আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বৈশ্বিক প্রযুক্তিবিপ্লব, জলবায়ু সংকট ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থার পুনর্গঠনের এই যুগে টেকসই উন্নয়নের ধারণাটি আমূল পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। উন্নয়ন এখন কেবল জিডিপির সংখ্যার ওপর নয়, বরং এটি একটি বহুমাত্রিক প্রক্রিয়া, যা নির্ভর করে উদ্ভাবন, বৈজ্ঞানিক গবেষণা, অংশগ্রহণমূলক সুশাসন ও বিশ্বব্যাপী জ্ঞানবিনিময়ের ওপর। এই প্রেক্ষাপটে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ আয়োজন করতে যাচ্ছে ‘ইনোভেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন ফর ডেভেলপমেন্ট কনফারেন্স ২০২৫’।
ইতিমধ্যে এটি গবেষক, নীতিনির্ধারক, শিল্পোদ্যোক্তা ও শিক্ষাবিদদের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।
২৭ ও ২৮ নভেম্বর গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের স্থায়ী ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠেয় এই সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে—‘টেকসই ব্যবসা ও আইনের অগ্রগতি: উদীয়মান অর্থনীতিতে পরিবেশ, সমাজ এবং সুশাসনের সমন্বয়।’ এই থিম বর্তমান বৈশ্বিক অগ্রাধিকারগুলোর সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত।
জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব, করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নৈতিক ব্যবহার, ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি, মানবাধিকার সুরক্ষা এবং সাম্যিক উন্নয়ন—এসবই আজকের উন্নয়ন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থান করছে। এই জটিল ও আন্তসম্পর্কিত চ্যালেঞ্জগুলোকে গবেষণা ও গঠনমূলক সংলাপের মাধ্যমে মোকাবিলার পথ খুঁজে বের করাই হচ্ছে এ সম্মেলনের মূল লক্ষ্য।
এবারের সম্মেলনে আয়োজকদের কাছে ১৯২টি গবেষণাপত্র জমা পড়েছে, যার মধ্য থেকে রিভিউ প্যানেলের কঠোর মূল্যায়নের মাধ্যমে ১১৩টি উচ্চমানসম্পন্ন গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপনের জন্য নির্বাচিত হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত তিনবারের আয়োজনের পেপারের প্রায় ৩০ শতাংশ স্কোপাস–ইন্ডেক্সড জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে, যা কনফারেন্সের বড় সফলতা। গবেষকেরা তাঁদের প্রবন্ধে টেকসই অর্থনৈতিক মডেল, সবুজ অর্থায়ন, জলবায়ু সহিষ্ণুতা, সাইবার আইন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নীতিশাস্ত্র, ডিজিটাল রূপান্তর, শ্রম অধিকার, অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন নীতিসহ নানাবিধ বিষয়ে তাঁদের সর্বশেষ গবেষণালব্ধ ফলাফল উপস্থাপন করবেন।
বাংলাদেশের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম, ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশগুলোর গবেষক ও বিশেষজ্ঞদের ব্যাপক অংশগ্রহণ এই আয়োজনকে একটি সত্যিকারের বৈশ্বিক জ্ঞানবিনিময় মঞ্চে পরিণত করেছে।
আইটিডি কনফারেন্স ২০২৫-এর মাধ্যমে গবেষণালব্ধ জ্ঞান ও বিশ্লেষণ ভবিষ্যতের করপোরেট নীতি, পরিবেশবান্ধব ব্যবসায়িক চর্চা ও সুশাসনের কাঠামোকে শক্তিশালী করতে ভূমিকা রাখবে। এই সম্মেলন একাডেমিয়া, শিল্প খাত, নীতিনির্ধারক ও সুশীল সমাজের মধ্যে একটি সক্রিয় সংযোগ স্থাপনের সুযোগ সৃষ্টি করবে। আন্তর্জাতিক মানের একটি প্ল্যাটফর্মে অংশগ্রহণের মাধ্যমে দেশের তরুণ ও উদীয়মান গবেষকদের সামনে নিজেদের কাজ উপস্থাপনের একটি দুর্লভ সুযোগ তৈরি হবে, যা তাঁদের বৈশ্বিক গবেষণা অঙ্গনে প্রবেশের পথ সুগম করবে।
