যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পাল্টা শুল্ক ৩৫ থেকে কমে ২০ শতাংশ হয়েছে। এটি কিছুটা বেশি হলেও স্বস্তিকর বলে মনে করছেন তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান।
দক্ষিণ আফ্রিকার পাহাড়ঘেরা ক্ষুদ্র রাজ্য লেসোথো (জনসংখ্যা ২৩ লাখ) গত ২৫ বছর ধরে ‘আফ্রিকান গ্রোথ অ্যান্ড অপরচুনিটি অ্যাক্ট’ (AGOA)-এর অধীনে যুক্তরাষ্ট্রে শুল্কমুক্ত পোশাক রপ্তানি করে আসছিল। এই সুযোগেই তারা লেভিস, র্যাঙ্গলারসহ যুক্তরাষ্ট্রের নামকরা ব্র্যান্ডে পোশাক সরবরাহকারী দেশে পরিণত হয়।
বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও গত অর্থবছরে (২০২৪-২৫) বাংলাদেশ তৈরি পোশাক রপ্তানি খাতে ৮ দশমিক ৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। এ সময়ে রপ্তানি আয় হয়েছে ৩৯ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
লিখিত বক্তব্যে সংগঠনটির সভাপতি আমিরুল হক আমিন বলেন, গত এপ্রিলে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক নির্ধারণ করেছেন ৩৭ শতাংশ। পরবর্তী সময় তিন মাসের জন্য এটি স্থগিত করলেও তিন মাস প্রায় শেষ। অথচ ইউরোপীয় ইউনিয়নের ১৩টিসহ মোট ৬৩টি দেশের জন্য ট্রাম্প শুল্ক নির্ধারণ করেছেন অনেক কম।