মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে সড়কের পাশ থেকে এক অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শ্রীনগর উপজেলার ষোলঘর এলাকায় মাওয়ামুখী লেনের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে ষোলঘর স্ট্যান্ড-সংলগ্ন ঘাসের ওপর এক বৃদ্ধকে পড়ে থাকতে দেখেন এলাকাবাসী। দীর্ঘ সময় কোনো নড়াচড়া না করায় সন্দেহ হলে তাঁরা পুলিশে খবর দেন। পরে শ্রীনগর থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মৃত ব্যক্তি মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন।
শ্রীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হুদা খান বলেন, স্থানীয় ইউপি সদস্য বিষয়টি জানালে সঙ্গে সঙ্গে অফিসার ও ফোর্স পাঠিয়ে লাশ উদ্ধার করা হয়। মৃত ব্যক্তির পরিচয় শনাক্তের জন্য পিবিআইকে খবর দেওয়া হয়েছে। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে।
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে সড়কের পাশ থেকে এক অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শ্রীনগর উপজেলার ষোলঘর এলাকায় মাওয়ামুখী লেনের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে ষোলঘর স্ট্যান্ড-সংলগ্ন ঘাসের ওপর এক বৃদ্ধকে পড়ে থাকতে দেখেন এলাকাবাসী। দীর্ঘ সময় কোনো নড়াচড়া না করায় সন্দেহ হলে তাঁরা পুলিশে খবর দেন। পরে শ্রীনগর থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মৃত ব্যক্তি মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন।
শ্রীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হুদা খান বলেন, স্থানীয় ইউপি সদস্য বিষয়টি জানালে সঙ্গে সঙ্গে অফিসার ও ফোর্স পাঠিয়ে লাশ উদ্ধার করা হয়। মৃত ব্যক্তির পরিচয় শনাক্তের জন্য পিবিআইকে খবর দেওয়া হয়েছে। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে।
মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে সড়কের পাশ থেকে এক অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শ্রীনগর উপজেলার ষোলঘর এলাকায় মাওয়ামুখী লেনের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে ষোলঘর স্ট্যান্ড-সংলগ্ন ঘাসের ওপর এক বৃদ্ধকে পড়ে থাকতে দেখেন এলাকাবাসী। দীর্ঘ সময় কোনো নড়াচড়া না করায় সন্দেহ হলে তাঁরা পুলিশে খবর দেন। পরে শ্রীনগর থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মৃত ব্যক্তি মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন।
শ্রীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হুদা খান বলেন, স্থানীয় ইউপি সদস্য বিষয়টি জানালে সঙ্গে সঙ্গে অফিসার ও ফোর্স পাঠিয়ে লাশ উদ্ধার করা হয়। মৃত ব্যক্তির পরিচয় শনাক্তের জন্য পিবিআইকে খবর দেওয়া হয়েছে। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে।
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে সড়কের পাশ থেকে এক অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শ্রীনগর উপজেলার ষোলঘর এলাকায় মাওয়ামুখী লেনের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে ষোলঘর স্ট্যান্ড-সংলগ্ন ঘাসের ওপর এক বৃদ্ধকে পড়ে থাকতে দেখেন এলাকাবাসী। দীর্ঘ সময় কোনো নড়াচড়া না করায় সন্দেহ হলে তাঁরা পুলিশে খবর দেন। পরে শ্রীনগর থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মৃত ব্যক্তি মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন।
শ্রীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হুদা খান বলেন, স্থানীয় ইউপি সদস্য বিষয়টি জানালে সঙ্গে সঙ্গে অফিসার ও ফোর্স পাঠিয়ে লাশ উদ্ধার করা হয়। মৃত ব্যক্তির পরিচয় শনাক্তের জন্য পিবিআইকে খবর দেওয়া হয়েছে। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে।
খুলনা নগরীর ২ নম্বর কাস্টমস ঘাট এলাকায় বাড়ির ভেতরে ঢুকে সোহেল (২৮) নামের এক যুবককে গুলি করেছে দুর্বৃত্তরা। এর আগে গত ৩ আগস্ট একই এলাকায় দুর্বৃত্তরা সোহেলকে লক্ষ্য করে গুলি করেছিল। তখনো তিনি গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসা নিয়েছিলেন।
২০ মিনিট আগেগোপালপুর পৌরসভার নারায়ণপুর গ্রামের মৃত লাল মিয়ার ছোট ছেলে আব্দুল হান্নান ১৯৯৮ সালে নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলস হাইস্কুল থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অকৃতকার্য হন। এরপর সংসার জীবনে মনোযোগ দিলেও তাঁর শেখার আগ্রহ কখনো দমে যায়নি।
