তবে শুধু চীন নয়, দক্ষিণ কোরিয়ার ক্রমবর্ধমান উপস্থিতিও বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এখন বড় ভূমিকা রাখছে। এটি শুধু অর্থনৈতিক সহযোগিতা নয়, বরং দুই দেশের কৌশলগত লক্ষ্য—বিশেষ করে বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তরের আকাঙ্ক্ষা এবং দুই দেশেরই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির আগ্রহ—এই সবকিছুরই মিলনস্থল।
চুক্তিটি ভেস্তে যাওয়ার পেছনে আরেকটি বড় কারণ হলো প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে সরাসরি যোগাযোগের অভাব। মার্ক লিন্সকট নামে একজন প্রাক্তন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি বলেন, ‘একপর্যায়ে উভয় পক্ষই চুক্তি সই করার খুব কাছাকাছি ছিল।’ একজন ভারতীয় কর্মকর্তা বলেন, ‘কিন্তু মোদি সরাসরি ট্র
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি দক্ষিণ এশিয়ার ভূ–রাজনৈতিক অঙ্গনে গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক হয়ে উঠেছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ও অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের মধ্য দিয়ে ক্ষমতার যে পালাবদল ঘটেছে, তা এই অঞ্চল ঘিরে পরাশক্তিগুলোর প্রভাবে নতুন আলোড়ন তুলেছে। বিশেষ ভারত, চীন ও যুক্তর
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যাকে ‘বন্ধু’ বলে সম্বোধন করেছিলেন, সেই ডোনাল্ড ট্রাম্পই তাঁর দেশের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক এবং ‘পেনাল্টি’ আরোপ করেছেন। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এই শুল্কের খামখেয়ালিপনার মুখে ভারত ভয় পাবে না, তবে কৌশল বদলাতে পারে—বলে মনে করেন শশী থারুর। কংগ্রেসের এই এমপি...