নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দায়মুক্তির দাবিতে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষরের মঞ্চে অবস্থান নিয়েছেন ‘জুলাই যোদ্ধারা’। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার পর তাঁরা জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করেন বলে জানা গেছে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছে, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করেন জুলাই যোদ্ধারা। তাঁরা এখন মঞ্চে অবস্থান করছেন।
এদিকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দীর্ঘ সাত মাস সংলাপের মধ্য দিয়ে চূড়ান্ত হয়েছে জুলাই জাতীয় সনদ। আজ শুক্রবার বিকেল ৪টার পরে জমকালো অনুষ্ঠানে সংলাপে অংশ নেওয়া দলগুলোর প্রতিনিধিদের জুলাই সনদে সই করার কথা। এ জন্য জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় প্রস্তুত করা হয়েছে মঞ্চ। কিন্তু বাস্তবায়ন আদেশ, আইনি ভিত্তির নিশ্চয়তা, নোট অব ডিসেন্টসহ (আপত্তি) কয়েকটি বিষয় অমীমাংসিত থেকে যাওয়ায় শেষ পর্যন্ত জুলাই সনদে সব দলের স্বাক্ষর করা নিয়ে সংশয় ও অনিশ্চয়তা থেকেই যাচ্ছে।
এরই মধ্যে বাস্তবায়ন আদেশ ও আইনি ভিত্তির নিশ্চয়তা ছাড়া জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করার ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। নোট অব ডিসেন্টসহ সনদে সই করবে না বলে জানিয়েছে চার বাম দল। জামায়াতে ইসলামী বলেছে, তারা অনুষ্ঠানে যাবে, কিন্তু সনদে সই করবে কি না, সেই সিদ্ধান্ত নেয়নি। বাস্তবায়নের সুপারিশ দেখেই সনদে স্বাক্ষর করবে তারা। আর বিএনপি জুড়ে দিয়েছে অঙ্গীকারনামায় নোট অব ডিসেন্ট যুক্ত করার শর্ত। এমন এক জটিল পরিস্থিতির মধ্যে আজ সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
জুলাই সনদে বিএনপি স্বাক্ষর করবে কি না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গতকাল বৃহস্পতিবার ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে এক পথসভায় বলেন, ‘আগামী দিন আপনারা জানতে পারবেন, বিএনপি স্বাক্ষর (সনদে) করবে কি না। এত অস্থির হইয়েন না, একটু টেনশন থাকা ভালো।’ তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপি সংস্কার ইস্যুতে অত্যন্ত ইতিবাচক। অবশ্যই সনদে স্বাক্ষর করব, আমরা যে কথাগুলো বলেছি, সেগুলো যদি লিপিবদ্ধ করা হয়, অঙ্গীকারনামায় নোট অব ডিসেন্ট রাখা হয়। গণভোট তো মেনে নিয়েছি...নির্বাচনের দিনই গণভোট হবে। সুতরাং আমরা এখন পর্যন্ত অত্যন্ত ইতিবাচক ভূমিকা পালন করছি।’
৮ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সর্বশেষ সংলাপে বিএনপির পক্ষ থেকে সনদের অঙ্গীকারনামায় নোট অব ডিসেন্টের বিষয়টি উল্লেখ করার দাবি করেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। কিন্তু ১৪ অক্টোবর দেওয়া চূড়ান্ত সনদের অঙ্গীকারনামায় বিষয়টি উল্লেখ করা হয়নি। ফলে সনদ স্বাক্ষরের আগে এ নিয়ে চাপ দিচ্ছে দলটি।
গত ২০ মার্চ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দুই ধাপের সংলাপের ভিত্তিতে ৮৪টি প্রস্তাবে আপত্তিসহ ঐকমত্যে পৌঁছায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন, যার ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরি করে তারা। সনদের চূড়ান্ত অনুলিপি গত মঙ্গলবার রাতে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়। ৮৪ প্রস্তাবের মধ্যে ৪৩টি সংবিধান সংশোধন সাপেক্ষে বাস্তবায়ন করতে হবে। বাকি ৪১টি অধ্যাদেশ, বিধি ও নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করতে হবে।
ঐকমত্য হওয়া ৮৪টি বিষয় ও বাস্তবায়নের সাত দফা অঙ্গীকারনামার ভিত্তিতে আজ জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করার কথা সংলাপে অংশ নেওয়া দলগুলোর। দ্বিতীয় ধাপের সংলাপে অংশ নেওয়া ৩০টি রাজনৈতিক দল ও জোটের দুজন করে প্রতিনিধিকে সনদের অঙ্গীকারনামায় স্বাক্ষর করতে কমিশন আমন্ত্রণ জানিয়েছে; যার মধ্যে বিএনপি, গণতন্ত্র মঞ্চসহ বিএনপির সমমনাসহ ২০টি রাজনৈতিক দল ও জোট স্বাক্ষরের বিষয়ে ইতিবাচক। জামায়াত, ইসলামী আন্দোলন, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া দেখেই সনদে স্বাক্ষর করতে চায় বলে জানা গেছে। বাস্তবায়ন আদেশের বিষয়বস্তু না থাকায় সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়েছে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের নেতৃত্বদানকারী ছাত্রনেতাদের নিয়ে গঠিত রাজনৈতিক দল এনসিপি। আপত্তিসহ সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়েছে সিপিবি, বাসদ, বাংলাদেশ জাসদ ও বাসদ (মার্ক্সবাদী)।
এদিকে তিনটি বিষয়ে নিশ্চিত না হয়ে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়েছে এনসিপি। গতকাল সকালে রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা তিনটি বিষয় নিশ্চিত হতে চাই। এক. জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের “টেক্সট” এবং গণভোটের প্রশ্নটি চূড়ান্ত করে আগেই জনগণের কাছে প্রকাশ করতে হবে। দুই. জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়া জনগণের সার্বভৌম অভিপ্রায়ের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জারি করবেন। তিন. গণভোটের মাধ্যমে জনগণ যদি জুলাই সনদে রায় দেয়, তবে “নোট অব ডিসেন্ট”-এর কোনো কার্যকরিতা থাকবে না। গণভোটের রায় অনুযায়ী আগামী নির্বাচিত সংসদ তাদের ওপর প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সংবিধান সংস্কার করবে। সংস্কারকৃত সংবিধানের নাম হবে—বাংলাদেশ সংবিধান, ২০২৬।’ নাহিদ বলেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া অর্ডারে স্বাক্ষর করা মূল্যহীন হবে। সেই বিষয়টি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত আমরা অনুষ্ঠানে অংশীদার হব না।’