সম্মেলনে আলোচিত গবেষণা ও সুপারিশমালা সরকার ও নীতিনির্ধারকদের জন্য টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে প্রমাণভিত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়ক হবে। এ ছাড়া সম্মেলনের সেরা গবেষণাপত্রগুলোর জন্য পুরস্কারের ব্যবস্থা থাকছে, যা দেশে গুণগত গবেষণাকে উৎসাহিত করতে এবং গবেষণা সংস্কৃতিকে আরও সমৃদ্ধ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
বর্তমান সময়ে একটি দেশের উন্নয়নকে শুধু ভৌত অবকাঠামো বা অর্থনৈতিক সূচক দিয়ে মাপা যায় না, বরং এর মানদণ্ড এখন জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠন, মানবসম্পদ উন্নয়ন, প্রযুক্তিগত সক্ষমতা অর্জন ও পরিবেশবান্ধব নীতির সমন্বয়ে গড়ে ওঠে। গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইটিডি কনফারেন্স ২০২৫ ঠিক এই কারণেই অত্যন্ত সময়োপযোগী ও তাৎপর্যপূর্ণ। এটি কেবল একটি একাডেমিক সম্মেলনই নয়, বরং টেকসই ভবিষ্যৎ গড়তে উদ্ভাবন, গবেষণা ও নতুন প্রজন্মের মেধাকে কাজে লাগানোর একটি বলিষ্ঠ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গীকার। আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণ, বৈচিত্র্যময় গবেষণা এবং ভবিষ্যৎমুখী সংলাপের সমন্বয়ে এই কনফারেন্স বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা অঙ্গনে একটি উজ্জ্বল মাইলফলক হিসেবে স্থান পাবে বলে প্রতিষ্ঠানটির দৃঢ় বিশ্বাস।

বৈশ্বিক প্রযুক্তিবিপ্লব, জলবায়ু সংকট ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থার পুনর্গঠনের এই যুগে টেকসই উন্নয়নের ধারণাটি আমূল পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। উন্নয়ন এখন কেবল জিডিপির সংখ্যার ওপর নয়, বরং এটি একটি বহুমাত্রিক প্রক্রিয়া, যা নির্ভর করে উদ্ভাবন, বৈজ্ঞানিক গবেষণা, অংশগ্রহণমূলক সুশাসন ও বিশ্বব্যাপী জ্ঞানবিনিময়ের ওপর। এই প্রেক্ষাপটে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ আয়োজন করতে যাচ্ছে ‘ইনোভেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন ফর ডেভেলপমেন্ট কনফারেন্স ২০২৫’।
ইতিমধ্যে এটি গবেষক, নীতিনির্ধারক, শিল্পোদ্যোক্তা ও শিক্ষাবিদদের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।
২৭ ও ২৮ নভেম্বর গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের স্থায়ী ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠেয় এই সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে—‘টেকসই ব্যবসা ও আইনের অগ্রগতি: উদীয়মান অর্থনীতিতে পরিবেশ, সমাজ এবং সুশাসনের সমন্বয়।’ এই থিম বর্তমান বৈশ্বিক অগ্রাধিকারগুলোর সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত।
জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব, করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নৈতিক ব্যবহার, ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি, মানবাধিকার সুরক্ষা এবং সাম্যিক উন্নয়ন—এসবই আজকের উন্নয়ন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থান করছে। এই জটিল ও আন্তসম্পর্কিত চ্যালেঞ্জগুলোকে গবেষণা ও গঠনমূলক সংলাপের মাধ্যমে মোকাবিলার পথ খুঁজে বের করাই হচ্ছে এ সম্মেলনের মূল লক্ষ্য।
এবারের সম্মেলনে আয়োজকদের কাছে ১৯২টি গবেষণাপত্র জমা পড়েছে, যার মধ্য থেকে রিভিউ প্যানেলের কঠোর মূল্যায়নের মাধ্যমে ১১৩টি উচ্চমানসম্পন্ন গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপনের জন্য নির্বাচিত হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত তিনবারের আয়োজনের পেপারের প্রায় ৩০ শতাংশ স্কোপাস–ইন্ডেক্সড জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে, যা কনফারেন্সের বড় সফলতা। গবেষকেরা তাঁদের প্রবন্ধে টেকসই অর্থনৈতিক মডেল, সবুজ অর্থায়ন, জলবায়ু সহিষ্ণুতা, সাইবার আইন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নীতিশাস্ত্র, ডিজিটাল রূপান্তর, শ্রম অধিকার, অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন নীতিসহ নানাবিধ বিষয়ে তাঁদের সর্বশেষ গবেষণালব্ধ ফলাফল উপস্থাপন করবেন।
