদের অন্তর্ভুক্ত করে গণভোটের দাবিসহ পাঁচ দফা দাবিতে এদিন জামায়াতে ইসলামী রাজধানী ঢাকায় এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে।
জামায়াত নেতা নভেম্বর মাসের মধ্যেই গণভোটের দাবি পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, গণভোট এখন সবার ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত। তবে গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন একসঙ্গে করার মাধ্যমে এখানে একটি ‘প্যাঁচ খেলার চেষ্টা’ করা হচ্ছে।
আব্দুল্লাহ মো তাহের বলেন, ‘আমি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে আলোচনা করেছিলাম, সেখানে একই রকমের কথা—প্রচণ্ড চাপ কোনো একটি দলের লোকদেরকে নিয়োগ দেওয়ার জন্য। আমরা বলতে চাই, কোনো একটি দলের লোককে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিভিল এবং পুলিশ প্রশাসনে বসিয়ে যে নীল নকশার নির্বাচন করার ষড়যন্ত্র চলছে, এতে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার কোনো লক্ষণ দেখি না। এরকম একটি নির্বাচনে—২০২৪-এর মতো, ২০১৮-এর মতো পাতানো নির্বাচনে—জনগণ অংশগ্রহণ করবে না।’
গণভোট এখন সবার ঐক্যবদ্ধ একটি সিদ্ধান্ত উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কিন্তু এখনো একটু প্যাঁচ খেলার চেষ্টা করছে। সেটা হচ্ছে—বলছে যে গণভোট এবং জাতীয় ভোট একসঙ্গে হইতে হবে।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে এই মানববন্ধন কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মাসুম, এহসানুল মাহবুব জোবাবয়ের, আবদুল হালিম প্রমুখ। দলটি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থেকে গাবতলী পর্যন্ত সড়ক পথে এই কর্মসূচি পালন করে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনে একটি বিশেষ দলের অনুগতদের বসিয়ে ‘নীলনকশার নির্বাচন’ করার ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াত নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির দাবি করেছেন, ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ওই সব উপদেষ্টার নাম, এমনকি তাঁদের সভার বক্তব্যের কণ্ঠ রেকর্ডও তাঁদের কাছে রয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর মৎস্য ভবন মোড়ে আয়োজিত এক মানববন্ধনে তিনি অন্তর্বর্তী সরকারকে এই ষড়যন্ত্র বন্ধের হুঁশিয়ারি দেন।
জামায়াত নেতা বলেন, জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য প্রশাসনকে নিরপেক্ষ হতে হয়। কিন্তু তিনি লক্ষ্য করছেন, সেই নিরপেক্ষ প্রশাসনকে আবারও দলীয়করণ করার জন্য ‘এক মহাষড়যন্ত্র’ চলছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, ‘প্রশাসনের যে অবস্থা এবং যে ষড়যন্ত্র চলছে, এটাকে বন্ধ করুন। নিরপেক্ষ সৎ লোকদের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় পদায়ন করুন।’
সৈয়দ তাহের হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘যদি সময়মতো সাবধান না হন, তাহলে কোন কোন উপদেষ্টার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, আমরা জনগণের কাছে তাঁদের নাম প্রকাশ করব। তাঁদের কণ্ঠ রেকর্ড আছে। মিটিংয়ে তাঁরা কী বক্তব্য দেন, এর খবর আছে। আমরা আপনাদের সংশোধনের জন্য সময় দিতে চাই।’
সম্প্রতি জনপ্রশাসনে একজন সচিব নিয়োগের বিষয়ে তীব্র সমালোচনা করেন আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। তিনি বলেন, সিভিল সার্ভিসেসের (সিএসপি) নিয়োগ এবং বিভাগীয় কমিশনারদের নিয়োগের ক্ষেত্রে এই পদটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি অভিযোগ করেন, ‘সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টা আমাদের আশ্বস্ত করেছিলেন যে আমরা এখানে কোনো দলীয় লোক দেব না, অসৎ লোক দেব না। কিন্তু আমরা বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষ করছি, আমাদের সঙ্গে কথা বলার এক দিন পরেই এমন এক ব্যক্তিকে সেখানে নিয়োগ করা হয়েছে, যার অতীতের দুর্নীতির ইতিহাস অনেক লম্বা। সে একটি দলের প্রতি পরিপূর্ণভাবে অনুগত।’
তিনি আরও অভিযোগ করেন, সরকারের চার থেকে পাঁচজন উপদেষ্টা একটি বিশেষ দলের পক্ষে সব নিয়োগ নিয়ন্ত্রণ করে প্রশাসনকে দলীয় সরকারে পরিণত করার চেষ্টা করছেন। পুলিশ প্রশাসনেও একই অবস্থা—কোনো একটি দলের লোকদের নিয়োগ দেওয়ার জন্য প্রচণ্ড চাপ রয়েছে।
পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতিতে জুলাই জাতীয় সনদের অন্তর্ভুক্ত করে গণভোটের দাবিসহ পাঁচ দফা দাবিতে এদিন জামায়াতে ইসলামী রাজধানী ঢাকায় এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে।
জামায়াত নেতা নভেম্বর মাসের মধ্যেই গণভোটের দাবি পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, গণভোট এখন সবার ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত। তবে গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন একসঙ্গে করার মাধ্যমে এখানে একটি ‘প্যাঁচ খেলার চেষ্টা’ করা হচ্ছে।
আব্দুল্লাহ মো তাহের বলেন, ‘আমি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে আলোচনা করেছিলাম, সেখানে একই রকমের কথা—প্রচণ্ড চাপ কোনো একটি দলের লোকদেরকে নিয়োগ দেওয়ার জন্য। আমরা বলতে চাই, কোনো একটি দলের লোককে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিভিল এবং পুলিশ প্রশাসনে বসিয়ে যে নীল নকশার নির্বাচন করার ষড়যন্ত্র চলছে, এতে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার কোনো লক্ষণ দেখি না। এরকম একটি নির্বাচনে—২০২৪-এর মতো, ২০১৮-এর মতো পাতানো নির্বাচনে—জনগণ অংশগ্রহণ করবে না।’