এনসিপির এমন অনড় অবস্থানের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের রাজি করাতে গতকাল রাত পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়েছে ঐকমত্য কমিশন। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের ভিত্তিতে সনদ তৈরিকে বাংলাদেশের ৫৪ বছরের রাজনৈতিক ইতিহাসে মাইলফলক বলে মনে করেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের বিষয়ে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ প্রচেষ্টার সবচেয়ে ইতিবাচক দিক হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো একযোগে কাজ করেছে, সে ক্ষেত্রে ভিন্নমত থাকার কথা। তদুপরি একটা পথরেখা তৈরি করা হচ্ছে। এটাকে সম্পূর্ণ বা পূর্ণাঙ্গ দাবি করা যাবে না। কিন্তু যতটুকু অর্জিত হয়েছে, গত ৫৪ বছরে আমরা ততটুকু অর্জন করতে পারিনি। রাষ্ট্র সংস্কারের আরও অনেক কাজ থাকবে, সেই প্রক্রিয়া রাজনৈতিক এবং সাংবিধানিক। জনপ্রতিনিধিদের সে দায়িত্ব নিতে হবে।’
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দায়মুক্তির দাবিতে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষরের মঞ্চে অবস্থান নিয়েছেন ‘জুলাই যোদ্ধারা’। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার পর তাঁরা জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করেন বলে জানা গেছে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছে, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করেন জুলাই যোদ্ধারা। তাঁরা এখন মঞ্চে অবস্থান করছেন।
এদিকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দীর্ঘ সাত মাস সংলাপের মধ্য দিয়ে চূড়ান্ত হয়েছে জুলাই জাতীয় সনদ। আজ শুক্রবার বিকেল ৪টার পরে জমকালো অনুষ্ঠানে সংলাপে অংশ নেওয়া দলগুলোর প্রতিনিধিদের জুলাই সনদে সই করার কথা। এ জন্য জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় প্রস্তুত করা হয়েছে মঞ্চ। কিন্তু বাস্তবায়ন আদেশ, আইনি ভিত্তির নিশ্চয়তা, নোট অব ডিসেন্টসহ (আপত্তি) কয়েকটি বিষয় অমীমাংসিত থেকে যাওয়ায় শেষ পর্যন্ত জুলাই সনদে সব দলের স্বাক্ষর করা নিয়ে সংশয় ও অনিশ্চয়তা থেকেই যাচ্ছে।
এরই মধ্যে বাস্তবায়ন আদেশ ও আইনি ভিত্তির নিশ্চয়তা ছাড়া জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করার ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। নোট অব ডিসেন্টসহ সনদে সই করবে না বলে জানিয়েছে চার বাম দল। জামায়াতে ইসলামী বলেছে, তারা অনুষ্ঠানে যাবে, কিন্তু সনদে সই করবে কি না, সেই সিদ্ধান্ত নেয়নি। বাস্তবায়নের সুপারিশ দেখেই সনদে স্বাক্ষর করবে তারা। আর বিএনপি জুড়ে দিয়েছে অঙ্গীকারনামায় নোট অব ডিসেন্ট যুক্ত করার শর্ত। এমন এক জটিল পরিস্থিতির মধ্যে আজ সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
জুলাই সনদে বিএনপি স্বাক্ষর করবে কি না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গতকাল বৃহস্পতিবার ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে এক পথসভায় বলেন, ‘আগামী দিন আপনারা জানতে পারবেন, বিএনপি স্বাক্ষর (সনদে) করবে কি না। এত অস্থির হইয়েন না, একটু টেনশন থাকা ভালো।’ তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপি সংস্কার ইস্যুতে অত্যন্ত ইতিবাচক। অবশ্যই সনদে স্বাক্ষর করব, আমরা যে কথাগুলো বলেছি, সেগুলো যদি লিপিবদ্ধ করা হয়, অঙ্গীকারনামায় নোট অব ডিসেন্ট রাখা হয়। গণভোট তো মেনে নিয়েছি...নির্বাচনের দিনই গণভোট হবে। সুতরাং আমরা এখন পর্যন্ত অত্যন্ত ইতিবাচক ভূমিকা পালন করছি।’
৮ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সর্বশেষ সংলাপে বিএনপির পক্ষ থেকে সনদের অঙ্গীকারনামায় নোট অব ডিসেন্টের বিষয়টি উল্লেখ করার দাবি করেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। কিন্তু ১৪ অক্টোবর দেওয়া চূড়ান্ত সনদের অঙ্গীকারনামায় বিষয়টি উল্লেখ করা হয়নি। ফলে সনদ স্বাক্ষরের আগে এ নিয়ে চাপ দিচ্ছে দলটি।
গত ২০ মার্চ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দুই ধাপের সংলাপের ভিত্তিতে ৮৪টি প্রস্তাবে আপত্তিসহ ঐকমত্যে পৌঁছায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন, যার ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরি করে তারা। সনদের চূড়ান্ত অনুলিপি গত মঙ্গলবার রাতে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়। ৮৪ প্রস্তাবের মধ্যে ৪৩টি সংবিধান সংশোধন সাপেক্ষে বাস্তবায়ন করতে হবে। বাকি ৪১টি অধ্যাদেশ, বিধি ও নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করতে হবে।
ঐকমত্য হওয়া ৮৪টি বিষয় ও বাস্তবায়নের সাত দফা অঙ্গীকারনামার ভিত্তিতে আজ জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করার কথা সংলাপে অংশ নেওয়া দলগুলোর। দ্বিতীয় ধাপের সংলাপে অংশ নেওয়া ৩০টি রাজনৈতিক দল ও জোটের দুজন করে প্রতিনিধিকে সনদের অঙ্গীকারনামায় স্বাক্ষর করতে কমিশন আমন্ত্রণ জানিয়েছে; যার মধ্যে বিএনপি, গণতন্ত্র মঞ্চসহ বিএনপির সমমনাসহ ২০টি রাজনৈতিক দল ও জোট স্বাক্ষরের বিষয়ে ইতিবাচক। জামায়াত, ইসলামী আন্দোলন, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া দেখেই সনদে স্বাক্ষর করতে চায় বলে জানা গেছে। বাস্তবায়ন আদেশের বিষয়বস্তু না থাকায় সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়েছে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের নেতৃত্বদানকারী ছাত্রনেতাদের নিয়ে গঠিত রাজনৈতিক দল এনসিপি। আপত্তিসহ সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়েছে সিপিবি, বাসদ, বাংলাদেশ জাসদ ও বাসদ (মার্ক্সবাদী)।
এদিকে তিনটি বিষয়ে নিশ্চিত না হয়ে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়েছে এনসিপি। গতকাল সকালে রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা তিনটি বিষয় নিশ্চিত হতে চাই। এক. জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের “টেক্সট” এবং গণভোটের প্রশ্নটি চূড়ান্ত করে আগেই জনগণের কাছে প্রকাশ করতে হবে। দুই. জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়া জনগণের সার্বভৌম অভিপ্রায়ের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জারি করবেন। তিন. গণভোটের মাধ্যমে জনগণ যদি জুলাই সনদে রায় দেয়, তবে “নোট অব ডিসেন্ট”-এর কোনো কার্যকরিতা থাকবে না। গণভোটের রায় অনুযায়ী আগামী নির্বাচিত সংসদ তাদের ওপর প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সংবিধান সংস্কার করবে। সংস্কারকৃত সংবিধানের নাম হবে—বাংলাদেশ সংবিধান, ২০২৬।’ নাহিদ বলেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া অর্ডারে স্বাক্ষর করা মূল্যহীন হবে। সেই বিষয়টি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত আমরা অনুষ্ঠানে অংশীদার হব না।’
এনসিপির এমন অনড় অবস্থানের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের রাজি করাতে গতকাল রাত পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়েছে ঐকমত্য কমিশন। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের ভিত্তিতে সনদ তৈরিকে বাংলাদেশের ৫৪ বছরের রাজনৈতিক ইতিহাসে মাইলফলক বলে মনে করেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের বিষয়ে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ প্রচেষ্টার সবচেয়ে ইতিবাচক দিক হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো একযোগে কাজ করেছে, সে ক্ষেত্রে ভিন্নমত থাকার কথা। তদুপরি একটা পথরেখা তৈরি করা হচ্ছে। এটাকে সম্পূর্ণ বা পূর্ণাঙ্গ দাবি করা যাবে না। কিন্তু যতটুকু অর্জিত হয়েছে, গত ৫৪ বছরে আমরা ততটুকু অর্জন করতে পারিনি। রাষ্ট্র সংস্কারের আরও অনেক কাজ থাকবে, সেই প্রক্রিয়া রাজনৈতিক এবং সাংবিধানিক। জনপ্রতিনিধিদের সে দায়িত্ব নিতে হবে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দায়মুক্তির দাবিতে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষরের মঞ্চে অবস্থান নিয়েছেন ‘জুলাই যোদ্ধারা’। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার পর তাঁরা জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করেন বলে জানা গেছে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছে, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করেন জুলাই যোদ্ধারা। তাঁরা এখন মঞ্চে অবস্থান করছেন।
এদিকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দীর্ঘ সাত মাস সংলাপের মধ্য দিয়ে চূড়ান্ত হয়েছে জুলাই জাতীয় সনদ। আজ শুক্রবার বিকেল ৪টার পরে জমকালো অনুষ্ঠানে সংলাপে অংশ নেওয়া দলগুলোর প্রতিনিধিদের জুলাই সনদে সই করার কথা। এ জন্য জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় প্রস্তুত করা হয়েছে মঞ্চ। কিন্তু বাস্তবায়ন আদেশ, আইনি ভিত্তির নিশ্চয়তা, নোট অব ডিসেন্টসহ (আপত্তি) কয়েকটি বিষয় অমীমাংসিত থেকে যাওয়ায় শেষ পর্যন্ত জুলাই সনদে সব দলের স্বাক্ষর করা নিয়ে সংশয় ও অনিশ্চয়তা থেকেই যাচ্ছে।
এরই মধ্যে বাস্তবায়ন আদেশ ও আইনি ভিত্তির নিশ্চয়তা ছাড়া জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করার ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। নোট অব ডিসেন্টসহ সনদে সই করবে না বলে জানিয়েছে চার বাম দল। জামায়াতে ইসলামী বলেছে, তারা অনুষ্ঠানে যাবে, কিন্তু সনদে সই করবে কি না, সেই সিদ্ধান্ত নেয়নি। বাস্তবায়নের সুপারিশ দেখেই সনদে স্বাক্ষর করবে তারা। আর বিএনপি জুড়ে দিয়েছে অঙ্গীকারনামায় নোট অব ডিসেন্ট যুক্ত করার শর্ত। এমন এক জটিল পরিস্থিতির মধ্যে আজ সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
জুলাই সনদে বিএনপি স্বাক্ষর করবে কি না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গতকাল বৃহস্পতিবার ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে এক পথসভায় বলেন, ‘আগামী দিন আপনারা জানতে পারবেন, বিএনপি স্বাক্ষর (সনদে) করবে কি না। এত অস্থির হইয়েন না, একটু টেনশন থাকা ভালো।’ তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপি সংস্কার ইস্যুতে অত্যন্ত ইতিবাচক। অবশ্যই সনদে স্বাক্ষর করব, আমরা যে কথাগুলো বলেছি, সেগুলো যদি লিপিবদ্ধ করা হয়, অঙ্গীকারনামায় নোট অব ডিসেন্ট রাখা হয়। গণভোট তো মেনে নিয়েছি...নির্বাচনের দিনই গণভোট হবে। সুতরাং আমরা এখন পর্যন্ত অত্যন্ত ইতিবাচক ভূমিকা পালন করছি।’
৮ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সর্বশেষ সংলাপে বিএনপির পক্ষ থেকে সনদের অঙ্গীকারনামায় নোট অব ডিসেন্টের বিষয়টি উল্লেখ করার দাবি করেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। কিন্তু ১৪ অক্টোবর দেওয়া চূড়ান্ত সনদের অঙ্গীকারনামায় বিষয়টি উল্লেখ করা হয়নি। ফলে সনদ স্বাক্ষরের আগে এ নিয়ে চাপ দিচ্ছে দলটি।
গত ২০ মার্চ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দুই ধাপের সংলাপের ভিত্তিতে ৮৪টি প্রস্তাবে আপত্তিসহ ঐকমত্যে পৌঁছায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন, যার ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরি করে তারা। সনদের চূড়ান্ত অনুলিপি গত মঙ্গলবার রাতে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়। ৮৪ প্রস্তাবের মধ্যে ৪৩টি সংবিধান সংশোধন সাপেক্ষে বাস্তবায়ন করতে হবে। বাকি ৪১টি অধ্যাদেশ, বিধি ও নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করতে হবে।
ঐকমত্য হওয়া ৮৪টি বিষয় ও বাস্তবায়নের সাত দফা অঙ্গীকারনামার ভিত্তিতে আজ জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করার কথা সংলাপে অংশ নেওয়া দলগুলোর। দ্বিতীয় ধাপের সংলাপে অংশ নেওয়া ৩০টি রাজনৈতিক দল ও জোটের দুজন করে প্রতিনিধিকে সনদের অঙ্গীকারনামায় স্বাক্ষর করতে কমিশন আমন্ত্রণ জানিয়েছে; যার মধ্যে বিএনপি, গণতন্ত্র মঞ্চসহ বিএনপির সমমনাসহ ২০টি রাজনৈতিক দল ও জোট স্বাক্ষরের বিষয়ে ইতিবাচক। জামায়াত, ইসলামী আন্দোলন, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া দেখেই সনদে স্বাক্ষর করতে চায় বলে জানা গেছে। বাস্তবায়ন আদেশের বিষয়বস্তু না থাকায় সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়েছে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের নেতৃত্বদানকারী ছাত্রনেতাদের নিয়ে গঠিত রাজনৈতিক দল এনসিপি। আপত্তিসহ সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়েছে সিপিবি, বাসদ, বাংলাদেশ জাসদ ও বাসদ (মার্ক্সবাদী)।
এদিকে তিনটি বিষয়ে নিশ্চিত না হয়ে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়েছে এনসিপি। গতকাল সকালে রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা তিনটি বিষয় নিশ্চিত হতে চাই। এক. জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের “টেক্সট” এবং গণভোটের প্রশ্নটি চূড়ান্ত করে আগেই জনগণের কাছে প্রকাশ করতে হবে। দুই. জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়া জনগণের সার্বভৌম অভিপ্রায়ের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জারি করবেন। তিন. গণভোটের মাধ্যমে জনগণ যদি জুলাই সনদে রায় দেয়, তবে “নোট অব ডিসেন্ট”-এর কোনো কার্যকরিতা থাকবে না। গণভোটের রায় অনুযায়ী আগামী নির্বাচিত সংসদ তাদের ওপর প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সংবিধান সংস্কার করবে। সংস্কারকৃত সংবিধানের নাম হবে—বাংলাদেশ সংবিধান, ২০২৬।’ নাহিদ বলেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া অর্ডারে স্বাক্ষর করা মূল্যহীন হবে। সেই বিষয়টি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত আমরা অনুষ্ঠানে অংশীদার হব না।’
এনসিপির এমন অনড় অবস্থানের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের রাজি করাতে গতকাল রাত পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়েছে ঐকমত্য কমিশন। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের ভিত্তিতে সনদ তৈরিকে বাংলাদেশের ৫৪ বছরের রাজনৈতিক ইতিহাসে মাইলফলক বলে মনে করেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের বিষয়ে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ প্রচেষ্টার সবচেয়ে ইতিবাচক দিক হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো একযোগে কাজ করেছে, সে ক্ষেত্রে ভিন্নমত থাকার কথা। তদুপরি একটা পথরেখা তৈরি করা হচ্ছে। এটাকে সম্পূর্ণ বা পূর্ণাঙ্গ দাবি করা যাবে না। কিন্তু যতটুকু অর্জিত হয়েছে, গত ৫৪ বছরে আমরা ততটুকু অর্জন করতে পারিনি। রাষ্ট্র সংস্কারের আরও অনেক কাজ থাকবে, সেই প্রক্রিয়া রাজনৈতিক এবং সাংবিধানিক। জনপ্রতিনিধিদের সে দায়িত্ব নিতে হবে।’
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দায়মুক্তির দাবিতে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষরের মঞ্চে অবস্থান নিয়েছেন ‘জুলাই যোদ্ধারা’। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার পর তাঁরা জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করেন বলে জানা গেছে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছে, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করেন জুলাই যোদ্ধারা। তাঁরা এখন মঞ্চে অবস্থান করছেন।
এদিকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দীর্ঘ সাত মাস সংলাপের মধ্য দিয়ে চূড়ান্ত হয়েছে জুলাই জাতীয় সনদ। আজ শুক্রবার বিকেল ৪টার পরে জমকালো অনুষ্ঠানে সংলাপে অংশ নেওয়া দলগুলোর প্রতিনিধিদের জুলাই সনদে সই করার কথা। এ জন্য জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় প্রস্তুত করা হয়েছে মঞ্চ। কিন্তু বাস্তবায়ন আদেশ, আইনি ভিত্তির নিশ্চয়তা, নোট অব ডিসেন্টসহ (আপত্তি) কয়েকটি বিষয় অমীমাংসিত থেকে যাওয়ায় শেষ পর্যন্ত জুলাই সনদে সব দলের স্বাক্ষর করা নিয়ে সংশয় ও অনিশ্চয়তা থেকেই যাচ্ছে।
এরই মধ্যে বাস্তবায়ন আদেশ ও আইনি ভিত্তির নিশ্চয়তা ছাড়া জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করার ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। নোট অব ডিসেন্টসহ সনদে সই করবে না বলে জানিয়েছে চার বাম দল। জামায়াতে ইসলামী বলেছে, তারা অনুষ্ঠানে যাবে, কিন্তু সনদে সই করবে কি না, সেই সিদ্ধান্ত নেয়নি। বাস্তবায়নের সুপারিশ দেখেই সনদে স্বাক্ষর করবে তারা। আর বিএনপি জুড়ে দিয়েছে অঙ্গীকারনামায় নোট অব ডিসেন্ট যুক্ত করার শর্ত। এমন এক জটিল পরিস্থিতির মধ্যে আজ সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
জুলাই সনদে বিএনপি স্বাক্ষর করবে কি না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গতকাল বৃহস্পতিবার ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে এক পথসভায় বলেন, ‘আগামী দিন আপনারা জানতে পারবেন, বিএনপি স্বাক্ষর (সনদে) করবে কি না। এত অস্থির হইয়েন না, একটু টেনশন থাকা ভালো।’ তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপি সংস্কার ইস্যুতে অত্যন্ত ইতিবাচক। অবশ্যই সনদে স্বাক্ষর করব, আমরা যে কথাগুলো বলেছি, সেগুলো যদি লিপিবদ্ধ করা হয়, অঙ্গীকারনামায় নোট অব ডিসেন্ট রাখা হয়। গণভোট তো মেনে নিয়েছি...নির্বাচনের দিনই গণভোট হবে। সুতরাং আমরা এখন পর্যন্ত অত্যন্ত ইতিবাচক ভূমিকা পালন করছি।’
৮ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সর্বশেষ সংলাপে বিএনপির পক্ষ থেকে সনদের অঙ্গীকারনামায় নোট অব ডিসেন্টের বিষয়টি উল্লেখ করার দাবি করেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। কিন্তু ১৪ অক্টোবর দেওয়া চূড়ান্ত সনদের অঙ্গীকারনামায় বিষয়টি উল্লেখ করা হয়নি। ফলে সনদ স্বাক্ষরের আগে এ নিয়ে চাপ দিচ্ছে দলটি।
