নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মোহাম্মদপুরস্থ প্রিপারেটরি কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী সামিয়া আক্তার স্নেহা হত্যার ঘটনার আট মাস পেরিয়ে গেলেও ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন হাতে পাননি তদন্তকারী কর্মকর্তা। ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগ, এ ঘটনায় প্রকৃত খুনিরা এলাকায় প্রকাশ্যে ঘুরলেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের গ্রেপ্তার করছে না।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (ক্র্যাব) মিলনায়তনে স্নেহার পরিবার সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ করে।
স্নেহার মা নাজনীন নাহার বলেন, ‘গত বছরের ৫ জুন সামিয়া আক্তার স্নেহাকে হত্যা করা হয়। হত্যার দশ দিন আগেও এ বিষয়ে জানত তার এক বন্ধু। ঘটনার সময় রায়হান নামে এক যুবকের সহযোগিতায় বন্ধু শায়লা সিকদার আকুতিমিনতি করে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায়। শায়লার অপর বন্ধু তাহসিনদের বাসার ছাদে নিয়ে যায়। এ সময় স্নেহাসহ পাঁচজন সেখানে উপস্থিত ছিল। তারা পরিকল্পিতভাবে স্নেহাকে খুন করেছে।’
এ সময় স্নেহা খুনের সঙ্গে যারা জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তার করে ন্যায়বিচারের জন্য প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, পুলিশের আইজি ও র্যাবের ডিজিসহ সংশ্লিষ্টদের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।
এ ঘটনায় রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় রায়হানসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজনের নামে হত্যা মামলা করেছে স্নেহার পরিবার। শুধু এজাহারনামীয় আসামি রায়হানকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। অথচ হত্যাকাণ্ডের আগে স্নেহার মোবাইল ফোনে এবং মেসেঞ্জারে সন্দেহজনক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রয়েছে।
আলোচিত কলেজছাত্রী খুনের মামলাটি ধানমন্ডি থানা থেকে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) তদন্ত করছে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পিবিআইয়ের উপপরিদর্শক নাজিম উদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, কলেজছাত্রী খুনের ঘটনায় এখনো ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন হাতে আসেনি। প্রতিবেদন পেলেই জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হবে।
খুনিরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, স্নেহার মায়ের এমন অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এটা তাঁদের ভুল ধারণা। যে কাউকে ইচ্ছে করলেই গ্রেপ্তার করা যায় না। তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে গ্রেপ্তার করতে হয়।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুরস্থ প্রিপারেটরি কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী সামিয়া আক্তার স্নেহা হত্যার ঘটনার আট মাস পেরিয়ে গেলেও ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন হাতে পাননি তদন্তকারী কর্মকর্তা। ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগ, এ ঘটনায় প্রকৃত খুনিরা এলাকায় প্রকাশ্যে ঘুরলেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের গ্রেপ্তার করছে না।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (ক্র্যাব) মিলনায়তনে স্নেহার পরিবার সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ করে।
স্নেহার মা নাজনীন নাহার বলেন, ‘গত বছরের ৫ জুন সামিয়া আক্তার স্নেহাকে হত্যা করা হয়। হত্যার দশ দিন আগেও এ বিষয়ে জানত তার এক বন্ধু। ঘটনার সময় রায়হান নামে এক যুবকের সহযোগিতায় বন্ধু শায়লা সিকদার আকুতিমিনতি করে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায়। শায়লার অপর বন্ধু তাহসিনদের বাসার ছাদে নিয়ে যায়। এ সময় স্নেহাসহ পাঁচজন সেখানে উপস্থিত ছিল। তারা পরিকল্পিতভাবে স্নেহাকে খুন করেছে।’
এ সময় স্নেহা খুনের সঙ্গে যারা জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তার করে ন্যায়বিচারের জন্য প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, পুলিশের আইজি ও র্যাবের ডিজিসহ সংশ্লিষ্টদের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।
এ ঘটনায় রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় রায়হানসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজনের নামে হত্যা মামলা করেছে স্নেহার পরিবার। শুধু এজাহারনামীয় আসামি রায়হানকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। অথচ হত্যাকাণ্ডের আগে স্নেহার মোবাইল ফোনে এবং মেসেঞ্জারে সন্দেহজনক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রয়েছে।
আলোচিত কলেজছাত্রী খুনের মামলাটি ধানমন্ডি থানা থেকে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) তদন্ত করছে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পিবিআইয়ের উপপরিদর্শক নাজিম উদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, কলেজছাত্রী খুনের ঘটনায় এখনো ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন হাতে আসেনি। প্রতিবেদন পেলেই জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হবে।
খুনিরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, স্নেহার মায়ের এমন অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এটা তাঁদের ভুল ধারণা। যে কাউকে ইচ্ছে করলেই গ্রেপ্তার করা যায় না। তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে গ্রেপ্তার করতে হয়।’
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অপারেশন ডেভিলহান্ট পরিচালনা করে রাঙামাটি জেলা যুবলীগ নেতা মো মিজানুর রহমান মিজানকে গ্রেপ্তার করেছে রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার মিজান রাঙামাটি জেলা যুবলীগের সহসাধারণ সম্পাদক ও রাঙামাটি আসবাবপত্র ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি।
৭ মিনিট আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের চট্টগ্রামমুখী সার্ভিস লেনে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে গেছে। এতে চিটাগাংরোড থেকে মৌচাক এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মহাসড়কের আমিজউদদীন পেট্রল পাম্পের উল্টো পাশে চট্টগ্রামমুখী লেনে এ
১ ঘণ্টা আগেভোলার চরফ্যাশনে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কারে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে নেওয়া ১৮৮টি প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কাজ না করেই বরাদ্দের টাকা ও গম উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় নামমাত্র কাজ করা হয়েছে। এসব ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নে
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৮ ঘণ্টা আগে