গণভোট এখন সবার ঐক্যবদ্ধ একটি সিদ্ধান্ত উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কিন্তু এখনো একটু প্যাঁচ খেলার চেষ্টা করছে। সেটা হচ্ছে—বলছে যে গণভোট এবং জাতীয় ভোট একসঙ্গে হইতে হবে।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে এই মানববন্ধন কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মাসুম, এহসানুল মাহবুব জোবাবয়ের, আবদুল হালিম প্রমুখ। দলটি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থেকে গাবতলী পর্যন্ত সড়ক পথে এই কর্মসূচি পালন করে।
অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনে একটি বিশেষ দলের অনুগতদের বসিয়ে ‘নীলনকশার নির্বাচন’ করার ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াত নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির দাবি করেছেন, ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ওই সব উপদেষ্টার নাম, এমনকি তাঁদের সভার বক্তব্যের কণ্ঠ রেকর্ডও তাঁদের কাছে রয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর মৎস্য ভবন মোড়ে আয়োজিত এক মানববন্ধনে তিনি অন্তর্বর্তী সরকারকে এই ষড়যন্ত্র বন্ধের হুঁশিয়ারি দেন।
জামায়াত নেতা বলেন, জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য প্রশাসনকে নিরপেক্ষ হতে হয়। কিন্তু তিনি লক্ষ্য করছেন, সেই নিরপেক্ষ প্রশাসনকে আবারও দলীয়করণ করার জন্য ‘এক মহাষড়যন্ত্র’ চলছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, ‘প্রশাসনের যে অবস্থা এবং যে ষড়যন্ত্র চলছে, এটাকে বন্ধ করুন। নিরপেক্ষ সৎ লোকদের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় পদায়ন করুন।’
সৈয়দ তাহের হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘যদি সময়মতো সাবধান না হন, তাহলে কোন কোন উপদেষ্টার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, আমরা জনগণের কাছে তাঁদের নাম প্রকাশ করব। তাঁদের কণ্ঠ রেকর্ড আছে। মিটিংয়ে তাঁরা কী বক্তব্য দেন, এর খবর আছে। আমরা আপনাদের সংশোধনের জন্য সময় দিতে চাই।’
সম্প্রতি জনপ্রশাসনে একজন সচিব নিয়োগের বিষয়ে তীব্র সমালোচনা করেন আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। তিনি বলেন, সিভিল সার্ভিসেসের (সিএসপি) নিয়োগ এবং বিভাগীয় কমিশনারদের নিয়োগের ক্ষেত্রে এই পদটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি অভিযোগ করেন, ‘সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টা আমাদের আশ্বস্ত করেছিলেন যে আমরা এখানে কোনো দলীয় লোক দেব না, অসৎ লোক দেব না। কিন্তু আমরা বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষ করছি, আমাদের সঙ্গে কথা বলার এক দিন পরেই এমন এক ব্যক্তিকে সেখানে নিয়োগ করা হয়েছে, যার অতীতের দুর্নীতির ইতিহাস অনেক লম্বা। সে একটি দলের প্রতি পরিপূর্ণভাবে অনুগত।’
তিনি আরও অভিযোগ করেন, সরকারের চার থেকে পাঁচজন উপদেষ্টা একটি বিশেষ দলের পক্ষে সব নিয়োগ নিয়ন্ত্রণ করে প্রশাসনকে দলীয় সরকারে পরিণত করার চেষ্টা করছেন। পুলিশ প্রশাসনেও একই অবস্থা—কোনো একটি দলের লোকদের নিয়োগ দেওয়ার জন্য প্রচণ্ড চাপ রয়েছে।
পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতিতে জুলাই জাতীয় সনদের অন্তর্ভুক্ত করে গণভোটের দাবিসহ পাঁচ দফা দাবিতে এদিন জামায়াতে ইসলামী রাজধানী ঢাকায় এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে।
জামায়াত নেতা নভেম্বর মাসের মধ্যেই গণভোটের দাবি পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, গণভোট এখন সবার ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত। তবে গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন একসঙ্গে করার মাধ্যমে এখানে একটি ‘প্যাঁচ খেলার চেষ্টা’ করা হচ্ছে।
আব্দুল্লাহ মো তাহের বলেন, ‘আমি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে আলোচনা করেছিলাম, সেখানে একই রকমের কথা—প্রচণ্ড চাপ কোনো একটি দলের লোকদেরকে নিয়োগ দেওয়ার জন্য। আমরা বলতে চাই, কোনো একটি দলের লোককে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিভিল এবং পুলিশ প্রশাসনে বসিয়ে যে নীল নকশার নির্বাচন করার ষড়যন্ত্র চলছে, এতে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার কোনো লক্ষণ দেখি না। এরকম একটি নির্বাচনে—২০২৪-এর মতো, ২০১৮-এর মতো পাতানো নির্বাচনে—জনগণ অংশগ্রহণ করবে না।’
গণভোট এখন সবার ঐক্যবদ্ধ একটি সিদ্ধান্ত উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কিন্তু এখনো একটু প্যাঁচ খেলার চেষ্টা করছে। সেটা হচ্ছে—বলছে যে গণভোট এবং জাতীয় ভোট একসঙ্গে হইতে হবে।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে এই মানববন্ধন কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মাসুম, এহসানুল মাহবুব জোবাবয়ের, আবদুল হালিম প্রমুখ। দলটি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থেকে গাবতলী পর্যন্ত সড়ক পথে এই কর্মসূচি পালন করে।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেছেন, ‘বাংলাদেশের রাজনৈতিক-সামাজিক বাস্তবতায় ইশতেহার মুখ্য হয়ে ওঠে না। মুখ্য হয়ে ওঠে কত বড় দল এবং কাদেরকে ভোট দিলে ভোটটা পচে যাবে না। তবে এবার আমার ধারণা, এটা কিছুটা পরিবর্তন হবে।’
