আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রে ৭০ বছরের বেশি সময় ধরে জায়নবাদী বয়ান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায়। এই বয়ান এবং তা দিয়ে জনমত তৈরিতে ভূমিকা রাখছে লবিস্ট, খ্রিষ্টান ধর্মপ্রচারকেরা এবং প্রতিষ্ঠিত গণমাধ্যমগুলো। ফিলিস্তিনের গাজায় গণহত্যা শুরুর আগপর্যন্ত এ বয়ানকে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয়নি। তবে দুই বছর গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ, সেখানকার ভয়ংকর পরিস্থিতি, নির্বিচারে হত্যাকাণ্ড জায়নবাদী বয়ানকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফলেছে।
একের পর এক জরিপে ইসরায়েলের প্রতি মার্কিনিদের সমর্থন কমে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের দীর্ঘদিনের মিত্র ইসরায়েলের প্রতি যে অকুণ্ঠ সমর্থন ছিল, তা কমে আসছে। ফলে নতুন প্রশ্ন উঠছে, যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল সম্পর্কে কি পরিবর্তন আসবে?
স্বল্প মেয়াদে সেটা চিন্তা করলে তেমন কোনো পরিবর্তন নেই। যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র, সাহায্য, নিরাপত্তা সহযোগিতা, ইসরায়েলের প্রতি কূটনৈতিক সমর্থন—খুব একটা কমবে না। প্রায় আট দশক ধরে যে কাঠামো গড়ে উঠেছে, তা মুহূর্তেই বদলে যাবে না। দীর্ঘ মেয়াদে চিন্তা করলে অবশ্য পরিস্থিতি ভিন্ন। কারণ দীর্ঘ মেয়াদে পরিবর্তন আসবে। অর্থাৎ ফিলিস্তিন দখলে ইসরায়েলের যে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা, তা পরিবর্তন করতে বাধ্য হবে তারা।
জনমত জরিপ কী বলছে
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এরপর পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এ যুদ্ধ এখনো চলছে। এরপর থেকে মতামত জরিপে পরিবর্তন আসতে শুরু করেছে। দিন যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে, ইসরায়েলের প্রতি মার্কিনিদের সমর্থন দ্রুত কমতে থাকে। পিউ রিসার্চের জরিপে উঠে এসেছে, ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের মধ্যে ৪২ শতাংশ ইসরায়েলের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করতেন। গত মার্চে এসে এ সংখ্যা ৫৩ শতাংশে ঠেকেছে। অর্থাৎ এখন ৫০ শতাংশের বেশি মার্কিনি ইসরায়েলকে নেতিবাচক হিসেবে দেখেন।
ডেমোক্রেটিক পার্টির সমর্থকদের মধ্যে এ পরিবর্তন আরও বেশি। ২০২২ সালে ডেমোক্র্যাটদের মধ্যে ৫৩ শতাংশ ইসরায়েলের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করতেন। গত মার্চে সে সংখ্যা ৬৯ শতাংশে গিয়ে ঠেকেছে। ৫০ বছর বা তার বেশি বয়সী ডেমোক্র্যাটদের মধ্যে যাঁরা সাধারণত পররাষ্ট্রনীতির বিষয়ে মধ্যপন্থী, তাদের মধ্যে ইসরায়েলের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব বাড়ছে।
আরেকটি পরিবর্তনও লক্ষ করা গেছে মার্কিনিদের মধ্যে। গত আগস্টে দ্য ইকোনমিস্ট ও ইউগভের একটি জরিপে দেখা যাচ্ছে, ৪৪ শতাংশ ডেমোক্র্যাট ফিলিস্তিনিদের প্রতি সহানুভূতিশীল। আর ১৫ শতাংশ ডেমোক্র্যাট ইসরায়েলের প্রতি সহানুভূতিশীল। আর যাঁরা কোনো দলের সমর্থক নন, এমন মার্কিনিদের মধ্যে ৩০ শতাংশ ফিলিস্তিনিদের প্রতি সহানুভূতিশীল। আর ২১ শতাংশ ইসরায়েলের প্রতি সহানুভূতিশীল।