৩৩ মিনিট আগেসরকারি নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলায় প্রকাশ্যে চলছে ইলিশ বেচাকেনা। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের নাকের ডগায় প্রতিদিন কোটি টাকার ইলিশ কেনাবেচা হলেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না।
৪১ মিনিট আগেকলেজটির শিক্ষক ও কর্মচারীরা জানান, অধ্যক্ষ মজিবল হায়দার চৌধুরী কুমিল্লা জেলার বাসিন্দা। তিনি কলেজ প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে রাত্রিযাপনসহ বসবাস করেন। সেখানে তাঁর জন্য বিছানা ও আসবাবপত্র রাখা হয়েছে। অথচ তিনি সরকারি বেতনের সঙ্গে প্রায় ২৪ হাজার টাকার বেশি বাসাভাড়া ভোগ করছেন।
১ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি
খুলনা নগরীর ২ নম্বর কাস্টমস ঘাট এলাকায় বাড়ির ভেতরে ঢুকে সোহেল (২৮) নামের এক যুবককে গুলি করেছে দুর্বৃত্তরা। গুরুতর অবস্থায় তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে গত ৩ আগস্ট একই এলাকায় দুর্বৃত্তরা সোহেলকে লক্ষ্য করে গুলি করেছিল। তখনো তিনি গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসা নিয়েছিলেন।
জানা গেছে, আহত সোহেল বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার মিশন বাড়িয়া গ্রামের স্বপন শিকদার ছেলে। তিনি ২ নম্বর কাস্টমস ঘাট এলাকায় পরিবার নিয়ে ভাড়া বাসায় থাকেন।
খুলনা সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল হাই আজকের পত্রিকাকে বলেন, স্থানীয় মনিরুল ইসলামের ভাড়া বাসায় থাকেন সোহেল। তিনি দুপুরে স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন। এ সময় তিনটি মোটরসাইকেলে ছয় ব্যক্তি এসে ঘরে ঢুকে সোহেলের মাথায় গুলি করে পালিয়ে যায়। প্রতিবেশীরা তাঁকে দ্রুত উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান।
গত ৩ আগস্ট গুলির ঘটনা সম্পর্কে সে সময় খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার মো. আবু তারেক জানিয়েছিলেন, সোহেল স্থানীয় একটি সন্ত্রাসী গ্রুপের সদস্য। মাদক ও টাকার লেনদেন নিয়ে ওই গুলির ঘটনা ঘটতে পারে।
খুলনা নগরীর ২ নম্বর কাস্টমস ঘাট এলাকায় বাড়ির ভেতরে ঢুকে সোহেল (২৮) নামের এক যুবককে গুলি করেছে দুর্বৃত্তরা। গুরুতর অবস্থায় তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে গত ৩ আগস্ট একই এলাকায় দুর্বৃত্তরা সোহেলকে লক্ষ্য করে গুলি করেছিল। তখনো তিনি গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসা নিয়েছিলেন।
জানা গেছে, আহত সোহেল বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার মিশন বাড়িয়া গ্রামের স্বপন শিকদার ছেলে। তিনি ২ নম্বর কাস্টমস ঘাট এলাকায় পরিবার নিয়ে ভাড়া বাসায় থাকেন।
খুলনা সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল হাই আজকের পত্রিকাকে বলেন, স্থানীয় মনিরুল ইসলামের ভাড়া বাসায় থাকেন সোহেল। তিনি দুপুরে স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন। এ সময় তিনটি মোটরসাইকেলে ছয় ব্যক্তি এসে ঘরে ঢুকে সোহেলের মাথায় গুলি করে পালিয়ে যায়। প্রতিবেশীরা তাঁকে দ্রুত উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান।
গত ৩ আগস্ট গুলির ঘটনা সম্পর্কে সে সময় খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার মো. আবু তারেক জানিয়েছিলেন, সোহেল স্থানীয় একটি সন্ত্রাসী গ্রুপের সদস্য। মাদক ও টাকার লেনদেন নিয়ে ওই গুলির ঘটনা ঘটতে পারে।
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে সড়কের পাশ থেকে এক অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শ্রীনগর উপজেলার ষোলঘর এলাকায় মাওয়ামুখী লেনের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেগোপালপুর পৌরসভার নারায়ণপুর গ্রামের মৃত লাল মিয়ার ছোট ছেলে আব্দুল হান্নান ১৯৯৮ সালে নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলস হাইস্কুল থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অকৃতকার্য হন। এরপর সংসার জীবনে মনোযোগ দিলেও তাঁর শেখার আগ্রহ কখনো দমে যায়নি।