৯ মিনিট আগেজামায়াত আমির শফিকুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত ক্রিশ্চিয়ান ব্রিকস মোলার। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বসুন্ধরায় জামায়াত আমিরের কার্যালয়ে ডেনমার্ক দূতাবাসের ডেপুটি হেড অব মিশন অ্যান্ডার্স বি কার্লসেন ও জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের উপস্
৩৮ মিনিট আগেবিএনপি মহাসচিব বলেন, আগামী নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই নির্বাচনের মাধ্যমে দেশ আবার একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় ফিরে যাবে। তিনি দাবি করেন, মানুষ নির্বাচন চায়। তারা ১৫-১৬ বছর ভোট দিতে পারেনি। এবার তারা ভোট দিয়ে তাদের নিজস্ব প্রতিনিধি নির্বাচিত করতে চায়, নিজস্ব সরকার তৈরি করতে চায়।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন, আদেশ জারি ও গণভোট আয়োজনসহ সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন করেছে জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)। আজ মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধনে দলের কেন্দ্রীয় নেতারা এই দাবি জানান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেছেন, ‘বাংলাদেশের রাজনৈতিক-সামাজিক বাস্তবতায় ইশতেহার মুখ্য হয়ে ওঠে না। মুখ্য হয়ে ওঠে কত বড় দল এবং কাদেরকে ভোট দিলে ভোটটা পচে যাবে না। তবে এবার আমার ধারণা, এটা কিছুটা পরিবর্তন হবে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে ‘রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারে তরুণদের সুস্বাস্থ্য, সমৃদ্ধি ও প্রত্যাশা বিষয়ক মতবিনিময়’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ‘অধিকার এখানেই, এখনই’ প্রকল্পের আওতায় বেসরকারি সংগঠন নাগরিক উদ্যোগ এই সভার আয়োজন করে।
সামান্তা শারমিন বলেন, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে অন্তর্ভুক্ত করে রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তন করতে হবে। যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য এবং অধিকার নিশ্চিত করতে অবকাঠামো উন্নয়ন জরুরি। সুস্থতা নিশ্চিতে দক্ষ চিকিৎসকদের সম্পৃক্ত করতে হবে। একই সঙ্গে সমাজকে সচেতন করে তোলার মাধ্যমে সমতার ভিত্তিতে সবাইকে এই আলোচনায় যুক্ত করতে হবে।
নাগরিক উদ্যোগের প্রধান নির্বাহী জাকির হোসেনের সঞ্চালনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রকল্প সমন্বয়কারী জয়িতা হোসেন। তিনি জানান, অধিকার এখনই, এখানেই (রাইট হিয়ার, রাইট নাউ) একটি বৈশ্বিক আন্দোলন, যা তরুণদের যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য এবং অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করে। এটি তরুণদের নেতৃত্বে পরিচালিত একটি বৈশ্বিক প্ল্যাটফর্ম যেখানে যৌন ও প্রজনন অধিকার বিষয়ে তরুণদের অংশগ্রহণ ও নেতৃত্ব বিকাশ, সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং অধিকার সচেতনতা তৈরির মাধ্যমে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা হচ্ছে।
মতবিনিময় সভার মূল প্রবন্ধে বলা হয়, ২০২২ সালে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) পরিচালিত সর্বশেষ আদমশুমারি অনুসারে, দেশের মোট জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশ ১৫–২৯ বছর বয়সী। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ দশমিক ৯ কোটি এবং এর মধ্যে তরুণ জনগোষ্ঠীর সংখ্যা প্রায় ৪ দশমিক ৮ কোটি। এই বৃহৎ জনগোষ্ঠী সমাজের অন্যতম শক্তিশালী অংশ হলেও তাঁদের মধ্যে যৌন ও প্রজনন অধিকার-সংক্রান্ত সচেতনতা নন এবং সংরক্ষণে তাঁদের অংশগ্রহণও পর্যাপ্ত নয়। অজ্ঞতা ও ভুল ধারণা থেকে তরুণেরা প্রজনন স্বাস্থ্য-সংক্রান্ত বিষয়ে অবহেলা করে, যা পরিণতিতে যৌনবাহিত রোগের প্রকোপ, অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ, বাল্যবিবাহ এবং লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার কারণ হয়।
সভায় আলোচনায় অংশ নিয়ে আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি) চেয়ারপারসন মজিবুর রহমান ভূঁইয়া (মঞ্জু) প্রশ্ন তোলেন, ‘আমার প্রশ্ন, রাজনৈতিক দলের ইশতেহার মানুষ বিশ্বাস করে কি না। নারীদের কাজের জন্য রাজনৈতিক দলে পর্যাপ্ত সুযোগ তৈরি করতে হবে। যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য এবং অধিকার নিয়ে আলোচনা অব্যাহত রাখতে হবে। পরিবারে বাবা-মা ও সন্তানদের বন্ধুত্বসুলভ আলাপ-আলোচনা করতে হবে। পাশাপাশি, রাজনৈতিক দল ও প্রশাসনকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসতে হবে। কারণ, সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়ায় উভয়েরই ভূমিকা রয়েছে।’
আলোচনায় আরও অংশ নেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন নেত্রী জাকিয়া শিশির, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী ড. সাইমুম পারভেজ, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, ট্রান্সজেন্ডার অধিকারকর্মী জয়া শিকদারসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও নাগরিক প্ল্যাটফর্মের প্রতিনিধিরা।
