অনলাইন ডেস্ক
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘ছাত্ররা নতুন দল করতে চাইছে আমরা স্বাগত জানাই। অভ্যুত্থানের চেতনা নিয়ে, আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যদি নতুন দল হয়, ছাত্রদের একাংশ যদি দল গঠন করে তাহলে আমরা তাদের স্বাগত জানাব। কিন্তু ক্ষমতায় থেকে দল গঠন বাংলাদেশের মানুষ ভালোভাবে নেয় না।’
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর শাহবাগে বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের ৪০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি মশিউর রহমান খান রিচার্ড। সঞ্চালনা করেন ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক সৈকত আরিফ।
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘রাজপথে আসেন, জনগণের ভেতরে থেকে নতুন দল গড়ে তোলেন। যেমনটা আমরা গড়ে তোলার চেষ্টা করেছি। আমাদের ইতিহাস সংগ্রামের ইতিহাস। আগামী ইতিহাসও জনগণের স্বার্থের পক্ষে, বৃহত্তর স্বার্থের পক্ষে থাকবে।’
তিনি বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে সংহত করতে হবে। গণতান্ত্রিক শক্তি গড়ে তুলতে হবে। গণতান্ত্রিক শক্তি গড়ে উঠবে ছাত্রদের মধ্য থেকেই। এই দেশের তরুণেরা নতুন চৈতন্য নিয়ে নতুনভাবে গড়ে তুলবে, তবেই সম্ভব নতুন বাংলাদেশ।’
বক্তব্যের শুরুতে ছাত্র ফেডারেশনকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান সাকি। তিনি সংগঠনের সাবেক সভাপতি। ছাত্র ফেডারেশনের প্রতি তিনি বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশ আপনাদের দিকে চেয়ে আছে। প্রস্তুত হন নতুন দেশ গঠনের জন্য। কোনো প্রতিবেশী আমাদের পদানত করতে পারবে না। কোনো শক্তি পারবে না।’
জুলাই গণহত্যার বিচার, শহীদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা, আহতদের সুচিকিৎসা ও পুনর্বাসনের দাবিতে অনুষ্ঠিত ছাত্র সমাবেশে সাকি অভিযোগ করেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ বাজারে গেলে তাদের অবস্থা খারাপ। জানমালের নিরাপত্তা নেই। দেশের মানুষ দেখতে পাচ্ছে তাদের জীবনে ভয়ংকর সংকট।’
সরকারের উদ্দেশে সাকি বলেন, ‘এসব সংকট দূর করা আপনাদের বড় কাজ। এই সংকট দূর করার জন্য পুরো রাষ্ট্রব্যবস্থার যে পুনর্গঠন দরকার, সেটা ভালোমতো করেন। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রয়োজনীয় সহযোগিতা নিন। সেই সহযোগিতা না নিয়ে আপনারা যদি নিজেদের মতো করে কেবল চালাতে চান, তাহলে ব্যর্থ হবেন। কিন্তু ব্যর্থ তো আপনাদের আমরা হতে দিতে পারি না। আমরা আপনাদের সহযোগিতা করতে চাই। জাতীয় রাজনৈতিক কাউন্সিল গঠন করেন, ছাত্রদের জন্য ছাত্র কাউন্সিল গঠন করেন। সবাইকে নিয়ে বাংলাদেশ পরিচালনা করে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ তৈরি করেন।’
সাকি বলেন, ‘আপনারা এখনো সেই কাজ করতে পারেননি। এটা বিব্রতকর, বেদনাদায়ক। আহত-নিহতদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করা আপনাদের প্রথম কাজ। আপনাদের দ্বিতীয় কাজ ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা। আপনাদের তৃতীয় কাজ বাংলাদেশের গণতন্ত্রের উত্তরণে কাজ করা। এটা ছাড়া অন্য কিছু করলে মানুষ মেনে নেবে না। এখনো সরকারে ফ্যাসিস্টদের দোসররা পরতে-পরতে ছড়িয়ে আছে। এখনো আহতরা চিকিৎসা পায় না। তাহলে বাকি বাংলাদেশে কী চলছে বোঝা যায়।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘ছাত্ররা নতুন দল করতে চাইছে আমরা স্বাগত জানাই। অভ্যুত্থানের চেতনা নিয়ে, আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যদি নতুন দল হয়, ছাত্রদের একাংশ যদি দল গঠন করে তাহলে আমরা তাদের স্বাগত জানাব। কিন্তু ক্ষমতায় থেকে দল গঠন বাংলাদেশের মানুষ ভালোভাবে নেয় না।’
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর শাহবাগে বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের ৪০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি মশিউর রহমান খান রিচার্ড। সঞ্চালনা করেন ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক সৈকত আরিফ।
