বহুমুখীকরণ ও উদ্ভাবনের মাধ্যমে রপ্তানি খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্যে রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী ‘মিট বাংলাদেশ এক্সপোজিশন’। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত এক্সপোর্ট কম্পেটিটিভনেস ফর জবস (ইসিফোরজে) প্রকল্পের আয়োজনে...
এখন মোবাইল ফোনেই জটিল হিসাব-নিকাশ ঝটপট কষে ফেলা যায়। কিন্তু সময়টা যখন সতেরো শতক, যখন কাগজ-কলমই ভরসা, আর জটিল গাণিতিক হিসাব করতে গিয়ে মানুষ হারিয়ে যেত সংখ্যার গোলকধাঁধায়। তখনই জার্মানির এক বিরল প্রতিভা উইলহেম শিকার্ড উদ্ভাবন করেন এমন এক যন্ত্র, যা গাণিতিক অনেক হিসাব-নিকাশ সহজ করে দেয়।
বর্তমানে অস্থায়ী পেসমেকার বসাতে হৃৎপিণ্ডে সার্জারির মাধ্যমে সেলাই করে ইলেকট্রোড যুক্ত করতে হয়, যা বাইরের একটি ডিভাইসের সঙ্গে তার দিয়ে যুক্ত থাকে। পরে এই তার টেনে বের করতে হয়, যা একটি জটিল প্রক্রিয়া।
ফুটপাতে বা মেট্রো স্টেশনে হাঁটতে গিয়ে নিশ্চয়ই আপনার চোখে পড়েছে হলুদ রঙের বিশেষ এক ধরনের টাইলস, যেগুলোর মধ্যে সামান্য উঁচু লম্বা দাগ বা গোল ডট থাকে। এই টাইলসগুলো মূলত দৃষ্টিহীনদের চলাচলের সুবিধার কথা মাথায় রেখে নকশা করা হয়েছে, যাকে বলা হয় ‘ফুট ব্রেইল’।
আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না সেই সময় কেমন ছিল...একজন নারীর জন্য একা একটি হোটেলের লবিতে প্রবেশ করাই ছিল দুঃসাহসিক কাজ। আমি কখনো আমার স্বামী বা বাবাকে ছাড়া কোথাও যাইনি। লবিটা যেন এক মাইল চওড়া মনে হচ্ছিল। প্রতিটি পদক্ষেপে মনে হচ্ছিল আমি অজ্ঞান হয়ে যাব, কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা হয়নি। বরং আমি ৮০০ ডলারের একটি
প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন, সামাজিক অগ্রগতি ও টেকসই উন্নয়নের মাধ্যমে উজ্জ্বল বাংলাদেশ বিনির্মাণে লক্ষ্যে সিরামিক বাংলাদেশ ম্যাগাজিনের উদ্যোগে সম্প্রতি রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল শেপিং ‘বাংলাদেশ: ডিজাইনিং টুমরো, বিল্ডিং টুডে’ শিরোনামের অনুষ্ঠান।
প্রযুক্তিবিশ্বে প্রতিবছর নতুন নতুন উদ্ভাবন ও পণ্যের ঝড় ওঠে। মাঝেমধ্যে কিছু অদ্ভুত পণ্যের দেখাও পাওয়া যায়। ৭ থেকে ১১ জানুয়ারি লাস ভেগাসে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এ বছরের কনজিউমার ইলেকট্রনিক শো (সিইএস)। মেলায় এমন কিছু অদ্ভুত গ্যাজেটের দেখা মিলেছে, যেগুলো শুধু নতুনত্বের কারণে নয়; বরং ডিজাইন ও ব্যবহারিক বৈশিষ্
শত শত বছর ধরে বিভিন্ন প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন আমাদের জীবন সহজ করেছে। পৃথিবীকে এনে দিয়েছে হাতের মুঠোয়। এসব উদ্ভাবনের তালিকা দীর্ঘ। কিন্তু সামগ্রিকভাবে কিছু উদ্ভাবন আমাদের পৃথিবীকে ইতিবাচকভাবে বদলে দিয়েছে।
প্রতিদিনের সংবাদপত্রে অসংখ্য খারাপ খবর পাঠ করে পাঠক যখন ক্লান্ত, ত্যক্তবিরক্ত, ঠিক তখন ২৯ নভেম্বর আজকের পত্রিকায় ‘এবার সবচেয়ে চিকন ধান উদ্ভাবন নূরের’ শিরোনামে প্রকাশিত খবরটি পড়ে পাঠক খুশি হবেন, আনন্দিত হবেন।
উদ্ভাবনের দুনিয়ায় বয়স কখনো বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। দারুণ আইডিয়া দিয়ে পৃথিবী জয় করে নিয়েছে বিভিন্ন বয়সের মানুষ। সেখানে যেমন ৮০ বছর বয়সীরা আছেন, তেমনি আছে কিশোরেরাও। সে রকমই একজন আমাদের তামজিদ রহমান। মাত্র ১৬ বছর বয়সে রক্ত আদান-প্রদানের একটি অ্যাপ তৈরি করেছিল সে। ‘ব্লাড লিংক’ নামের সেই অ্যাপের যাত্রা শুরু
কয়েক বছর ধরে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির বিভিন্ন উদ্ভাবন ও ব্যবহার দেখা যাচ্ছে। এআইয়ের ব্যাপক ব্যবহার শুরু হওয়ার পর থেকে সমস্যাও অনেক বেড়েছে। অনেক সময় আসল-নকল বুঝতে সমস্যায় পড়তে হয়। প্রায়ই শিল্পীদের কণ্ঠস্বর বা অবয়ব নকল করা হয়। এতে তৈরি হয় বিভ্রান্তি। এ নিয়ে সরব হয়েছেন বিশ্বের অনেক জনপ্রিয়
এআই প্রস্তুতি সূচকে বিশ্বের ১৭৪টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১১৩তম। কেনিয়া, রুয়ান্ডা, ঘানা, সেনেগালের মতো আফ্রিকার দেশের চেয়ে বাংলাদেশ পিছিয়ে আছে। ভারত, শ্রীলঙ্কা, ভুটান, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশতো এগিয়ে আছেই।
স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম অর্থাৎ নতুন উদ্যোগের জন্য সহায়ক পরিবেশ বিবেচনায় গত বছরের চেয়ে ৬ ধাপ এগিয়ে বিশ্বের ১০০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান এখন ৮৩তম। বিশ্ব প্রেক্ষাপটে অবস্থার উন্নতি হলেও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ সবার পেছনে। স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমের বৈশ্বিক এক সূচকে এই চিত্র উঠে এসেছে। এই
বিশ্বের অনেক দেশেই বয়স্ক মানুষ বেড়ে চলায় তাঁদের পরিচর্যা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠছে। রোবট এখনো পুরোপুরি নার্সিং কর্মীদের জায়গা নিতে না পারলেও তাঁদের কাজের বোঝা ধীরে ধীরে কমিয়ে আনছে।
রঙিন ফুলেল ক্যাম্পাসে তিন বন্ধুর স্বপ্ন ও চিন্তাভাবনা যেন শতভাগ মিলে গেছে। বিশ্ববিদ্যালয়-জীবনের শুরুতে ওরিয়েন্টেশন ক্লাসে পরিচয়। এরপর কথায়-আড্ডায় ধীরে ধীরে প্রকাশ হয়, তিনজনেরই আগ্রহ গবেষণা ও উদ্ভাবনে। পড়াশোনার পাশাপাশি তিনজনই শুরু করেন গবেষণার কাজ—লক্ষ্য বিদেশে উচ্চশিক্ষা। তৃতীয় বর্ষ থেকেই শুরু গবেষ
কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদ বলেন, কৃষি মন্ত্রণালয়ের ইনোভেশন শোকেসিংয়ের মাধ্যমে কৃষকেরা উপকৃত হবেন। কারণ উৎপাদনের জন্য যে আধুনিক ও কৌশলগত জ্ঞান প্রয়োজন, এর মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ের কৃষকেরা জানতে পারবেন
প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারে স্পেস সায়েন্সে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে জনসন স্পেস সেন্টার। এ সেন্টারের ১১তম এবং প্রথম হিস্পানিক পরিচালক ছিলেন ড. এলেন ওচোয়া। তিনি ছিলেন আমেরিকান প্রকৌশলী ও নভোচারী। মহাকাশে তাঁর প্রথম মিশনে ওচোয়া সঙ্গে একটি বাঁশি নিয়ে গিয়েছিলেন। কারণ, ছাত্রজীবনে