এদিকে গাজায় ইসরায়েলের বোমা হামলার বিরুদ্ধে মার্কিনিদের অবস্থান শক্তিশালী। ৭৮ শতাংশ মার্কিনি মনে করেন এই হামলা অযৌক্তিক। এর মধ্যে ৭৫ শতাংশই আসলে রিপাবলিকান পার্টির সমর্থক। এ ছাড়া ইসরায়েল ফিলিস্তিনে গণহত্যা চালাচ্ছে, এটা মনে করেন ৪৩ শতাংশ মার্কিনি। আর এর বিপরীতে ২৮ শতাংশ মনে করেন, এটা গণহত্যা নয়।
যেভাবে নীতিতে পরিবর্তন আসতে পারে
যুক্তরাষ্ট্রের বয়স্ক ভোটাররা ইসরায়েলের সমর্থক। তবে তরুণদের মধ্যে এ পরিস্থিতির পরিবর্তন এসেছে। তাঁরা ফিলিস্তিনিদের অধিকারের প্রতি সহানুভূতিশীল। ফলে এখন আর প্রশ্ন এটা নয়, ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের যে সম্পর্ক তাতে পরিবর্তন আসবে কি না। এখন প্রশ্ন হলো, কখন যুক্তরাষ্ট্র এ সম্পর্কে পরিবর্তন আনবে।
তবে এ পরিবর্তন আনাটা খুব সহজ নয়। কারণ একমাত্র ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক ইস্যুতে রিপাবলিকান ও ডেমোক্রেটিক—দুই দলের সমর্থন রয়েছে।
আবার স্বল্প মেয়াদে এ পরিবর্তন একেবারে অসম্ভব নয়। যদি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর মধ্যে টানাপোড়েন দেখা দেয়, তবে দুই দেশের সম্পর্কে পরিবর্তন আসতে পারে। এটা খানিকটা কল্পনাপ্রসূত। এমন ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা খুবই কম। তবে যেটা সম্ভব সেটা হলো, জনগণের চাপে পড়ে যুক্তরাষ্ট্র এই নীতিতে পরিবর্তন আনতে বাধ্য হতে পারে।
আবার যুক্তরাষ্ট্রের আইনসভা কংগ্রেসের মাধ্যমে এ পরিবর্তন আনা বেশ কঠিনই বটে। কারণ ইসরায়েলপন্থী লবিস্ট গ্রুপগুলো নিয়মিত অর্থায়ন করছে ইসরায়েল সমর্থক প্রার্থীদের প্রতি। শুধু তা-ই নয়, ফিলিস্তিনের প্রতি যাঁরা সহানুভূতিশীল তাঁরা যাতে জিতে আসতে না পারেন, সে ব্যাপারেও অর্থায়ন করেন তাঁরা। আবার শুধু পররাষ্ট্রনীতির ওপর ভিত্তি করে কখনোই যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে জয় আসে না। অর্থাৎ কোনো প্রার্থী যদি ফিলিস্তিনের প্রতি সহানুভূতিশীল হন, তাহলেই শুধু নির্বাচনে জিততে পারবেন এমনটি নয়। অর্থাৎ কংগ্রেসের মাধ্যমে এই পরিবর্তন আসা বেশ সময়সাপেক্ষ। তবে এরপরও যত বেশি ফিলিস্তিনপন্থীরা কংগ্রেসে জিতে আসবেন, তত বেশি সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগ করা সম্ভব হবে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের নীতি পরিবর্তনে।
যুক্তরাষ্ট্রে ৭০ বছরের বেশি সময় ধরে জায়নবাদী বয়ান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায়। এই বয়ান এবং তা দিয়ে জনমত তৈরিতে ভূমিকা রাখছে লবিস্ট, খ্রিষ্টান ধর্মপ্রচারকেরা এবং প্রতিষ্ঠিত গণমাধ্যমগুলো। ফিলিস্তিনের গাজায় গণহত্যা শুরুর আগপর্যন্ত এ বয়ানকে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয়নি। তবে দুই বছর গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ, সেখানকার ভয়ংকর পরিস্থিতি, নির্বিচারে হত্যাকাণ্ড জায়নবাদী বয়ানকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফলেছে।
একের পর এক জরিপে ইসরায়েলের প্রতি মার্কিনিদের সমর্থন কমে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের দীর্ঘদিনের মিত্র ইসরায়েলের প্রতি যে অকুণ্ঠ সমর্থন ছিল, তা কমে আসছে। ফলে নতুন প্রশ্ন উঠছে, যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল সম্পর্কে কি পরিবর্তন আসবে?