বাংলাদেশের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম, ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশগুলোর গবেষক ও বিশেষজ্ঞদের ব্যাপক অংশগ্রহণ এই আয়োজনকে একটি সত্যিকারের বৈশ্বিক জ্ঞানবিনিময় মঞ্চে পরিণত করেছে।
আইটিডি কনফারেন্স ২০২৫-এর মাধ্যমে গবেষণালব্ধ জ্ঞান ও বিশ্লেষণ ভবিষ্যতের করপোরেট নীতি, পরিবেশবান্ধব ব্যবসায়িক চর্চা ও সুশাসনের কাঠামোকে শক্তিশালী করতে ভূমিকা রাখবে। এই সম্মেলন একাডেমিয়া, শিল্প খাত, নীতিনির্ধারক ও সুশীল সমাজের মধ্যে একটি সক্রিয় সংযোগ স্থাপনের সুযোগ সৃষ্টি করবে। আন্তর্জাতিক মানের একটি প্ল্যাটফর্মে অংশগ্রহণের মাধ্যমে দেশের তরুণ ও উদীয়মান গবেষকদের সামনে নিজেদের কাজ উপস্থাপনের একটি দুর্লভ সুযোগ তৈরি হবে, যা তাঁদের বৈশ্বিক গবেষণা অঙ্গনে প্রবেশের পথ সুগম করবে।
সম্মেলনে আলোচিত গবেষণা ও সুপারিশমালা সরকার ও নীতিনির্ধারকদের জন্য টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে প্রমাণভিত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়ক হবে। এ ছাড়া সম্মেলনের সেরা গবেষণাপত্রগুলোর জন্য পুরস্কারের ব্যবস্থা থাকছে, যা দেশে গুণগত গবেষণাকে উৎসাহিত করতে এবং গবেষণা সংস্কৃতিকে আরও সমৃদ্ধ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
বর্তমান সময়ে একটি দেশের উন্নয়নকে শুধু ভৌত অবকাঠামো বা অর্থনৈতিক সূচক দিয়ে মাপা যায় না, বরং এর মানদণ্ড এখন জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠন, মানবসম্পদ উন্নয়ন, প্রযুক্তিগত সক্ষমতা অর্জন ও পরিবেশবান্ধব নীতির সমন্বয়ে গড়ে ওঠে। গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইটিডি কনফারেন্স ২০২৫ ঠিক এই কারণেই অত্যন্ত সময়োপযোগী ও তাৎপর্যপূর্ণ। এটি কেবল একটি একাডেমিক সম্মেলনই নয়, বরং টেকসই ভবিষ্যৎ গড়তে উদ্ভাবন, গবেষণা ও নতুন প্রজন্মের মেধাকে কাজে লাগানোর একটি বলিষ্ঠ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গীকার। আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণ, বৈচিত্র্যময় গবেষণা এবং ভবিষ্যৎমুখী সংলাপের সমন্বয়ে এই কনফারেন্স বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা অঙ্গনে একটি উজ্জ্বল মাইলফলক হিসেবে স্থান পাবে বলে প্রতিষ্ঠানটির দৃঢ় বিশ্বাস।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বৈশ্বিক প্রযুক্তিবিপ্লব, জলবায়ু সংকট ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থার পুনর্গঠনের এই যুগে টেকসই উন্নয়নের ধারণাটি আমূল পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। উন্নয়ন এখন কেবল জিডিপির সংখ্যার ওপর নয়, বরং এটি একটি বহুমাত্রিক প্রক্রিয়া, যা নির্ভর করে উদ্ভাবন, বৈজ্ঞানিক গবেষণা, অংশগ্রহণমূলক সুশাসন ও বিশ্বব্যাপী জ্ঞানবিনিময়ের ওপর। এই প্রেক্ষাপটে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ আয়োজন করতে যাচ্ছে ‘ইনোভেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন ফর ডেভেলপমেন্ট কনফারেন্স ২০২৫’।
ইতিমধ্যে এটি গবেষক, নীতিনির্ধারক, শিল্পোদ্যোক্তা ও শিক্ষাবিদদের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।
২৭ ও ২৮ নভেম্বর গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের স্থায়ী ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠেয় এই সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে—‘টেকসই ব্যবসা ও আইনের অগ্রগতি: উদীয়মান অর্থনীতিতে পরিবেশ, সমাজ এবং সুশাসনের সমন্বয়।’ এই থিম বর্তমান বৈশ্বিক অগ্রাধিকারগুলোর সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত।
জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব, করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নৈতিক ব্যবহার, ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি, মানবাধিকার সুরক্ষা এবং সাম্যিক উন্নয়ন—এসবই আজকের উন্নয়ন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থান করছে। এই জটিল ও আন্তসম্পর্কিত চ্যালেঞ্জগুলোকে গবেষণা ও গঠনমূলক সংলাপের মাধ্যমে মোকাবিলার পথ খুঁজে বের করাই হচ্ছে এ সম্মেলনের মূল লক্ষ্য।
এবারের সম্মেলনে আয়োজকদের কাছে ১৯২টি গবেষণাপত্র জমা পড়েছে, যার মধ্য থেকে রিভিউ প্যানেলের কঠোর মূল্যায়নের মাধ্যমে ১১৩টি উচ্চমানসম্পন্ন গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপনের জন্য নির্বাচিত হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত তিনবারের আয়োজনের পেপারের প্রায় ৩০ শতাংশ স্কোপাস–ইন্ডেক্সড জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে, যা কনফারেন্সের বড় সফলতা। গবেষকেরা তাঁদের প্রবন্ধে টেকসই অর্থনৈতিক মডেল, সবুজ অর্থায়ন, জলবায়ু সহিষ্ণুতা, সাইবার আইন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নীতিশাস্ত্র, ডিজিটাল রূপান্তর, শ্রম অধিকার, অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন নীতিসহ নানাবিধ বিষয়ে তাঁদের সর্বশেষ গবেষণালব্ধ ফলাফল উপস্থাপন করবেন।
বাংলাদেশের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম, ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশগুলোর গবেষক ও বিশেষজ্ঞদের ব্যাপক অংশগ্রহণ এই আয়োজনকে একটি সত্যিকারের বৈশ্বিক জ্ঞানবিনিময় মঞ্চে পরিণত করেছে।
আইটিডি কনফারেন্স ২০২৫-এর মাধ্যমে গবেষণালব্ধ জ্ঞান ও বিশ্লেষণ ভবিষ্যতের করপোরেট নীতি, পরিবেশবান্ধব ব্যবসায়িক চর্চা ও সুশাসনের কাঠামোকে শক্তিশালী করতে ভূমিকা রাখবে। এই সম্মেলন একাডেমিয়া, শিল্প খাত, নীতিনির্ধারক ও সুশীল সমাজের মধ্যে একটি সক্রিয় সংযোগ স্থাপনের সুযোগ সৃষ্টি করবে। আন্তর্জাতিক মানের একটি প্ল্যাটফর্মে অংশগ্রহণের মাধ্যমে দেশের তরুণ ও উদীয়মান গবেষকদের সামনে নিজেদের কাজ উপস্থাপনের একটি দুর্লভ সুযোগ তৈরি হবে, যা তাঁদের বৈশ্বিক গবেষণা অঙ্গনে প্রবেশের পথ সুগম করবে।
সম্মেলনে আলোচিত গবেষণা ও সুপারিশমালা সরকার ও নীতিনির্ধারকদের জন্য টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে প্রমাণভিত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়ক হবে। এ ছাড়া সম্মেলনের সেরা গবেষণাপত্রগুলোর জন্য পুরস্কারের ব্যবস্থা থাকছে, যা দেশে গুণগত গবেষণাকে উৎসাহিত করতে এবং গবেষণা সংস্কৃতিকে আরও সমৃদ্ধ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
বর্তমান সময়ে একটি দেশের উন্নয়নকে শুধু ভৌত অবকাঠামো বা অর্থনৈতিক সূচক দিয়ে মাপা যায় না, বরং এর মানদণ্ড এখন জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠন, মানবসম্পদ উন্নয়ন, প্রযুক্তিগত সক্ষমতা অর্জন ও পরিবেশবান্ধব নীতির সমন্বয়ে গড়ে ওঠে। গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইটিডি কনফারেন্স ২০২৫ ঠিক এই কারণেই অত্যন্ত সময়োপযোগী ও তাৎপর্যপূর্ণ। এটি কেবল একটি একাডেমিক সম্মেলনই নয়, বরং টেকসই ভবিষ্যৎ গড়তে উদ্ভাবন, গবেষণা ও নতুন প্রজন্মের মেধাকে কাজে লাগানোর একটি বলিষ্ঠ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গীকার। আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণ, বৈচিত্র্যময় গবেষণা এবং ভবিষ্যৎমুখী সংলাপের সমন্বয়ে এই কনফারেন্স বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা অঙ্গনে একটি উজ্জ্বল মাইলফলক হিসেবে স্থান পাবে বলে প্রতিষ্ঠানটির দৃঢ় বিশ্বাস।