৩৩ মিনিট আগেসরকারি নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলায় প্রকাশ্যে চলছে ইলিশ বেচাকেনা। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের নাকের ডগায় প্রতিদিন কোটি টাকার ইলিশ কেনাবেচা হলেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না।
৪১ মিনিট আগেকলেজটির শিক্ষক ও কর্মচারীরা জানান, অধ্যক্ষ মজিবল হায়দার চৌধুরী কুমিল্লা জেলার বাসিন্দা। তিনি কলেজ প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে রাত্রিযাপনসহ বসবাস করেন। সেখানে তাঁর জন্য বিছানা ও আসবাবপত্র রাখা হয়েছে। অথচ তিনি সরকারি বেতনের সঙ্গে প্রায় ২৪ হাজার টাকার বেশি বাসাভাড়া ভোগ করছেন।
১ ঘণ্টা আগেলালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের লালপুরে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন এক বাবা। মেয়ের সঙ্গে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সফলভাবে উত্তীর্ণ হয়েছেন দুজনই। মজার বিষয় হলো—ফলাফলে মেয়েকে পেছনে ফেলে এগিয়ে আছেন বাবা আব্দুল হান্নান। এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় তিনি জিপিএ-৪.৩৩ এবং তাঁর মেয়ে হালিমা খাতুন জিপিএ-৩.৭১ অর্জন করেছেন।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) এ বছরের এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের পর তাঁদের এই সাফল্যের খবর ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। স্থানীয়রা বাবা-মেয়ের এ অর্জনে প্রশংসায় ভাসাচ্ছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গোপালপুর পৌরসভার নারায়ণপুর গ্রামের মৃত লাল মিয়ার ছোট ছেলে আব্দুল হান্নান ১৯৯৮ সালে নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলস হাইস্কুল থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অকৃতকার্য হন। এরপর সংসারজীবনে মনোযোগ দিলেও তাঁর শেখার আগ্রহ কখনো দমে যায়নি।
দীর্ঘ ২৫ বছর পর ২০২৩ সালে রুইগাড়ি উচ্চবিদ্যালয় থেকে পুনরায় এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেন তিনি। তখন কাউকে না জানিয়ে নিজের মেয়ের সঙ্গে পরীক্ষায় অংশ নেন এবং ফলাফল প্রকাশের পর এলাকাবাসীর মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে।
পরে ২০২৫ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় আব্দুল হান্নান অংশ নেন রাজশাহীর বাঘার কাকড়ামারি কলেজ থেকে এবং তাঁর মেয়ে হালিমা খাতুন অংশ নেন গোপালপুর ডিগ্রি কলেজ থেকে। ফলাফলে দুজনেই উত্তীর্ণ হয়ে প্রমাণ করেছেন, বয়স কখনো শিক্ষার বাধা নয়।
মেয়ে হালিমা খাতুন বলেন, ‘পরিবারে দারিদ্র্য থাকলেও বাবার পড়াশোনার ইচ্ছাশক্তি আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। আমরা চাই একসঙ্গে মাস্টার্স পর্যন্ত পড়াশোনা শেষ করতে।’
বাবা আব্দুল হান্নান বলেন, ‘ছোটবেলায় দারিদ্র্যের কারণে পড়াশোনা শেষ করতে পারিনি। মেয়েকে পড়াতে গিয়ে নিজের পড়ার আগ্রহ ফিরে পাই। বয়স কোনো বাধা নয়, ইচ্ছা থাকলে শেখা সম্ভব, আমি সেটাই প্রমাণ করেছি।’
লালপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মেহেদী হাসান বলেন, এটি সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক একটি ঘটনা। একসঙ্গে বাবা-মেয়ে এইচএসসি পাস করেছেন, এটি সমাজে শিক্ষার প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করবে।
নাটোরের লালপুরে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন এক বাবা। মেয়ের সঙ্গে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সফলভাবে উত্তীর্ণ হয়েছেন দুজনই। মজার বিষয় হলো—ফলাফলে মেয়েকে পেছনে ফেলে এগিয়ে আছেন বাবা আব্দুল হান্নান। এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় তিনি জিপিএ-৪.৩৩ এবং তাঁর মেয়ে হালিমা খাতুন জিপিএ-৩.৭১ অর্জন করেছেন।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) এ বছরের এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের পর তাঁদের এই সাফল্যের খবর ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। স্থানীয়রা বাবা-মেয়ের এ অর্জনে প্রশংসায় ভাসাচ্ছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গোপালপুর পৌরসভার নারায়ণপুর গ্রামের মৃত লাল মিয়ার ছোট ছেলে আব্দুল হান্নান ১৯৯৮ সালে নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলস হাইস্কুল থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অকৃতকার্য হন। এরপর সংসারজীবনে মনোযোগ দিলেও তাঁর শেখার আগ্রহ কখনো দমে যায়নি।
