নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বিভিন্ন জেলায় একের পর এক হামলার ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে মাজার, মন্দির, আখড়া ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে নাগরিক সমাজ নিয়ে গঠিত নতুন প্ল্যাটফর্ম সম্প্রীতি যাত্রা।
আজ শনিবার দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় প্ল্যাটফর্মটি।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী মীর হুযাইফা আল-মামদূহ।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতি অসাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ঐতিহ্যের ওপর দাঁড়িয়ে আছে। কিন্তু দীর্ঘ দুই দশকের বেশি সময় ধরে পরিকল্পিতভাবে এই সম্প্রীতি নষ্ট করার প্রচেষ্টা চলছে। সাম্প্রতিক সময়ে মন্দির, মাজার, আখড়া, এমনকি বাউল আসরে হামলা বেড়েছে। হিন্দু সম্প্রদায়, সুফি, বাউল, আদিবাসীসহ নানা প্রান্তিক গোষ্ঠী একযোগে ঝুঁকির মুখে পড়েছে।
প্ল্যাটফর্মের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ২০১৪ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে দেশের ২৯টি জেলা ঝুঁকিপ্রবণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি জেলা উচ্চ ঝুঁকিতে এবং ২৪টি মাঝারি ঝুঁকিতে রয়েছে। কেবল গত বছরের আগস্ট থেকে এ বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত ছয় মাসে ৮০টি মাজার বা দরগাহে হামলার ঘটনা ঘটেছে। সম্প্রতি কুমিল্লা, রাজবাড়ীসহ কয়েকটি এলাকায় প্রতিমা ভাঙচুর, মাজার ভাঙা, এমনকি কবর থেকে লাশ তুলে পোড়ানোর মতো ঘটনাও ঘটেছে।
সম্মেলনে উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীর সাধারণ সম্পাদক জামসেদ আনোয়ার তপন বলেন, রাষ্ট্র চাইলে দাঙ্গা হয় না। এখনো হাজারো নিপীড়নের বিচার হয়নি। হামলার ঘটনায় দায়মুক্তি দেওয়ায় অপরাধীরা উৎসাহিত হচ্ছে।’
সংবাদ সম্মেলনে একটি কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা করে সম্প্রীতি যাত্রা। এর মধ্যে রয়েছে প্রতিটি জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘সম্প্রীতি কমিটি’ গঠন, বিশেষ মনিটরিং টিম গড়ে তুলে হামলার ঘটনা নথিভুক্ত করা, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুজব ঠেকাতে ফ্যাক্টচেক টিম সক্রিয় করা, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও উপাসনালয়ের জন্য দ্রুত সহায়তাকাঠামো তৈরি এবং নিয়মিত প্রতিবেদন প্রকাশ ও সরকারের কাছে নীতি প্রস্তাব উত্থাপন।
প্ল্যাটফর্মটি জনগণকে গুজব প্রতিরোধে সচেতন হতে, ঘটনার প্রমাণ সংরক্ষণ করতে এবং স্থানীয় সম্প্রীতি কমিটিতে সক্রিয় হতে আহ্বান জানায়। পাশাপাশি প্রতিটি এলাকায় মসজিদ, মন্দির ও মাজারের নিরাপত্তায় স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করারও আহ্বান জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে কিছু দাবি তুলে ধরে সম্প্রীতি যাত্রা।
দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে ঝুঁকিপূর্ণ জেলায় পূজা ও ওরসের সময় অতিরিক্ত পুলিশ ও দ্রুত রেসপন্স টিম মোতায়েন, উপজেলা পর্যায়ে তথ্য যাচাই টিম গঠন করে গুজবের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া, থানায় অভিযোগ গ্রহণ ও তদন্তের জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ, মসজিদ-মন্দির-মাজারে সিসি ক্যামেরা স্থাপন, নিরাপদ প্রবেশদ্বার ও জরুরি নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে জরুরি সহায়তা ও ক্ষতিপূরণ প্রদান।

দেশের বিভিন্ন জেলায় একের পর এক হামলার ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে মাজার, মন্দির, আখড়া ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে নাগরিক সমাজ নিয়ে গঠিত নতুন প্ল্যাটফর্ম সম্প্রীতি যাত্রা।
আজ শনিবার দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় প্ল্যাটফর্মটি।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী মীর হুযাইফা আল-মামদূহ।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতি অসাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ঐতিহ্যের ওপর দাঁড়িয়ে আছে। কিন্তু দীর্ঘ দুই দশকের বেশি সময় ধরে পরিকল্পিতভাবে এই সম্প্রীতি নষ্ট করার প্রচেষ্টা চলছে। সাম্প্রতিক সময়ে মন্দির, মাজার, আখড়া, এমনকি বাউল আসরে হামলা বেড়েছে। হিন্দু সম্প্রদায়, সুফি, বাউল, আদিবাসীসহ নানা প্রান্তিক গোষ্ঠী একযোগে ঝুঁকির মুখে পড়েছে।
প্ল্যাটফর্মের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ২০১৪ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে দেশের ২৯টি জেলা ঝুঁকিপ্রবণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি জেলা উচ্চ ঝুঁকিতে এবং ২৪টি মাঝারি ঝুঁকিতে রয়েছে। কেবল গত বছরের আগস্ট থেকে এ বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত ছয় মাসে ৮০টি মাজার বা দরগাহে হামলার ঘটনা ঘটেছে। সম্প্রতি কুমিল্লা, রাজবাড়ীসহ কয়েকটি এলাকায় প্রতিমা ভাঙচুর, মাজার ভাঙা, এমনকি কবর থেকে লাশ তুলে পোড়ানোর মতো ঘটনাও ঘটেছে।