স্বল্প মেয়াদে সেটা চিন্তা করলে তেমন কোনো পরিবর্তন নেই। যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র, সাহায্য, নিরাপত্তা সহযোগিতা, ইসরায়েলের প্রতি কূটনৈতিক সমর্থন—খুব একটা কমবে না। প্রায় আট দশক ধরে যে কাঠামো গড়ে উঠেছে, তা মুহূর্তেই বদলে যাবে না। দীর্ঘ মেয়াদে চিন্তা করলে অবশ্য পরিস্থিতি ভিন্ন। কারণ দীর্ঘ মেয়াদে পরিবর্তন আসবে। অর্থাৎ ফিলিস্তিন দখলে ইসরায়েলের যে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা, তা পরিবর্তন করতে বাধ্য হবে তারা।
জনমত জরিপ কী বলছে
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এরপর পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এ যুদ্ধ এখনো চলছে। এরপর থেকে মতামত জরিপে পরিবর্তন আসতে শুরু করেছে। দিন যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে, ইসরায়েলের প্রতি মার্কিনিদের সমর্থন দ্রুত কমতে থাকে। পিউ রিসার্চের জরিপে উঠে এসেছে, ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের মধ্যে ৪২ শতাংশ ইসরায়েলের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করতেন। গত মার্চে এসে এ সংখ্যা ৫৩ শতাংশে ঠেকেছে। অর্থাৎ এখন ৫০ শতাংশের বেশি মার্কিনি ইসরায়েলকে নেতিবাচক হিসেবে দেখেন।
ডেমোক্রেটিক পার্টির সমর্থকদের মধ্যে এ পরিবর্তন আরও বেশি। ২০২২ সালে ডেমোক্র্যাটদের মধ্যে ৫৩ শতাংশ ইসরায়েলের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করতেন। গত মার্চে সে সংখ্যা ৬৯ শতাংশে গিয়ে ঠেকেছে। ৫০ বছর বা তার বেশি বয়সী ডেমোক্র্যাটদের মধ্যে যাঁরা সাধারণত পররাষ্ট্রনীতির বিষয়ে মধ্যপন্থী, তাদের মধ্যে ইসরায়েলের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব বাড়ছে।
আরেকটি পরিবর্তনও লক্ষ করা গেছে মার্কিনিদের মধ্যে। গত আগস্টে দ্য ইকোনমিস্ট ও ইউগভের একটি জরিপে দেখা যাচ্ছে, ৪৪ শতাংশ ডেমোক্র্যাট ফিলিস্তিনিদের প্রতি সহানুভূতিশীল। আর ১৫ শতাংশ ডেমোক্র্যাট ইসরায়েলের প্রতি সহানুভূতিশীল। আর যাঁরা কোনো দলের সমর্থক নন, এমন মার্কিনিদের মধ্যে ৩০ শতাংশ ফিলিস্তিনিদের প্রতি সহানুভূতিশীল। আর ২১ শতাংশ ইসরায়েলের প্রতি সহানুভূতিশীল।
এদিকে গাজায় ইসরায়েলের বোমা হামলার বিরুদ্ধে মার্কিনিদের অবস্থান শক্তিশালী। ৭৮ শতাংশ মার্কিনি মনে করেন এই হামলা অযৌক্তিক। এর মধ্যে ৭৫ শতাংশই আসলে রিপাবলিকান পার্টির সমর্থক। এ ছাড়া ইসরায়েল ফিলিস্তিনে গণহত্যা চালাচ্ছে, এটা মনে করেন ৪৩ শতাংশ মার্কিনি। আর এর বিপরীতে ২৮ শতাংশ মনে করেন, এটা গণহত্যা নয়।
যেভাবে নীতিতে পরিবর্তন আসতে পারে
যুক্তরাষ্ট্রের বয়স্ক ভোটাররা ইসরায়েলের সমর্থক। তবে তরুণদের মধ্যে এ পরিস্থিতির পরিবর্তন এসেছে। তাঁরা ফিলিস্তিনিদের অধিকারের প্রতি সহানুভূতিশীল। ফলে এখন আর প্রশ্ন এটা নয়, ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের যে সম্পর্ক তাতে পরিবর্তন আসবে কি না। এখন প্রশ্ন হলো, কখন যুক্তরাষ্ট্র এ সম্পর্কে পরিবর্তন আনবে।
তবে এ পরিবর্তন আনাটা খুব সহজ নয়। কারণ একমাত্র ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক ইস্যুতে রিপাবলিকান ও ডেমোক্রেটিক—দুই দলের সমর্থন রয়েছে।