সভায় আসন্ন সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দলের ইশতেহারে তরুণদের সুস্বাস্থ্য, সমৃদ্ধি ও প্রত্যাশা বিষয়ক বিভিন্ন বিষয় অন্তর্ভুক্তির দাবি জানানো হয়। এর মধ্যে রয়েছে, সিডওর (নারীর প্রতি বৈষম্য বিলোপের সনদ) দুটি ধারায় সংরক্ষণ-অপসারণের মাধ্যমে সব ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সম-অধিকার নিশ্চিত করা, জাতীয় বাজেটে তরুণদের যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্যসেবার খাতে অর্থ বরাদ্দ বৃদ্ধি ও প্রতি জেলায় সরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী সংস্থাতে প্রশিক্ষিত কৈশোরবান্ধব সেবাকারী নিয়োগের মাধ্যমে গুণগতমান উন্নয়ন, লিঙ্গভিত্তিক ও পারিবারিক সহিংসতা, বাল্যবিবাহ এবং সাইবার অপরাধসহ সকল রকম হয়রানি; যা কিশোর-কিশোরী ও তরুণ সমাজের বিকাশে বাধা প্রদান করে, সেসব কর্মকাণ্ড বন্ধে আরও কার্যকারী ভূমিকা রাখা, আইনিভাবে হিজড়াসহ সব লিঙ্গ বৈচিত্র্যের ব্যক্তির মৌলিক অধিকার রক্ষা ও সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করা ইত্যাদি।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেছেন, ‘বাংলাদেশের রাজনৈতিক-সামাজিক বাস্তবতায় ইশতেহার মুখ্য হয়ে ওঠে না। মুখ্য হয়ে ওঠে কত বড় দল এবং কাদেরকে ভোট দিলে ভোটটা পচে যাবে না। তবে এবার আমার ধারণা, এটা কিছুটা পরিবর্তন হবে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে ‘রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারে তরুণদের সুস্বাস্থ্য, সমৃদ্ধি ও প্রত্যাশা বিষয়ক মতবিনিময়’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ‘অধিকার এখানেই, এখনই’ প্রকল্পের আওতায় বেসরকারি সংগঠন নাগরিক উদ্যোগ এই সভার আয়োজন করে।
সামান্তা শারমিন বলেন, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে অন্তর্ভুক্ত করে রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তন করতে হবে। যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য এবং অধিকার নিশ্চিত করতে অবকাঠামো উন্নয়ন জরুরি। সুস্থতা নিশ্চিতে দক্ষ চিকিৎসকদের সম্পৃক্ত করতে হবে। একই সঙ্গে সমাজকে সচেতন করে তোলার মাধ্যমে সমতার ভিত্তিতে সবাইকে এই আলোচনায় যুক্ত করতে হবে।
নাগরিক উদ্যোগের প্রধান নির্বাহী জাকির হোসেনের সঞ্চালনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রকল্প সমন্বয়কারী জয়িতা হোসেন। তিনি জানান, অধিকার এখনই, এখানেই (রাইট হিয়ার, রাইট নাউ) একটি বৈশ্বিক আন্দোলন, যা তরুণদের যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য এবং অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করে। এটি তরুণদের নেতৃত্বে পরিচালিত একটি বৈশ্বিক প্ল্যাটফর্ম যেখানে যৌন ও প্রজনন অধিকার বিষয়ে তরুণদের অংশগ্রহণ ও নেতৃত্ব বিকাশ, সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং অধিকার সচেতনতা তৈরির মাধ্যমে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা হচ্ছে।
মতবিনিময় সভার মূল প্রবন্ধে বলা হয়, ২০২২ সালে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) পরিচালিত সর্বশেষ আদমশুমারি অনুসারে, দেশের মোট জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশ ১৫–২৯ বছর বয়সী। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ দশমিক ৯ কোটি এবং এর মধ্যে তরুণ জনগোষ্ঠীর সংখ্যা প্রায় ৪ দশমিক ৮ কোটি। এই বৃহৎ জনগোষ্ঠী সমাজের অন্যতম শক্তিশালী অংশ হলেও তাঁদের মধ্যে যৌন ও প্রজনন অধিকার-সংক্রান্ত সচেতনতা নন এবং সংরক্ষণে তাঁদের অংশগ্রহণও পর্যাপ্ত নয়। অজ্ঞতা ও ভুল ধারণা থেকে তরুণেরা প্রজনন স্বাস্থ্য-সংক্রান্ত বিষয়ে অবহেলা করে, যা পরিণতিতে যৌনবাহিত রোগের প্রকোপ, অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ, বাল্যবিবাহ এবং লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার কারণ হয়।
সভায় আলোচনায় অংশ নিয়ে আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি) চেয়ারপারসন মজিবুর রহমান ভূঁইয়া (মঞ্জু) প্রশ্ন তোলেন, ‘আমার প্রশ্ন, রাজনৈতিক দলের ইশতেহার মানুষ বিশ্বাস করে কি না। নারীদের কাজের জন্য রাজনৈতিক দলে পর্যাপ্ত সুযোগ তৈরি করতে হবে। যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য এবং অধিকার নিয়ে আলোচনা অব্যাহত রাখতে হবে। পরিবারে বাবা-মা ও সন্তানদের বন্ধুত্বসুলভ আলাপ-আলোচনা করতে হবে। পাশাপাশি, রাজনৈতিক দল ও প্রশাসনকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসতে হবে। কারণ, সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়ায় উভয়েরই ভূমিকা রয়েছে।’
আলোচনায় আরও অংশ নেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন নেত্রী জাকিয়া শিশির, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী ড. সাইমুম পারভেজ, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, ট্রান্সজেন্ডার অধিকারকর্মী জয়া শিকদারসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও নাগরিক প্ল্যাটফর্মের প্রতিনিধিরা।