গত ২০ মার্চ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দুই ধাপের সংলাপের ভিত্তিতে ৮৪টি প্রস্তাবে আপত্তিসহ ঐকমত্যে পৌঁছায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন, যার ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরি করে তারা। সনদের চূড়ান্ত অনুলিপি গত মঙ্গলবার রাতে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়। ৮৪ প্রস্তাবের মধ্যে ৪৩টি সংবিধান সংশোধন সাপেক্ষে বাস্তবায়ন করতে হবে। বাকি ৪১টি অধ্যাদেশ, বিধি ও নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করতে হবে।
ঐকমত্য হওয়া ৮৪টি বিষয় ও বাস্তবায়নের সাত দফা অঙ্গীকারনামার ভিত্তিতে আজ জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করার কথা সংলাপে অংশ নেওয়া দলগুলোর। দ্বিতীয় ধাপের সংলাপে অংশ নেওয়া ৩০টি রাজনৈতিক দল ও জোটের দুজন করে প্রতিনিধিকে সনদের অঙ্গীকারনামায় স্বাক্ষর করতে কমিশন আমন্ত্রণ জানিয়েছে; যার মধ্যে বিএনপি, গণতন্ত্র মঞ্চসহ বিএনপির সমমনাসহ ২০টি রাজনৈতিক দল ও জোট স্বাক্ষরের বিষয়ে ইতিবাচক। জামায়াত, ইসলামী আন্দোলন, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া দেখেই সনদে স্বাক্ষর করতে চায় বলে জানা গেছে। বাস্তবায়ন আদেশের বিষয়বস্তু না থাকায় সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়েছে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের নেতৃত্বদানকারী ছাত্রনেতাদের নিয়ে গঠিত রাজনৈতিক দল এনসিপি। আপত্তিসহ সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়েছে সিপিবি, বাসদ, বাংলাদেশ জাসদ ও বাসদ (মার্ক্সবাদী)।
এদিকে তিনটি বিষয়ে নিশ্চিত না হয়ে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়েছে এনসিপি। গতকাল সকালে রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা তিনটি বিষয় নিশ্চিত হতে চাই। এক. জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের “টেক্সট” এবং গণভোটের প্রশ্নটি চূড়ান্ত করে আগেই জনগণের কাছে প্রকাশ করতে হবে। দুই. জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়া জনগণের সার্বভৌম অভিপ্রায়ের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জারি করবেন। তিন. গণভোটের মাধ্যমে জনগণ যদি জুলাই সনদে রায় দেয়, তবে “নোট অব ডিসেন্ট”-এর কোনো কার্যকরিতা থাকবে না। গণভোটের রায় অনুযায়ী আগামী নির্বাচিত সংসদ তাদের ওপর প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সংবিধান সংস্কার করবে। সংস্কারকৃত সংবিধানের নাম হবে—বাংলাদেশ সংবিধান, ২০২৬।’ নাহিদ বলেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া অর্ডারে স্বাক্ষর করা মূল্যহীন হবে। সেই বিষয়টি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত আমরা অনুষ্ঠানে অংশীদার হব না।’
এনসিপির এমন অনড় অবস্থানের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের রাজি করাতে গতকাল রাত পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়েছে ঐকমত্য কমিশন। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের ভিত্তিতে সনদ তৈরিকে বাংলাদেশের ৫৪ বছরের রাজনৈতিক ইতিহাসে মাইলফলক বলে মনে করেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের বিষয়ে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ প্রচেষ্টার সবচেয়ে ইতিবাচক দিক হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো একযোগে কাজ করেছে, সে ক্ষেত্রে ভিন্নমত থাকার কথা। তদুপরি একটা পথরেখা তৈরি করা হচ্ছে। এটাকে সম্পূর্ণ বা পূর্ণাঙ্গ দাবি করা যাবে না। কিন্তু যতটুকু অর্জিত হয়েছে, গত ৫৪ বছরে আমরা ততটুকু অর্জন করতে পারিনি। রাষ্ট্র সংস্কারের আরও অনেক কাজ থাকবে, সেই প্রক্রিয়া রাজনৈতিক এবং সাংবিধানিক। জনপ্রতিনিধিদের সে দায়িত্ব নিতে হবে।’
জাতীয় ঐকমত্যের বহু প্রতীক্ষিত ‘জুলাই সনদ’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জোটের প্রতিনিধিরা উপস্থিত হয়েছেন।
৮ মিনিট আগেজুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নিতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে পৌঁছেছেন। আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
৮ মিনিট আগেজুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান কিছুটা দেরিতে শুরু হতে পারে। আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
২০ মিনিট আগেবহুল প্রতীক্ষিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকা একরকম রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। পুলিশের সঙ্গে ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় ঐকমত্যের বহু প্রতীক্ষিত ‘জুলাই সনদ’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জোটের প্রতিনিধিরা উপস্থিত হয়েছেন।
অনুষ্ঠানস্থলে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, সিপিবি, বাসদ, বাংলাদেশ জাসদ, বাসদ মার্কসবাদী দলসহও মোট ২৫টি দল ও জোটের প্রতিনিধিরা উপস্থিত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
অনুষ্ঠান মঞ্চে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহেরকে উপবিষ্ট দেখা গেছে।
এর আগে আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে কয়েকশ ‘জুলাই যোদ্ধা’ সংসদ ভবনের বাউন্ডারি পেরিয়ে মূল অনুষ্ঠানস্থলে ঢুকে পড়েন এবং অতিথিদের জন্য নির্ধারিত আসনে বসে পড়েন। পুলিশ সদস্যরা তাদের সরিয়ে দিতে গেলে প্রথমে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি এবং পরে ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটে।
