নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজারে মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ও ইসলামী ছাত্রশিবির। সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ফাহিম নামের এক শিবিরকর্মীকে মারধরের ঘটনায় এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
রাত ১টার দিকে নগরীর চকবাজার থানার গুলজার মোড় ঘিরে অবস্থান করছিলেন ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীরা। আর ছাত্রদলের অবস্থান ছিল চকবাজারের কাঁচাবাজার মোড়ে।
চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জাহিদুল কবির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘এক ছাত্রকে মারধর করে থানায় সোপর্দ করার ঘটনায় ছাত্রদল ও শিবিরের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আমরা উভয় পক্ষকে শান্ত করার চেষ্টা করছি এবং এখন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
ছাত্রশিবির চট্টগ্রাম মহানগরী উত্তরের নেতা ওয়াহিদুল ইসলাম অভিযোগ করেন, ‘রাত সাড়ে ১১টার দিকে ফাহিম নামের আমাদের এক কর্মীকে মারধর করেন ছাত্রদলের কয়েকজন সন্ত্রাসী। আমাদের ওই কর্মীকে ছাত্রলীগ ট্যাগ দিয়ে মারধর করে থানায় সোপর্দ করেন তাঁরা। ঘটনা জানতে পেরে আমরা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছি। গুরুতর আহত অবস্থায় বর্তমানে তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁর মাথায় দুটি সেলাই দিতে হয়েছে। ছাত্রদলের লোকজন বর্তমানে অস্ত্র নিয়ে চকবাজার মোড়ে মহড়া দিচ্ছে।’
শিবিরের আহত কর্মী ফাহিম চট্টগ্রাম কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী বলে জানান ওয়াহিদুল ইসলাম।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে চকবাজার থানা ছাত্রদলের নেতা আব্দুল কাদের বলেন, ‘নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের এক কর্মীকে মেরে থানায় সোপর্দ করেন চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা। কিন্তু এর পরপরই চট্টগ্রাম কলেজ থেকে শিবিরের কয়েক নেতা-কর্মী এসে আমাদের নেতা-কর্মীদের মারধর করে থানায় অবরুদ্ধ করে রাখেন। পুলিশ-প্রশাসন শিবিরের পক্ষ নিয়ে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের তাড়া করছে।’
চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজারে মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ও ইসলামী ছাত্রশিবির। সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ফাহিম নামের এক শিবিরকর্মীকে মারধরের ঘটনায় এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
রাত ১টার দিকে নগরীর চকবাজার থানার গুলজার মোড় ঘিরে অবস্থান করছিলেন ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীরা। আর ছাত্রদলের অবস্থান ছিল চকবাজারের কাঁচাবাজার মোড়ে।
চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জাহিদুল কবির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘এক ছাত্রকে মারধর করে থানায় সোপর্দ করার ঘটনায় ছাত্রদল ও শিবিরের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আমরা উভয় পক্ষকে শান্ত করার চেষ্টা করছি এবং এখন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
ছাত্রশিবির চট্টগ্রাম মহানগরী উত্তরের নেতা ওয়াহিদুল ইসলাম অভিযোগ করেন, ‘রাত সাড়ে ১১টার দিকে ফাহিম নামের আমাদের এক কর্মীকে মারধর করেন ছাত্রদলের কয়েকজন সন্ত্রাসী। আমাদের ওই কর্মীকে ছাত্রলীগ ট্যাগ দিয়ে মারধর করে থানায় সোপর্দ করেন তাঁরা। ঘটনা জানতে পেরে আমরা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছি। গুরুতর আহত অবস্থায় বর্তমানে তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁর মাথায় দুটি সেলাই দিতে হয়েছে। ছাত্রদলের লোকজন বর্তমানে অস্ত্র নিয়ে চকবাজার মোড়ে মহড়া দিচ্ছে।’
শিবিরের আহত কর্মী ফাহিম চট্টগ্রাম কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী বলে জানান ওয়াহিদুল ইসলাম।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে চকবাজার থানা ছাত্রদলের নেতা আব্দুল কাদের বলেন, ‘নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের এক কর্মীকে মেরে থানায় সোপর্দ করেন চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা। কিন্তু এর পরপরই চট্টগ্রাম কলেজ থেকে শিবিরের কয়েক নেতা-কর্মী এসে আমাদের নেতা-কর্মীদের মারধর করে থানায় অবরুদ্ধ করে রাখেন। পুলিশ-প্রশাসন শিবিরের পক্ষ নিয়ে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের তাড়া করছে।’
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
১ ঘণ্টা আগে