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘রাজপথে আসেন, জনগণের ভেতরে থেকে নতুন দল গড়ে তোলেন। যেমনটা আমরা গড়ে তোলার চেষ্টা করেছি। আমাদের ইতিহাস সংগ্রামের ইতিহাস। আগামী ইতিহাসও জনগণের স্বার্থের পক্ষে, বৃহত্তর স্বার্থের পক্ষে থাকবে।’
তিনি বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে সংহত করতে হবে। গণতান্ত্রিক শক্তি গড়ে তুলতে হবে। গণতান্ত্রিক শক্তি গড়ে উঠবে ছাত্রদের মধ্য থেকেই। এই দেশের তরুণেরা নতুন চৈতন্য নিয়ে নতুনভাবে গড়ে তুলবে, তবেই সম্ভব নতুন বাংলাদেশ।’
বক্তব্যের শুরুতে ছাত্র ফেডারেশনকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান সাকি। তিনি সংগঠনের সাবেক সভাপতি। ছাত্র ফেডারেশনের প্রতি তিনি বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশ আপনাদের দিকে চেয়ে আছে। প্রস্তুত হন নতুন দেশ গঠনের জন্য। কোনো প্রতিবেশী আমাদের পদানত করতে পারবে না। কোনো শক্তি পারবে না।’
জুলাই গণহত্যার বিচার, শহীদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা, আহতদের সুচিকিৎসা ও পুনর্বাসনের দাবিতে অনুষ্ঠিত ছাত্র সমাবেশে সাকি অভিযোগ করেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ বাজারে গেলে তাদের অবস্থা খারাপ। জানমালের নিরাপত্তা নেই। দেশের মানুষ দেখতে পাচ্ছে তাদের জীবনে ভয়ংকর সংকট।’
সরকারের উদ্দেশে সাকি বলেন, ‘এসব সংকট দূর করা আপনাদের বড় কাজ। এই সংকট দূর করার জন্য পুরো রাষ্ট্রব্যবস্থার যে পুনর্গঠন দরকার, সেটা ভালোমতো করেন। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রয়োজনীয় সহযোগিতা নিন। সেই সহযোগিতা না নিয়ে আপনারা যদি নিজেদের মতো করে কেবল চালাতে চান, তাহলে ব্যর্থ হবেন। কিন্তু ব্যর্থ তো আপনাদের আমরা হতে দিতে পারি না। আমরা আপনাদের সহযোগিতা করতে চাই। জাতীয় রাজনৈতিক কাউন্সিল গঠন করেন, ছাত্রদের জন্য ছাত্র কাউন্সিল গঠন করেন। সবাইকে নিয়ে বাংলাদেশ পরিচালনা করে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ তৈরি করেন।’
সাকি বলেন, ‘আপনারা এখনো সেই কাজ করতে পারেননি। এটা বিব্রতকর, বেদনাদায়ক। আহত-নিহতদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করা আপনাদের প্রথম কাজ। আপনাদের দ্বিতীয় কাজ ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা। আপনাদের তৃতীয় কাজ বাংলাদেশের গণতন্ত্রের উত্তরণে কাজ করা। এটা ছাড়া অন্য কিছু করলে মানুষ মেনে নেবে না। এখনো সরকারে ফ্যাসিস্টদের দোসররা পরতে-পরতে ছড়িয়ে আছে। এখনো আহতরা চিকিৎসা পায় না। তাহলে বাকি বাংলাদেশে কী চলছে বোঝা যায়।’
খাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের সময় তিনতলা ভবনের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তিনি মগ লিবারেশন পার্টির (এমএলপি) সদস্য বলে পুলিশ দাবি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে খাগড়াছড়ি সদরের শান্তিনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেহান্নান মাসউদ বলেন, ‘আমি আপনাদের সন্তান। আমি আপনাদের কাছে কখনো ভোট চাইতে আসব না। কখনো বলব না আপনারা আমাকে ভোট দেন। আপনারা যদি আমার থেকে যোগ্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে পান, তবে তাকে সবাই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন। এটাতে আমার কোনো আপত্তি নাই। তবুও আমি চাইব, অবহেলিত এই হাতিয়া দ্বীপের উন্নয়ন হোক।
১ ঘণ্টা আগেসি-সেফ লাইফ গার্ডের জ্যেষ্ঠ কর্মী সাইফুল্লাহ সিফাত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সামির চট্টগ্রামের হালিশহরের বাসিন্দা এবং পেশায় রেফ্রিজারেটর মেকানিক। সাইফুল্লাহ সিফাত জানান, সকালে সামিরসহ চার বন্ধু মিলে কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। দুপুরে সৈকতে গোসলে নামলে ঢেউয়ে ভেসে যেতে থাকেন সামির।
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে। যদিও অভিযুক্ত বিএনপি নেতা ওবায়েদ পাঠান বলছেন, তিনি কখনো অস্ত্র ছুঁয়েও দেখেননি।
১ ঘণ্টা আগে