দীর্ঘ ২৫ বছর পর ২০২৩ সালে রুইগাড়ি উচ্চবিদ্যালয় থেকে পুনরায় এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেন তিনি। তখন কাউকে না জানিয়ে নিজের মেয়ের সঙ্গে পরীক্ষায় অংশ নেন এবং ফলাফল প্রকাশের পর এলাকাবাসীর মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে।
পরে ২০২৫ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় আব্দুল হান্নান অংশ নেন রাজশাহীর বাঘার কাকড়ামারি কলেজ থেকে এবং তাঁর মেয়ে হালিমা খাতুন অংশ নেন গোপালপুর ডিগ্রি কলেজ থেকে। ফলাফলে দুজনেই উত্তীর্ণ হয়ে প্রমাণ করেছেন, বয়স কখনো শিক্ষার বাধা নয়।
মেয়ে হালিমা খাতুন বলেন, ‘পরিবারে দারিদ্র্য থাকলেও বাবার পড়াশোনার ইচ্ছাশক্তি আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। আমরা চাই একসঙ্গে মাস্টার্স পর্যন্ত পড়াশোনা শেষ করতে।’
বাবা আব্দুল হান্নান বলেন, ‘ছোটবেলায় দারিদ্র্যের কারণে পড়াশোনা শেষ করতে পারিনি। মেয়েকে পড়াতে গিয়ে নিজের পড়ার আগ্রহ ফিরে পাই। বয়স কোনো বাধা নয়, ইচ্ছা থাকলে শেখা সম্ভব, আমি সেটাই প্রমাণ করেছি।’
লালপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মেহেদী হাসান বলেন, এটি সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক একটি ঘটনা। একসঙ্গে বাবা-মেয়ে এইচএসসি পাস করেছেন, এটি সমাজে শিক্ষার প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করবে।
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে সড়কের পাশ থেকে এক অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শ্রীনগর উপজেলার ষোলঘর এলাকায় মাওয়ামুখী লেনের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেখুলনা নগরীর ২ নম্বর কাস্টমস ঘাট এলাকায় বাড়ির ভেতরে ঢুকে সোহেল (২৮) নামের এক যুবককে গুলি করেছে দুর্বৃত্তরা। এর আগে গত ৩ আগস্ট একই এলাকায় দুর্বৃত্তরা সোহেলকে লক্ষ্য করে গুলি করেছিল। তখনো তিনি গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসা নিয়েছিলেন।
২০ মিনিট আগেসরকারি নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলায় প্রকাশ্যে চলছে ইলিশ বেচাকেনা। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের নাকের ডগায় প্রতিদিন কোটি টাকার ইলিশ কেনাবেচা হলেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না।
৪১ মিনিট আগেকলেজটির শিক্ষক ও কর্মচারীরা জানান, অধ্যক্ষ মজিবল হায়দার চৌধুরী কুমিল্লা জেলার বাসিন্দা। তিনি কলেজ প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে রাত্রিযাপনসহ বসবাস করেন। সেখানে তাঁর জন্য বিছানা ও আসবাবপত্র রাখা হয়েছে। অথচ তিনি সরকারি বেতনের সঙ্গে প্রায় ২৪ হাজার টাকার বেশি বাসাভাড়া ভোগ করছেন।
১ ঘণ্টা আগেশরীয়তপুর প্রতিনিধি
সরকারি নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলায় প্রকাশ্যে চলছে ইলিশ বেচাকেনা। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের নাকের ডগায় প্রতিদিন কোটি টাকার ইলিশ কেনাবেচা হলেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না।
সরকার ৪ সেপ্টেম্বর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত দেশব্যাপী ইলিশ শিকার, পরিবহন, মজুত, বিক্রি ও বিপণনে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। তবে সেই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জাজিরা উপজেলার অন্তত চারটি পয়েন্টে—পূর্ব নাওডোবা ইউনিয়নের পৈলান মোল্লাকান্দি, বিলাসপুর ইউনিয়নের শফিকাজীর মোড়, কুণ্ডেরচর ইউনিয়নের বাবুরচর ও সিডারচরে—দিনরাত প্রকাশ্যে চলছে নিলাম ও বেচাকেনা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিন এসব পয়েন্টে প্রায় ৫০টি সি-বোট ও শত শত ইঞ্জিনচালিত নৌকা নদীতে ইলিশ শিকারে নামে। শিকার শেষে মাছবোঝাই নৌযানগুলো ভিড়ে নদীর তীরে, যেখানে সিন্ডিকেট চক্রের সদস্যরা নিলামের আয়োজন করেন। পাইকারেরা সেখানে অংশ নিয়ে মাছ কিনে নেন। স্থানীয়দের দাবি, এসব পয়েন্টে প্রতিদিন প্রায় দুই কোটি টাকার ইলিশ বেচাকেনা হয়।