সভায় আসন্ন সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দলের ইশতেহারে তরুণদের সুস্বাস্থ্য, সমৃদ্ধি ও প্রত্যাশা বিষয়ক বিভিন্ন বিষয় অন্তর্ভুক্তির দাবি জানানো হয়। এর মধ্যে রয়েছে, সিডওর (নারীর প্রতি বৈষম্য বিলোপের সনদ) দুটি ধারায় সংরক্ষণ-অপসারণের মাধ্যমে সব ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সম-অধিকার নিশ্চিত করা, জাতীয় বাজেটে তরুণদের যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্যসেবার খাতে অর্থ বরাদ্দ বৃদ্ধি ও প্রতি জেলায় সরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী সংস্থাতে প্রশিক্ষিত কৈশোরবান্ধব সেবাকারী নিয়োগের মাধ্যমে গুণগতমান উন্নয়ন, লিঙ্গভিত্তিক ও পারিবারিক সহিংসতা, বাল্যবিবাহ এবং সাইবার অপরাধসহ সকল রকম হয়রানি; যা কিশোর-কিশোরী ও তরুণ সমাজের বিকাশে বাধা প্রদান করে, সেসব কর্মকাণ্ড বন্ধে আরও কার্যকারী ভূমিকা রাখা, আইনিভাবে হিজড়াসহ সব লিঙ্গ বৈচিত্র্যের ব্যক্তির মৌলিক অধিকার রক্ষা ও সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করা ইত্যাদি।
অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনে একটি বিশেষ দলের অনুগতদের বসিয়ে ‘নীলনকশার নির্বাচন’ করার ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াত নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের।
৪ ঘণ্টা আগেজামায়াত আমির শফিকুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত ক্রিশ্চিয়ান ব্রিকস মোলার। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বসুন্ধরায় জামায়াত আমিরের কার্যালয়ে ডেনমার্ক দূতাবাসের ডেপুটি হেড অব মিশন অ্যান্ডার্স বি কার্লসেন ও জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের উপস্
৩৮ মিনিট আগেবিএনপি মহাসচিব বলেন, আগামী নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই নির্বাচনের মাধ্যমে দেশ আবার একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় ফিরে যাবে। তিনি দাবি করেন, মানুষ নির্বাচন চায়। তারা ১৫-১৬ বছর ভোট দিতে পারেনি। এবার তারা ভোট দিয়ে তাদের নিজস্ব প্রতিনিধি নির্বাচিত করতে চায়, নিজস্ব সরকার তৈরি করতে চায়।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন, আদেশ জারি ও গণভোট আয়োজনসহ সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন করেছে জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)। আজ মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধনে দলের কেন্দ্রীয় নেতারা এই দাবি জানান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত ক্রিশ্চিয়ান ব্রিকস মোলার। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বসুন্ধরায় জামায়াত আমিরের কার্যালয়ে ডেনমার্ক দূতাবাসের ডেপুটি হেড অব মিশন অ্যান্ডার্স বি কার্লসেন ও জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের উপস্থিতিতে এ বৈঠক সম্পন্ন হয়।
জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বৈঠকে বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচন যাতে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্যভাবে সম্পন্ন হয়, সে লক্ষ্যে ডেনমার্কের সার্বিক ও কারিগরি সহায়তা কামনা করা হয়।
এ ছাড়া বৈঠকে বাংলাদেশের টেকসই গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানসমূহের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার বিষয়েও গঠনমূলক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। উভয় পক্ষ ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও ডেনমার্কের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা আরও বেগবান হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে।
জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত ক্রিশ্চিয়ান ব্রিকস মোলার। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বসুন্ধরায় জামায়াত আমিরের কার্যালয়ে ডেনমার্ক দূতাবাসের ডেপুটি হেড অব মিশন অ্যান্ডার্স বি কার্লসেন ও জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের উপস্থিতিতে এ বৈঠক সম্পন্ন হয়।
জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বৈঠকে বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচন যাতে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্যভাবে সম্পন্ন হয়, সে লক্ষ্যে ডেনমার্কের সার্বিক ও কারিগরি সহায়তা কামনা করা হয়।
এ ছাড়া বৈঠকে বাংলাদেশের টেকসই গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানসমূহের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার বিষয়েও গঠনমূলক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। উভয় পক্ষ ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও ডেনমার্কের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা আরও বেগবান হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে।
অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনে একটি বিশেষ দলের অনুগতদের বসিয়ে ‘নীলনকশার নির্বাচন’ করার ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াত নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেছেন, ‘বাংলাদেশের রাজনৈতিক-সামাজিক বাস্তবতায় ইশতেহার মুখ্য হয়ে ওঠে না। মুখ্য হয়ে ওঠে কত বড় দল এবং কাদেরকে ভোট দিলে ভোটটা পচে যাবে না। তবে এবার আমার ধারণা, এটা কিছুটা পরিবর্তন হবে।’