এরপর ‘জুলাই যোদ্ধা’ সদস্যদের সঙ্গে পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষ, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, অগ্নিসংযোগ ও টিয়ারশেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। বেলা পৌনে ২টার দিকে সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজার সামনে থেকে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষ প্রায় পৌনে এক ঘণ্টা ধরে চলে। পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা আন্দোলনকারীদের ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে দিতে সক্ষম হন। পুলিশ সদস্যরা জুলাই যোদ্ধাদের সড়কের দু'পাশে, খামারবাড়ি, ফার্মগেট ও ধানমন্ডি-৩২ নম্বরের দিকে সরিয়ে দেন।
সংঘর্ষের ঘটনার পর প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টের মাধ্যমে জানান, ঐতিহাসিক এই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান কিছুটা দেরিতে শুরু হতে পারে।
পোস্টে শফিকুল আলম লেখেন, ‘ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য আমরা প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠানটি কয়েক মিনিট দেরিতে শুরু হতে পারে। তবে সবকিছু ঠিকঠাক চলছে এবং কিছু অতিথি ইতিমধ্যে ভেন্যুতে এসে পৌঁছেছেন। আমাদের ইতিহাসের নতুন একটি অধ্যায়ের সূচনা দেখার অপেক্ষায় রইলাম।’
জাতীয় ঐকমত্যের বহু প্রতীক্ষিত ‘জুলাই সনদ’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জোটের প্রতিনিধিরা উপস্থিত হয়েছেন।
অনুষ্ঠানস্থলে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, সিপিবি, বাসদ, বাংলাদেশ জাসদ, বাসদ মার্কসবাদী দলসহও মোট ২৫টি দল ও জোটের প্রতিনিধিরা উপস্থিত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
অনুষ্ঠান মঞ্চে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহেরকে উপবিষ্ট দেখা গেছে।
এর আগে আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে কয়েকশ ‘জুলাই যোদ্ধা’ সংসদ ভবনের বাউন্ডারি পেরিয়ে মূল অনুষ্ঠানস্থলে ঢুকে পড়েন এবং অতিথিদের জন্য নির্ধারিত আসনে বসে পড়েন। পুলিশ সদস্যরা তাদের সরিয়ে দিতে গেলে প্রথমে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি এবং পরে ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটে।
এরপর ‘জুলাই যোদ্ধা’ সদস্যদের সঙ্গে পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষ, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, অগ্নিসংযোগ ও টিয়ারশেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। বেলা পৌনে ২টার দিকে সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজার সামনে থেকে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষ প্রায় পৌনে এক ঘণ্টা ধরে চলে। পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা আন্দোলনকারীদের ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে দিতে সক্ষম হন। পুলিশ সদস্যরা জুলাই যোদ্ধাদের সড়কের দু'পাশে, খামারবাড়ি, ফার্মগেট ও ধানমন্ডি-৩২ নম্বরের দিকে সরিয়ে দেন।
সংঘর্ষের ঘটনার পর প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টের মাধ্যমে জানান, ঐতিহাসিক এই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান কিছুটা দেরিতে শুরু হতে পারে।
পোস্টে শফিকুল আলম লেখেন, ‘ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য আমরা প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠানটি কয়েক মিনিট দেরিতে শুরু হতে পারে। তবে সবকিছু ঠিকঠাক চলছে এবং কিছু অতিথি ইতিমধ্যে ভেন্যুতে এসে পৌঁছেছেন। আমাদের ইতিহাসের নতুন একটি অধ্যায়ের সূচনা দেখার অপেক্ষায় রইলাম।’
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দায়মুক্তির দাবিতে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষরের মঞ্চে অবস্থান নিয়েছেন ‘জুলাই যোদ্ধারা’। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার পর তাঁরা জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করেন বলে জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নিতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে পৌঁছেছেন। আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
৮ মিনিট আগেজুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান কিছুটা দেরিতে শুরু হতে পারে। আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
২০ মিনিট আগেবহুল প্রতীক্ষিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকা একরকম রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। পুলিশের সঙ্গে ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নিতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে পৌঁছেছেন।
আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষর হতে যাচ্ছে। বিকেল ৪টার দিকে সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার কথা ছিল। তবে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন, বৈরি আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান কয়েক মিনিট দেরিতে শুরু হতে পারে।
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নিতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে পৌঁছেছেন।
আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষর হতে যাচ্ছে। বিকেল ৪টার দিকে সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার কথা ছিল। তবে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন, বৈরি আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান কয়েক মিনিট দেরিতে শুরু হতে পারে।
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দায়মুক্তির দাবিতে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষরের মঞ্চে অবস্থান নিয়েছেন ‘জুলাই যোদ্ধারা’। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার পর তাঁরা জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করেন বলে জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্যের বহু প্রতীক্ষিত ‘জুলাই সনদ’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জোটের প্রতিনিধিরা উপস্থিত হয়েছেন।
৮ মিনিট আগেজুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান কিছুটা দেরিতে শুরু হতে পারে। আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
২০ মিনিট আগেবহুল প্রতীক্ষিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকা একরকম রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। পুলিশের সঙ্গে ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান কিছুটা দেরিতে শুরু হতে পারে। আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
শফিকুল আলম ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য আমরা প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠানটি কয়েক মিনিট দেরিতে শুরু হতে পারে। তবে সবকিছু ঠিকঠাক চলছে এবং কিছু অতিথি ইতিমধ্যে ভেন্যুতে এসে পৌঁছেছেন। আমাদের ইতিহাসের নতুন একটি অধ্যায়ের সূচনা দেখার অপেক্ষায় রইলাম।’
এর আগে, শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে সংসদ ভবনের বাউন্ডারি পেরিয়ে কয়েকশ ‘জুলাই যোদ্ধা’ মূল অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করে অতিথিদের নির্ধারিত আসনে বসে পড়েন। পুলিশ সদস্যরা তাঁদের সরিয়ে দিতে গেলে প্রথমে কথা-কাটাকাটি এবং পরে ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটে।
এরপর ‘জুলাই যোদ্ধা’ নামে সংগঠনের সদস্যদের সঙ্গে পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষ, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, অগ্নিসংযোগ ও টিয়ারশেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। প্রায় পৌনে এক ঘণ্টা সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থল থেকে তাঁদের সরিয়ে দেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। বেলা পৌনে ২টার দিকে সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজার সামনে থেকে এই সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। পরে পুলিশ সদস্যরা জুলাই যোদ্ধাদের সড়কের দুপাশে, খামারবাড়ি, ফার্মগেট ও ধানমন্ডি-৩২ নম্বরের দিকে সরিয়ে দেন।
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান কিছুটা দেরিতে শুরু হতে পারে। আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
শফিকুল আলম ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য আমরা প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠানটি কয়েক মিনিট দেরিতে শুরু হতে পারে। তবে সবকিছু ঠিকঠাক চলছে এবং কিছু অতিথি ইতিমধ্যে ভেন্যুতে এসে পৌঁছেছেন। আমাদের ইতিহাসের নতুন একটি অধ্যায়ের সূচনা দেখার অপেক্ষায় রইলাম।’
এর আগে, শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে সংসদ ভবনের বাউন্ডারি পেরিয়ে কয়েকশ ‘জুলাই যোদ্ধা’ মূল অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করে অতিথিদের নির্ধারিত আসনে বসে পড়েন। পুলিশ সদস্যরা তাঁদের সরিয়ে দিতে গেলে প্রথমে কথা-কাটাকাটি এবং পরে ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটে।
এরপর ‘জুলাই যোদ্ধা’ নামে সংগঠনের সদস্যদের সঙ্গে পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষ, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, অগ্নিসংযোগ ও টিয়ারশেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। প্রায় পৌনে এক ঘণ্টা সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থল থেকে তাঁদের সরিয়ে দেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। বেলা পৌনে ২টার দিকে সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজার সামনে থেকে এই সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। পরে পুলিশ সদস্যরা জুলাই যোদ্ধাদের সড়কের দুপাশে, খামারবাড়ি, ফার্মগেট ও ধানমন্ডি-৩২ নম্বরের দিকে সরিয়ে দেন।
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দায়মুক্তির দাবিতে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষরের মঞ্চে অবস্থান নিয়েছেন ‘জুলাই যোদ্ধারা’। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার পর তাঁরা জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করেন বলে জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্যের বহু প্রতীক্ষিত ‘জুলাই সনদ’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জোটের প্রতিনিধিরা উপস্থিত হয়েছেন।
৮ মিনিট আগেজুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নিতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে পৌঁছেছেন। আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
৮ মিনিট আগেবহুল প্রতীক্ষিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকা একরকম রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। পুলিশের সঙ্গে ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বহুল প্রতীক্ষিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকা একরকম রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। পুলিশের সঙ্গে ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। আন্দোলনকারীরা পুলিশের ব্যারিকেড হিসেবে ব্যবহৃত ‘রোড ব্লকার’ একত্র করে তাতে আগুন ধরিয়ে দিলে ওই সড়কে সব ধরনের যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়।
সংঘর্ষ চলাকালে আন্দোলনকারীরা মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে সেচ ভবনের সামনে তৈরি করা অস্থায়ী তাঁবুতেও আগুন ধরিয়ে দেন। আগুন দেওয়ার স্থানে বিপুল পরিমাণ আসবাব ও সিরামিকসের থালাবাসন ভাঙচুর করা হয়েছে।