সম্মেলনে উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীর সাধারণ সম্পাদক জামসেদ আনোয়ার তপন বলেন, রাষ্ট্র চাইলে দাঙ্গা হয় না। এখনো হাজারো নিপীড়নের বিচার হয়নি। হামলার ঘটনায় দায়মুক্তি দেওয়ায় অপরাধীরা উৎসাহিত হচ্ছে।’
সংবাদ সম্মেলনে একটি কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা করে সম্প্রীতি যাত্রা। এর মধ্যে রয়েছে প্রতিটি জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘সম্প্রীতি কমিটি’ গঠন, বিশেষ মনিটরিং টিম গড়ে তুলে হামলার ঘটনা নথিভুক্ত করা, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুজব ঠেকাতে ফ্যাক্টচেক টিম সক্রিয় করা, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও উপাসনালয়ের জন্য দ্রুত সহায়তাকাঠামো তৈরি এবং নিয়মিত প্রতিবেদন প্রকাশ ও সরকারের কাছে নীতি প্রস্তাব উত্থাপন।
প্ল্যাটফর্মটি জনগণকে গুজব প্রতিরোধে সচেতন হতে, ঘটনার প্রমাণ সংরক্ষণ করতে এবং স্থানীয় সম্প্রীতি কমিটিতে সক্রিয় হতে আহ্বান জানায়। পাশাপাশি প্রতিটি এলাকায় মসজিদ, মন্দির ও মাজারের নিরাপত্তায় স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করারও আহ্বান জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে কিছু দাবি তুলে ধরে সম্প্রীতি যাত্রা।
দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে ঝুঁকিপূর্ণ জেলায় পূজা ও ওরসের সময় অতিরিক্ত পুলিশ ও দ্রুত রেসপন্স টিম মোতায়েন, উপজেলা পর্যায়ে তথ্য যাচাই টিম গঠন করে গুজবের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া, থানায় অভিযোগ গ্রহণ ও তদন্তের জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ, মসজিদ-মন্দির-মাজারে সিসি ক্যামেরা স্থাপন, নিরাপদ প্রবেশদ্বার ও জরুরি নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে জরুরি সহায়তা ও ক্ষতিপূরণ প্রদান।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বিভিন্ন জেলায় একের পর এক হামলার ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে মাজার, মন্দির, আখড়া ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে নাগরিক সমাজ নিয়ে গঠিত নতুন প্ল্যাটফর্ম সম্প্রীতি যাত্রা।
আজ শনিবার দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় প্ল্যাটফর্মটি।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী মীর হুযাইফা আল-মামদূহ।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতি অসাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ঐতিহ্যের ওপর দাঁড়িয়ে আছে। কিন্তু দীর্ঘ দুই দশকের বেশি সময় ধরে পরিকল্পিতভাবে এই সম্প্রীতি নষ্ট করার প্রচেষ্টা চলছে। সাম্প্রতিক সময়ে মন্দির, মাজার, আখড়া, এমনকি বাউল আসরে হামলা বেড়েছে। হিন্দু সম্প্রদায়, সুফি, বাউল, আদিবাসীসহ নানা প্রান্তিক গোষ্ঠী একযোগে ঝুঁকির মুখে পড়েছে।
প্ল্যাটফর্মের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ২০১৪ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে দেশের ২৯টি জেলা ঝুঁকিপ্রবণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি জেলা উচ্চ ঝুঁকিতে এবং ২৪টি মাঝারি ঝুঁকিতে রয়েছে। কেবল গত বছরের আগস্ট থেকে এ বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত ছয় মাসে ৮০টি মাজার বা দরগাহে হামলার ঘটনা ঘটেছে। সম্প্রতি কুমিল্লা, রাজবাড়ীসহ কয়েকটি এলাকায় প্রতিমা ভাঙচুর, মাজার ভাঙা, এমনকি কবর থেকে লাশ তুলে পোড়ানোর মতো ঘটনাও ঘটেছে।
সম্মেলনে উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীর সাধারণ সম্পাদক জামসেদ আনোয়ার তপন বলেন, রাষ্ট্র চাইলে দাঙ্গা হয় না। এখনো হাজারো নিপীড়নের বিচার হয়নি। হামলার ঘটনায় দায়মুক্তি দেওয়ায় অপরাধীরা উৎসাহিত হচ্ছে।’
সংবাদ সম্মেলনে একটি কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা করে সম্প্রীতি যাত্রা। এর মধ্যে রয়েছে প্রতিটি জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘সম্প্রীতি কমিটি’ গঠন, বিশেষ মনিটরিং টিম গড়ে তুলে হামলার ঘটনা নথিভুক্ত করা, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুজব ঠেকাতে ফ্যাক্টচেক টিম সক্রিয় করা, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও উপাসনালয়ের জন্য দ্রুত সহায়তাকাঠামো তৈরি এবং নিয়মিত প্রতিবেদন প্রকাশ ও সরকারের কাছে নীতি প্রস্তাব উত্থাপন।