৯ মিনিট আগেবিএনপি মহাসচিব বলেন, আগামী নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই নির্বাচনের মাধ্যমে দেশ আবার একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় ফিরে যাবে। তিনি দাবি করেন, মানুষ নির্বাচন চায়। তারা ১৫-১৬ বছর ভোট দিতে পারেনি। এবার তারা ভোট দিয়ে তাদের নিজস্ব প্রতিনিধি নির্বাচিত করতে চায়, নিজস্ব সরকার তৈরি করতে চায়।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন, আদেশ জারি ও গণভোট আয়োজনসহ সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন করেছে জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)। আজ মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধনে দলের কেন্দ্রীয় নেতারা এই দাবি জানান।
২ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, গণতন্ত্র উত্তরণের যে পরীক্ষা, সেই পরীক্ষায় বিএনপিকে উত্তীর্ণ হতে হবে। তাঁর দাবি, গণতন্ত্রই একমাত্র ব্যবস্থা, যা সব ধরনের মানুষের বিকাশের সুযোগ করে দেয় এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করে। আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টার দিকে জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে ঠাকুরগাঁও সদর ও রুহিয়া থানা বিএনপির নির্বাহী কমিটির সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সামগ্রিকভাবে আমরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত হয়েছি। আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে দীর্ঘ ছয় বছর কারাগারে থাকতে হয়েছে। আমাদের প্রায় ৬০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। ২০ হাজার নেতা-কর্মীকে হত্যা করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘ইলিয়াস আলীসহ আমাদের প্রায় ১৭ শ নেতা-কর্মীকে গুম করে দেওয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত তাদের কোনো খোঁজ মেলেনি। আমাদের নেতা তারেক রহমান সাহেবকেও মিথ্যে মামলায় জড়িয়ে নির্বাসিত করা হয়েছিল। তিনি এখনো দেশে ফেরেননি।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, আগামী নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই নির্বাচনের মাধ্যমে দেশ আবার একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় ফিরে যাবে। তিনি দাবি করেন, মানুষ নির্বাচন চায়। তারা ১৫-১৬ বছর ভোট দিতে পারেনি। এবার তারা ভোট দিয়ে তাদের নিজস্ব প্রতিনিধি নির্বাচিত করতে চায়, নিজস্ব সরকার তৈরি করতে চায়। তাঁর প্রত্যাশা, নতুন সরকার ও পার্লামেন্টের মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতি আবার সচল হবে এবং একটি সমৃদ্ধিশালী গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ নির্মাণ হবে।
সংবাদকর্মীরা রাষ্ট্রের একটি বড় স্তম্ভ উল্লেখ করে উপস্থিত সংবাদকর্মীদের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতান্ত্রিক একটি রাষ্ট্রের বড় খুঁটি সাংবাদিকেরা। আপনাদের বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মধ্য দিয়ে এবং সমালোচনার মধ্য দিয়ে গণতন্ত্র টিকে থাকবে। এটি হচ্ছে গণতন্ত্রের নিয়ম।’ মির্জা ফখরুল সংবাদপত্রকে শুধু চটকদার বা বেশি বিক্রি হবে—এ ধরনের সংবাদ ছাপিয়ে মূল জায়গা থেকে সরে না যাওয়ার অনুরোধ করেন। তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপপ্রচার ও বিভ্রান্তিমূলক তথ্য প্রচারের বিষয়ে জনগণকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান।
গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার মাধ্যমে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে এবং অর্থনৈতিক ব্যবস্থাও আরও সমৃদ্ধ হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের মূল লক্ষ্য গণতন্ত্রকে সত্যিকার অর্থে প্রতিষ্ঠা করা, প্রাতিষ্ঠানিকভাবে রূপ দেওয়া এবং গণতন্ত্রের সমস্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করা। এই লক্ষ্যে কাজ শুরু হয়েছে এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্দেশনা দিচ্ছেন।’
মির্জা ফখরুল জানান, ১৭ অক্টোবর (শুক্রবার) সরকার গঠিত সংস্কার যে কমিটি রয়েছে—সাংবিধানিক পরিবর্তনের জন্য যেগুলোতে বিএনপি একমত হতে পেরেছে—সেসব বিষয়ে তাঁরা স্বাক্ষর করবেন। যেগুলোতে একমত হতে পারেননি, তা নির্বাচনের পরে পার্লামেন্টের রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের সামনে তুলে ধরবে এবং জনগণের মতামতের ভিত্তিতে সেই বিষয়গুলো নিষ্পত্তি হবে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, গণতন্ত্র উত্তরণের যে পরীক্ষা, সেই পরীক্ষায় বিএনপিকে উত্তীর্ণ হতে হবে। তাঁর দাবি, গণতন্ত্রই একমাত্র ব্যবস্থা, যা সব ধরনের মানুষের বিকাশের সুযোগ করে দেয় এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করে। আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টার দিকে জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে ঠাকুরগাঁও সদর ও রুহিয়া থানা বিএনপির নির্বাহী কমিটির সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সামগ্রিকভাবে আমরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত হয়েছি। আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে দীর্ঘ ছয় বছর কারাগারে থাকতে হয়েছে। আমাদের প্রায় ৬০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। ২০ হাজার নেতা-কর্মীকে হত্যা করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘ইলিয়াস আলীসহ আমাদের প্রায় ১৭ শ নেতা-কর্মীকে গুম করে দেওয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত তাদের কোনো খোঁজ মেলেনি। আমাদের নেতা তারেক রহমান সাহেবকেও মিথ্যে মামলায় জড়িয়ে নির্বাসিত করা হয়েছিল। তিনি এখনো দেশে ফেরেননি।