চীনের ইউনান প্রদেশে ভূমিধসে অন্তত ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। খাঁড়া পাহাড়ের অংশ ভেঙে পড়ার কারণে ভূমিধস হয়েছে বলে প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
গত সোমবার ঝাওতং জেলার শেনশং কাউন্টিতে স্থানীয় সময় ভোর ৫টা ৫১ মিনিটের দিকে ভূমিধসের কারণে ১৮টি পরিবারের বাড়িঘর ও অন্তত ৪৭ জন মানুষ চাপা পড়ে।
রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা সিনহুয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, উদ্ধারকারীরা সময়ের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করছেন এবং নিখোঁজদের উদ্ধার করতে শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচের তাপমাত্রায়ও কাজ করে চলেছেন।
বলা হয়, পাহাড়ের ধসে পড়া অংশটি প্রায় ১০০ মিটার (৩২৮ ফুট) চওড়া, ৬০ মিটার উঁচু এবং এর গড় পুরুত্ব প্রায় ৬ মিটার।
ধসের কারণে পাঁচ শতাধিক মানুষকে তাদের বাড়ি থেকে সরিয়ে নেওয়া হয় এবং উদ্ধার তৎপরতা চালানোর জন্য প্রায় এক হাজার উদ্ধারকর্মী ঘটনাস্থলে পৌঁছেন। দুর্গত এলাকা থেকে সবাইকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। এদিকে উদ্ধার অভিযান দল নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন চীনের ভাইস-প্রিমিয়ার।
এক দমকলকর্মী সিনহুয়াকে বলেন, ‘রাতভর অনুসন্ধান ও উদ্ধার তৎপরতা চালানো হয়।’
এক গ্রামবাসী স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে বলেন, গ্রামের বেশির ভাগ বাসিন্দা বয়স্ক না হয় শিশু। আরেক বাসিন্দা স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জিমু নিউজকে বলেন, সোমবার সকালে যখন ভূমিধস হয়, মানুষ তখনো ঘুমাচ্ছিল।
তিনি বলেন, ‘অনেক জোরে শব্দ হচ্ছিল এবং সব কাঁপছিলও। মনে হচ্ছিল বড় কোনো ভূমিকম্প হচ্ছে।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে উদ্ধারকর্মীদের তুষার আবৃত পর্বতের পাশেই ধ্বংসস্তূপের মধ্যে দিয়ে হেঁটে যেতে দেখা যায়। চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত পার্বত্য এ প্রত্যন্ত এলাকাটি ভূমিধসপ্রবণ। ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে একই কাউন্টিতে ভূমিধসের কারণে অন্তত ১৮ জনের মৃত্যু হয়।
এদিকে কিরগিজস্তানসংলগ্ন চীনা প্রদেশ জিনজিয়াংয়ে ৭ দশমিক ১ মাত্রার তীব্র শক্তিশালী এক ভূমিকম্প হয়েছে। স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার গভীর রাতে এই ভূমিকম্পের ঘটনা ঘটে। ভূমিকম্পের পরপরই প্রদেশের বড় একটি অঞ্চলে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। তবে কোনো হতাহত এবং ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো জানা যায়নি।
চীনের ইউনান প্রদেশে ভূমিধসে অন্তত ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। খাঁড়া পাহাড়ের অংশ ভেঙে পড়ার কারণে ভূমিধস হয়েছে বলে প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
গত সোমবার ঝাওতং জেলার শেনশং কাউন্টিতে স্থানীয় সময় ভোর ৫টা ৫১ মিনিটের দিকে ভূমিধসের কারণে ১৮টি পরিবারের বাড়িঘর ও অন্তত ৪৭ জন মানুষ চাপা পড়ে।
রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা সিনহুয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, উদ্ধারকারীরা সময়ের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করছেন এবং নিখোঁজদের উদ্ধার করতে শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচের তাপমাত্রায়ও কাজ করে চলেছেন।
বলা হয়, পাহাড়ের ধসে পড়া অংশটি প্রায় ১০০ মিটার (৩২৮ ফুট) চওড়া, ৬০ মিটার উঁচু এবং এর গড় পুরুত্ব প্রায় ৬ মিটার।
ধসের কারণে পাঁচ শতাধিক মানুষকে তাদের বাড়ি থেকে সরিয়ে নেওয়া হয় এবং উদ্ধার তৎপরতা চালানোর জন্য প্রায় এক হাজার উদ্ধারকর্মী ঘটনাস্থলে পৌঁছেন। দুর্গত এলাকা থেকে সবাইকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। এদিকে উদ্ধার অভিযান দল নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন চীনের ভাইস-প্রিমিয়ার।
এক দমকলকর্মী সিনহুয়াকে বলেন, ‘রাতভর অনুসন্ধান ও উদ্ধার তৎপরতা চালানো হয়।’
এক গ্রামবাসী স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে বলেন, গ্রামের বেশির ভাগ বাসিন্দা বয়স্ক না হয় শিশু। আরেক বাসিন্দা স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জিমু নিউজকে বলেন, সোমবার সকালে যখন ভূমিধস হয়, মানুষ তখনো ঘুমাচ্ছিল।
তিনি বলেন, ‘অনেক জোরে শব্দ হচ্ছিল এবং সব কাঁপছিলও। মনে হচ্ছিল বড় কোনো ভূমিকম্প হচ্ছে।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে উদ্ধারকর্মীদের তুষার আবৃত পর্বতের পাশেই ধ্বংসস্তূপের মধ্যে দিয়ে হেঁটে যেতে দেখা যায়। চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত পার্বত্য এ প্রত্যন্ত এলাকাটি ভূমিধসপ্রবণ। ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে একই কাউন্টিতে ভূমিধসের কারণে অন্তত ১৮ জনের মৃত্যু হয়।
এদিকে কিরগিজস্তানসংলগ্ন চীনা প্রদেশ জিনজিয়াংয়ে ৭ দশমিক ১ মাত্রার তীব্র শক্তিশালী এক ভূমিকম্প হয়েছে। স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার গভীর রাতে এই ভূমিকম্পের ঘটনা ঘটে। ভূমিকম্পের পরপরই প্রদেশের বড় একটি অঞ্চলে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। তবে কোনো হতাহত এবং ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো জানা যায়নি।
৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
৭ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১১ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
১৯ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে