নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাপ্তাহিক ছুটি বাড়ানোর বিষয়ে ভাবছে সরকার। শিগগিরই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া হবে। আজ শুক্রবার রাজধানীর তেজগাঁও পলিটেকনিক শিক্ষক সমিতির জাতীয় সম্মেলন ও সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।
দেশের চলমান অর্থনৈতিক সংকটের কথা উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন করা যায় কি না, সে বিষয়টা ভেবে দেখছি। আগামী বছর থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন হবে। সেটাকে আমরা এ বছর থেকেই বাস্তবায়ন করব কি না, তা ভেবে দেখছি। এই মুহূর্তে কোনো সিদ্ধান্ত বলতে পারছি না। তবে আমরা এটা নিয়ে ভাবছি। শিগগিরই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া হবে।’
করোনায় শিক্ষার্থীদের কোনো ধরনের ঘাটতি হয়নি বলেও দাবি করেন দীপু মনি। তিনি বলেন, ‘গবেষণার ফল বলছে, করোনায় আমাদের শিক্ষার্থীদের ঘাটতি ঘটেনি। বরং এটা শাপে বর হয়েছে। শিক্ষার্থীদের স্বশিক্ষকের দক্ষতা তৈরি হয়েছে। করোনায় তারা নিজেরা শিখতে শিখেছে।’
করেনায় শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘সবাই ড্রপআউট, ড্রপআউট করে। আমরা দেখেছি ড্রপআউট হয়নি।’
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সক্ষমতার বেশি শিক্ষার্থী ভর্তিরও সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে সক্ষমতা হিসাব না করে অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ভর্তির একটা প্রবণতা আছে। এগুলো বন্ধ করতে হবে। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই এই প্রবণতা আছে। ঢাকা শহরের সবচেয়ে নামী প্রতিষ্ঠানে প্রতি শ্রেণিতে শিক্ষার্থী আছে ৬৬ জন, তারা সেটি ৭৫ জনে উন্নীত করতে চায়। আমি বলেছি, বাড়ানো তো হবেই না বরং কামাতে হবে।’
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা যে ধরনের উন্নয়ন চাই, যে ধরনের উন্নয়নের কথা বলছি, সেটি এভাবে হবে না। একজন শিক্ষক ক্লাসে এত শিক্ষার্থীদের কীভাবে পড়াবেন। তার পক্ষে সবাইকে মনোযোগ দেওয়া সম্ভব নয়। আমরা মান বাড়ানোর চেষ্টা করব পরিমাণ বাড়ানোর চেয়ে। মান ঠিক রাখতে হলে সংখ্যা বাড়ানোর প্রবণতা রোধ করতে হবে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে দীপু মনি বলেন, ‘এসএসসি পরীক্ষা পেছানোর কোনো সম্ভাবনা নেই। যদি অনিবার্য কোনো কারণ না ঘটে।’
সাংবাদিকদের প্রতি ইঙ্গিত করে মন্ত্রী বলেন, ‘সঠিক সিদ্ধান্ত সব সময় জনপ্রিয় হয় না। তারা (সাংবাদিকেরা) তো সব সময় জনপ্রিয় সংবাদ খোঁজে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি নিয়ে সরকার সময়মতো সাহসী সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আজকে যদি কৃচ্ছ্রসাধনে না যাই, তাহলে সামনে আমরা বিপদে পড়ব।’
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাপ্তাহিক ছুটি বাড়ানোর বিষয়ে ভাবছে সরকার। শিগগিরই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া হবে। আজ শুক্রবার রাজধানীর তেজগাঁও পলিটেকনিক শিক্ষক সমিতির জাতীয় সম্মেলন ও সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।
দেশের চলমান অর্থনৈতিক সংকটের কথা উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন করা যায় কি না, সে বিষয়টা ভেবে দেখছি। আগামী বছর থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন হবে। সেটাকে আমরা এ বছর থেকেই বাস্তবায়ন করব কি না, তা ভেবে দেখছি। এই মুহূর্তে কোনো সিদ্ধান্ত বলতে পারছি না। তবে আমরা এটা নিয়ে ভাবছি। শিগগিরই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া হবে।’
করোনায় শিক্ষার্থীদের কোনো ধরনের ঘাটতি হয়নি বলেও দাবি করেন দীপু মনি। তিনি বলেন, ‘গবেষণার ফল বলছে, করোনায় আমাদের শিক্ষার্থীদের ঘাটতি ঘটেনি। বরং এটা শাপে বর হয়েছে। শিক্ষার্থীদের স্বশিক্ষকের দক্ষতা তৈরি হয়েছে। করোনায় তারা নিজেরা শিখতে শিখেছে।’
করেনায় শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘সবাই ড্রপআউট, ড্রপআউট করে। আমরা দেখেছি ড্রপআউট হয়নি।’
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সক্ষমতার বেশি শিক্ষার্থী ভর্তিরও সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে সক্ষমতা হিসাব না করে অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ভর্তির একটা প্রবণতা আছে। এগুলো বন্ধ করতে হবে। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই এই প্রবণতা আছে। ঢাকা শহরের সবচেয়ে নামী প্রতিষ্ঠানে প্রতি শ্রেণিতে শিক্ষার্থী আছে ৬৬ জন, তারা সেটি ৭৫ জনে উন্নীত করতে চায়। আমি বলেছি, বাড়ানো তো হবেই না বরং কামাতে হবে।’
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা যে ধরনের উন্নয়ন চাই, যে ধরনের উন্নয়নের কথা বলছি, সেটি এভাবে হবে না। একজন শিক্ষক ক্লাসে এত শিক্ষার্থীদের কীভাবে পড়াবেন। তার পক্ষে সবাইকে মনোযোগ দেওয়া সম্ভব নয়। আমরা মান বাড়ানোর চেষ্টা করব পরিমাণ বাড়ানোর চেয়ে। মান ঠিক রাখতে হলে সংখ্যা বাড়ানোর প্রবণতা রোধ করতে হবে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে দীপু মনি বলেন, ‘এসএসসি পরীক্ষা পেছানোর কোনো সম্ভাবনা নেই। যদি অনিবার্য কোনো কারণ না ঘটে।’
সাংবাদিকদের প্রতি ইঙ্গিত করে মন্ত্রী বলেন, ‘সঠিক সিদ্ধান্ত সব সময় জনপ্রিয় হয় না। তারা (সাংবাদিকেরা) তো সব সময় জনপ্রিয় সংবাদ খোঁজে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি নিয়ে সরকার সময়মতো সাহসী সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আজকে যদি কৃচ্ছ্রসাধনে না যাই, তাহলে সামনে আমরা বিপদে পড়ব।’
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৩১ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে