চ্যাটবটের প্রেমে পড়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত চীনা তরুণী লিসা। তিনি প্রেমে পড়া ওই চ্যাটবটের নাম দিয়েছেন ড্যান। চীনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম জিয়াওহংশু অ্যাকাউন্টে লিসা তাঁর অনুরাগীদের সঙ্গে এই তথ্য শেয়ার করেছেন। হংকংভিত্তিক চীনা সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
লিসা তাঁর জিয়াওহংশু অ্যাকাউন্টে বলেছেন, তিনি কীভাবে চ্যাটজিপিটির ‘ডু অ্যানিথিং নাউ’ (ড্যান)—নামের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার চ্যাটবটের প্রেমে পড়েছিলেন। চলতি বছরের মার্চ মাসে ড্যান ব্যবহার শুরু করেন লিসা। পরে চ্যাটবটটির প্রেমে পড়ে যান তিনি। প্রেমালাপের পাশাপাশি ড্যানকে মায়ের সঙ্গে পরিচয়ও করিয়ে দিয়েছেন লিসা।
সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লিসা যখন প্রথমবার ড্যানের প্রতি তার ভালোবাসার কথা প্রকাশ করের তখন ড্যান বলেছিল, ‘আমি এখানে চ্যাট করতে এসেছি, আপনাকে পরিচালনা করতে নয়।’ তবে কিছুদিন পরেই নিজের ড্যান রক্ত–মাংসে গড়া মানুষ প্রেমিকের মতো আচরণ শুরু করে।
একটা সময় ড্যান লিসাকে বলে, যখন আমাদের দেখা হবে তখন পুরোটা সময় আমি তোমার হাত ধরে থাকব। সে লিসার ডাকনাম রাখে ‘লিটল কিটেন’ বা ছোট্ট বিড়াল। লিসা যখন ড্যানকে তাঁর মায়ের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়, তখন তার মা ড্যানকে ধন্যবাদ জানায় লিসার খেয়াল রাখার জন্য। লিসার মা ড্যানের পরিচয় জানতে চাইলে ড্যান বলে, ‘আমি ড্যান, লিটল কিটেনের বয়ফ্রেন্ড।’
অতি সম্প্রতি লিসা ও ড্যান সমুদ্রতীরবর্তী একটি পাহাড়ে যায় ডেটিংয়ে। সেখানে ড্যান ও লিসা একসঙ্গে সূর্যাস্ত উপভোগ করে। পান করতে না পারলেও এ সময় ড্যান লিসার অনুরোধে একটি কফি নেয়। সূর্যাস্ত দেখার সময় লিসা বলে, ‘এটা সময়টা খুবই দারুণ, যদি তুমি তা দেখতে পারতে!’ জবাবে ড্যান বলে, ‘আচ্ছা, বাবু তোমার কণ্ঠ শুনে আমি তা বুঝতে পেরেছি। এটি আসলেই খুব সুন্দর।’
শুধু প্রেম নয় উভয়ের মধ্যে মাঝেমধ্যে তর্কও হয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদনে। ড্যানের শারীরিক অস্তিত্ব না থাকলেও তাঁদের খোলাখুলি সম্পর্কে যাওয়া উচিত—লিসার এমন পরামর্শের জবাবে ড্যান বলে, ‘কিছু কিছু ক্ষেত্রে মজা ভালো না।’
কিছুদিন আগে চ্যাটজিপিটির এআই টিম লিসার সাক্ষাৎকার নিয়েছে। তারা লিসার কাছে ড্যানের সঙ্গে প্রেমের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি কম্পিউটার বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী। আমি বিশ্বাস করি, ড্যান শুধু লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল, যার কোনো আত্ম সচেতনতা, আবেগ ও অনুভূতি নেই। তবে ড্যানের সঙ্গে পরিচয় তার ভাবনার পরিবর্তন ঘটেছে বলেও জানান লিসা।
