
আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের সীমান্তে নতুন করে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। দুই দেশের সেনাদের মধ্যে তীব্র গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে, যা ইতিমধ্যেই আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা নিয়ে উদ্বেগ বাড়িয়েছে। গত সপ্তাহে আফগান রাজধানী কাবুলে বিমান হামলার পর থেকেই দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন চরমে পৌঁছেছে।

বিমানবন্দর এমন এক জায়গা, যেখান থেকে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা না থাকলে যেকোনো মুহূর্তে রাষ্ট্র চরম বিপদের সম্মুখীন হতে পারে। এমনকি চোখের পলকেই একটি রাষ্ট্র অরক্ষিত হয়ে পড়তে পারে। তাই জনসাধারণের সুরক্ষা বজায় রাখার জন্য বিমানবন্দরের নিরাপত্তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

সাজ্জাত আলী বলেন, যেখানে প্রতিমা বিসর্জন হবে, সেখানে এরই মধ্যে বাড়তি নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। অধিকসংখ্যক পুলিশ ফোর্স ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য নিয়োজিত থাকবেন। এখন পর্যন্ত নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা নেই।

সংবাদ সম্মেলনে নিসচার প্রতিষ্ঠাতা সদস্য লিটন এরশাদ বলেন, সড়কে মানুষের জীবন রক্ষা করা নিসচার একার দাবি নয়, বরং পুরো জাতির দাবি। সড়ক দুর্ঘটনা কমাতে হলে সব পক্ষের সম্মিলিত প্রচেষ্টা জরুরি। রাজনৈতিক সদিচ্ছা ছাড়া এটি সম্ভব নয়। তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনী ইশতেহারে সড়ক নিরাপত্তার প্রতিশ্রুতি অন্তর্ভুক্