প্ল্যাটফর্মটি জনগণকে গুজব প্রতিরোধে সচেতন হতে, ঘটনার প্রমাণ সংরক্ষণ করতে এবং স্থানীয় সম্প্রীতি কমিটিতে সক্রিয় হতে আহ্বান জানায়। পাশাপাশি প্রতিটি এলাকায় মসজিদ, মন্দির ও মাজারের নিরাপত্তায় স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করারও আহ্বান জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে কিছু দাবি তুলে ধরে সম্প্রীতি যাত্রা।
দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে ঝুঁকিপূর্ণ জেলায় পূজা ও ওরসের সময় অতিরিক্ত পুলিশ ও দ্রুত রেসপন্স টিম মোতায়েন, উপজেলা পর্যায়ে তথ্য যাচাই টিম গঠন করে গুজবের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া, থানায় অভিযোগ গ্রহণ ও তদন্তের জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ, মসজিদ-মন্দির-মাজারে সিসি ক্যামেরা স্থাপন, নিরাপদ প্রবেশদ্বার ও জরুরি নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে জরুরি সহায়তা ও ক্ষতিপূরণ প্রদান।

দেশের বিভিন্ন জেলায় একের পর এক হামলার ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে মাজার, মন্দির, আখড়া ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে নাগরিক সমাজ নিয়ে গঠিত নতুন প্ল্যাটফর্ম সম্প্রীতি যাত্রা।
আজ শনিবার দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় প্ল্যাটফর্মটি।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী মীর হুযাইফা আল-মামদূহ।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতি অসাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ঐতিহ্যের ওপর দাঁড়িয়ে আছে। কিন্তু দীর্ঘ দুই দশকের বেশি সময় ধরে পরিকল্পিতভাবে এই সম্প্রীতি নষ্ট করার প্রচেষ্টা চলছে। সাম্প্রতিক সময়ে মন্দির, মাজার, আখড়া, এমনকি বাউল আসরে হামলা বেড়েছে। হিন্দু সম্প্রদায়, সুফি, বাউল, আদিবাসীসহ নানা প্রান্তিক গোষ্ঠী একযোগে ঝুঁকির মুখে পড়েছে।
প্ল্যাটফর্মের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ২০১৪ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে দেশের ২৯টি জেলা ঝুঁকিপ্রবণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি জেলা উচ্চ ঝুঁকিতে এবং ২৪টি মাঝারি ঝুঁকিতে রয়েছে। কেবল গত বছরের আগস্ট থেকে এ বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত ছয় মাসে ৮০টি মাজার বা দরগাহে হামলার ঘটনা ঘটেছে। সম্প্রতি কুমিল্লা, রাজবাড়ীসহ কয়েকটি এলাকায় প্রতিমা ভাঙচুর, মাজার ভাঙা, এমনকি কবর থেকে লাশ তুলে পোড়ানোর মতো ঘটনাও ঘটেছে।
সম্মেলনে উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীর সাধারণ সম্পাদক জামসেদ আনোয়ার তপন বলেন, রাষ্ট্র চাইলে দাঙ্গা হয় না। এখনো হাজারো নিপীড়নের বিচার হয়নি। হামলার ঘটনায় দায়মুক্তি দেওয়ায় অপরাধীরা উৎসাহিত হচ্ছে।’
সংবাদ সম্মেলনে একটি কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা করে সম্প্রীতি যাত্রা। এর মধ্যে রয়েছে প্রতিটি জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘সম্প্রীতি কমিটি’ গঠন, বিশেষ মনিটরিং টিম গড়ে তুলে হামলার ঘটনা নথিভুক্ত করা, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুজব ঠেকাতে ফ্যাক্টচেক টিম সক্রিয় করা, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও উপাসনালয়ের জন্য দ্রুত সহায়তাকাঠামো তৈরি এবং নিয়মিত প্রতিবেদন প্রকাশ ও সরকারের কাছে নীতি প্রস্তাব উত্থাপন।
প্ল্যাটফর্মটি জনগণকে গুজব প্রতিরোধে সচেতন হতে, ঘটনার প্রমাণ সংরক্ষণ করতে এবং স্থানীয় সম্প্রীতি কমিটিতে সক্রিয় হতে আহ্বান জানায়। পাশাপাশি প্রতিটি এলাকায় মসজিদ, মন্দির ও মাজারের নিরাপত্তায় স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করারও আহ্বান জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে কিছু দাবি তুলে ধরে সম্প্রীতি যাত্রা।
দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে ঝুঁকিপূর্ণ জেলায় পূজা ও ওরসের সময় অতিরিক্ত পুলিশ ও দ্রুত রেসপন্স টিম মোতায়েন, উপজেলা পর্যায়ে তথ্য যাচাই টিম গঠন করে গুজবের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া, থানায় অভিযোগ গ্রহণ ও তদন্তের জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ, মসজিদ-মন্দির-মাজারে সিসি ক্যামেরা স্থাপন, নিরাপদ প্রবেশদ্বার ও জরুরি নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে জরুরি সহায়তা ও ক্ষতিপূরণ প্রদান।

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, অভ্যন্তরীণ হাঙ্গামা, সহিংসতা, রক্তপাত এবং সন্ত্রাসী কার্যকলাপের অভিযোগে ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলা বিএনপির পাঁচজন শীর্ষ নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কৃতরা হলেন গৌরীপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আহাম্মদ তায়েবুর রহমান...