মাঝিরঘাট নৌ পুলিশ ফাঁড়ি থেকে মাত্র দেড় শ মিটার দূরে পৈলান মোল্লাকান্দিতে ইলিশ বিক্রি হলেও নৌ পুলিশের কোনো দৃশ্যমান ভূমিকা নেই বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। একইভাবে জাজিরা থানা থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরে জাজিরা-নড়িয়া সড়কের পাশে শফিকাজীর মোড়েও প্রকাশ্যে চলছে ইলিশ বিক্রি।
এ বিষয়ে জাজিরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাবেরী রায় বলেন, ‘নিয়মিত অভিযান চালিয়েও ইলিশ শিকার পুরোপুরি বন্ধ করা সম্ভব হচ্ছে না। প্রশাসনের কিছু সীমাবদ্ধতা আছে। নৌ পুলিশ ও ডাঙার পুলিশের দায়িত্বে বিভাজনে অভিযান ব্যাহত হয়। শুধু প্রশাসনের নয়, আইন বাস্তবায়নে জনপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।’
মাঝিরঘাট নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোশারফ হোসেন বলেন, ‘আমরা নদীতে দায়িত্ব পালন করি। কিন্তু ডাঙায় ইলিশ বেচাকেনা ঠেকানো উপজেলা প্রশাসন ও ডাঙার পুলিশের দায়িত্ব।’
অন্যদিকে জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ কুমার দেব বলেন, নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ শিকার বন্ধে প্রতিদিনই অভিযান চলছে। আজ (১৭ অক্টোবর) সেনাবাহিনী, পুলিশ, প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগ যৌথভাবে জাজিরার শফিকাজীর মোড়, সিডারচর, বাবুরচর এবং নড়িয়ার চরআত্রা এলাকায় অভিযান চালিয়েছে। এতে চারজনকে জরিমানা, ২৫ লাখ মিটার জাল, তিনটি সি-বোট ও চার মণ ইলিশ জব্দ করা হয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রভাবশালী এক সিন্ডিকেট চক্র প্রশাসনের কিছু ব্যক্তিকে ম্যানেজ করেই অবাধে ইলিশ শিকার ও বিক্রি করছে। ফলে সরকারি নিষেধাজ্ঞা কার্যত কাগজে-কলমেই সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে।
সরকারি নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলায় প্রকাশ্যে চলছে ইলিশ বেচাকেনা। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের নাকের ডগায় প্রতিদিন কোটি টাকার ইলিশ কেনাবেচা হলেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না।
সরকার ৪ সেপ্টেম্বর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত দেশব্যাপী ইলিশ শিকার, পরিবহন, মজুত, বিক্রি ও বিপণনে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। তবে সেই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জাজিরা উপজেলার অন্তত চারটি পয়েন্টে—পূর্ব নাওডোবা ইউনিয়নের পৈলান মোল্লাকান্দি, বিলাসপুর ইউনিয়নের শফিকাজীর মোড়, কুণ্ডেরচর ইউনিয়নের বাবুরচর ও সিডারচরে—দিনরাত প্রকাশ্যে চলছে নিলাম ও বেচাকেনা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিন এসব পয়েন্টে প্রায় ৫০টি সি-বোট ও শত শত ইঞ্জিনচালিত নৌকা নদীতে ইলিশ শিকারে নামে। শিকার শেষে মাছবোঝাই নৌযানগুলো ভিড়ে নদীর তীরে, যেখানে সিন্ডিকেট চক্রের সদস্যরা নিলামের আয়োজন করেন। পাইকারেরা সেখানে অংশ নিয়ে মাছ কিনে নেন। স্থানীয়দের দাবি, এসব পয়েন্টে প্রতিদিন প্রায় দুই কোটি টাকার ইলিশ বেচাকেনা হয়।
মাঝিরঘাট নৌ পুলিশ ফাঁড়ি থেকে মাত্র দেড় শ মিটার দূরে পৈলান মোল্লাকান্দিতে ইলিশ বিক্রি হলেও নৌ পুলিশের কোনো দৃশ্যমান ভূমিকা নেই বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। একইভাবে জাজিরা থানা থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরে জাজিরা-নড়িয়া সড়কের পাশে শফিকাজীর মোড়েও প্রকাশ্যে চলছে ইলিশ বিক্রি।
এ বিষয়ে জাজিরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাবেরী রায় বলেন, ‘নিয়মিত অভিযান চালিয়েও ইলিশ শিকার পুরোপুরি বন্ধ করা সম্ভব হচ্ছে না। প্রশাসনের কিছু সীমাবদ্ধতা আছে। নৌ পুলিশ ও ডাঙার পুলিশের দায়িত্বে বিভাজনে অভিযান ব্যাহত হয়। শুধু প্রশাসনের নয়, আইন বাস্তবায়নে জনপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।’
মাঝিরঘাট নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোশারফ হোসেন বলেন, ‘আমরা নদীতে দায়িত্ব পালন করি। কিন্তু ডাঙায় ইলিশ বেচাকেনা ঠেকানো উপজেলা প্রশাসন ও ডাঙার পুলিশের দায়িত্ব।’
