গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী নতুন বাস্তবতায় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলাচ্ছে দেশের রাজনীতির। বদলে যাচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলোর পারস্পরিক সম্পর্কও। ক্ষমতায় যাওয়ার মিশনে হিসাব-নিকাশের পাল্লায় শত্রু হয়ে যাচ্ছে মিত্র, আবার পরীক্ষিত মিত্রও আবির্ভূত হচ্ছে শত্রুর ভূমিকায়।
গণ-অভ্যুত্থানের পরবর্তী রাজনৈতিক বাস্তবতায় শোষণ ও বৈষম্যবিরোধী গণতান্ত্রিক পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। দলটি তাদের ত্রয়োদশ কংগ্রেসের রাজনৈতিক প্রস্তাবে বলেছে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য ছাত্র, শ্রমিক, কৃষক...
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেছেন, নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে, একটি দল পিআর নিয়ে আন্দোলন করছে। গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ হবে না।
মুফতি ফয়জুল করীম বলেন, একটি দল বর্তমানে এ দেশকে দখলবাজি, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির স্বর্গরাজ্য হিসেবে গড়ে তুলেছে। ওই দল দাবি করছে, নির্বাচন হলে তারা ৯৫ শতাংশ ভোট পাবে। তাহলে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনে আসতে তাদের এত ভয় কেন?