ভারতের চীর বৈরী দেশ পাকিস্তানকে পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমান দিতে যাচ্ছে চীন। জানা গেছে, চীন পাকিস্তানকে ৪০টি শেনইয়াং জে-৩৫ পঞ্চম প্রজন্মের স্টেলথ ফাইটার জেট সরবরাহ করবে। এই যুদ্ধবিমানগুলো পেলে স্টেলথ প্রযুক্তি ব্যবহারকারী স্বল্প কয়েকটি দেশের তালিকায় পাকিস্তানও যুক্ত হবে। বর্তমানে ভারতীয়...
ইরানের ভারামিন শহরের কাছে ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ওই শহরের গভর্নর। রাজধানী শহর তেহরান থেকে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত ভারামিনে এই ঘটনা ঘটে। আজ বুধবার সকালে এ তথ্য জানান গভর্নর হোসেইন আব্বাসি।
ইসরায়েলের এফ-৩৫ যুদ্ধবিমানের দুই পাইলটকে আটকের দাবি করেছে ইরান। জানিয়েছে, দেশটি শিগগির এই দুই পাইলটের ছবি প্রকাশ করবে। আটক এই দুই পাইলটের একজন নারী। ইরানি সংবাদমাধ্যম তেহরান টাইমসের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আরব নিউজ।
কিন্তু গত শুক্রবার ইরানের ওপর হামলা চালানোর পর ইসরায়েল আর সেই ছাড় পায়নি, যা ইরাকের ক্ষেত্রে শুরু হয়েছিল। ইসরায়েলি আক্রমণের ফলে যে যুদ্ধ শুরু হয়েছে, তা দিনের পর দিন গড়াচ্ছে, সম্ভবত সপ্তাহও পেরিয়ে যাবে। এবারে ইসরায়েলের লক্ষ্য আরও বড়—তেহরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ভান্ডার ধ্বংস, একাধিক পারমাণবিক
বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ভূ-স্তরভেদী বোমার মালিক যুক্তরাষ্ট্র। এই বোমাটির নাম জিবিইউ-৫৭ /বি। এই বোমাটি দিয়ে মাটির প্রায় ২০০ ফুট পর্যন্ত গভীরের যেকোনো স্থাপনা ধ্বংস করা যায়। কিন্তু এই শক্তিশালী বোমাটিও ইরানের ফোরদো পারমাণবিক গবেষণা কেন্দ্র ধ্বংস করতে পারবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ আছে বিশ্লেষকদের।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, তেহরান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে চালানো এক হামলায় তারা ইরানের দুটি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান সম্পূর্ণ ধ্বংস করেছে। সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে আইডিএফের মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইফি ডেফরিন এ তথ্য জানান।
ইরান ইসরায়েলের বেশ কয়েকটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি করেছে। আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট থেকে দাবি করা হয়, এসব যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করতে পাকিস্তানি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। তবে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজ দেশটির নিরাপত্তা সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, এসব খবর ভিত্তিহীন
ভারতের কেরালার থিরুবনন্তপুরম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ব্রিটেনের একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান জরুরি অবতরণ করেছে। গতকাল শনিবার রাতে এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া (পিটিআই)।
ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে চলমান সংঘর্ষের প্রেক্ষিতে যুক্তরাজ্য মধ্যপ্রাচ্যে আরও যুদ্ধবিমান পাঠাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার জানিয়েছেন, এই যুদ্ধবিমানগুলো ‘আঞ্চলিক জরুরি সহায়তা’ হিসেবে পাঠানো হচ্ছে।
ইরানের সেনাবাহিনী ঘোষণা করেছে, তারা ইসরায়েলের তৃতীয় আরেকটি এফ-৩৫ স্টেলথ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে। একইসঙ্গে ইরানে হামলায় অংশ নেওয়া মোট দুজন ইসরায়েলি পাইলটকে আটক করার কথা জানিয়েছে তারা। ইরানি জাতীয় টেলিভিশনের এক সংবাদদাতার বরাতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
ইসরায়েলের যুদ্ধবিমানগুলো গতকাল শুক্রবার যখন ইরানের পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনার দিকে উড়ে যাচ্ছিল, তখন ইরানের অভ্যন্তরে লুকিয়ে থাকা মোসাদের ছদ্মবেশী সশস্ত্র গোয়েন্দা দল, একঝাঁক সশস্ত্র ড্রোন এবং সাধারণ যানবাহনের মধ্যে লুকিয়ে রাখা বিস্ফোরক খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসে। এসব মারণাস্ত্র ইরানের ঘুমন্ত গুরুত্বপূর্ণ
ইউক্রেনের বিশেষ বাহিনী গভীর রাতে রাশিয়ার একটি বিমানঘাঁটিতে অভিযান চালিয়ে দুটি যুদ্ধবিমান ক্ষতিগ্রস্ত করার দাবি করেছে। এই হামলা এমন এক সময় ঘটেছে, যখন রুশ বাহিনী ধীরে ধীরে ইউক্রেনের সম্মুখ সমর অঞ্চলগুলোতে অগ্রসর হচ্ছে।
পুতিন যখন যুদ্ধে জয় নিয়ে খুব আত্মবিশ্বাসী মনোভাব দেখাচ্ছেন, ঠিক তখনই রাশিয়ার ভেতরে ড্রোন হামলা চালিয়ে অন্তত ৪০টি বোমারু বিমান ধ্বংস করে দিয়েছে ইউক্রেন। এগুলোর মধ্যে কিছু পারমাণবিক অস্ত্রবাহী যুদ্ধবিমানও ছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা চললেও, তেহরানের আশঙ্কা যেকোনো সময় ইসরায়েলি বা যুক্তরাষ্ট্রের হামলা হতে পারে। এমনকি এই দুই দেশ যৌথভাবেই ইরানে হামলা করে বসতে পারে। আর এই বিষয়টি মাথায় রেখেই নিজেদের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ঢেলে সাজাচ্ছে ইরান। গত বছর ইরান-ইসরায়েলের মধ্যকার সরাসরি সংঘাতের পরি
রাশিয়ার এত বিপুলসংখ্যক অত্যাধুনিক বিমান দেশের এতটা গভীরে ঢুকে ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস করার সক্ষমতা ইউক্রেনের আক্রমণ কৌশলের উন্নয়ন এবং রাশিয়ার ভেতরে ইউক্রেনের গোপন এজেন্টদের অসাধারণ দক্ষতার প্রমাণ।
রাশিয়ার বিমানবাহিনীর ওপর অন্যতম সাহসী হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। ড্রোন ব্যবহার করে এই হামলায় ৪০ টিরও বেশি রুশ বোমারু বিমান ধ্বংস করা হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থা (এসবিইউ)।
অপারেশন সিঁদুরের প্রায় তিন সপ্তাহ পর ভারত এই প্রথম স্বীকার করেছে, পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘর্ষে তাদের ‘নির্দিষ্টসংখ্যক’ যুদ্ধবিমান হারিয়েছে। তবে ঠিক কয়টি বা কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, এ বিষয়ে কিছু জানায়নি ভারত। চার দিনের এই সংঘাত পারমাণবিক যুদ্ধের কাছাকাছি যায়নি বলেও দাবি করে তারা।