বৈশ্বিক প্রযুক্তিবিপ্লব, জলবায়ু সংকট ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থার পুনর্গঠনের এই যুগে টেকসই উন্নয়নের ধারণাটি আমূল পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। উন্নয়ন এখন কেবল জিডিপির সংখ্যার ওপর নয়, বরং এটি একটি বহুমাত্রিক প্রক্রিয়া, যা নির্ভর করে উদ্ভাবন, বৈজ্ঞানিক গবেষণা, অংশগ্রহণমূলক সুশাসন ও বিশ্বব্যাপী জ্ঞানবিনিময়ের ওপর। এই প্রেক্ষাপটে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ আয়োজন করতে যাচ্ছে ‘ইনোভেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন ফর ডেভেলপমেন্ট কনফারেন্স ২০২৫’।
ইতিমধ্যে এটি গবেষক, নীতিনির্ধারক, শিল্পোদ্যোক্তা ও শিক্ষাবিদদের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।
২৭ ও ২৮ নভেম্বর গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের স্থায়ী ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠেয় এই সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে—‘টেকসই ব্যবসা ও আইনের অগ্রগতি: উদীয়মান অর্থনীতিতে পরিবেশ, সমাজ এবং সুশাসনের সমন্বয়।’ এই থিম বর্তমান বৈশ্বিক অগ্রাধিকারগুলোর সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত।
জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব, করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নৈতিক ব্যবহার, ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি, মানবাধিকার সুরক্ষা এবং সাম্যিক উন্নয়ন—এসবই আজকের উন্নয়ন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থান করছে। এই জটিল ও আন্তসম্পর্কিত চ্যালেঞ্জগুলোকে গবেষণা ও গঠনমূলক সংলাপের মাধ্যমে মোকাবিলার পথ খুঁজে বের করাই হচ্ছে এ সম্মেলনের মূল লক্ষ্য।
এবারের সম্মেলনে আয়োজকদের কাছে ১৯২টি গবেষণাপত্র জমা পড়েছে, যার মধ্য থেকে রিভিউ প্যানেলের কঠোর মূল্যায়নের মাধ্যমে ১১৩টি উচ্চমানসম্পন্ন গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপনের জন্য নির্বাচিত হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত তিনবারের আয়োজনের পেপারের প্রায় ৩০ শতাংশ স্কোপাস–ইন্ডেক্সড জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে, যা কনফারেন্সের বড় সফলতা। গবেষকেরা তাঁদের প্রবন্ধে টেকসই অর্থনৈতিক মডেল, সবুজ অর্থায়ন, জলবায়ু সহিষ্ণুতা, সাইবার আইন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নীতিশাস্ত্র, ডিজিটাল রূপান্তর, শ্রম অধিকার, অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন নীতিসহ নানাবিধ বিষয়ে তাঁদের সর্বশেষ গবেষণালব্ধ ফলাফল উপস্থাপন করবেন।
বাংলাদেশের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম, ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশগুলোর গবেষক ও বিশেষজ্ঞদের ব্যাপক অংশগ্রহণ এই আয়োজনকে একটি সত্যিকারের বৈশ্বিক জ্ঞানবিনিময় মঞ্চে পরিণত করেছে।
আইটিডি কনফারেন্স ২০২৫-এর মাধ্যমে গবেষণালব্ধ জ্ঞান ও বিশ্লেষণ ভবিষ্যতের করপোরেট নীতি, পরিবেশবান্ধব ব্যবসায়িক চর্চা ও সুশাসনের কাঠামোকে শক্তিশালী করতে ভূমিকা রাখবে। এই সম্মেলন একাডেমিয়া, শিল্প খাত, নীতিনির্ধারক ও সুশীল সমাজের মধ্যে একটি সক্রিয় সংযোগ স্থাপনের সুযোগ সৃষ্টি করবে। আন্তর্জাতিক মানের একটি প্ল্যাটফর্মে অংশগ্রহণের মাধ্যমে দেশের তরুণ ও উদীয়মান গবেষকদের সামনে নিজেদের কাজ উপস্থাপনের একটি দুর্লভ সুযোগ তৈরি হবে, যা তাঁদের বৈশ্বিক গবেষণা অঙ্গনে প্রবেশের পথ সুগম করবে।