২ মিনিট আগে
জনগণের বিরুদ্ধে যারাই দাঁড়াবে, জনগণের সঙ্গে যারাই তামাশা করবে, তারাই রাজনীতি থেকে আওয়ামী লীগের মতো নাই হয়ে যাবে। আমরা এই তরুণ প্রজন্ম জনগণের সঙ্গে আছি এবং থাকতে চাই। জনগণের চিন্তাভাবনাকে ধারণ করেই আগামী দিনের রাজনীতি এগিয়ে নিতে চাই।
৯ মিনিট আগে
জিএস সালাউদ্দিন আম্মার জানান, চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের একটি ফাইল নিয়ে জটিলতা ছিল, যা উপাচার্যের স্বাক্ষরের পরও রেজিস্ট্রার দপ্তরে আটকে ছিল। এই বিষয়ে খোঁজ নিতে গিয়ে তিনি প্রথমবার কল করলেও রেজিস্ট্রার ধরেননি।
৩৩ মিনিট আগে
পাবনার চাটমোহর উপজেলা শ্রমিক দলের সভাপতি মোন্তাজ আহমেদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, জমি ও জলাশয় দখলসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের একাংশের নেতা-কর্মীরা। রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের রেলবাজার এলাকায়....
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, অভ্যন্তরীণ হাঙ্গামা, সহিংসতা, রক্তপাত এবং সন্ত্রাসী কার্যকলাপের অভিযোগে ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলা বিএনপির পাঁচজন শীর্ষ নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কৃতরা হলেন গৌরীপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আহাম্মদ তায়েবুর রহমান (হিরন), যুগ্ম আহ্বায়ক তাজুল ইসলাম খোকন, সদস্য মাসুদ পারভেজ কার্জন এবং গৌরীপুর পৌর বিএনপির সদস্যসচিব সুজিত কুমার দাস ও যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান পলাশ।
তাঁদের প্রাথমিক সদস্যপদসহ দলের সব পর্যায়ের পদ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী স্বাক্ষরিত এক পরিপত্রে এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। পরিপত্রটি দলের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে প্রকাশ করা হয়েছে।
বহিষ্কারাদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, এই নেতারা দলের অভ্যন্তরে সহিংসতা, রক্তপাত ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলেন, যা বিএনপির শৃঙ্খলা ও নীতির পরিপন্থী। এখন পর্যন্ত বহিষ্কৃত কোনো নেতার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গৌরীপুরে বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দল দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছিল। এই বহিষ্কারের মধ্য দিয়ে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব দলের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার কঠোর বার্তা দিল।
উল্লেখ্য, মনোনয়ন ঘোষণার পর থেকে মনোনয়ন বঞ্চিত হিরন সমর্থকেরা মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে লাগাতার কর্মসূচি দিয়ে আসছিলেন। রোববার দুই পক্ষই আলাদা স্থানে সমাবেশের আয়োজন করে। এ সময় মনোনয়নপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার ইকবাল হোসাইনের সমর্থকেরা হিরনের সভামঞ্চ ভাঙচুর করে। এতে উভয় পক্ষের ১৫-২০ জন আহত হয়। সংঘর্ষের সময় হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ইঞ্জিনিয়ার ইকবাল সমর্থক ছাত্রদল নেতা তানজিন আহমেদ আবিদ (২৪) ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান।
এ খবর ছড়িয়ে পড়লে গৌরীপুরে উত্তেজনা বিরাজ করে। এদিকে রাতে দুই পক্ষই আলাদা একে অপরকে দোষারোপ করে সংবাদ সম্মেলন করে।

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, অভ্যন্তরীণ হাঙ্গামা, সহিংসতা, রক্তপাত এবং সন্ত্রাসী কার্যকলাপের অভিযোগে ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলা বিএনপির পাঁচজন শীর্ষ নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কৃতরা হলেন গৌরীপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আহাম্মদ তায়েবুর রহমান (হিরন), যুগ্ম আহ্বায়ক তাজুল ইসলাম খোকন, সদস্য মাসুদ পারভেজ কার্জন এবং গৌরীপুর পৌর বিএনপির সদস্যসচিব সুজিত কুমার দাস ও যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান পলাশ।
তাঁদের প্রাথমিক সদস্যপদসহ দলের সব পর্যায়ের পদ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী স্বাক্ষরিত এক পরিপত্রে এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। পরিপত্রটি দলের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে প্রকাশ করা হয়েছে।
বহিষ্কারাদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, এই নেতারা দলের অভ্যন্তরে সহিংসতা, রক্তপাত ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলেন, যা বিএনপির শৃঙ্খলা ও নীতির পরিপন্থী। এখন পর্যন্ত বহিষ্কৃত কোনো নেতার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গৌরীপুরে বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দল দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছিল। এই বহিষ্কারের মধ্য দিয়ে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব দলের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার কঠোর বার্তা দিল।
উল্লেখ্য, মনোনয়ন ঘোষণার পর থেকে মনোনয়ন বঞ্চিত হিরন সমর্থকেরা মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে লাগাতার কর্মসূচি দিয়ে আসছিলেন। রোববার দুই পক্ষই আলাদা স্থানে সমাবেশের আয়োজন করে। এ সময় মনোনয়নপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার ইকবাল হোসাইনের সমর্থকেরা হিরনের সভামঞ্চ ভাঙচুর করে। এতে উভয় পক্ষের ১৫-২০ জন আহত হয়। সংঘর্ষের সময় হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ইঞ্জিনিয়ার ইকবাল সমর্থক ছাত্রদল নেতা তানজিন আহমেদ আবিদ (২৪) ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান।
এ খবর ছড়িয়ে পড়লে গৌরীপুরে উত্তেজনা বিরাজ করে। এদিকে রাতে দুই পক্ষই আলাদা একে অপরকে দোষারোপ করে সংবাদ সম্মেলন করে।

প্ল্যাটফর্মের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ২০১৪ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে দেশের ২৯টি জেলা ঝুঁকিপ্রবণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এর মধ্যে ৫টি জেলা উচ্চঝুঁকিতে এবং ২৪টি মাঝারি ঝুঁকিতে রয়েছে। কেবল গত বছরের আগস্ট থেকে এ বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত ছয় মাসে ৮০টি মাজার বা দরগাহে হামলার ঘটনা ঘটেছে।
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জনগণের বিরুদ্ধে যারাই দাঁড়াবে, জনগণের সঙ্গে যারাই তামাশা করবে, তারাই রাজনীতি থেকে আওয়ামী লীগের মতো নাই হয়ে যাবে। আমরা এই তরুণ প্রজন্ম জনগণের সঙ্গে আছি এবং থাকতে চাই। জনগণের চিন্তাভাবনাকে ধারণ করেই আগামী দিনের রাজনীতি এগিয়ে নিতে চাই।
৯ মিনিট আগে
জিএস সালাউদ্দিন আম্মার জানান, চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের একটি ফাইল নিয়ে জটিলতা ছিল, যা উপাচার্যের স্বাক্ষরের পরও রেজিস্ট্রার দপ্তরে আটকে ছিল। এই বিষয়ে খোঁজ নিতে গিয়ে তিনি প্রথমবার কল করলেও রেজিস্ট্রার ধরেননি।
৩৩ মিনিট আগে
পাবনার চাটমোহর উপজেলা শ্রমিক দলের সভাপতি মোন্তাজ আহমেদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, জমি ও জলাশয় দখলসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের একাংশের নেতা-কর্মীরা। রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের রেলবাজার এলাকায়....
১ ঘণ্টা আগেসুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি

জনগণের বিরুদ্ধে যারাই দাঁড়াবে, জনগণের সঙ্গে যারাই তামাশা করবে, তারাই রাজনীতি থেকে আওয়ামী লীগের মতো নাই হয়ে যাবে। আমরা এই তরুণ প্রজন্ম জনগণের সঙ্গে আছি এবং থাকতে চাই। জনগণের চিন্তাভাবনাকে ধারণ করেই আগামী দিনের রাজনীতি এগিয়ে নিতে চাই। গতকাল রোববার রাত ৯টার দিকে উপজেলার বাহিরগোলা চত্বরে আয়োজিত এক পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর।
তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ একটি ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল ছিল। সেই আওয়ামী লীগ গত ১৬ বছরে ভিন্নমত দমনে জামায়াত-বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর চালিয়েছিল অত্যাচার, নিপীড়ন ও নির্যাতন। তাদের নেতা-কর্মীদের খুঁজে খুঁজে বের করে দেওয়া হয়েছিল মামলা। করা হয়েছিল তাদের ঘরছাড়া। সর্বশেষ এ দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে ভারতের হাতে তুলে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু এ দেশের সচেতন নতুন প্রজন্ম, স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এবং তাদের সঙ্গে যোগ হয়ে ছাত্র-জনতার মিলিত অভ্যুত্থানে এ দেশে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নাই হয়ে গেছে।’
ডাকসুর সাবেক ভিপি আরও বলেন, ‘আপনাদের কারও সন্তান, কারও ভাই এই তরুণেরা গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে যে অসাধ্যকে সাধন করেছে, তা গত ৫০ বছরে সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশে গত ৫০ বছরে যে বিভাজন, হিংসা, বিদ্বেষ, হানাহানি, মারামারির রাজনীতি চলেছে তাতে সাধারণ মানুষ, আমজনতা নেতাদের জন্য রক্ত ঝরিয়েছে। নেতাদের জন্য লাশ হয়েছে। কিন্তু নেতায়-নেতায় ঠিকই থাকে। নেতায়-নেতায় ফোনে কথা হয়, আলাপ-আলোচনা হয় আর কর্মীরা রাস্তাঘাটে মারামারি করে জীবন দেয়। তাই জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী আগামীর রাজনীতি ও বাংলাদেশের গতিপথ কী হবে, তা নির্ধারণ করবে এ দেশের নতুন প্রজন্ম ও সাহসী তরুণেরা।’
নুর আরও বলেন, ‘যে তরুণেরা বুলেটের সামনে দাঁড়িয়ে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছিল, এই পরিবর্তন এনেছিল, সেই তরুণেরাই আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণ করবে, ইনশা আল্লাহ।’
পরে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রংপুরের গঙ্গাচড়া আসনে গণঅধিকার পরিষদের প্রার্থী হানিফ খান সজিব, সুন্দরগঞ্জ আসনের প্রার্থী মাসুদ রানা মোন্নাফ এবং সাদুল্লাপুর-পলাশবাড়ী আসনে মো. সুরুজ্জামান সরকারকে পরিচয় করিয়ে দিয়ে সবাইকে পাশে থাকার আহ্বান জানান নুরুল হক নুর।
গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় উচ্চতর পরিষদের সদস্য মো. হানিফ খান সজিব এবং গণঅধিকার পরিষদের প্রতিষ্ঠাকালীন সংগঠক ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মাসুদ রানা মোন্নাফ, জেলা গণঅধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলার আহ্বায়ক রুমন বসুনিয়া ও উপজেলা গণঅধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রাসেল মিয়াসহ অনেকে বক্তব্য দেন এ পথসভায়।

জনগণের বিরুদ্ধে যারাই দাঁড়াবে, জনগণের সঙ্গে যারাই তামাশা করবে, তারাই রাজনীতি থেকে আওয়ামী লীগের মতো নাই হয়ে যাবে। আমরা এই তরুণ প্রজন্ম জনগণের সঙ্গে আছি এবং থাকতে চাই। জনগণের চিন্তাভাবনাকে ধারণ করেই আগামী দিনের রাজনীতি এগিয়ে নিতে চাই। গতকাল রোববার রাত ৯টার দিকে উপজেলার বাহিরগোলা চত্বরে আয়োজিত এক পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর।
তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ একটি ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল ছিল। সেই আওয়ামী লীগ গত ১৬ বছরে ভিন্নমত দমনে জামায়াত-বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর চালিয়েছিল অত্যাচার, নিপীড়ন ও নির্যাতন। তাদের নেতা-কর্মীদের খুঁজে খুঁজে বের করে দেওয়া হয়েছিল মামলা। করা হয়েছিল তাদের ঘরছাড়া। সর্বশেষ এ দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে ভারতের হাতে তুলে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু এ দেশের সচেতন নতুন প্রজন্ম, স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এবং তাদের সঙ্গে যোগ হয়ে ছাত্র-জনতার মিলিত অভ্যুত্থানে এ দেশে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নাই হয়ে গেছে।’
ডাকসুর সাবেক ভিপি আরও বলেন, ‘আপনাদের কারও সন্তান, কারও ভাই এই তরুণেরা গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে যে অসাধ্যকে সাধন করেছে, তা গত ৫০ বছরে সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশে গত ৫০ বছরে যে বিভাজন, হিংসা, বিদ্বেষ, হানাহানি, মারামারির রাজনীতি চলেছে তাতে সাধারণ মানুষ, আমজনতা নেতাদের জন্য রক্ত ঝরিয়েছে। নেতাদের জন্য লাশ হয়েছে। কিন্তু নেতায়-নেতায় ঠিকই থাকে। নেতায়-নেতায় ফোনে কথা হয়, আলাপ-আলোচনা হয় আর কর্মীরা রাস্তাঘাটে মারামারি করে জীবন দেয়। তাই জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী আগামীর রাজনীতি ও বাংলাদেশের গতিপথ কী হবে, তা নির্ধারণ করবে এ দেশের নতুন প্রজন্ম ও সাহসী তরুণেরা।’
নুর আরও বলেন, ‘যে তরুণেরা বুলেটের সামনে দাঁড়িয়ে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছিল, এই পরিবর্তন এনেছিল, সেই তরুণেরাই আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণ করবে, ইনশা আল্লাহ।’
পরে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রংপুরের গঙ্গাচড়া আসনে গণঅধিকার পরিষদের প্রার্থী হানিফ খান সজিব, সুন্দরগঞ্জ আসনের প্রার্থী মাসুদ রানা মোন্নাফ এবং সাদুল্লাপুর-পলাশবাড়ী আসনে মো. সুরুজ্জামান সরকারকে পরিচয় করিয়ে দিয়ে সবাইকে পাশে থাকার আহ্বান জানান নুরুল হক নুর।
গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় উচ্চতর পরিষদের সদস্য মো. হানিফ খান সজিব এবং গণঅধিকার পরিষদের প্রতিষ্ঠাকালীন সংগঠক ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মাসুদ রানা মোন্নাফ, জেলা গণঅধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলার আহ্বায়ক রুমন বসুনিয়া ও উপজেলা গণঅধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রাসেল মিয়াসহ অনেকে বক্তব্য দেন এ পথসভায়।

প্ল্যাটফর্মের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ২০১৪ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে দেশের ২৯টি জেলা ঝুঁকিপ্রবণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এর মধ্যে ৫টি জেলা উচ্চঝুঁকিতে এবং ২৪টি মাঝারি ঝুঁকিতে রয়েছে। কেবল গত বছরের আগস্ট থেকে এ বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত ছয় মাসে ৮০টি মাজার বা দরগাহে হামলার ঘটনা ঘটেছে।
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, অভ্যন্তরীণ হাঙ্গামা, সহিংসতা, রক্তপাত এবং সন্ত্রাসী কার্যকলাপের অভিযোগে ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলা বিএনপির পাঁচজন শীর্ষ নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কৃতরা হলেন গৌরীপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আহাম্মদ তায়েবুর রহমান...
২ মিনিট আগে
জিএস সালাউদ্দিন আম্মার জানান, চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের একটি ফাইল নিয়ে জটিলতা ছিল, যা উপাচার্যের স্বাক্ষরের পরও রেজিস্ট্রার দপ্তরে আটকে ছিল। এই বিষয়ে খোঁজ নিতে গিয়ে তিনি প্রথমবার কল করলেও রেজিস্ট্রার ধরেননি।
৩৩ মিনিট আগে
পাবনার চাটমোহর উপজেলা শ্রমিক দলের সভাপতি মোন্তাজ আহমেদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, জমি ও জলাশয় দখলসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের একাংশের নেতা-কর্মীরা। রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের রেলবাজার এলাকায়....
১ ঘণ্টা আগেরাবি প্রতিনিধি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. ইফতেখারুল আলম মাসউদ এবং রাকসুর সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাউদ্দিন আম্মারের মধ্যে উত্তপ্ত বাগ্বিতণ্ডার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার (৯ নভেম্বর) দুপুরে রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। পরে রাতে সেই বাগ্বিতণ্ডার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তা আলোচনার জন্ম দেয়।
জানা গেছে, গতকাল দুপুরে জরুরি কাজে রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে যান রাকসু জিএস সালাউদ্দিন আম্মার। সেখানে পৌঁছানোর পর তাঁকে জানানো হয়, রেজিস্ট্রার ‘বিএনপি নেতা’দের সঙ্গে বৈঠকে ব্যস্ত আছেন। আম্মার এরপর ভেতরে প্রবেশ করে তাঁর কাজের বিষয়ে জানতে চাইলে রেজিস্ট্রার ও তাঁর মধ্যে বাদানুবাদ শুরু হয়।
জিএস সালাউদ্দিন আম্মার জানান, চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের একটি ফাইল নিয়ে জটিলতা ছিল, যা উপাচার্যের স্বাক্ষরের পরও রেজিস্ট্রার দপ্তরে আটকে ছিল। এ বিষয়ে খোঁজ নিতে গিয়ে তিনি প্রথমবার কল করলেও রেজিস্ট্রার ধরেননি। দ্বিতীয়বার সরাসরি দপ্তরে গেলে তাঁর পিএস তাঁকে জানান যে রেজিস্ট্রার ‘মহানগর বিএনপির’ নেতাদের সঙ্গে মিটিং করছেন।
আম্মার বলেন, ‘আমি সেখানে গেলে তখনো বলে বিএনপির প্রোগ্রাম চলছে। এখন ভেতরে যাওয়া যাবে না। তারপর আমি ভেতরে ঢুকে যাই। গিয়ে বললাম এই চিঠিটা কখন ইস্যু হচ্ছে? তখন উনি বলল আজকে। তারপর বাগ্বিতণ্ডা শুরু হলো।’
সালাহউদ্দিন আম্মার আরও বলেন, ‘রেজিস্ট্রার প্রায়ই শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন। উনি মেয়েদের হলের আন্দোলনে গিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করেছেন। আজ (গতকাল) একপর্যায়ে তিনি আমার দিকেও তেড়ে আসেন। যিনি ভিডিও করছিল তাঁর দিকেও তেড়ে এসে ফোনটা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। ভিডিওতেও স্পষ্ট দেখা যায়—তিনি আমাকে বারবার “গেট আউট” বলে চিৎকার করছেন এবং বলছেন, “এটা আমার কক্ষ, তুমি এখানে কেন?” আমি যদি কোনো অপ্রয়োজনীয় কাজে সেখানে যেতাম, তাহলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকতাম না। আমাকে জানানো হয়েছিল, তিনি একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে একান্ত বৈঠক করছেন। তাই দায়িত্বের জায়গা থেকে আমি বিষয়টি যাচাই করতে গিয়েছিলাম। আমি কোনো রাজনৈতিক দলের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য রাকসুতে নির্বাচিত হইনি; আমি নির্বাচিত হয়েছি শিক্ষার্থীদের স্বার্থ ও অধিকার রক্ষার জন্য।’
অন্যদিকে অধ্যাপক ড. ইফতিখারুল আলম মাসুদ বলেন, ‘চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি নিয়োগ বিষয়ে গতকাল (শনিবার) একটা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়েছে। সেটা কার্যকর করা নিয়ে আমি আজকে (রোববার) সকাল থেকেই কাজ করছিলাম। এর মধ্যে এক সপ্তাহ আগে এনসিপির রাজশাহী মহানগরের নতুন কমিটির নেতারা আমার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করার জন্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়েছিলেন। ওনারা সাক্ষাৎ করতে এসেছিলেন আজ। ওনাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার সময় বাইরে দুজন ডিন অপেক্ষা করছিলেন।’
