প্রাণীকে নিজের সন্তানের চেয়েও মানুষের বেশি ভালোবাসার নজির বিরল। তবে এবার সেই নজিরই গড়লেন চীনের এক নাগরিক। তিনি সন্তানদের আচরণে বিরক্ত হয়ে নিজের পোষ্য কুকুর ও বিড়ালের নামে তার ২৮ লাখ ডলারের সম্পত্তির পুরোটাই লিখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
গতকাল বুধবার হংকংভিত্তিক ইংরেজি সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কয়েক বছর আগে সিউ নামের সাংহাইয়ের ওই নারী এক উইলের মাধ্যমে তার সব অর্থ ও সম্পত্তি তিন সন্তানকে দিয়ে দেন। কিন্তু পরবর্তী নিজের এই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেন তিনি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিউ তার উইলে পরিবর্তন আনার ঘোষণা দিয়েছেন। কারণ হিসেবে বলেছেন, অসুস্থ হয়ে পড়লে কিংবা স্বাভাবিক সময়েও তাকে দেখতে আসেন না এবং সেবাযত্ন করেন না সন্তানেরা। তিনি বলেছেন, কেবল পোষা প্রাণীই তার কাছে থাকে। তাই তিনি মারা যাওয়ার পর পোষা কুকুর ও বিড়াল এবং তাদের শাবকদের জন্য তার সব সম্পত্তি ব্যবহার করা উচিত।
শুধু তাই নয়, স্থানীয় একটি ভেটেরিনারি ক্লিনিককে তার উত্তরাধিকারের প্রশাসক হিসাবে নিযুক্ত করা হয়েছে। ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ সিউয়ের কুকুড়-বিড়ালের দেখভালের দায়িত্বে রয়েছে।
বেইজিংয়ে চীনের উইল রেজিস্ট্রেশন সেন্টারের প্রধান কার্যালয়ের কর্মকর্তা চেন কাই বলেছেন, ‘‘লিউ তার সব সম্পত্তি পোষ্য কুকুরকে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন। তবে দেশের আইনে এটার অনুমোদন নেই। তবে এই সমস্যা সমাধানের জন্য বিকল্প উপায় আছে। সিউয়ের বর্তমান উইলটি এক পথের। আমরা তাকে পোষা প্রাণীকূলের সঠিকভাবে যত্ন নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য পরামর্শ দিয়েছি। যে পশুচিকিৎসা ক্লিনিকের তত্ত্বাবধানের প্রতি তার আস্থা আছে, সেই প্রতিষ্ঠানের একজন ব্যক্তিকে নিয়োগ করতে পারেন তিনি।’’
চীনের উইল রেজিস্ট্রেশন সেন্টারের পূর্ব চীন শাখার একজন প্রতিনিধি বলেছেন, সিউকে চুক্তির চূড়ান্ত খসড়া তৈরির আগে তার সব অর্থ ক্লিনিকের হাতে হস্তান্তরের বিপদ সম্পর্কেও সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।
‘‘আমরা সিউকে বলেছি, যদি সন্তানরা তার প্রতি মনোভাব পরিবর্তন করেন, তাহলে যেকোনও সময়ে তিনি আবারও উইলে পরিবর্তন আনতে পারবেন’’ বলেন ওই কর্মকর্তা।
বয়স্ক এই নারীর ঘটনাটি চীনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক বিতর্কের সৃষ্টি করেছে। অনেকেই তার এই ধারণার প্রতি সমর্থনও জানিয়েছেন। তবে কেউ কেউ বিরোধিতাও করেছেন।
একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘‘বেশ করেছেন। ভবিষ্যতে আমার মেয়ে যদি আমার সাথে খারাপ ব্যবহার করে, আমিও আমার বাড়ি অন্যদের দিয়ে দেব।’’
প্রাণীকে নিজের সন্তানের চেয়েও মানুষের বেশি ভালোবাসার নজির বিরল। তবে এবার সেই নজিরই গড়লেন চীনের এক নাগরিক। তিনি সন্তানদের আচরণে বিরক্ত হয়ে নিজের পোষ্য কুকুর ও বিড়ালের নামে তার ২৮ লাখ ডলারের সম্পত্তির পুরোটাই লিখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
গতকাল বুধবার হংকংভিত্তিক ইংরেজি সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কয়েক বছর আগে সিউ নামের সাংহাইয়ের ওই নারী এক উইলের মাধ্যমে তার সব অর্থ ও সম্পত্তি তিন সন্তানকে দিয়ে দেন। কিন্তু পরবর্তী নিজের এই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেন তিনি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিউ তার উইলে পরিবর্তন আনার ঘোষণা দিয়েছেন। কারণ হিসেবে বলেছেন, অসুস্থ হয়ে পড়লে কিংবা স্বাভাবিক সময়েও তাকে দেখতে আসেন না এবং সেবাযত্ন করেন না সন্তানেরা। তিনি বলেছেন, কেবল পোষা প্রাণীই তার কাছে থাকে। তাই তিনি মারা যাওয়ার পর পোষা কুকুর ও বিড়াল এবং তাদের শাবকদের জন্য তার সব সম্পত্তি ব্যবহার করা উচিত।
শুধু তাই নয়, স্থানীয় একটি ভেটেরিনারি ক্লিনিককে তার উত্তরাধিকারের প্রশাসক হিসাবে নিযুক্ত করা হয়েছে। ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ সিউয়ের কুকুড়-বিড়ালের দেখভালের দায়িত্বে রয়েছে।
বেইজিংয়ে চীনের উইল রেজিস্ট্রেশন সেন্টারের প্রধান কার্যালয়ের কর্মকর্তা চেন কাই বলেছেন, ‘‘লিউ তার সব সম্পত্তি পোষ্য কুকুরকে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন। তবে দেশের আইনে এটার অনুমোদন নেই। তবে এই সমস্যা সমাধানের জন্য বিকল্প উপায় আছে। সিউয়ের বর্তমান উইলটি এক পথের। আমরা তাকে পোষা প্রাণীকূলের সঠিকভাবে যত্ন নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য পরামর্শ দিয়েছি। যে পশুচিকিৎসা ক্লিনিকের তত্ত্বাবধানের প্রতি তার আস্থা আছে, সেই প্রতিষ্ঠানের একজন ব্যক্তিকে নিয়োগ করতে পারেন তিনি।’’
চীনের উইল রেজিস্ট্রেশন সেন্টারের পূর্ব চীন শাখার একজন প্রতিনিধি বলেছেন, সিউকে চুক্তির চূড়ান্ত খসড়া তৈরির আগে তার সব অর্থ ক্লিনিকের হাতে হস্তান্তরের বিপদ সম্পর্কেও সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।
‘‘আমরা সিউকে বলেছি, যদি সন্তানরা তার প্রতি মনোভাব পরিবর্তন করেন, তাহলে যেকোনও সময়ে তিনি আবারও উইলে পরিবর্তন আনতে পারবেন’’ বলেন ওই কর্মকর্তা।
বয়স্ক এই নারীর ঘটনাটি চীনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক বিতর্কের সৃষ্টি করেছে। অনেকেই তার এই ধারণার প্রতি সমর্থনও জানিয়েছেন। তবে কেউ কেউ বিরোধিতাও করেছেন।
একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘‘বেশ করেছেন। ভবিষ্যতে আমার মেয়ে যদি আমার সাথে খারাপ ব্যবহার করে, আমিও আমার বাড়ি অন্যদের দিয়ে দেব।’’
ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস বন্দিবিনিমিয় এবং যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার পর থেকে উদ্যাপন শুরু হয়েছে। ইসরায়েলিরা বন্দী ফিরে পাবে এই আনন্দে উদ্যাপন করছে। অন্যদিকে হামলা বন্ধের আনন্দ উদ্যাপন করছে গাজাবাসী। তবে তাঁদের এই উদ্যাপনের মধ্যে ছড়িয়ে রয়েছে বিষাদ।
৫ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের গাজায় দুই বছর ধরে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে ইসরায়েল। যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশের মধ্যস্থতায় অবশেষে গত বৃহস্পতিবার যুদ্ধ বন্ধে সম্মত হয়েছে তারা। গতকাল শুক্রবার ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি চুক্তির অনুমোদন দেয় ইসরায়েলি মন্ত্রিসভা।
৫ ঘণ্টা আগেইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতির পর ঘরে ফিরতে শুরু করেছে গাজাবাসী। গতকাল শুক্রবার ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির এক ভিডিওতে দেখা যায়, গাজার সৈকতে আছড়ে পড়ছে ভূমধ্যসাগরের ঢেউ আর পাশের সড়ক দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে হাজারো মানুষ। গাজার দক্ষিণাঞ্চল থেকে গাজা শহর এবং উত্তর গাজার দিকে যাচ্ছে তারা।
৬ ঘণ্টা আগেভেনেজুয়েলার গণতন্ত্রকামী নেত্রী মারিয়া কোরিনা মাচাদো জিতলেন এবারের শান্তিতে নোবেল পুরস্কার। গতকাল শুক্রবার তাঁর নাম ঘোষণা করে নোবেল কমিটি বলেছে, ২০২৫ সালের শান্তির নোবেল এমন একজনের হাতে যাচ্ছে, যিনি সাহসী এবং শান্তির জন্য লড়াই জারি রেখেছেন। একই সঙ্গে অন্ধকার সময়ে ভেনেজুয়েলায় গণতন্ত্রের আলো...
৬ ঘণ্টা আগে