অন্যদিকে জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ কুমার দেব বলেন, নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ শিকার বন্ধে প্রতিদিনই অভিযান চলছে। আজ (১৭ অক্টোবর) সেনাবাহিনী, পুলিশ, প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগ যৌথভাবে জাজিরার শফিকাজীর মোড়, সিডারচর, বাবুরচর এবং নড়িয়ার চরআত্রা এলাকায় অভিযান চালিয়েছে। এতে চারজনকে জরিমানা, ২৫ লাখ মিটার জাল, তিনটি সি-বোট ও চার মণ ইলিশ জব্দ করা হয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রভাবশালী এক সিন্ডিকেট চক্র প্রশাসনের কিছু ব্যক্তিকে ম্যানেজ করেই অবাধে ইলিশ শিকার ও বিক্রি করছে। ফলে সরকারি নিষেধাজ্ঞা কার্যত কাগজে-কলমেই সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে।
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে সড়কের পাশ থেকে এক অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শ্রীনগর উপজেলার ষোলঘর এলাকায় মাওয়ামুখী লেনের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেখুলনা নগরীর ২ নম্বর কাস্টমস ঘাট এলাকায় বাড়ির ভেতরে ঢুকে সোহেল (২৮) নামের এক যুবককে গুলি করেছে দুর্বৃত্তরা। এর আগে গত ৩ আগস্ট একই এলাকায় দুর্বৃত্তরা সোহেলকে লক্ষ্য করে গুলি করেছিল। তখনো তিনি গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসা নিয়েছিলেন।
২০ মিনিট আগেগোপালপুর পৌরসভার নারায়ণপুর গ্রামের মৃত লাল মিয়ার ছোট ছেলে আব্দুল হান্নান ১৯৯৮ সালে নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলস হাইস্কুল থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অকৃতকার্য হন। এরপর সংসার জীবনে মনোযোগ দিলেও তাঁর শেখার আগ্রহ কখনো দমে যায়নি।
৩৩ মিনিট আগেকলেজটির শিক্ষক ও কর্মচারীরা জানান, অধ্যক্ষ মজিবল হায়দার চৌধুরী কুমিল্লা জেলার বাসিন্দা। তিনি কলেজ প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে রাত্রিযাপনসহ বসবাস করেন। সেখানে তাঁর জন্য বিছানা ও আসবাবপত্র রাখা হয়েছে। অথচ তিনি সরকারি বেতনের সঙ্গে প্রায় ২৪ হাজার টাকার বেশি বাসাভাড়া ভোগ করছেন।
১ ঘণ্টা আগেকুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
চতুর্থ গ্রেডে বেতনভুক্ত শিক্ষক। সঙ্গে বেতনের ৩৫ ভাগ পান বাসাভাড়া। এরপরও কলেজ ভবনের কক্ষে বিছানা পেতে বসবাস করছেন কুড়িগ্রামের চিলমারী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. মজিবল হায়দার চৌধুরী। সরকারি নির্দেশনা ও প্রশাসনিক নীতিমালা উপেক্ষা করে কলেজ অধ্যক্ষের এভাবে বসবাস করাকে বেআইনি ও নৈতিকতাবিরোধী বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
অধ্যাপক ড. মজিবল হায়দার চৌধুরী মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) হিসেবে রয়েছেন। ২০২৫ সালের এপ্রিল মাসে তিনি চিলমারী সরকারি কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে সংযুক্ত হন। তখন থেকেই তিনি কলেজ প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে রাতযাপনসহ বসবাস করে আসছেন।
এ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতা, কলেজের বিভিন্ন ক্রয়সংক্রান্ত বিষয়ে অনিয়ম, সরকারি বরাদ্দ করা অর্থ তছরুপ এবং একাডেমিক কাউন্সিলকে এড়িয়ে কলেজের কয়েকটি কক্ষের দেয়াল ভেঙে নকশা পরিবর্তনের অভিযোগ উঠেছে। তবে তাঁর বিভিন্ন পদক্ষেপে কলেজটির একাডেমিক কার্যক্রমে ইতিবাচক পরিবর্তনসহ নকলমুক্ত পরিবেশে পরীক্ষা পরিচালনা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে বলেও কলেজসূত্রে জানা গেছে।
অধ্যক্ষ ড. মজিবল হায়দার চৌধুরী নিয়মবহির্ভূতভাবে কলেজে বসবাসের কথা স্বীকার করলেও তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অন্যান্য অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন। তাঁর দাবি, কলেজের প্রতিটি কাজ কমিটির মাধ্যমে হয়। সেখানে অধ্যক্ষের কিছু করার এখতিয়ার নেই।
কলেজটির শিক্ষক ও কর্মচারীরা জানান, অধ্যক্ষ মজিবল হায়দার চৌধুরী কুমিল্লা জেলার বাসিন্দা। তিনি কলেজ প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে রাত্রিযাপনসহ বসবাস করেন। সেখানে তাঁর জন্য বিছানা ও আসবাবপত্র রাখা হয়েছে। অথচ তিনি সরকারি বেতনের সঙ্গে ২৪ হাজার টাকার বেশি বাসাভাড়া ভোগ করছেন।
সরেজমিনে এসব অভিযোগের দৃশ্যমান সত্যতা পাওয়া গেছে। প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলায় একটি কক্ষে বিছানা ও আসবাবপত্র রয়েছে।
