কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
চতুর্থ গ্রেডে বেতনভুক্ত শিক্ষক। সঙ্গে বেতনের ৩৫ ভাগ পান বাসাভাড়া। এরপরও কলেজ ভবনের কক্ষে বিছানা পেতে বসবাস করছেন কুড়িগ্রামের চিলমারী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. মজিবল হায়দার চৌধুরী। সরকারি নির্দেশনা ও প্রশাসনিক নীতিমালা উপেক্ষা করে কলেজ অধ্যক্ষের এভাবে বসবাস করাকে বেআইনি ও নৈতিকতাবিরোধী বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
অধ্যাপক ড. মজিবল হায়দার চৌধুরী মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) হিসেবে রয়েছেন। ২০২৫ সালের এপ্রিল মাসে তিনি চিলমারী সরকারি কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে সংযুক্ত হন। তখন থেকেই তিনি কলেজ প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে রাতযাপনসহ বসবাস করে আসছেন।
এ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতা, কলেজের বিভিন্ন ক্রয়সংক্রান্ত বিষয়ে অনিয়ম, সরকারি বরাদ্দ করা অর্থ তছরুপ এবং একাডেমিক কাউন্সিলকে এড়িয়ে কলেজের কয়েকটি কক্ষের দেয়াল ভেঙে নকশা পরিবর্তনের অভিযোগ উঠেছে। তবে তাঁর বিভিন্ন পদক্ষেপে কলেজটির একাডেমিক কার্যক্রমে ইতিবাচক পরিবর্তনসহ নকলমুক্ত পরিবেশে পরীক্ষা পরিচালনা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে বলেও কলেজসূত্রে জানা গেছে।
অধ্যক্ষ ড. মজিবল হায়দার চৌধুরী নিয়মবহির্ভূতভাবে কলেজে বসবাসের কথা স্বীকার করলেও তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অন্যান্য অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন। তাঁর দাবি, কলেজের প্রতিটি কাজ কমিটির মাধ্যমে হয়। সেখানে অধ্যক্ষের কিছু করার এখতিয়ার নেই।
কলেজটির শিক্ষক ও কর্মচারীরা জানান, অধ্যক্ষ মজিবল হায়দার চৌধুরী কুমিল্লা জেলার বাসিন্দা। তিনি কলেজ প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে রাত্রিযাপনসহ বসবাস করেন। সেখানে তাঁর জন্য বিছানা ও আসবাবপত্র রাখা হয়েছে। অথচ তিনি সরকারি বেতনের সঙ্গে ২৪ হাজার টাকার বেশি বাসাভাড়া ভোগ করছেন।
সরেজমিনে এসব অভিযোগের দৃশ্যমান সত্যতা পাওয়া গেছে। প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলায় একটি কক্ষে বিছানা ও আসবাবপত্র রয়েছে।
কলেজের একাডেমিক কাউন্সিলের কোষাধ্যক্ষ প্রভাষক জিয়াউর রহমান বলেন, অধ্যক্ষ নিয়মবহির্ভূতভাবে কলেজ ভবনে রাত্রি যাপন করেন। কলেজটিতে তিনি স্বেচ্ছাচারিতা চালু করেছেন। ক্রয় কমিটি, উন্নয়ন কমিটি শুধু নামমাত্র। অধ্যক্ষ নিজের ইচ্ছামতো রেজল্যুশন লিখে শিক্ষকদের স্বাক্ষর নেন। কেউ স্বাক্ষর দিতে না চাইলে তিনি নানা রকম হয়রানির হুমকি দেন।
কলেজটির একাডেমিক কাউন্সিল ও টিচার্স কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক গোলাম ফারুক বলেন, ‘কলেজে আবাসিক ভবন নেই। সরকার আমাদের মূল বেতনের সঙ্গে ৩৫ ভাগ বাসাভাড়া দেয়। এরপরও অধ্যক্ষ স্যার কলেজ কক্ষে রাত যাপন করছেন। তিনি যে কক্ষে অবস্থান করছেন, সেটি পরীক্ষার সময় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ হিসেবে ব্যবহার করা হতো। তিনি ওই কক্ষে বসবাস করার কারণে এখন পরীক্ষার সময় আমাদের নানান জটিলতায় পড়তে হচ্ছে।’
এ শিক্ষক নেতা আরও বলেন, ‘অধ্যক্ষ স্বেচ্ছাচারিতা ও নানা অনিয়মে জড়িত। কলেজের তিনটি কক্ষের দেয়াল ভাঙা হয়েছে। এতে একাডেমিক কাউন্সিলের অনুমোদন দরকার হলেও তা নেওয়া হয়নি। ক্রয়সংক্রান্ত কমিটি থাকলেও তিনি নিজে কেনাকাটা করেন। পরে ভয়ভীতি দেখিয়ে শিক্ষকদের স্বাক্ষর নেন। এসিআর খারাপ করে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে আমার কাছেও স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তদন্ত করলে সব অভিযোগের প্রমাণ বেরিয়ে আসবে।’
অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. মজিবল হায়দার চৌধুরী বলেন, ‘আমার পরিবার কুমিল্লায় স্থায়ী। চিলমারীতে থাকার বাসা না পেয়ে অনিচ্ছাসত্বেও কলেজের একটি কক্ষে থাকি। এটা ঠিক না হলেও এতে কলেজের পরিবেশ ও নিরাপত্তা ফিরে এসেছে। এখন যেহেতু বিষয়টি নিয়ে সবাই আপত্তি করছে, আমি এটা আর করব না।’
অন্যান্য অভিযোগ প্রসঙ্গে অধ্যক্ষ বলেন, ‘কলেজটিতে শিক্ষা ও পরীক্ষার পরিবেশ ছিল না। আমি যোগদানের পর সেগুলো ঠিক করেছি। ক্রয়সহ সব বিষয়ে কমিটি করা আছে। কমিটির সদস্যরা সব করেন। কুমিল্লায় দাম কম হওয়ায় কিছু জিনিস তাঁরাই আমাকে কিনে আনতে বলেন। কমিটির সদস্যরা সরকারি প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা। তাঁরা সব জেনেবুঝে সচেতনভাবে স্বাক্ষর করার পর আর কোনো কথা বলার সুযোগ নেই। এখন অস্বীকার করলে আমি তাহলে কোথায় যাব? আগে ক্লাস হতো না, শিক্ষকেরা ইচ্ছামতো আসা-যাওয়া করতেন। এখন আমি সবকিছু নিয়মের মধ্যে এনেছি। ফলে অনেকেই আমার বিরুদ্ধে বিষোদগার করছেন। এটা উচিত নয়।’
চতুর্থ গ্রেডে বেতনভুক্ত শিক্ষক। সঙ্গে বেতনের ৩৫ ভাগ পান বাসাভাড়া। এরপরও কলেজ ভবনের কক্ষে বিছানা পেতে বসবাস করছেন কুড়িগ্রামের চিলমারী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. মজিবল হায়দার চৌধুরী। সরকারি নির্দেশনা ও প্রশাসনিক নীতিমালা উপেক্ষা করে কলেজ অধ্যক্ষের এভাবে বসবাস করাকে বেআইনি ও নৈতিকতাবিরোধী বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
অধ্যাপক ড. মজিবল হায়দার চৌধুরী মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) হিসেবে রয়েছেন। ২০২৫ সালের এপ্রিল মাসে তিনি চিলমারী সরকারি কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে সংযুক্ত হন। তখন থেকেই তিনি কলেজ প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে রাতযাপনসহ বসবাস করে আসছেন।
এ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতা, কলেজের বিভিন্ন ক্রয়সংক্রান্ত বিষয়ে অনিয়ম, সরকারি বরাদ্দ করা অর্থ তছরুপ এবং একাডেমিক কাউন্সিলকে এড়িয়ে কলেজের কয়েকটি কক্ষের দেয়াল ভেঙে নকশা পরিবর্তনের অভিযোগ উঠেছে। তবে তাঁর বিভিন্ন পদক্ষেপে কলেজটির একাডেমিক কার্যক্রমে ইতিবাচক পরিবর্তনসহ নকলমুক্ত পরিবেশে পরীক্ষা পরিচালনা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে বলেও কলেজসূত্রে জানা গেছে।
