নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গার্মেন্টস পণ্য আমদানির ঘোষণা দিয়ে বিপুল পরিমাণ মেমোরি কার্ড আমদানি করেছে একটি প্রতিষ্ঠান। এতে প্রতিষ্ঠানটির তিন কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি দেওয়ার প্রমাণ পেয়েছেন কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত কর্মকর্তারা।
গত বুধবার (১২ অক্টোবর) সকালে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো কমপ্লেক্সের কুরিয়ার ইউনিটের ফ্লাইবার্ড এক্সপ্রেস সার্ভিসে অভিযান চালায়। অভিযানে গার্মেন্টস পণ্যের ঘোষণা দিয়ে আনা কার্টনে বিপুল পরিমাণ মেমোরি কার্ড জব্দ করা হয়।
আজ শুক্রবার শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের উপপরিচালক শফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে কাস্টমস গোয়েন্দাদের একটি দল ফ্লাইবার্ড এক্সপ্রেস সার্ভিস নামের একটি প্রতিষ্ঠানের গুদামে তল্লাশি চালায়। এ সময় মাস্টার এয়ারওয়ে বিল-160-48914736 ও হাউজ এয়ারওয়ে বিল 303994035-এর বিপরীতে গার্মেন্টস পণ্য আনার ঘোষণা দেওয়া হয়। কিন্তু বাস্তবে দেশে আসা কার্টনগুলো থেকে বিপুল পরিমাণ মেমোরি কার্ডসহ ৬৬টি প্যাকেট জব্দ করা হয়।
এ সময় আমদানি করা মেমোরি কার্ডের এয়ারওয়ের বিল দেখতে চাইলেন কুরিয়ারের কর্মকর্তা কালক্ষেপণ করতে থাকেন। তখন তাদের গুদামে গিয়ে দেখা যায় ফ্লাইবার্ডের কর্মচারীরা অবৈধভাবে আমদানি করা মেমোরি কার্ড সরানোর চেষ্টা করছেন।
কাস্টমস গোয়েন্দাদের জানিয়েছে, এই প্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন ধরে এভাবে এক পণ্যের ঘোষণা দিয়ে অবৈধভাবে অন্য পণ্য আমদানি করে আসছে।
অভিযানে বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তাদের সামনে জব্দকৃত কার্টন খুলে ৬৬টি প্যাকেট পাওয়া যায়। এই প্যাকেটগুলোতে ৮ জিবি মেমোরি কার্ড ৪৩ হাজার পিস, ১৬ জিবি মেমোরি কার্ড ৩৩ হাজার ৫০০ পিস, ৩২ জিবি মেমোরি কার্ড ৫২ হাজার ৫০০ পিস এবং ৬৪ জিবি মেমোরি কার্ড ৫ হাজার ৪০০ পিসসহ সর্বমোট ১ লাখ ৩৪ হাজার ৪০০ পিস মেমোরি কার্ড উদ্ধার করা হয়। অবৈধভাবে আমদানি করা পণ্য চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত থাকায় ফ্লাইবার্ড এক্সপ্রেস সার্ভিস নামের প্রতিষ্ঠানটির চার কর্মীকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার (১৩ অক্টোবর) ডিএমপির বিমানবন্দর থানায় দায়েরকৃত ফৌজদারি মামলা থানায় তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।তাঁরা পণ্য চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে।
শফিকুল ইসলাম আরও জানান, কাপড়ের ঘোষণা দিয়ে হংকং থেকে এই পণ্যগুলো আমদানি করা হয়, যার আনুমানিক বাজারমূল্য ৩ কোটি ১৬ লাখ টাকা। এ ছাড়া মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে পণ্য আমদানি করায় কাস্টমস আইন, ১৯৬৯ এবং এমন কর্মকাণ্ডের জন্য কুরিয়ার সার্ভিসের লাইসেন্সিং বিধিমালা, ২০১৬ অনুযায়ী ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
গার্মেন্টস পণ্য আমদানির ঘোষণা দিয়ে বিপুল পরিমাণ মেমোরি কার্ড আমদানি করেছে একটি প্রতিষ্ঠান। এতে প্রতিষ্ঠানটির তিন কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি দেওয়ার প্রমাণ পেয়েছেন কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত কর্মকর্তারা।