কলেজের একাডেমিক কাউন্সিলের কোষাধ্যক্ষ প্রভাষক জিয়াউর রহমান বলেন, অধ্যক্ষ নিয়মবহির্ভূতভাবে কলেজ ভবনে রাত্রি যাপন করেন। কলেজটিতে তিনি স্বেচ্ছাচারিতা চালু করেছেন। ক্রয় কমিটি, উন্নয়ন কমিটি শুধু নামমাত্র। অধ্যক্ষ নিজের ইচ্ছামতো রেজল্যুশন লিখে শিক্ষকদের স্বাক্ষর নেন। কেউ স্বাক্ষর দিতে না চাইলে তিনি নানা রকম হয়রানির হুমকি দেন।
কলেজটির একাডেমিক কাউন্সিল ও টিচার্স কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক গোলাম ফারুক বলেন, ‘কলেজে আবাসিক ভবন নেই। সরকার আমাদের মূল বেতনের সঙ্গে ৩৫ ভাগ বাসাভাড়া দেয়। এরপরও অধ্যক্ষ স্যার কলেজ কক্ষে রাত যাপন করছেন। তিনি যে কক্ষে অবস্থান করছেন, সেটি পরীক্ষার সময় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ হিসেবে ব্যবহার করা হতো। তিনি ওই কক্ষে বসবাস করার কারণে এখন পরীক্ষার সময় আমাদের নানান জটিলতায় পড়তে হচ্ছে।’
এ শিক্ষক নেতা আরও বলেন, ‘অধ্যক্ষ স্বেচ্ছাচারিতা ও নানা অনিয়মে জড়িত। কলেজের তিনটি কক্ষের দেয়াল ভাঙা হয়েছে। এতে একাডেমিক কাউন্সিলের অনুমোদন দরকার হলেও তা নেওয়া হয়নি। ক্রয়সংক্রান্ত কমিটি থাকলেও তিনি নিজে কেনাকাটা করেন। পরে ভয়ভীতি দেখিয়ে শিক্ষকদের স্বাক্ষর নেন। এসিআর খারাপ করে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে আমার কাছেও স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তদন্ত করলে সব অভিযোগের প্রমাণ বেরিয়ে আসবে।’
অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. মজিবল হায়দার চৌধুরী বলেন, ‘আমার পরিবার কুমিল্লায় স্থায়ী। চিলমারীতে থাকার বাসা না পেয়ে অনিচ্ছাসত্বেও কলেজের একটি কক্ষে থাকি। এটা ঠিক না হলেও এতে কলেজের পরিবেশ ও নিরাপত্তা ফিরে এসেছে। এখন যেহেতু বিষয়টি নিয়ে সবাই আপত্তি করছে, আমি এটা আর করব না।’
অন্যান্য অভিযোগ প্রসঙ্গে অধ্যক্ষ বলেন, ‘কলেজটিতে শিক্ষা ও পরীক্ষার পরিবেশ ছিল না। আমি যোগদানের পর সেগুলো ঠিক করেছি। ক্রয়সহ সব বিষয়ে কমিটি করা আছে। কমিটির সদস্যরা সব করেন। কুমিল্লায় দাম কম হওয়ায় কিছু জিনিস তাঁরাই আমাকে কিনে আনতে বলেন। কমিটির সদস্যরা সরকারি প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা। তাঁরা সব জেনেবুঝে সচেতনভাবে স্বাক্ষর করার পর আর কোনো কথা বলার সুযোগ নেই। এখন অস্বীকার করলে আমি তাহলে কোথায় যাব? আগে ক্লাস হতো না, শিক্ষকেরা ইচ্ছামতো আসা-যাওয়া করতেন। এখন আমি সবকিছু নিয়মের মধ্যে এনেছি। ফলে অনেকেই আমার বিরুদ্ধে বিষোদগার করছেন। এটা উচিত নয়।’
চতুর্থ গ্রেডে বেতনভুক্ত শিক্ষক। সঙ্গে বেতনের ৩৫ ভাগ পান বাসাভাড়া। এরপরও কলেজ ভবনের কক্ষে বিছানা পেতে বসবাস করছেন কুড়িগ্রামের চিলমারী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. মজিবল হায়দার চৌধুরী। সরকারি নির্দেশনা ও প্রশাসনিক নীতিমালা উপেক্ষা করে কলেজ অধ্যক্ষের এভাবে বসবাস করাকে বেআইনি ও নৈতিকতাবিরোধী বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
অধ্যাপক ড. মজিবল হায়দার চৌধুরী মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) হিসেবে রয়েছেন। ২০২৫ সালের এপ্রিল মাসে তিনি চিলমারী সরকারি কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে সংযুক্ত হন। তখন থেকেই তিনি কলেজ প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে রাতযাপনসহ বসবাস করে আসছেন।
এ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতা, কলেজের বিভিন্ন ক্রয়সংক্রান্ত বিষয়ে অনিয়ম, সরকারি বরাদ্দ করা অর্থ তছরুপ এবং একাডেমিক কাউন্সিলকে এড়িয়ে কলেজের কয়েকটি কক্ষের দেয়াল ভেঙে নকশা পরিবর্তনের অভিযোগ উঠেছে। তবে তাঁর বিভিন্ন পদক্ষেপে কলেজটির একাডেমিক কার্যক্রমে ইতিবাচক পরিবর্তনসহ নকলমুক্ত পরিবেশে পরীক্ষা পরিচালনা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে বলেও কলেজসূত্রে জানা গেছে।
অধ্যক্ষ ড. মজিবল হায়দার চৌধুরী নিয়মবহির্ভূতভাবে কলেজে বসবাসের কথা স্বীকার করলেও তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অন্যান্য অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন। তাঁর দাবি, কলেজের প্রতিটি কাজ কমিটির মাধ্যমে হয়। সেখানে অধ্যক্ষের কিছু করার এখতিয়ার নেই।
কলেজটির শিক্ষক ও কর্মচারীরা জানান, অধ্যক্ষ মজিবল হায়দার চৌধুরী কুমিল্লা জেলার বাসিন্দা। তিনি কলেজ প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে রাত্রিযাপনসহ বসবাস করেন। সেখানে তাঁর জন্য বিছানা ও আসবাবপত্র রাখা হয়েছে। অথচ তিনি সরকারি বেতনের সঙ্গে ২৪ হাজার টাকার বেশি বাসাভাড়া ভোগ করছেন।
সরেজমিনে এসব অভিযোগের দৃশ্যমান সত্যতা পাওয়া গেছে। প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলায় একটি কক্ষে বিছানা ও আসবাবপত্র রয়েছে।
কলেজের একাডেমিক কাউন্সিলের কোষাধ্যক্ষ প্রভাষক জিয়াউর রহমান বলেন, অধ্যক্ষ নিয়মবহির্ভূতভাবে কলেজ ভবনে রাত্রি যাপন করেন। কলেজটিতে তিনি স্বেচ্ছাচারিতা চালু করেছেন। ক্রয় কমিটি, উন্নয়ন কমিটি শুধু নামমাত্র। অধ্যক্ষ নিজের ইচ্ছামতো রেজল্যুশন লিখে শিক্ষকদের স্বাক্ষর নেন। কেউ স্বাক্ষর দিতে না চাইলে তিনি নানা রকম হয়রানির হুমকি দেন।
কলেজটির একাডেমিক কাউন্সিল ও টিচার্স কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক গোলাম ফারুক বলেন, ‘কলেজে আবাসিক ভবন নেই। সরকার আমাদের মূল বেতনের সঙ্গে ৩৫ ভাগ বাসাভাড়া দেয়। এরপরও অধ্যক্ষ স্যার কলেজ কক্ষে রাত যাপন করছেন। তিনি যে কক্ষে অবস্থান করছেন, সেটি পরীক্ষার সময় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ হিসেবে ব্যবহার করা হতো। তিনি ওই কক্ষে বসবাস করার কারণে এখন পরীক্ষার সময় আমাদের নানান জটিলতায় পড়তে হচ্ছে।’
এ শিক্ষক নেতা আরও বলেন, ‘অধ্যক্ষ স্বেচ্ছাচারিতা ও নানা অনিয়মে জড়িত। কলেজের তিনটি কক্ষের দেয়াল ভাঙা হয়েছে। এতে একাডেমিক কাউন্সিলের অনুমোদন দরকার হলেও তা নেওয়া হয়নি। ক্রয়সংক্রান্ত কমিটি থাকলেও তিনি নিজে কেনাকাটা করেন। পরে ভয়ভীতি দেখিয়ে শিক্ষকদের স্বাক্ষর নেন। এসিআর খারাপ করে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে আমার কাছেও স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তদন্ত করলে সব অভিযোগের প্রমাণ বেরিয়ে আসবে।’
অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. মজিবল হায়দার চৌধুরী বলেন, ‘আমার পরিবার কুমিল্লায় স্থায়ী। চিলমারীতে থাকার বাসা না পেয়ে অনিচ্ছাসত্বেও কলেজের একটি কক্ষে থাকি। এটা ঠিক না হলেও এতে কলেজের পরিবেশ ও নিরাপত্তা ফিরে এসেছে। এখন যেহেতু বিষয়টি নিয়ে সবাই আপত্তি করছে, আমি এটা আর করব না।’
অন্যান্য অভিযোগ প্রসঙ্গে অধ্যক্ষ বলেন, ‘কলেজটিতে শিক্ষা ও পরীক্ষার পরিবেশ ছিল না। আমি যোগদানের পর সেগুলো ঠিক করেছি। ক্রয়সহ সব বিষয়ে কমিটি করা আছে। কমিটির সদস্যরা সব করেন। কুমিল্লায় দাম কম হওয়ায় কিছু জিনিস তাঁরাই আমাকে কিনে আনতে বলেন। কমিটির সদস্যরা সরকারি প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা। তাঁরা সব জেনেবুঝে সচেতনভাবে স্বাক্ষর করার পর আর কোনো কথা বলার সুযোগ নেই। এখন অস্বীকার করলে আমি তাহলে কোথায় যাব? আগে ক্লাস হতো না, শিক্ষকেরা ইচ্ছামতো আসা-যাওয়া করতেন। এখন আমি সবকিছু নিয়মের মধ্যে এনেছি। ফলে অনেকেই আমার বিরুদ্ধে বিষোদগার করছেন। এটা উচিত নয়।’
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে সড়কের পাশ থেকে এক অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শ্রীনগর উপজেলার ষোলঘর এলাকায় মাওয়ামুখী লেনের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেখুলনা নগরীর ২ নম্বর কাস্টমস ঘাট এলাকায় বাড়ির ভেতরে ঢুকে সোহেল (২৮) নামের এক যুবককে গুলি করেছে দুর্বৃত্তরা। এর আগে গত ৩ আগস্ট একই এলাকায় দুর্বৃত্তরা সোহেলকে লক্ষ্য করে গুলি করেছিল। তখনো তিনি গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসা নিয়েছিলেন।
২০ মিনিট আগেগোপালপুর পৌরসভার নারায়ণপুর গ্রামের মৃত লাল মিয়ার ছোট ছেলে আব্দুল হান্নান ১৯৯৮ সালে নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলস হাইস্কুল থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অকৃতকার্য হন। এরপর সংসার জীবনে মনোযোগ দিলেও তাঁর শেখার আগ্রহ কখনো দমে যায়নি।
৩৩ মিনিট আগেসরকারি নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলায় প্রকাশ্যে চলছে ইলিশ বেচাকেনা। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের নাকের ডগায় প্রতিদিন কোটি টাকার ইলিশ কেনাবেচা হলেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না।
৪১ মিনিট আগে