গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার পদ্মায় জেলেদের জালে ২১ কেজি ওজনের একটি কাতল মাছ ধরা পড়েছে। পরে মাছটি ২৮ হাজার ৩৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর ৬ টার দিকে উপজেলার দৌলতদিয়া লঞ্চঘাট এলাকার পদ্মা নদীতে স্থানীয় জেলে ইসহাক সরদারের জালে মাছটি ধরা পড়ে।
জেলে ইসহাক সরদার বলেন, ‘দীর্ঘদিন নদীতে মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা থাকায় খুব অসুবিধায় ছিলাম। নিষেধাজ্ঞা শিথিলের পরে প্রতিদিনের মতো আজ খুব ভোরে সহযোগীদের নিয়ে ট্রলারে করে পদ্মায় মাছ শিকার করতে যাই। কয়েক দিন হলো নদীতে জাল ফেললেই মাছ উঠছে। বেশি মিলছে পাঙাশ মাছ। ভোর ৬ টার দিকে জাল তুলতেই বিশাল এই মাছটি ভেসে ওঠে। পাঙাশের মধ্যে আজ বড় একটা কাতল মাছ পেয়েছি। পরে মাছটি বিক্রির জন্য দৌলতদিয়া বাজারে অবস্থিত আনোয়ার খার মৎস্য আড়তে নিয়ে গেলে ৫নম্বর ফেরিঘাট এলাকার মাছ ব্যবসায়ী মো. চান্দু মোল্লা প্রতি কেজি ১ হাজার ৩৫০ টাকা দরে মোট ২৮ হাজার ৩৫০ টাকায় মাছটি কিনে নেন।’
দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার মাছ ব্যবসায়ী মো. চান্দু মোল্লা জানান, আজ সকাল ৮ টার দিকে দৌলতদিয়া বাজারে অবস্থিত আনোয়ার খার মৎস্য আড়তে মাছটি তোলা হয়। ২১ কেজি ওজনের কাতল মাছটি প্রতি কেজি ১ হাজার ৩৫০ টাকা দরে মোট ২৮ হাজার ৩৫০ টাকায় কিনে নেন তিনি। মাছটি বিক্রয়ের জন্য দেশের বিভিন্ন জায়গায় যোগাযোগ করা হচ্ছে। প্রতি কেজিতে ৫০ থেকে ১০০ টাকা লাভে বিক্রি করা হবে।
গোয়ালন্দ উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তা শাহ মো. শাহরিয়ার জামান সাবু বলেন, বছরে নির্দিষ্ট সময়ে ইলিশ মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার কারণে এই মাছগুলো বড় হওয়ার সুযোগ পায়। এছাড়াও এখন নদীতে পানি কমার কারণে এসব বড় বড় মাছ পাওয়া যাবে। নদীতে পানি কমতে থাকলে পাঙাশ, রুই, কাতলা, বোয়াল, বাগাড়সহ দেশীয় বড় প্রজাতির মাছ আরও ধরা পড়বে বলে তিনি আশাবাদ প্রকাশ করেন। আগামী প্রজন্মের জন্য এই মাছের স্থায়ী অভয়াশ্রম করা গেলে এমন মাছের বংশবৃদ্ধিসহ আরও বেশি পাওয়া যেত। এ ধরনের মাছ সাধারণত ফ্যাসন, কৌনা, কচাল ও চাকা ওয়ালা ঘাইলা ব্যার জালে ধরা পড়ে বলে তিনি জানান।
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার পদ্মায় জেলেদের জালে ২১ কেজি ওজনের একটি কাতল মাছ ধরা পড়েছে। পরে মাছটি ২৮ হাজার ৩৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর ৬ টার দিকে উপজেলার দৌলতদিয়া লঞ্চঘাট এলাকার পদ্মা নদীতে স্থানীয় জেলে ইসহাক সরদারের জালে মাছটি ধরা পড়ে।
জেলে ইসহাক সরদার বলেন, ‘দীর্ঘদিন নদীতে মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা থাকায় খুব অসুবিধায় ছিলাম। নিষেধাজ্ঞা শিথিলের পরে প্রতিদিনের মতো আজ খুব ভোরে সহযোগীদের নিয়ে ট্রলারে করে পদ্মায় মাছ শিকার করতে যাই। কয়েক দিন হলো নদীতে জাল ফেললেই মাছ উঠছে। বেশি মিলছে পাঙাশ মাছ। ভোর ৬ টার দিকে জাল তুলতেই বিশাল এই মাছটি ভেসে ওঠে। পাঙাশের মধ্যে আজ বড় একটা কাতল মাছ পেয়েছি। পরে মাছটি বিক্রির জন্য দৌলতদিয়া বাজারে অবস্থিত আনোয়ার খার মৎস্য আড়তে নিয়ে গেলে ৫নম্বর ফেরিঘাট এলাকার মাছ ব্যবসায়ী মো. চান্দু মোল্লা প্রতি কেজি ১ হাজার ৩৫০ টাকা দরে মোট ২৮ হাজার ৩৫০ টাকায় মাছটি কিনে নেন।’
দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার মাছ ব্যবসায়ী মো. চান্দু মোল্লা জানান, আজ সকাল ৮ টার দিকে দৌলতদিয়া বাজারে অবস্থিত আনোয়ার খার মৎস্য আড়তে মাছটি তোলা হয়। ২১ কেজি ওজনের কাতল মাছটি প্রতি কেজি ১ হাজার ৩৫০ টাকা দরে মোট ২৮ হাজার ৩৫০ টাকায় কিনে নেন তিনি। মাছটি বিক্রয়ের জন্য দেশের বিভিন্ন জায়গায় যোগাযোগ করা হচ্ছে। প্রতি কেজিতে ৫০ থেকে ১০০ টাকা লাভে বিক্রি করা হবে।
গোয়ালন্দ উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তা শাহ মো. শাহরিয়ার জামান সাবু বলেন, বছরে নির্দিষ্ট সময়ে ইলিশ মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার কারণে এই মাছগুলো বড় হওয়ার সুযোগ পায়। এছাড়াও এখন নদীতে পানি কমার কারণে এসব বড় বড় মাছ পাওয়া যাবে। নদীতে পানি কমতে থাকলে পাঙাশ, রুই, কাতলা, বোয়াল, বাগাড়সহ দেশীয় বড় প্রজাতির মাছ আরও ধরা পড়বে বলে তিনি আশাবাদ প্রকাশ করেন। আগামী প্রজন্মের জন্য এই মাছের স্থায়ী অভয়াশ্রম করা গেলে এমন মাছের বংশবৃদ্ধিসহ আরও বেশি পাওয়া যেত। এ ধরনের মাছ সাধারণত ফ্যাসন, কৌনা, কচাল ও চাকা ওয়ালা ঘাইলা ব্যার জালে ধরা পড়ে বলে তিনি জানান।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৩৫ মিনিট আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৪১ মিনিট আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
১ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
১ ঘণ্টা আগে