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, আগামী নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই নির্বাচনের মাধ্যমে দেশ আবার একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় ফিরে যাবে। তিনি দাবি করেন, মানুষ নির্বাচন চায়। তারা ১৫-১৬ বছর ভোট দিতে পারেনি। এবার তারা ভোট দিয়ে তাদের নিজস্ব প্রতিনিধি নির্বাচিত করতে চায়, নিজস্ব সরকার তৈরি করতে চায়। তাঁর প্রত্যাশা, নতুন সরকার ও পার্লামেন্টের মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতি আবার সচল হবে এবং একটি সমৃদ্ধিশালী গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ নির্মাণ হবে।
সংবাদকর্মীরা রাষ্ট্রের একটি বড় স্তম্ভ উল্লেখ করে উপস্থিত সংবাদকর্মীদের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতান্ত্রিক একটি রাষ্ট্রের বড় খুঁটি সাংবাদিকেরা। আপনাদের বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মধ্য দিয়ে এবং সমালোচনার মধ্য দিয়ে গণতন্ত্র টিকে থাকবে। এটি হচ্ছে গণতন্ত্রের নিয়ম।’ মির্জা ফখরুল সংবাদপত্রকে শুধু চটকদার বা বেশি বিক্রি হবে—এ ধরনের সংবাদ ছাপিয়ে মূল জায়গা থেকে সরে না যাওয়ার অনুরোধ করেন। তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপপ্রচার ও বিভ্রান্তিমূলক তথ্য প্রচারের বিষয়ে জনগণকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান।
গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার মাধ্যমে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে এবং অর্থনৈতিক ব্যবস্থাও আরও সমৃদ্ধ হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের মূল লক্ষ্য গণতন্ত্রকে সত্যিকার অর্থে প্রতিষ্ঠা করা, প্রাতিষ্ঠানিকভাবে রূপ দেওয়া এবং গণতন্ত্রের সমস্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করা। এই লক্ষ্যে কাজ শুরু হয়েছে এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্দেশনা দিচ্ছেন।’
মির্জা ফখরুল জানান, ১৭ অক্টোবর (শুক্রবার) সরকার গঠিত সংস্কার যে কমিটি রয়েছে—সাংবিধানিক পরিবর্তনের জন্য যেগুলোতে বিএনপি একমত হতে পেরেছে—সেসব বিষয়ে তাঁরা স্বাক্ষর করবেন। যেগুলোতে একমত হতে পারেননি, তা নির্বাচনের পরে পার্লামেন্টের রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের সামনে তুলে ধরবে এবং জনগণের মতামতের ভিত্তিতে সেই বিষয়গুলো নিষ্পত্তি হবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনে একটি বিশেষ দলের অনুগতদের বসিয়ে ‘নীলনকশার নির্বাচন’ করার ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াত নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেছেন, ‘বাংলাদেশের রাজনৈতিক-সামাজিক বাস্তবতায় ইশতেহার মুখ্য হয়ে ওঠে না। মুখ্য হয়ে ওঠে কত বড় দল এবং কাদেরকে ভোট দিলে ভোটটা পচে যাবে না। তবে এবার আমার ধারণা, এটা কিছুটা পরিবর্তন হবে।’
৯ মিনিট আগেজামায়াত আমির শফিকুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত ক্রিশ্চিয়ান ব্রিকস মোলার। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বসুন্ধরায় জামায়াত আমিরের কার্যালয়ে ডেনমার্ক দূতাবাসের ডেপুটি হেড অব মিশন অ্যান্ডার্স বি কার্লসেন ও জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের উপস্
৩৮ মিনিট আগেজাতীয় নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন, আদেশ জারি ও গণভোট আয়োজনসহ সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন করেছে জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)। আজ মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধনে দলের কেন্দ্রীয় নেতারা এই দাবি জানান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন, আদেশ জারি ও গণভোট আয়োজনসহ সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন করেছে জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)। আজ মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধনে দলের কেন্দ্রীয় নেতারা এই দাবি জানান।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন জাগপার সহসভাপতি ও মুখপাত্র রাশেদ প্রধান। জাগপার বাকি দাবিগুলো হলো—গণহত্যার বিচার, জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল নিষিদ্ধ এবং পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন।
রাশেদ প্রধান বলেন, ১৭ অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্যোগে জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হচ্ছে—কিন্তু এটি কেবল আনুষ্ঠানিকতাই হবে; স্বাক্ষরের সঙ্গে সঙ্গে অন্তর্বর্তী কর্তৃপক্ষকে সনদ বাস্তবায়ন-সংক্রান্ত আদেশ জারি করতে হবে। সনদ বাস্তবায়নের পরে দেশের জনগণের মাঝে গণভোট আয়োজন করা হলে ওই সনদকে আইনগত বৈধতা দেওয়া যাবে।
জাগপার এই মুখপাত্র বলেন, যদি জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে একই দিনে বা একই সময়ে সনদের ওপর গণভোট নেওয়া হয়, তবে নির্বাচনের গুরুত্বের ভেতরে সেই গণভোট গৌণ হয়ে যাবে। সে কারণে স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পরে দ্রুত বাস্তবায়ন-আদেশ জারি করে, নভেম্বর বা ডিসেম্বরের মধ্যে আলাদা গণভোট আয়োজন করতে হবে।
তিনি বলেন, বড় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পিআর পদ্ধতি নিয়ে বিভ্রান্তি ও উসকানিমূলক বক্তব্য লক্ষ করা যাচ্ছে। প্রথম থেকেই জাগপা পিআর পদ্ধতিতেই জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের দাবি অব্যাহত রাখছে এবং এটিকে দেশের গণতন্ত্র ও মৌলিক পরিবর্তনের একমাত্র বিকল্প হিসেবে উপস্থাপন করে।
জাগপার এই নেতা আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে সেই আওয়ামী লীগের দোসর হিসেবে আখ্যায়িত জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলেরও সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ করতে হবে। আগামী নির্বাচনী প্রক্রিয়া স্বচ্ছ ও গুণগত হওয়া উচিত এবং ভবিষ্যতে পুনরায় কোনো স্বৈরাচারী শাসন প্রতিষ্ঠা হওয়ার সুযোগ দেওয়া যাবে না।’
এ সময় বক্তব্য দেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য আসাদুর রহমান, সৈয়দ শফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ইকবাল হোসেন প্রমুখ।
জাতীয় নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন, আদেশ জারি ও গণভোট আয়োজনসহ সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন করেছে জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)। আজ মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধনে দলের কেন্দ্রীয় নেতারা এই দাবি জানান।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন জাগপার সহসভাপতি ও মুখপাত্র রাশেদ প্রধান। জাগপার বাকি দাবিগুলো হলো—গণহত্যার বিচার, জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল নিষিদ্ধ এবং পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন।
রাশেদ প্রধান বলেন, ১৭ অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্যোগে জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হচ্ছে—কিন্তু এটি কেবল আনুষ্ঠানিকতাই হবে; স্বাক্ষরের সঙ্গে সঙ্গে অন্তর্বর্তী কর্তৃপক্ষকে সনদ বাস্তবায়ন-সংক্রান্ত আদেশ জারি করতে হবে। সনদ বাস্তবায়নের পরে দেশের জনগণের মাঝে গণভোট আয়োজন করা হলে ওই সনদকে আইনগত বৈধতা দেওয়া যাবে।
জাগপার এই মুখপাত্র বলেন, যদি জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে একই দিনে বা একই সময়ে সনদের ওপর গণভোট নেওয়া হয়, তবে নির্বাচনের গুরুত্বের ভেতরে সেই গণভোট গৌণ হয়ে যাবে। সে কারণে স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পরে দ্রুত বাস্তবায়ন-আদেশ জারি করে, নভেম্বর বা ডিসেম্বরের মধ্যে আলাদা গণভোট আয়োজন করতে হবে।
তিনি বলেন, বড় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পিআর পদ্ধতি নিয়ে বিভ্রান্তি ও উসকানিমূলক বক্তব্য লক্ষ করা যাচ্ছে। প্রথম থেকেই জাগপা পিআর পদ্ধতিতেই জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের দাবি অব্যাহত রাখছে এবং এটিকে দেশের গণতন্ত্র ও মৌলিক পরিবর্তনের একমাত্র বিকল্প হিসেবে উপস্থাপন করে।
জাগপার এই নেতা আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে সেই আওয়ামী লীগের দোসর হিসেবে আখ্যায়িত জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলেরও সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ করতে হবে। আগামী নির্বাচনী প্রক্রিয়া স্বচ্ছ ও গুণগত হওয়া উচিত এবং ভবিষ্যতে পুনরায় কোনো স্বৈরাচারী শাসন প্রতিষ্ঠা হওয়ার সুযোগ দেওয়া যাবে না।’
এ সময় বক্তব্য দেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য আসাদুর রহমান, সৈয়দ শফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ইকবাল হোসেন প্রমুখ।
অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনে একটি বিশেষ দলের অনুগতদের বসিয়ে ‘নীলনকশার নির্বাচন’ করার ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াত নেতা সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেছেন, ‘বাংলাদেশের রাজনৈতিক-সামাজিক বাস্তবতায় ইশতেহার মুখ্য হয়ে ওঠে না। মুখ্য হয়ে ওঠে কত বড় দল এবং কাদেরকে ভোট দিলে ভোটটা পচে যাবে না। তবে এবার আমার ধারণা, এটা কিছুটা পরিবর্তন হবে।’
৯ মিনিট আগেজামায়াত আমির শফিকুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত ক্রিশ্চিয়ান ব্রিকস মোলার। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বসুন্ধরায় জামায়াত আমিরের কার্যালয়ে ডেনমার্ক দূতাবাসের ডেপুটি হেড অব মিশন অ্যান্ডার্স বি কার্লসেন ও জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের উপস্
৩৮ মিনিট আগেবিএনপি মহাসচিব বলেন, আগামী নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই নির্বাচনের মাধ্যমে দেশ আবার একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় ফিরে যাবে। তিনি দাবি করেন, মানুষ নির্বাচন চায়। তারা ১৫-১৬ বছর ভোট দিতে পারেনি। এবার তারা ভোট দিয়ে তাদের নিজস্ব প্রতিনিধি নির্বাচিত করতে চায়, নিজস্ব সরকার তৈরি করতে চায়।
১ ঘণ্টা আগে