আবার স্বল্প মেয়াদে এ পরিবর্তন একেবারে অসম্ভব নয়। যদি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর মধ্যে টানাপোড়েন দেখা দেয়, তবে দুই দেশের সম্পর্কে পরিবর্তন আসতে পারে। এটা খানিকটা কল্পনাপ্রসূত। এমন ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা খুবই কম। তবে যেটা সম্ভব সেটা হলো, জনগণের চাপে পড়ে যুক্তরাষ্ট্র এই নীতিতে পরিবর্তন আনতে বাধ্য হতে পারে।
আবার যুক্তরাষ্ট্রের আইনসভা কংগ্রেসের মাধ্যমে এ পরিবর্তন আনা বেশ কঠিনই বটে। কারণ ইসরায়েলপন্থী লবিস্ট গ্রুপগুলো নিয়মিত অর্থায়ন করছে ইসরায়েল সমর্থক প্রার্থীদের প্রতি। শুধু তা-ই নয়, ফিলিস্তিনের প্রতি যাঁরা সহানুভূতিশীল তাঁরা যাতে জিতে আসতে না পারেন, সে ব্যাপারেও অর্থায়ন করেন তাঁরা। আবার শুধু পররাষ্ট্রনীতির ওপর ভিত্তি করে কখনোই যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে জয় আসে না। অর্থাৎ কোনো প্রার্থী যদি ফিলিস্তিনের প্রতি সহানুভূতিশীল হন, তাহলেই শুধু নির্বাচনে জিততে পারবেন এমনটি নয়। অর্থাৎ কংগ্রেসের মাধ্যমে এই পরিবর্তন আসা বেশ সময়সাপেক্ষ। তবে এরপরও যত বেশি ফিলিস্তিনপন্থীরা কংগ্রেসে জিতে আসবেন, তত বেশি সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগ করা সম্ভব হবে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের নীতি পরিবর্তনে।
জাতিসংঘের মঞ্চে ফিলিস্তিনকে স্বাধীনতা রাষ্ট্র হিসেবে ব্রিটেন ও ফ্রান্সের স্বীকৃতি শতবর্ষী ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতের ইতিহাসে এক অভূতপূর্ব মুহূর্ত। তবে এটি এক ধরনের কূটনৈতিক ঝুঁকিও। কারণ, বড় ইউরোপীয় শক্তিগুলো মনে করছে—সংঘাত এখন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, তাদের এমন নজিরবিহীন পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হতে হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘে ব্রিটেন ও ফ্রান্সের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতির ঘোষণা ইসরায়েল–ফিলিস্তিন শতবছরের সংঘাতে এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত এনে দিল। কিন্তু একই সঙ্গে এই ‘কূটনৈতিক জুয়া’ দেখিয়ে দিল, মধ্যপ্রাচ্য সংঘাত এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, যে এই নজিরবিহীন পদক্ষেপ নেওয়ার বিকল্প ছিল না বলে ভাবছে প্রধান ইউরোপীয় শক্তিগুলো।
১৬ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের দ্বিতীয় মহাসচিব দাগ হ্যামারশোল্ড এই কৌশলের সবচেয়ে দক্ষ ব্যবহারকারী ছিলেন। ১৯৬১ সালে কঙ্গোতে শান্তি মিশনের সময় এক রহস্যময় বিমান দুর্ঘটনায় মারা যান তিনি। কিন্তু তাঁর ভাষণগুলো বিশ্ববাসীর মনোযোগ কাড়ত। তিনি একবার বলেছিলেন, ‘জাতিসংঘের লক্ষ্য মানবজাতিকে স্বর্গে পৌঁছে দেওয়া নয়, বরং নরক থেকে বাঁচান
১ দিন আগেচীনের ওপর টিকটক বিক্রির বিষয়টি চাপিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র—বেইজিংয়ের এমন অভিযোগ দীর্ঘদিনের। বেইজিং বহু বছর ধরে বলেছে, এর মাধ্যমে ওয়াশিংটন ‘ডাকতের মতো যুক্তি’ দাঁড় করাচ্ছে। কিন্তু এখন পরিস্থিতি পাল্টেছে। চীনই শর্ত নির্ধারণ করে দিচ্ছে—কীভাবে ভিডিও-শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মটির মালিকানা চীনা
১ দিন আগে