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে বেলা ২টার দিকে (প্রতিবেদন লেখার সময়) আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা আন্দোলনকারীদের মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ থেকে সরিয়ে দেন। বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা আসাদ গেটে এবং আন্দোলনকারীরা আসাদ গেটের উল্টো দিকে অবস্থান নিয়েছেন। উভয় পক্ষের অবস্থানের কারণে বর্তমানে পরিস্থিতি থমথমে রয়েছে এবং পুলিশ থেমে থেমে সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করছে।
সংঘর্ষের কারণে বর্তমানে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে সাধারণ মানুষের হেঁটে চলাও বন্ধ রয়েছে, সেই সঙ্গে সড়কটিতে যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ। এই প্রধান সড়কের পাশাপাশি মিরপুর সড়কেও যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পুরোটা এখন পুলিশের নিয়ন্ত্রণে। আন্দোলনকারী জুলাই যোদ্ধাদের একটি দল আড়ংয়ের দিকে এবং আরেকটি দল খামারবাড়ির দিকে অবস্থান করছে।
‘জুলাই জাতীয় সনদ’ স্বাক্ষরিত হওয়ার কথা রয়েছে আজ বিকেল ৪টায় জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায়। এই অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করেই সকাল থেকে সংসদ ভবন এলাকায় উত্তেজনা তৈরি হয়। জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-জনতাকে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও ‘জুলাই আহত বীর’ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতিসহ ৩ দফা দাবিতে আন্দোলনকারীরা সকাল থেকে ওই এলাকায় অবস্থান নেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ সনদপত্রে তাঁদের স্বীকৃতির বিষয়টি নিশ্চিত করে আন্দোলনকারীদের সরে যাওয়ার আহ্বান জানালেও আন্দোলনকারীরা আগের অবস্থানে অনড় থাকেন। পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাঁদের সংসদ ভবন এলাকা থেকে সরিয়ে দিলে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার সূত্রপাত হয়।
বহুল প্রতীক্ষিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকা একরকম রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। পুলিশের সঙ্গে ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। আন্দোলনকারীরা পুলিশের ব্যারিকেড হিসেবে ব্যবহৃত ‘রোড ব্লকার’ একত্র করে তাতে আগুন ধরিয়ে দিলে ওই সড়কে সব ধরনের যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়।
সংঘর্ষ চলাকালে আন্দোলনকারীরা মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে সেচ ভবনের সামনে তৈরি করা অস্থায়ী তাঁবুতেও আগুন ধরিয়ে দেন। আগুন দেওয়ার স্থানে বিপুল পরিমাণ আসবাব ও সিরামিকসের থালাবাসন ভাঙচুর করা হয়েছে।
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে বেলা ২টার দিকে (প্রতিবেদন লেখার সময়) আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা আন্দোলনকারীদের মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ থেকে সরিয়ে দেন। বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা আসাদ গেটে এবং আন্দোলনকারীরা আসাদ গেটের উল্টো দিকে অবস্থান নিয়েছেন। উভয় পক্ষের অবস্থানের কারণে বর্তমানে পরিস্থিতি থমথমে রয়েছে এবং পুলিশ থেমে থেমে সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করছে।
সংঘর্ষের কারণে বর্তমানে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে সাধারণ মানুষের হেঁটে চলাও বন্ধ রয়েছে, সেই সঙ্গে সড়কটিতে যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ। এই প্রধান সড়কের পাশাপাশি মিরপুর সড়কেও যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পুরোটা এখন পুলিশের নিয়ন্ত্রণে। আন্দোলনকারী জুলাই যোদ্ধাদের একটি দল আড়ংয়ের দিকে এবং আরেকটি দল খামারবাড়ির দিকে অবস্থান করছে।
‘জুলাই জাতীয় সনদ’ স্বাক্ষরিত হওয়ার কথা রয়েছে আজ বিকেল ৪টায় জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায়। এই অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করেই সকাল থেকে সংসদ ভবন এলাকায় উত্তেজনা তৈরি হয়। জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-জনতাকে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও ‘জুলাই আহত বীর’ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতিসহ ৩ দফা দাবিতে আন্দোলনকারীরা সকাল থেকে ওই এলাকায় অবস্থান নেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ সনদপত্রে তাঁদের স্বীকৃতির বিষয়টি নিশ্চিত করে আন্দোলনকারীদের সরে যাওয়ার আহ্বান জানালেও আন্দোলনকারীরা আগের অবস্থানে অনড় থাকেন। পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাঁদের সংসদ ভবন এলাকা থেকে সরিয়ে দিলে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার সূত্রপাত হয়।
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দায়মুক্তির দাবিতে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষরের মঞ্চে অবস্থান নিয়েছেন ‘জুলাই যোদ্ধারা’। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার পর তাঁরা জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করেন বলে জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্যের বহু প্রতীক্ষিত ‘জুলাই সনদ’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জোটের প্রতিনিধিরা উপস্থিত হয়েছেন।
৮ মিনিট আগেজুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নিতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে পৌঁছেছেন। আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
৮ মিনিট আগেজুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান কিছুটা দেরিতে শুরু হতে পারে। আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
২০ মিনিট আগে