সম্মেলনে আলোচিত গবেষণা ও সুপারিশমালা সরকার ও নীতিনির্ধারকদের জন্য টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে প্রমাণভিত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়ক হবে। এ ছাড়া সম্মেলনের সেরা গবেষণাপত্রগুলোর জন্য পুরস্কারের ব্যবস্থা থাকছে, যা দেশে গুণগত গবেষণাকে উৎসাহিত করতে এবং গবেষণা সংস্কৃতিকে আরও সমৃদ্ধ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
বর্তমান সময়ে একটি দেশের উন্নয়নকে শুধু ভৌত অবকাঠামো বা অর্থনৈতিক সূচক দিয়ে মাপা যায় না, বরং এর মানদণ্ড এখন জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠন, মানবসম্পদ উন্নয়ন, প্রযুক্তিগত সক্ষমতা অর্জন ও পরিবেশবান্ধব নীতির সমন্বয়ে গড়ে ওঠে। গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইটিডি কনফারেন্স ২০২৫ ঠিক এই কারণেই অত্যন্ত সময়োপযোগী ও তাৎপর্যপূর্ণ। এটি কেবল একটি একাডেমিক সম্মেলনই নয়, বরং টেকসই ভবিষ্যৎ গড়তে উদ্ভাবন, গবেষণা ও নতুন প্রজন্মের মেধাকে কাজে লাগানোর একটি বলিষ্ঠ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গীকার। আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণ, বৈচিত্র্যময় গবেষণা এবং ভবিষ্যৎমুখী সংলাপের সমন্বয়ে এই কনফারেন্স বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা অঙ্গনে একটি উজ্জ্বল মাইলফলক হিসেবে স্থান পাবে বলে প্রতিষ্ঠানটির দৃঢ় বিশ্বাস।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
৫ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
৯ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

বৈশ্বিক প্রযুক্তিবিপ্লব, জলবায়ু সংকট এবং অর্থনৈতিক ব্যবস্থার পুনর্গঠনের এই যুগে টেকসই উন্নয়নের ধারণাটি আমূল পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। উন্নয়ন এখন কেবল জিডিপির সংখ্যার ওপর নয়, বরং এটি একটি বহুমাত্রিক প্রক্রিয়া, যা নির্ভর করে উদ্ভাবন, বৈজ্ঞানিক গবেষণা, অংশগ্রহণমূলক সুশাসন এবং বিশ্বব্যাপী জ্ঞানবিনিময়
১৮ দিন আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
৫ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
৯ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

বৈশ্বিক প্রযুক্তিবিপ্লব, জলবায়ু সংকট এবং অর্থনৈতিক ব্যবস্থার পুনর্গঠনের এই যুগে টেকসই উন্নয়নের ধারণাটি আমূল পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। উন্নয়ন এখন কেবল জিডিপির সংখ্যার ওপর নয়, বরং এটি একটি বহুমাত্রিক প্রক্রিয়া, যা নির্ভর করে উদ্ভাবন, বৈজ্ঞানিক গবেষণা, অংশগ্রহণমূলক সুশাসন এবং বিশ্বব্যাপী জ্ঞানবিনিময়
১৮ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

বৈশ্বিক প্রযুক্তিবিপ্লব, জলবায়ু সংকট এবং অর্থনৈতিক ব্যবস্থার পুনর্গঠনের এই যুগে টেকসই উন্নয়নের ধারণাটি আমূল পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। উন্নয়ন এখন কেবল জিডিপির সংখ্যার ওপর নয়, বরং এটি একটি বহুমাত্রিক প্রক্রিয়া, যা নির্ভর করে উদ্ভাবন, বৈজ্ঞানিক গবেষণা, অংশগ্রহণমূলক সুশাসন এবং বিশ্বব্যাপী জ্ঞানবিনিময়
১৮ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
৯ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

বৈশ্বিক প্রযুক্তিবিপ্লব, জলবায়ু সংকট এবং অর্থনৈতিক ব্যবস্থার পুনর্গঠনের এই যুগে টেকসই উন্নয়নের ধারণাটি আমূল পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। উন্নয়ন এখন কেবল জিডিপির সংখ্যার ওপর নয়, বরং এটি একটি বহুমাত্রিক প্রক্রিয়া, যা নির্ভর করে উদ্ভাবন, বৈজ্ঞানিক গবেষণা, অংশগ্রহণমূলক সুশাসন এবং বিশ্বব্যাপী জ্ঞানবিনিময়
১৮ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
৫ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
৬ ঘণ্টা আগে