মান্দা (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর মান্দায় মলিনা বিবি (৫০) হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আদালতে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দিয়েছেন প্রেমিক সোনাবর মৃধা (৪৫)। বিয়ের জন্য চাপ দেওয়ায় তিনি মলিনাকে হত্যা করেন বলে জবানবন্দি দেন।
আজ রোববার মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাম্মেল হক কাজী এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান। এর আগে গত বৃহস্পতিবার নওগাঁর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট টিপু মুন্সীর আদালতে জবানবন্দি দেন সোনাবর মৃধা।
নিহত মলিনা উপজেলার মৈনম ইউনিয়নের চকদারপাড়া গ্রামের জিয়ার উদ্দিনের মেয়ে। স্বামী পরিত্যক্ত এই নারী সতিহাটে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতেন। বাজারের একটি তুলার মিলে শ্রমিকের কাজ করতেন মলিনা বিবি।
আসামি সোনাবর মৃধা উপজেলার ভালাইন ইউনিয়নের চকশ্রীকৃষ্ণ গ্রামের মৃত অফির উদ্দিন মৃধার ছেলে।
আসামি সোনাবর মৃধা জবানবন্দিতে উল্লেখ করেন, মলিনা বিবির সঙ্গে তাঁর প্রেম ছিল। বিয়ে করার জন্য গত বছরের ৬ জুলাই মলিনা বিবিকে মোবাইল ফোনে ডাকেন সোনাবর মৃধা। সেদিন সারা দিন তাঁরা দুজনে বিভিন্ন এলাকায় ঘোরাফেরা করেন। ওই দিন সন্ধ্যার পর সোনাবরকে বিয়ের জন্য চাপ দেন মলিনা বিবি।
এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। পরে বিয়ের কথা বলে ভালাইন ইউনিয়নের আয়াপুর পাগলীতলা মণ্ডপের কাছে নিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করেন মলিনা বিবিকে। মৃত্যু নিশ্চিত করে তাঁর মরদেহ ওই মণ্ডপের পাশে একটি ঘাসখেতে ফেলে আত্মগোপন করেন সোনাবর মৃধা।
ওসি মোজাম্মেল হক কাজী বলেন, মলিনা বিবির মরদেহ উদ্ধারের পর থেকে ক্লুলেস এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটনে তৎপর ছিল পুলিশ। কিন্তু আসামি সোনাবর মৃধা বারবার স্থান পরিবর্তন করায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হচ্ছিল না। পরে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে ফরিদপুর জেলা কোতোয়ালি থানা-পুলিশের সহায়তায় তাঁকে গত বৃহস্পতিবার গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার সোনাবর মৃধা হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন।
গত বছরের ৭ জুলাই পাগলীতলা মণ্ডপের পাশের একটি ঘাসখেত থেকে মলিনা বিবির মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় মলিনার ছেলে আব্দুল মজিদ বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে মান্দা থানায় হত্যা মামলা করেন।
নওগাঁর মান্দায় মলিনা বিবি (৫০) হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আদালতে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দিয়েছেন প্রেমিক সোনাবর মৃধা (৪৫)। বিয়ের জন্য চাপ দেওয়ায় তিনি মলিনাকে হত্যা করেন বলে জবানবন্দি দেন।
আজ রোববার মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাম্মেল হক কাজী এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান। এর আগে গত বৃহস্পতিবার নওগাঁর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট টিপু মুন্সীর আদালতে জবানবন্দি দেন সোনাবর মৃধা।
নিহত মলিনা উপজেলার মৈনম ইউনিয়নের চকদারপাড়া গ্রামের জিয়ার উদ্দিনের মেয়ে। স্বামী পরিত্যক্ত এই নারী সতিহাটে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতেন। বাজারের একটি তুলার মিলে শ্রমিকের কাজ করতেন মলিনা বিবি।
আসামি সোনাবর মৃধা উপজেলার ভালাইন ইউনিয়নের চকশ্রীকৃষ্ণ গ্রামের মৃত অফির উদ্দিন মৃধার ছেলে।
আসামি সোনাবর মৃধা জবানবন্দিতে উল্লেখ করেন, মলিনা বিবির সঙ্গে তাঁর প্রেম ছিল। বিয়ে করার জন্য গত বছরের ৬ জুলাই মলিনা বিবিকে মোবাইল ফোনে ডাকেন সোনাবর মৃধা। সেদিন সারা দিন তাঁরা দুজনে বিভিন্ন এলাকায় ঘোরাফেরা করেন। ওই দিন সন্ধ্যার পর সোনাবরকে বিয়ের জন্য চাপ দেন মলিনা বিবি।
এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। পরে বিয়ের কথা বলে ভালাইন ইউনিয়নের আয়াপুর পাগলীতলা মণ্ডপের কাছে নিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করেন মলিনা বিবিকে। মৃত্যু নিশ্চিত করে তাঁর মরদেহ ওই মণ্ডপের পাশে একটি ঘাসখেতে ফেলে আত্মগোপন করেন সোনাবর মৃধা।
ওসি মোজাম্মেল হক কাজী বলেন, মলিনা বিবির মরদেহ উদ্ধারের পর থেকে ক্লুলেস এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটনে তৎপর ছিল পুলিশ। কিন্তু আসামি সোনাবর মৃধা বারবার স্থান পরিবর্তন করায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হচ্ছিল না। পরে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে ফরিদপুর জেলা কোতোয়ালি থানা-পুলিশের সহায়তায় তাঁকে গত বৃহস্পতিবার গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার সোনাবর মৃধা হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন।
গত বছরের ৭ জুলাই পাগলীতলা মণ্ডপের পাশের একটি ঘাসখেত থেকে মলিনা বিবির মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় মলিনার ছেলে আব্দুল মজিদ বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে মান্দা থানায় হত্যা মামলা করেন।
যুক্তরাষ্ট্রের এক নাগরিকের সঙ্গে প্রতারণা, ভারতে সোনা চোরাচালান এবং ৬০০ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে সিআইডি। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় এই মামলা করে।
৭ দিন আগেঢাকার পল্লবীতে অভিনব কায়দায় প্রতারণার অভিযোগে একটি সংঘবদ্ধ চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। চাকরির লোভ দেখিয়ে ও ব্যবসায়িক অংশীদারির আশ্বাস দিয়ে কোরআন ছুঁয়ে শপথ করিয়ে কোটি টাকার বেশি হাতিয়ে নিত চক্রটি।
৮ দিন আগেফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
১৫ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
১৮ দিন আগে