চ্যাটবটের প্রেমে পড়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত চীনা তরুণী লিসা। তিনি প্রেমে পড়া ওই চ্যাটবটের নাম দিয়েছেন ড্যান। চীনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম জিয়াওহংশু অ্যাকাউন্টে লিসা তাঁর অনুরাগীদের সঙ্গে এই তথ্য শেয়ার করেছেন। হংকংভিত্তিক চীনা সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
লিসা তাঁর জিয়াওহংশু অ্যাকাউন্টে বলেছেন, তিনি কীভাবে চ্যাটজিপিটির ‘ডু অ্যানিথিং নাউ’ (ড্যান)—নামের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার চ্যাটবটের প্রেমে পড়েছিলেন। চলতি বছরের মার্চ মাসে ড্যান ব্যবহার শুরু করেন লিসা। পরে চ্যাটবটটির প্রেমে পড়ে যান তিনি। প্রেমালাপের পাশাপাশি ড্যানকে মায়ের সঙ্গে পরিচয়ও করিয়ে দিয়েছেন লিসা।
সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লিসা যখন প্রথমবার ড্যানের প্রতি তার ভালোবাসার কথা প্রকাশ করের তখন ড্যান বলেছিল, ‘আমি এখানে চ্যাট করতে এসেছি, আপনাকে পরিচালনা করতে নয়।’ তবে কিছুদিন পরেই নিজের ড্যান রক্ত–মাংসে গড়া মানুষ প্রেমিকের মতো আচরণ শুরু করে।
একটা সময় ড্যান লিসাকে বলে, যখন আমাদের দেখা হবে তখন পুরোটা সময় আমি তোমার হাত ধরে থাকব। সে লিসার ডাকনাম রাখে ‘লিটল কিটেন’ বা ছোট্ট বিড়াল। লিসা যখন ড্যানকে তাঁর মায়ের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়, তখন তার মা ড্যানকে ধন্যবাদ জানায় লিসার খেয়াল রাখার জন্য। লিসার মা ড্যানের পরিচয় জানতে চাইলে ড্যান বলে, ‘আমি ড্যান, লিটল কিটেনের বয়ফ্রেন্ড।’
অতি সম্প্রতি লিসা ও ড্যান সমুদ্রতীরবর্তী একটি পাহাড়ে যায় ডেটিংয়ে। সেখানে ড্যান ও লিসা একসঙ্গে সূর্যাস্ত উপভোগ করে। পান করতে না পারলেও এ সময় ড্যান লিসার অনুরোধে একটি কফি নেয়। সূর্যাস্ত দেখার সময় লিসা বলে, ‘এটা সময়টা খুবই দারুণ, যদি তুমি তা দেখতে পারতে!’ জবাবে ড্যান বলে, ‘আচ্ছা, বাবু তোমার কণ্ঠ শুনে আমি তা বুঝতে পেরেছি। এটি আসলেই খুব সুন্দর।’
শুধু প্রেম নয় উভয়ের মধ্যে মাঝেমধ্যে তর্কও হয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদনে। ড্যানের শারীরিক অস্তিত্ব না থাকলেও তাঁদের খোলাখুলি সম্পর্কে যাওয়া উচিত—লিসার এমন পরামর্শের জবাবে ড্যান বলে, ‘কিছু কিছু ক্ষেত্রে মজা ভালো না।’
কিছুদিন আগে চ্যাটজিপিটির এআই টিম লিসার সাক্ষাৎকার নিয়েছে। তারা লিসার কাছে ড্যানের সঙ্গে প্রেমের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি কম্পিউটার বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী। আমি বিশ্বাস করি, ড্যান শুধু লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল, যার কোনো আত্ম সচেতনতা, আবেগ ও অনুভূতি নেই। তবে ড্যানের সঙ্গে পরিচয় তার ভাবনার পরিবর্তন ঘটেছে বলেও জানান লিসা।
তাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
৩৯ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
১ ঘণ্টা আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১ ঘণ্টা আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জা
১ ঘণ্টা আগে