অধ্যক্ষ ড. মজিবল হায়দার চৌধুরী নিয়মবহির্ভূতভাবে কলেজে বসবাসের কথা স্বীকার করলেও তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অন্যান্য অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন। তাঁর দাবি, কলেজের প্রতিটি কাজ কমিটির মাধ্যমে হয়। সেখানে অধ্যক্ষের কিছু করার এখতিয়ার নেই।
কলেজটির শিক্ষক ও কর্মচারীরা জানান, অধ্যক্ষ মজিবল হায়দার চৌধুরী কুমিল্লা জেলার বাসিন্দা। তিনি কলেজ প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে রাত্রিযাপনসহ বসবাস করেন। সেখানে তাঁর জন্য বিছানা ও আসবাবপত্র রাখা হয়েছে। অথচ তিনি সরকারি বেতনের সঙ্গে ২৪ হাজার টাকার বেশি বাসাভাড়া ভোগ করছেন।
সরেজমিনে এসব অভিযোগের দৃশ্যমান সত্যতা পাওয়া গেছে। প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলায় একটি কক্ষে বিছানা ও আসবাবপত্র রয়েছে।
কলেজের একাডেমিক কাউন্সিলের কোষাধ্যক্ষ প্রভাষক জিয়াউর রহমান বলেন, অধ্যক্ষ নিয়মবহির্ভূতভাবে কলেজ ভবনে রাত্রি যাপন করেন। কলেজটিতে তিনি স্বেচ্ছাচারিতা চালু করেছেন। ক্রয় কমিটি, উন্নয়ন কমিটি শুধু নামমাত্র। অধ্যক্ষ নিজের ইচ্ছামতো রেজল্যুশন লিখে শিক্ষকদের স্বাক্ষর নেন। কেউ স্বাক্ষর দিতে না চাইলে তিনি নানা রকম হয়রানির হুমকি দেন।
কলেজটির একাডেমিক কাউন্সিল ও টিচার্স কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক গোলাম ফারুক বলেন, ‘কলেজে আবাসিক ভবন নেই। সরকার আমাদের মূল বেতনের সঙ্গে ৩৫ ভাগ বাসাভাড়া দেয়। এরপরও অধ্যক্ষ স্যার কলেজ কক্ষে রাত যাপন করছেন। তিনি যে কক্ষে অবস্থান করছেন, সেটি পরীক্ষার সময় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ হিসেবে ব্যবহার করা হতো। তিনি ওই কক্ষে বসবাস করার কারণে এখন পরীক্ষার সময় আমাদের নানান জটিলতায় পড়তে হচ্ছে।’
এ শিক্ষক নেতা আরও বলেন, ‘অধ্যক্ষ স্বেচ্ছাচারিতা ও নানা অনিয়মে জড়িত। কলেজের তিনটি কক্ষের দেয়াল ভাঙা হয়েছে। এতে একাডেমিক কাউন্সিলের অনুমোদন দরকার হলেও তা নেওয়া হয়নি। ক্রয়সংক্রান্ত কমিটি থাকলেও তিনি নিজে কেনাকাটা করেন। পরে ভয়ভীতি দেখিয়ে শিক্ষকদের স্বাক্ষর নেন। এসিআর খারাপ করে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে আমার কাছেও স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তদন্ত করলে সব অভিযোগের প্রমাণ বেরিয়ে আসবে।’
অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. মজিবল হায়দার চৌধুরী বলেন, ‘আমার পরিবার কুমিল্লায় স্থায়ী। চিলমারীতে থাকার বাসা না পেয়ে অনিচ্ছাসত্বেও কলেজের একটি কক্ষে থাকি। এটা ঠিক না হলেও এতে কলেজের পরিবেশ ও নিরাপত্তা ফিরে এসেছে। এখন যেহেতু বিষয়টি নিয়ে সবাই আপত্তি করছে, আমি এটা আর করব না।’
অন্যান্য অভিযোগ প্রসঙ্গে অধ্যক্ষ বলেন, ‘কলেজটিতে শিক্ষা ও পরীক্ষার পরিবেশ ছিল না। আমি যোগদানের পর সেগুলো ঠিক করেছি। ক্রয়সহ সব বিষয়ে কমিটি করা আছে। কমিটির সদস্যরা সব করেন। কুমিল্লায় দাম কম হওয়ায় কিছু জিনিস তাঁরাই আমাকে কিনে আনতে বলেন। কমিটির সদস্যরা সরকারি প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা। তাঁরা সব জেনেবুঝে সচেতনভাবে স্বাক্ষর করার পর আর কোনো কথা বলার সুযোগ নেই। এখন অস্বীকার করলে আমি তাহলে কোথায় যাব? আগে ক্লাস হতো না, শিক্ষকেরা ইচ্ছামতো আসা-যাওয়া করতেন। এখন আমি সবকিছু নিয়মের মধ্যে এনেছি। ফলে অনেকেই আমার বিরুদ্ধে বিষোদগার করছেন। এটা উচিত নয়।’
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
চতুর্থ গ্রেডে বেতনভুক্ত শিক্ষক। সঙ্গে বেতনের ৩৫ ভাগ পান বাসাভাড়া। এরপরও কলেজ ভবনের কক্ষে বিছানা পেতে বসবাস করছেন কুড়িগ্রামের চিলমারী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. মজিবল হায়দার চৌধুরী। সরকারি নির্দেশনা ও প্রশাসনিক নীতিমালা উপেক্ষা করে কলেজ অধ্যক্ষের এভাবে বসবাস করাকে বেআইনি ও নৈতিকতাবিরোধী বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
অধ্যাপক ড. মজিবল হায়দার চৌধুরী মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) হিসেবে রয়েছেন। ২০২৫ সালের এপ্রিল মাসে তিনি চিলমারী সরকারি কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে সংযুক্ত হন। তখন থেকেই তিনি কলেজ প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে রাতযাপনসহ বসবাস করে আসছেন।
এ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতা, কলেজের বিভিন্ন ক্রয়সংক্রান্ত বিষয়ে অনিয়ম, সরকারি বরাদ্দ করা অর্থ তছরুপ এবং একাডেমিক কাউন্সিলকে এড়িয়ে কলেজের কয়েকটি কক্ষের দেয়াল ভেঙে নকশা পরিবর্তনের অভিযোগ উঠেছে। তবে তাঁর বিভিন্ন পদক্ষেপে কলেজটির একাডেমিক কার্যক্রমে ইতিবাচক পরিবর্তনসহ নকলমুক্ত পরিবেশে পরীক্ষা পরিচালনা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে বলেও কলেজসূত্রে জানা গেছে।
অধ্যক্ষ ড. মজিবল হায়দার চৌধুরী নিয়মবহির্ভূতভাবে কলেজে বসবাসের কথা স্বীকার করলেও তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অন্যান্য অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন। তাঁর দাবি, কলেজের প্রতিটি কাজ কমিটির মাধ্যমে হয়। সেখানে অধ্যক্ষের কিছু করার এখতিয়ার নেই।
কলেজটির শিক্ষক ও কর্মচারীরা জানান, অধ্যক্ষ মজিবল হায়দার চৌধুরী কুমিল্লা জেলার বাসিন্দা। তিনি কলেজ প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে রাত্রিযাপনসহ বসবাস করেন। সেখানে তাঁর জন্য বিছানা ও আসবাবপত্র রাখা হয়েছে। অথচ তিনি সরকারি বেতনের সঙ্গে ২৪ হাজার টাকার বেশি বাসাভাড়া ভোগ করছেন।
সরেজমিনে এসব অভিযোগের দৃশ্যমান সত্যতা পাওয়া গেছে। প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলায় একটি কক্ষে বিছানা ও আসবাবপত্র রয়েছে।
কলেজের একাডেমিক কাউন্সিলের কোষাধ্যক্ষ প্রভাষক জিয়াউর রহমান বলেন, অধ্যক্ষ নিয়মবহির্ভূতভাবে কলেজ ভবনে রাত্রি যাপন করেন। কলেজটিতে তিনি স্বেচ্ছাচারিতা চালু করেছেন। ক্রয় কমিটি, উন্নয়ন কমিটি শুধু নামমাত্র। অধ্যক্ষ নিজের ইচ্ছামতো রেজল্যুশন লিখে শিক্ষকদের স্বাক্ষর নেন। কেউ স্বাক্ষর দিতে না চাইলে তিনি নানা রকম হয়রানির হুমকি দেন।
কলেজটির একাডেমিক কাউন্সিল ও টিচার্স কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক গোলাম ফারুক বলেন, ‘কলেজে আবাসিক ভবন নেই। সরকার আমাদের মূল বেতনের সঙ্গে ৩৫ ভাগ বাসাভাড়া দেয়। এরপরও অধ্যক্ষ স্যার কলেজ কক্ষে রাত যাপন করছেন। তিনি যে কক্ষে অবস্থান করছেন, সেটি পরীক্ষার সময় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ হিসেবে ব্যবহার করা হতো। তিনি ওই কক্ষে বসবাস করার কারণে এখন পরীক্ষার সময় আমাদের নানান জটিলতায় পড়তে হচ্ছে।’
এ শিক্ষক নেতা আরও বলেন, ‘অধ্যক্ষ স্বেচ্ছাচারিতা ও নানা অনিয়মে জড়িত। কলেজের তিনটি কক্ষের দেয়াল ভাঙা হয়েছে। এতে একাডেমিক কাউন্সিলের অনুমোদন দরকার হলেও তা নেওয়া হয়নি। ক্রয়সংক্রান্ত কমিটি থাকলেও তিনি নিজে কেনাকাটা করেন। পরে ভয়ভীতি দেখিয়ে শিক্ষকদের স্বাক্ষর নেন। এসিআর খারাপ করে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে আমার কাছেও স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তদন্ত করলে সব অভিযোগের প্রমাণ বেরিয়ে আসবে।’
অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. মজিবল হায়দার চৌধুরী বলেন, ‘আমার পরিবার কুমিল্লায় স্থায়ী। চিলমারীতে থাকার বাসা না পেয়ে অনিচ্ছাসত্বেও কলেজের একটি কক্ষে থাকি। এটা ঠিক না হলেও এতে কলেজের পরিবেশ ও নিরাপত্তা ফিরে এসেছে। এখন যেহেতু বিষয়টি নিয়ে সবাই আপত্তি করছে, আমি এটা আর করব না।’
অন্যান্য অভিযোগ প্রসঙ্গে অধ্যক্ষ বলেন, ‘কলেজটিতে শিক্ষা ও পরীক্ষার পরিবেশ ছিল না। আমি যোগদানের পর সেগুলো ঠিক করেছি। ক্রয়সহ সব বিষয়ে কমিটি করা আছে। কমিটির সদস্যরা সব করেন। কুমিল্লায় দাম কম হওয়ায় কিছু জিনিস তাঁরাই আমাকে কিনে আনতে বলেন। কমিটির সদস্যরা সরকারি প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা। তাঁরা সব জেনেবুঝে সচেতনভাবে স্বাক্ষর করার পর আর কোনো কথা বলার সুযোগ নেই। এখন অস্বীকার করলে আমি তাহলে কোথায় যাব? আগে ক্লাস হতো না, শিক্ষকেরা ইচ্ছামতো আসা-যাওয়া করতেন। এখন আমি সবকিছু নিয়মের মধ্যে এনেছি। ফলে অনেকেই আমার বিরুদ্ধে বিষোদগার করছেন। এটা উচিত নয়।’
চতুর্থ গ্রেডে বেতনভুক্ত শিক্ষক। সঙ্গে বেতনের ৩৫ ভাগ পান বাসাভাড়া। এরপরও কলেজ ভবনের কক্ষে বিছানা পেতে বসবাস করছেন কুড়িগ্রামের চিলমারী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. মজিবল হায়দার চৌধুরী। সরকারি নির্দেশনা ও প্রশাসনিক নীতিমালা উপেক্ষা করে কলেজ অধ্যক্ষের এভাবে বসবাস করাকে বেআইনি ও নৈতিকতাবিরোধী বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
অধ্যাপক ড. মজিবল হায়দার চৌধুরী মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) হিসেবে রয়েছেন। ২০২৫ সালের এপ্রিল মাসে তিনি চিলমারী সরকারি কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে সংযুক্ত হন। তখন থেকেই তিনি কলেজ প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে রাতযাপনসহ বসবাস করে আসছেন।
এ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতা, কলেজের বিভিন্ন ক্রয়সংক্রান্ত বিষয়ে অনিয়ম, সরকারি বরাদ্দ করা অর্থ তছরুপ এবং একাডেমিক কাউন্সিলকে এড়িয়ে কলেজের কয়েকটি কক্ষের দেয়াল ভেঙে নকশা পরিবর্তনের অভিযোগ উঠেছে। তবে তাঁর বিভিন্ন পদক্ষেপে কলেজটির একাডেমিক কার্যক্রমে ইতিবাচক পরিবর্তনসহ নকলমুক্ত পরিবেশে পরীক্ষা পরিচালনা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে বলেও কলেজসূত্রে জানা গেছে।
অধ্যক্ষ ড. মজিবল হায়দার চৌধুরী নিয়মবহির্ভূতভাবে কলেজে বসবাসের কথা স্বীকার করলেও তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অন্যান্য অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন। তাঁর দাবি, কলেজের প্রতিটি কাজ কমিটির মাধ্যমে হয়। সেখানে অধ্যক্ষের কিছু করার এখতিয়ার নেই।
কলেজটির শিক্ষক ও কর্মচারীরা জানান, অধ্যক্ষ মজিবল হায়দার চৌধুরী কুমিল্লা জেলার বাসিন্দা। তিনি কলেজ প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে রাত্রিযাপনসহ বসবাস করেন। সেখানে তাঁর জন্য বিছানা ও আসবাবপত্র রাখা হয়েছে। অথচ তিনি সরকারি বেতনের সঙ্গে ২৪ হাজার টাকার বেশি বাসাভাড়া ভোগ করছেন।
সরেজমিনে এসব অভিযোগের দৃশ্যমান সত্যতা পাওয়া গেছে। প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলায় একটি কক্ষে বিছানা ও আসবাবপত্র রয়েছে।
কলেজের একাডেমিক কাউন্সিলের কোষাধ্যক্ষ প্রভাষক জিয়াউর রহমান বলেন, অধ্যক্ষ নিয়মবহির্ভূতভাবে কলেজ ভবনে রাত্রি যাপন করেন। কলেজটিতে তিনি স্বেচ্ছাচারিতা চালু করেছেন। ক্রয় কমিটি, উন্নয়ন কমিটি শুধু নামমাত্র। অধ্যক্ষ নিজের ইচ্ছামতো রেজল্যুশন লিখে শিক্ষকদের স্বাক্ষর নেন। কেউ স্বাক্ষর দিতে না চাইলে তিনি নানা রকম হয়রানির হুমকি দেন।
কলেজটির একাডেমিক কাউন্সিল ও টিচার্স কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক গোলাম ফারুক বলেন, ‘কলেজে আবাসিক ভবন নেই। সরকার আমাদের মূল বেতনের সঙ্গে ৩৫ ভাগ বাসাভাড়া দেয়। এরপরও অধ্যক্ষ স্যার কলেজ কক্ষে রাত যাপন করছেন। তিনি যে কক্ষে অবস্থান করছেন, সেটি পরীক্ষার সময় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ হিসেবে ব্যবহার করা হতো। তিনি ওই কক্ষে বসবাস করার কারণে এখন পরীক্ষার সময় আমাদের নানান জটিলতায় পড়তে হচ্ছে।’
এ শিক্ষক নেতা আরও বলেন, ‘অধ্যক্ষ স্বেচ্ছাচারিতা ও নানা অনিয়মে জড়িত। কলেজের তিনটি কক্ষের দেয়াল ভাঙা হয়েছে। এতে একাডেমিক কাউন্সিলের অনুমোদন দরকার হলেও তা নেওয়া হয়নি। ক্রয়সংক্রান্ত কমিটি থাকলেও তিনি নিজে কেনাকাটা করেন। পরে ভয়ভীতি দেখিয়ে শিক্ষকদের স্বাক্ষর নেন। এসিআর খারাপ করে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে আমার কাছেও স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তদন্ত করলে সব অভিযোগের প্রমাণ বেরিয়ে আসবে।’
অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. মজিবল হায়দার চৌধুরী বলেন, ‘আমার পরিবার কুমিল্লায় স্থায়ী। চিলমারীতে থাকার বাসা না পেয়ে অনিচ্ছাসত্বেও কলেজের একটি কক্ষে থাকি। এটা ঠিক না হলেও এতে কলেজের পরিবেশ ও নিরাপত্তা ফিরে এসেছে। এখন যেহেতু বিষয়টি নিয়ে সবাই আপত্তি করছে, আমি এটা আর করব না।’
অন্যান্য অভিযোগ প্রসঙ্গে অধ্যক্ষ বলেন, ‘কলেজটিতে শিক্ষা ও পরীক্ষার পরিবেশ ছিল না। আমি যোগদানের পর সেগুলো ঠিক করেছি। ক্রয়সহ সব বিষয়ে কমিটি করা আছে। কমিটির সদস্যরা সব করেন। কুমিল্লায় দাম কম হওয়ায় কিছু জিনিস তাঁরাই আমাকে কিনে আনতে বলেন। কমিটির সদস্যরা সরকারি প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা। তাঁরা সব জেনেবুঝে সচেতনভাবে স্বাক্ষর করার পর আর কোনো কথা বলার সুযোগ নেই। এখন অস্বীকার করলে আমি তাহলে কোথায় যাব? আগে ক্লাস হতো না, শিক্ষকেরা ইচ্ছামতো আসা-যাওয়া করতেন। এখন আমি সবকিছু নিয়মের মধ্যে এনেছি। ফলে অনেকেই আমার বিরুদ্ধে বিষোদগার করছেন। এটা উচিত নয়।’
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর নবীনগর এলাকায় সড়ক থেকে হিমু ওরফে কালু (১৭) নামের এক কিশোরের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকাল পৌনে ৬টার দিকে দক্ষিণ যাত্রাবাড়ী নবীনগর রোডের মেডিবাংলা হাসপাতালের পাশের গলি থেক
১ ঘণ্টা আগেরংপুরের পীরগাছায় বিএনপির এক নেতাকে মারধরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত রংপুর-গাইবান্ধা আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন তাঁর অনুসারীরা। অবরোধ চলাকালে পীরগাছা সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা মোস্তাফিজার রহমান রেজার ওপর হামলা চালানো হয় এবং তাঁর গাড়ি ভাঙ
১ ঘণ্টা আগেবেনাপোল বন্দরে অনিয়ম ও দুর্নীতি রোধে এবার ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দিয়েছে সরকার। বন্দরের অন্যান্য নিরাপত্তা সংস্থার পাশাপাশি কাজ করবেন উপজেলা পরিষদের দুই ম্যাজিস্ট্রেট। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) যশোর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আজাহারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক চিঠির আদেশে স্থায়ী নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত অস্থায়ী
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় নির্মাণাধীন একটি বাড়ি থেকে মাদক কারবারি শাহিন হোসেনের (৩৫) লাশ উদ্ধারের ঘটনায় রাকিবুল ইসলাম রাহুল (২১) নামে এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। আটক রাহুল উপজেলার মাঠপাড়া গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে তিনি শাহিনকে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর নবীনগর এলাকায় সড়ক থেকে হিমু ওরফে কালু (১৭) নামের এক কিশোরের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে।
আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকাল পৌনে ৬টার দিকে দক্ষিণ যাত্রাবাড়ী নবীনগর রোডের মেডিবাংলা হাসপাতালের পাশের গলি থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
নিহত হিমুর খালাতো বোনের স্বামী হাসান খান জানান, হিমু যাত্রাবাড়ীর মীরহাজীরবাগ এলাকায় পরিবারের সঙ্গে বসবাস করত। তার বাবা মিন্টু মিয়া। পেশায় বেকার ছিল হিমু। সে মাদকাসক্ত ছিল, বেশ কয়েকবার রিহ্যাবে নেওয়া হয়েছিল তাকে।
হাসান খান বলেন, ‘গতকাল (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যায় বাসা থেকে বের হয় হিমু। এরপর রাত ২টার দিকে বাসায় ফেরে। তবে এত রাতে বাসায় ফেরায় তার মা রেখা বেগম রাগ করে দরজা খোলেননি। এরপর সকালে সংবাদ পাই, নবীনগর রোডে কে বা কারা হিমুকে খুন করে ফেলে রেখেছে।’
যাত্রাবাড়ী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জুয়েল রানা বলেন, ‘সকালে ৯৯৯-এর মাধ্যমে সংবাদ পাই, নবীনগর রোডের মেডিবাংলা হাসপাতালের একটি গলিতে একটি রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে আছে। দ্রুত সেখানে গিয়ে ওই কিশোরের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করি। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢামেক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।’
এসআই আরও বলেন, ওই কিশোরের মাথাসহ শরীরে ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাত রয়েছে। পরিবার থেকে জানা যায়, সে মাদকাসক্ত ছিল। রিহ্যাবে ভর্তিও ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, মাদকাসক্ত অন্য কেউ তাকে খুন করেছে। তবে ঘটনাস্থলে একটি সিসি ক্যামেরা ছিল, যেটা ভেঙে ফেলা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন।
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর নবীনগর এলাকায় সড়ক থেকে হিমু ওরফে কালু (১৭) নামের এক কিশোরের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে।
আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকাল পৌনে ৬টার দিকে দক্ষিণ যাত্রাবাড়ী নবীনগর রোডের মেডিবাংলা হাসপাতালের পাশের গলি থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
নিহত হিমুর খালাতো বোনের স্বামী হাসান খান জানান, হিমু যাত্রাবাড়ীর মীরহাজীরবাগ এলাকায় পরিবারের সঙ্গে বসবাস করত। তার বাবা মিন্টু মিয়া। পেশায় বেকার ছিল হিমু। সে মাদকাসক্ত ছিল, বেশ কয়েকবার রিহ্যাবে নেওয়া হয়েছিল তাকে।
হাসান খান বলেন, ‘গতকাল (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যায় বাসা থেকে বের হয় হিমু। এরপর রাত ২টার দিকে বাসায় ফেরে। তবে এত রাতে বাসায় ফেরায় তার মা রেখা বেগম রাগ করে দরজা খোলেননি। এরপর সকালে সংবাদ পাই, নবীনগর রোডে কে বা কারা হিমুকে খুন করে ফেলে রেখেছে।’
যাত্রাবাড়ী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জুয়েল রানা বলেন, ‘সকালে ৯৯৯-এর মাধ্যমে সংবাদ পাই, নবীনগর রোডের মেডিবাংলা হাসপাতালের একটি গলিতে একটি রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে আছে। দ্রুত সেখানে গিয়ে ওই কিশোরের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করি। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢামেক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।’
এসআই আরও বলেন, ওই কিশোরের মাথাসহ শরীরে ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাত রয়েছে। পরিবার থেকে জানা যায়, সে মাদকাসক্ত ছিল। রিহ্যাবে ভর্তিও ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, মাদকাসক্ত অন্য কেউ তাকে খুন করেছে। তবে ঘটনাস্থলে একটি সিসি ক্যামেরা ছিল, যেটা ভেঙে ফেলা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন।
কলেজটির শিক্ষক ও কর্মচারীরা জানান, অধ্যক্ষ মজিবল হায়দার চৌধুরী কুমিল্লা জেলার বাসিন্দা। তিনি কলেজ প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে রাত্রিযাপনসহ বসবাস করেন। সেখানে তাঁর জন্য বিছানা ও আসবাবপত্র রাখা হয়েছে। অথচ তিনি সরকারি বেতনের সঙ্গে প্রায় ২৪ হাজার টাকার বেশি বাসাভাড়া ভোগ করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেরংপুরের পীরগাছায় বিএনপির এক নেতাকে মারধরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত রংপুর-গাইবান্ধা আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন তাঁর অনুসারীরা। অবরোধ চলাকালে পীরগাছা সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা মোস্তাফিজার রহমান রেজার ওপর হামলা চালানো হয় এবং তাঁর গাড়ি ভাঙ
১ ঘণ্টা আগেবেনাপোল বন্দরে অনিয়ম ও দুর্নীতি রোধে এবার ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দিয়েছে সরকার। বন্দরের অন্যান্য নিরাপত্তা সংস্থার পাশাপাশি কাজ করবেন উপজেলা পরিষদের দুই ম্যাজিস্ট্রেট। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) যশোর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আজাহারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক চিঠির আদেশে স্থায়ী নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত অস্থায়ী
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় নির্মাণাধীন একটি বাড়ি থেকে মাদক কারবারি শাহিন হোসেনের (৩৫) লাশ উদ্ধারের ঘটনায় রাকিবুল ইসলাম রাহুল (২১) নামে এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। আটক রাহুল উপজেলার মাঠপাড়া গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে তিনি শাহিনকে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেপীরগাছা (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের পীরগাছায় বিএনপির এক নেতাকে মারধরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত রংপুর-গাইবান্ধা আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন তাঁর অনুসারীরা। অবরোধ চলাকালে পীরগাছা সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা মোস্তাফিজার রহমান রেজার ওপর হামলা চালানো হয় এবং তাঁর গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। এতে মহাসড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়।
আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার দেউতি বাজারে এই ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, গত বুধবার (১৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পীরগাছা উপজেলা পরিষদ হলরুমে সদ্য প্রয়াত রংপুর জেলা বিএনপির সদস্যসচিব আনিছুর রহমান লাকুর স্মরণসভায় যোগ দিতে এসেছিলেন পারুল ইউনিয়ন বিএনপির নেতা রাশেদুল ইসলাম রাশেদ। এ সময় উপজেলা পরিষদসংলগ্ন বটতলায় দুর্বৃত্তরা তাঁর ওপর হামলা চালায়। হামলাকারীরা উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জুয়েল হোসেন মণ্ডলের অনুসারী বলে জানা যায়।
রাশেদের ওপর হামলার ঘটনায় পুলিশ মামলা না নেওয়ায় শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে রংপুর-গাইবান্ধা আঞ্চলিক মহাসড়কের দেউতি বাজারে সড়ক অবরোধ করেন আহত রাশেদের অনুসারীরা। এ সময় তাঁরা উপজেলা বিএনপির সভাপতি আমিনুল ইসলাম রাঙ্গা এবং সাংগঠনিক সম্পাদক জুয়েল মণ্ডলের বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে থাকে।
সবেলা সাড়ে ১১টার দিকে পীরগাছা সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা মোস্তাফিজার রহমান রেজা রংপুর শহর থেকে পীরগাছা যাওয়ার পথে এই অবরোধের মুখে পড়েন। চেয়ারম্যান রেজা উপজেলা বিএনপির সভাপতি আমিনুল ইসলাম রাঙ্গার চাচাতো ভাই হওয়ায় অবরোধকারীরা তাঁর প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে।
পরিস্থিতি সামাল দিতে কয়েক ব্যক্তি চেয়ারম্যানের গাড়িকে ঘুরিয়ে অন্য একটি রাস্তায় পাঠালেও উত্তেজিত লোকজন তাঁর গাড়ির পিছু ধাওয়া করেন। একপর্যায়ে প্রাণ বাঁচাতে চেয়ারম্যান রেজা নিরুপায় হয়ে একজনের বাড়িতে ঢুকে আশ্রয় নেন। এ সময় উত্তেজিত লোকজন ওই বাড়িটিতেও ঢোকার চেষ্টা করেন এবং চেয়ারম্যানের গাড়িটি ভাঙচুর করেন।
খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ দেউতি বাজারে গিয়ে অবরোধকারীদের ছত্রভঙ্গ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনে সড়ক যোগাযোগ স্বাভাবিক করে। তবে যেখানে চেয়ারম্যান রেজা অবরুদ্ধ ছিলেন, সেখানে তারা পৌঁছানি। পরে স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মী ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সহযোগিতায় চেয়ারম্যান রেজা অবরুদ্ধ অবস্থা থেকে মুক্তি পান।
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বর্তমানে পীরগাছায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
এ বিষয়ে পীরগাছা থানার ওসি (তদন্ত) আমিরুল ইসলাম বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনে সড়ক যোগাযোগ স্বাভাবিক করেছে। এখনো মোস্তাফিজার রহমান রেজার পক্ষ থেকে কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
তিনি আরও জানান, বিএনপি নেতা রাশেদের ওপর হামলার ঘটনায় তাঁরা একটি এজাহার পেয়েছেন এবং মামলার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
রংপুরের পীরগাছায় বিএনপির এক নেতাকে মারধরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত রংপুর-গাইবান্ধা আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন তাঁর অনুসারীরা। অবরোধ চলাকালে পীরগাছা সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা মোস্তাফিজার রহমান রেজার ওপর হামলা চালানো হয় এবং তাঁর গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। এতে মহাসড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়।
আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার দেউতি বাজারে এই ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, গত বুধবার (১৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পীরগাছা উপজেলা পরিষদ হলরুমে সদ্য প্রয়াত রংপুর জেলা বিএনপির সদস্যসচিব আনিছুর রহমান লাকুর স্মরণসভায় যোগ দিতে এসেছিলেন পারুল ইউনিয়ন বিএনপির নেতা রাশেদুল ইসলাম রাশেদ। এ সময় উপজেলা পরিষদসংলগ্ন বটতলায় দুর্বৃত্তরা তাঁর ওপর হামলা চালায়। হামলাকারীরা উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জুয়েল হোসেন মণ্ডলের অনুসারী বলে জানা যায়।
রাশেদের ওপর হামলার ঘটনায় পুলিশ মামলা না নেওয়ায় শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে রংপুর-গাইবান্ধা আঞ্চলিক মহাসড়কের দেউতি বাজারে সড়ক অবরোধ করেন আহত রাশেদের অনুসারীরা। এ সময় তাঁরা উপজেলা বিএনপির সভাপতি আমিনুল ইসলাম রাঙ্গা এবং সাংগঠনিক সম্পাদক জুয়েল মণ্ডলের বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে থাকে।
সবেলা সাড়ে ১১টার দিকে পীরগাছা সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা মোস্তাফিজার রহমান রেজা রংপুর শহর থেকে পীরগাছা যাওয়ার পথে এই অবরোধের মুখে পড়েন। চেয়ারম্যান রেজা উপজেলা বিএনপির সভাপতি আমিনুল ইসলাম রাঙ্গার চাচাতো ভাই হওয়ায় অবরোধকারীরা তাঁর প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে।
পরিস্থিতি সামাল দিতে কয়েক ব্যক্তি চেয়ারম্যানের গাড়িকে ঘুরিয়ে অন্য একটি রাস্তায় পাঠালেও উত্তেজিত লোকজন তাঁর গাড়ির পিছু ধাওয়া করেন। একপর্যায়ে প্রাণ বাঁচাতে চেয়ারম্যান রেজা নিরুপায় হয়ে একজনের বাড়িতে ঢুকে আশ্রয় নেন। এ সময় উত্তেজিত লোকজন ওই বাড়িটিতেও ঢোকার চেষ্টা করেন এবং চেয়ারম্যানের গাড়িটি ভাঙচুর করেন।
খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ দেউতি বাজারে গিয়ে অবরোধকারীদের ছত্রভঙ্গ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনে সড়ক যোগাযোগ স্বাভাবিক করে। তবে যেখানে চেয়ারম্যান রেজা অবরুদ্ধ ছিলেন, সেখানে তারা পৌঁছানি। পরে স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মী ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সহযোগিতায় চেয়ারম্যান রেজা অবরুদ্ধ অবস্থা থেকে মুক্তি পান।
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বর্তমানে পীরগাছায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
এ বিষয়ে পীরগাছা থানার ওসি (তদন্ত) আমিরুল ইসলাম বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনে সড়ক যোগাযোগ স্বাভাবিক করেছে। এখনো মোস্তাফিজার রহমান রেজার পক্ষ থেকে কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
তিনি আরও জানান, বিএনপি নেতা রাশেদের ওপর হামলার ঘটনায় তাঁরা একটি এজাহার পেয়েছেন এবং মামলার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
কলেজটির শিক্ষক ও কর্মচারীরা জানান, অধ্যক্ষ মজিবল হায়দার চৌধুরী কুমিল্লা জেলার বাসিন্দা। তিনি কলেজ প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে রাত্রিযাপনসহ বসবাস করেন। সেখানে তাঁর জন্য বিছানা ও আসবাবপত্র রাখা হয়েছে। অথচ তিনি সরকারি বেতনের সঙ্গে প্রায় ২৪ হাজার টাকার বেশি বাসাভাড়া ভোগ করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর যাত্রাবাড়ীর নবীনগর এলাকায় সড়ক থেকে হিমু ওরফে কালু (১৭) নামের এক কিশোরের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকাল পৌনে ৬টার দিকে দক্ষিণ যাত্রাবাড়ী নবীনগর রোডের মেডিবাংলা হাসপাতালের পাশের গলি থেক
১ ঘণ্টা আগেবেনাপোল বন্দরে অনিয়ম ও দুর্নীতি রোধে এবার ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দিয়েছে সরকার। বন্দরের অন্যান্য নিরাপত্তা সংস্থার পাশাপাশি কাজ করবেন উপজেলা পরিষদের দুই ম্যাজিস্ট্রেট। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) যশোর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আজাহারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক চিঠির আদেশে স্থায়ী নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত অস্থায়ী
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় নির্মাণাধীন একটি বাড়ি থেকে মাদক কারবারি শাহিন হোসেনের (৩৫) লাশ উদ্ধারের ঘটনায় রাকিবুল ইসলাম রাহুল (২১) নামে এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। আটক রাহুল উপজেলার মাঠপাড়া গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে তিনি শাহিনকে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেবেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি
বেনাপোল বন্দরে অনিয়ম ও দুর্নীতি রোধে এবার ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দিয়েছে সরকার। বন্দরের অন্যান্য নিরাপত্তা সংস্থার পাশাপাশি কাজ করবেন উপজেলা পরিষদের দুই ম্যাজিস্ট্রেট। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) যশোর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আজাহারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক চিঠির আদেশে স্থায়ী নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত অস্থায়ী ভিত্তিতে দুজনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। নিয়োগপ্রাপ্তরা হলেন শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী নাজিব হাসান ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. নিয়াজ মাখদুম।
নিয়োগপত্র সূত্রে জানা গেছে, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় কর্তৃক বেনাপোল স্থলবন্দরের ব্যবস্থাপনাসংক্রান্ত গঠিত কমিটির বেনাপোল স্থলবন্দরের অনিয়ম ও ব্যবস্থাপনার বিষয়ে দাখিল করা তদন্ত প্রতিবেদনের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে এ নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। স্থায়ীভাবে ম্যাজিস্ট্রেট পদায়নের আগপর্যন্ত (১৬ অক্টোবর) হতে বেনাপোল স্থলবন্দরের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও অপরাধ প্রতিরোধ কার্যক্রমকে কার্যকর করার লক্ষ্যে যশোরের বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশক্রমে অস্থায়ীভাবে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেওয়া হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, বেনাপোল বন্দরে প্রথম থেকেই নানান অনিয়ম ও রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগ রয়েছে। তবে ৫ আগস্টের পর এক শ্রেণির দুর্নীতিবাজ ব্যবসায়ী বেনাপোল বন্দর থেকে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আমদানি পণ্য পাচার আরও বাড়িয়েছে। এসব দুনীতিবাজ সন্ত্রাসী প্রকৃতির। এর আগে বন্দরের নিরাপত্তাকর্মী এক আনসার সদস্যকে হাতুড়িপেটা করে হত্যা করেন আমদানি পণ্য পাচারকারীরা। অনিয়ম বন্ধ করতে বন্দরে তিনটি নিরাপত্তা বাহিনীর তিন শতাধিক নিরাপত্তাকর্মী রয়েছেন। কিন্তু তাঁদের বিরুদ্ধে রয়েছে দায়িত্ব পালনে অবহেলা ও অনিয়ম রোধে ব্যর্থতার অভিযোগ। ফলে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় শৃঙ্খলা রক্ষার আবেদন জানালে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেওয়া হয়।