গত বুধবার (১২ অক্টোবর) সকালে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো কমপ্লেক্সের কুরিয়ার ইউনিটের ফ্লাইবার্ড এক্সপ্রেস সার্ভিসে অভিযান চালায়। অভিযানে গার্মেন্টস পণ্যের ঘোষণা দিয়ে আনা কার্টনে বিপুল পরিমাণ মেমোরি কার্ড জব্দ করা হয়।
আজ শুক্রবার শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের উপপরিচালক শফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে কাস্টমস গোয়েন্দাদের একটি দল ফ্লাইবার্ড এক্সপ্রেস সার্ভিস নামের একটি প্রতিষ্ঠানের গুদামে তল্লাশি চালায়। এ সময় মাস্টার এয়ারওয়ে বিল-160-48914736 ও হাউজ এয়ারওয়ে বিল 303994035-এর বিপরীতে গার্মেন্টস পণ্য আনার ঘোষণা দেওয়া হয়। কিন্তু বাস্তবে দেশে আসা কার্টনগুলো থেকে বিপুল পরিমাণ মেমোরি কার্ডসহ ৬৬টি প্যাকেট জব্দ করা হয়।
এ সময় আমদানি করা মেমোরি কার্ডের এয়ারওয়ের বিল দেখতে চাইলেন কুরিয়ারের কর্মকর্তা কালক্ষেপণ করতে থাকেন। তখন তাদের গুদামে গিয়ে দেখা যায় ফ্লাইবার্ডের কর্মচারীরা অবৈধভাবে আমদানি করা মেমোরি কার্ড সরানোর চেষ্টা করছেন।
কাস্টমস গোয়েন্দাদের জানিয়েছে, এই প্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন ধরে এভাবে এক পণ্যের ঘোষণা দিয়ে অবৈধভাবে অন্য পণ্য আমদানি করে আসছে।
অভিযানে বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তাদের সামনে জব্দকৃত কার্টন খুলে ৬৬টি প্যাকেট পাওয়া যায়। এই প্যাকেটগুলোতে ৮ জিবি মেমোরি কার্ড ৪৩ হাজার পিস, ১৬ জিবি মেমোরি কার্ড ৩৩ হাজার ৫০০ পিস, ৩২ জিবি মেমোরি কার্ড ৫২ হাজার ৫০০ পিস এবং ৬৪ জিবি মেমোরি কার্ড ৫ হাজার ৪০০ পিসসহ সর্বমোট ১ লাখ ৩৪ হাজার ৪০০ পিস মেমোরি কার্ড উদ্ধার করা হয়। অবৈধভাবে আমদানি করা পণ্য চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত থাকায় ফ্লাইবার্ড এক্সপ্রেস সার্ভিস নামের প্রতিষ্ঠানটির চার কর্মীকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার (১৩ অক্টোবর) ডিএমপির বিমানবন্দর থানায় দায়েরকৃত ফৌজদারি মামলা থানায় তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।তাঁরা পণ্য চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে।
শফিকুল ইসলাম আরও জানান, কাপড়ের ঘোষণা দিয়ে হংকং থেকে এই পণ্যগুলো আমদানি করা হয়, যার আনুমানিক বাজারমূল্য ৩ কোটি ১৬ লাখ টাকা। এ ছাড়া মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে পণ্য আমদানি করায় কাস্টমস আইন, ১৯৬৯ এবং এমন কর্মকাণ্ডের জন্য কুরিয়ার সার্ভিসের লাইসেন্সিং বিধিমালা, ২০১৬ অনুযায়ী ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
আনিছুর রহমানের পাসপোর্ট স্ক্যান করার পর ইমিগ্রেশন ডেটাবেইসে তাঁর বিরুদ্ধে রংপুর মহানগরের কোতোয়ালি থানায় একটি মামলার তথ্য পাওয়া যায়। পরে তাঁকে বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়।
২৩ মিনিট আগেরাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে ছুরিকাঘাতে রকি (৩১) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে কামরাঙ্গীরচরের মাতবর বাজার বেড়িবাঁধ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচাষিরা সাধারণত রাসায়নিক ব্যবহার করেন না। তবে বাগান কিনে নেওয়া কিছু ব্যবসায়ী অপরিপক্ব আম দ্রুত পাকাতে রাসায়নিক প্রয়োগ করছেন, এতে আমের স্বাদ ও গুণাগুণ নষ্ট হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
২ ঘণ্টা আগে