সূত্র বলছে, গত ২২ সেপ্টেম্বর রাতে বন্দর এলাকা থেকে একটি ভারতীয় ট্রাকের পণ্য গোপনে আরেকটি বাংলাদেশি ট্রাকে লোড করা হয়। পরে ঢাকাগামী পণ্যবাহী ট্রাকটি বেনাপোল বন্দরের বাইপাস সড়কের ওপর থেকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিজিবি আটক করে। ট্রাকটি বেনাপোল বিজিবি ক্যাম্পে নিয়ে তল্লাশি করে ১ হাজার ৪৭৬টি শাড়ি, ২১৫টি থ্রি-পিস, মোটরসাইকেলের দুটি টায়ার, ১০ হাজার ৬৯৩টি ওষুধ ও ৭৪ হাজার ৪৫৫টি কসমেটিকস ক্রিম জব্দ করা হয়। গত ২৩ সেপ্টেম্বর কাগজপত্র ছাড়া একটি ভারতীয় পণ্যবোঝাই ট্রাক আটক হয়।
বেনাপোল বন্দর পরিচালক শামিম হোসেন জানান, চোরাচালান রোধে সরাসরি ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাস্তায়ন হবে। বন্দরের ভেতরে চুরি, বহিরাগত প্রবেশ ও কাগজপত্রবিহীন পণ্য প্রবেশ রোধে বন্দরের নিরাপত্তাকর্মীদের পাশাপাশি কার্যকার ভূমিকা পালন করবেন ম্যাজিস্ট্রেট।
বেনাপোল বন্দরে অনিয়ম ও দুর্নীতি রোধে এবার ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দিয়েছে সরকার। বন্দরের অন্যান্য নিরাপত্তা সংস্থার পাশাপাশি কাজ করবেন উপজেলা পরিষদের দুই ম্যাজিস্ট্রেট। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) যশোর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আজাহারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক চিঠির আদেশে স্থায়ী নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত অস্থায়ী ভিত্তিতে দুজনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। নিয়োগপ্রাপ্তরা হলেন শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী নাজিব হাসান ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. নিয়াজ মাখদুম।
নিয়োগপত্র সূত্রে জানা গেছে, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় কর্তৃক বেনাপোল স্থলবন্দরের ব্যবস্থাপনাসংক্রান্ত গঠিত কমিটির বেনাপোল স্থলবন্দরের অনিয়ম ও ব্যবস্থাপনার বিষয়ে দাখিল করা তদন্ত প্রতিবেদনের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে এ নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। স্থায়ীভাবে ম্যাজিস্ট্রেট পদায়নের আগপর্যন্ত (১৬ অক্টোবর) হতে বেনাপোল স্থলবন্দরের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও অপরাধ প্রতিরোধ কার্যক্রমকে কার্যকর করার লক্ষ্যে যশোরের বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশক্রমে অস্থায়ীভাবে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেওয়া হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, বেনাপোল বন্দরে প্রথম থেকেই নানান অনিয়ম ও রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগ রয়েছে। তবে ৫ আগস্টের পর এক শ্রেণির দুর্নীতিবাজ ব্যবসায়ী বেনাপোল বন্দর থেকে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আমদানি পণ্য পাচার আরও বাড়িয়েছে। এসব দুনীতিবাজ সন্ত্রাসী প্রকৃতির। এর আগে বন্দরের নিরাপত্তাকর্মী এক আনসার সদস্যকে হাতুড়িপেটা করে হত্যা করেন আমদানি পণ্য পাচারকারীরা। অনিয়ম বন্ধ করতে বন্দরে তিনটি নিরাপত্তা বাহিনীর তিন শতাধিক নিরাপত্তাকর্মী রয়েছেন। কিন্তু তাঁদের বিরুদ্ধে রয়েছে দায়িত্ব পালনে অবহেলা ও অনিয়ম রোধে ব্যর্থতার অভিযোগ। ফলে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় শৃঙ্খলা রক্ষার আবেদন জানালে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেওয়া হয়।
সূত্র বলছে, গত ২২ সেপ্টেম্বর রাতে বন্দর এলাকা থেকে একটি ভারতীয় ট্রাকের পণ্য গোপনে আরেকটি বাংলাদেশি ট্রাকে লোড করা হয়। পরে ঢাকাগামী পণ্যবাহী ট্রাকটি বেনাপোল বন্দরের বাইপাস সড়কের ওপর থেকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিজিবি আটক করে। ট্রাকটি বেনাপোল বিজিবি ক্যাম্পে নিয়ে তল্লাশি করে ১ হাজার ৪৭৬টি শাড়ি, ২১৫টি থ্রি-পিস, মোটরসাইকেলের দুটি টায়ার, ১০ হাজার ৬৯৩টি ওষুধ ও ৭৪ হাজার ৪৫৫টি কসমেটিকস ক্রিম জব্দ করা হয়। গত ২৩ সেপ্টেম্বর কাগজপত্র ছাড়া একটি ভারতীয় পণ্যবোঝাই ট্রাক আটক হয়।
বেনাপোল বন্দর পরিচালক শামিম হোসেন জানান, চোরাচালান রোধে সরাসরি ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাস্তায়ন হবে। বন্দরের ভেতরে চুরি, বহিরাগত প্রবেশ ও কাগজপত্রবিহীন পণ্য প্রবেশ রোধে বন্দরের নিরাপত্তাকর্মীদের পাশাপাশি কার্যকার ভূমিকা পালন করবেন ম্যাজিস্ট্রেট।
কলেজটির শিক্ষক ও কর্মচারীরা জানান, অধ্যক্ষ মজিবল হায়দার চৌধুরী কুমিল্লা জেলার বাসিন্দা। তিনি কলেজ প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে রাত্রিযাপনসহ বসবাস করেন। সেখানে তাঁর জন্য বিছানা ও আসবাবপত্র রাখা হয়েছে। অথচ তিনি সরকারি বেতনের সঙ্গে প্রায় ২৪ হাজার টাকার বেশি বাসাভাড়া ভোগ করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর যাত্রাবাড়ীর নবীনগর এলাকায় সড়ক থেকে হিমু ওরফে কালু (১৭) নামের এক কিশোরের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকাল পৌনে ৬টার দিকে দক্ষিণ যাত্রাবাড়ী নবীনগর রোডের মেডিবাংলা হাসপাতালের পাশের গলি থেক
১ ঘণ্টা আগেরংপুরের পীরগাছায় বিএনপির এক নেতাকে মারধরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত রংপুর-গাইবান্ধা আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন তাঁর অনুসারীরা। অবরোধ চলাকালে পীরগাছা সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা মোস্তাফিজার রহমান রেজার ওপর হামলা চালানো হয় এবং তাঁর গাড়ি ভাঙ
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় নির্মাণাধীন একটি বাড়ি থেকে মাদক কারবারি শাহিন হোসেনের (৩৫) লাশ উদ্ধারের ঘটনায় রাকিবুল ইসলাম রাহুল (২১) নামে এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। আটক রাহুল উপজেলার মাঠপাড়া গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে তিনি শাহিনকে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় নির্মাণাধীন একটি বাড়ি থেকে মাদক কারবারি শাহিন হোসেনের (৩৫) লাশ উদ্ধারের ঘটনায় রাকিবুল ইসলাম রাহুল (২১) নামে এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। আটক রাহুল উপজেলার মাঠপাড়া গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে তিনি শাহিনকে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন।
খোকসা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মঈনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, খুন হওয়া ব্যক্তি মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিলেন এবং মূলত মাদক নিয়েই এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।
এর আগে গত মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মাঠপাড়া গ্রামের নির্মাণাধীন একটি বাড়ির বারান্দা থেকে পলিথিন দিয়ে ঢাকা অবস্থায় শাহিনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত শাহিন একই এলাকার মৃত আছের আলীর ছেলে।
এ ঘটনায় মৃত শাহিনের স্ত্রী বাদী হয়ে খোকসা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
খোকসা থানা-পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শাহিনের মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে নিজ এলাকা থেকে রাহুলকে আটক করা হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে শাহিনের তিনটি মোবাইল ফোন ও মানিব্যাগ উদ্ধার করা হয়।
পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে রাহুল স্বীকার করেন, ঘটনার দিন তিনি শাহিনের কাছ থেকে দুটি ইয়াবা নিয়ে সেবন করেন। টাকা দিতে না পারায় শাহীন তাঁকে গালিগালাজ, হুমকি এবং মুখে থাপ্পড় দেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে রাহুল নাইলনের রশির ফাঁস বানিয়ে শাহিনের গলায় শক্ত করে বেঁধে তাঁকে হত্যা করেন।
আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুরে আসামি রাহুলকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় নির্মাণাধীন একটি বাড়ি থেকে মাদক কারবারি শাহিন হোসেনের (৩৫) লাশ উদ্ধারের ঘটনায় রাকিবুল ইসলাম রাহুল (২১) নামে এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। আটক রাহুল উপজেলার মাঠপাড়া গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে তিনি শাহিনকে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন।
খোকসা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মঈনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, খুন হওয়া ব্যক্তি মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিলেন এবং মূলত মাদক নিয়েই এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।
এর আগে গত মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মাঠপাড়া গ্রামের নির্মাণাধীন একটি বাড়ির বারান্দা থেকে পলিথিন দিয়ে ঢাকা অবস্থায় শাহিনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত শাহিন একই এলাকার মৃত আছের আলীর ছেলে।
এ ঘটনায় মৃত শাহিনের স্ত্রী বাদী হয়ে খোকসা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
খোকসা থানা-পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শাহিনের মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে নিজ এলাকা থেকে রাহুলকে আটক করা হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে শাহিনের তিনটি মোবাইল ফোন ও মানিব্যাগ উদ্ধার করা হয়।
পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে রাহুল স্বীকার করেন, ঘটনার দিন তিনি শাহিনের কাছ থেকে দুটি ইয়াবা নিয়ে সেবন করেন। টাকা দিতে না পারায় শাহীন তাঁকে গালিগালাজ, হুমকি এবং মুখে থাপ্পড় দেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে রাহুল নাইলনের রশির ফাঁস বানিয়ে শাহিনের গলায় শক্ত করে বেঁধে তাঁকে হত্যা করেন।
আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুরে আসামি রাহুলকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
কলেজটির শিক্ষক ও কর্মচারীরা জানান, অধ্যক্ষ মজিবল হায়দার চৌধুরী কুমিল্লা জেলার বাসিন্দা। তিনি কলেজ প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে রাত্রিযাপনসহ বসবাস করেন। সেখানে তাঁর জন্য বিছানা ও আসবাবপত্র রাখা হয়েছে। অথচ তিনি সরকারি বেতনের সঙ্গে প্রায় ২৪ হাজার টাকার বেশি বাসাভাড়া ভোগ করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর যাত্রাবাড়ীর নবীনগর এলাকায় সড়ক থেকে হিমু ওরফে কালু (১৭) নামের এক কিশোরের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকাল পৌনে ৬টার দিকে দক্ষিণ যাত্রাবাড়ী নবীনগর রোডের মেডিবাংলা হাসপাতালের পাশের গলি থেক
১ ঘণ্টা আগেরংপুরের পীরগাছায় বিএনপির এক নেতাকে মারধরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত রংপুর-গাইবান্ধা আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন তাঁর অনুসারীরা। অবরোধ চলাকালে পীরগাছা সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা মোস্তাফিজার রহমান রেজার ওপর হামলা চালানো হয় এবং তাঁর গাড়ি ভাঙ
১ ঘণ্টা আগেবেনাপোল বন্দরে অনিয়ম ও দুর্নীতি রোধে এবার ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দিয়েছে সরকার। বন্দরের অন্যান্য নিরাপত্তা সংস্থার পাশাপাশি কাজ করবেন উপজেলা পরিষদের দুই ম্যাজিস্ট্রেট। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) যশোর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আজাহারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক চিঠির আদেশে স্থায়ী নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত অস্থায়ী
১ ঘণ্টা আগে