তিনি বলেন, ‘এর মধ্যে জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারও দেখা করার জন্য এসেছিল। তাকেও কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে বলা হয়েছিল। কিন্তু সে অপেক্ষা না করে বেয়াদবি করে হঠাৎ আমার চেম্বারে ঢুকে পড়ে। তার দাবি, আমি নাকি ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগের সভাপতি নিয়োগের চিঠি আটকে রেখেছি। অথচ সকাল থেকেই আমরা বিষয়টির সুরাহা করার জন্য কাজ করছিলাম। ওই সময়ও নতুন সভাপতির নিয়োগ অনুমোদন হওয়ার পরের কাজ করছিল অন্যরা।’
রেজিস্ট্রার আরও বলেন, ‘এই অবস্থায় সে হঠাৎ চেম্বারে ঢুকে পড়ে। ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগের সভাপতি নিয়োগ হবে। এখানে তাঁর কাজ কী? রাকসুর ভিপি সৌজন্য সাক্ষাৎ করার জন্য এক সপ্তাহ আগে আমাকে মেসেজ দিয়েছে। আমি এখনো বেচারাকে রিপ্লাই দিতে পারিনি। আর এই ছেলে সব জায়গায় গিয়ে মাতব্বরি করে। একটা বেহায়া ছেলে। ভিডিওতেই এর প্রমাণ রয়েছে। আমি তাকে গেট আউট বলে বের করে দিয়েছি। সে কেন একটা অফিস অর্ডার নিয়ে কথা বলতে যাবে? এটা তো আমি বরদাশত করব না। ছাত্র রিলেটেড কোনো বিষয় হলে সে যেতে পারে।’
এ ঘটনায় নিজেদের অবস্থান তুলে ধরে ফেসবুকে একটি পোস্ট করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি রাজশাহী মহানগর শাখার আহ্বায়ক মোবাশ্বের রাজ। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘সালাউদ্দিন আম্মার ও রেজিস্ট্রার স্যারের সঙ্গে উত্তপ্ত বাগ্বিতণ্ডার সময় সেখানে বিএনপির কেউ ছিল না। আমার উপস্থিতিতে রাজশাহী মহানগর এনসিপির নেতৃত্ব ছিল। আমরা সেখানে সৌজন্য সাক্ষাতে গিয়েছিলাম। কিন্তু রেজিস্ট্রার স্যারের পিএস সম্ভবত আমাদের বিএনপির নেতা-কর্মী ভেবে তাদের ইনফর্ম করে। এখান থেকেই ভুল-বোঝাবুঝির সূচনা হয়।’
এদিকে, জিএস আম্মার বিএনপিকে জড়িয়ে বক্তব্য দেওয়ার প্রতিক্রিয়ায় রাবি শাখা ছাত্রদলের সভাপতি সুলতান আহমেদ রাহী বলেন, ‘আম্মার ও শিক্ষক পরস্পরকে ধমকাচ্ছেন, বিএনপির নাম টেনে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন, অথচ সেখানে বিএনপির কেউই ছিল না। এনসিপির সঙ্গে নিয়মিত দেখা যায় আম্মারকে, অথচ আজ তিনি তাদের চিনলেন না। গণতান্ত্রিক সমাজে যে কেউ আলোচনা করতেই পারে, এতে আমাদের আপত্তি নেই। তবে বিএনপির নাম ব্যবহার করে বিভ্রান্তি ছড়ানো অনৈতিক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. ইফতেখারুল আলম মাসউদ এবং রাকসুর সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাউদ্দিন আম্মারের মধ্যে উত্তপ্ত বাগ্বিতণ্ডার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার (৯ নভেম্বর) দুপুরে রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। পরে রাতে সেই বাগ্বিতণ্ডার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তা আলোচনার জন্ম দেয়।
জানা গেছে, গতকাল দুপুরে জরুরি কাজে রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে যান রাকসু জিএস সালাউদ্দিন আম্মার। সেখানে পৌঁছানোর পর তাঁকে জানানো হয়, রেজিস্ট্রার ‘বিএনপি নেতা’দের সঙ্গে বৈঠকে ব্যস্ত আছেন। আম্মার এরপর ভেতরে প্রবেশ করে তাঁর কাজের বিষয়ে জানতে চাইলে রেজিস্ট্রার ও তাঁর মধ্যে বাদানুবাদ শুরু হয়।
জিএস সালাউদ্দিন আম্মার জানান, চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের একটি ফাইল নিয়ে জটিলতা ছিল, যা উপাচার্যের স্বাক্ষরের পরও রেজিস্ট্রার দপ্তরে আটকে ছিল। এ বিষয়ে খোঁজ নিতে গিয়ে তিনি প্রথমবার কল করলেও রেজিস্ট্রার ধরেননি। দ্বিতীয়বার সরাসরি দপ্তরে গেলে তাঁর পিএস তাঁকে জানান যে রেজিস্ট্রার ‘মহানগর বিএনপির’ নেতাদের সঙ্গে মিটিং করছেন।
আম্মার বলেন, ‘আমি সেখানে গেলে তখনো বলে বিএনপির প্রোগ্রাম চলছে। এখন ভেতরে যাওয়া যাবে না। তারপর আমি ভেতরে ঢুকে যাই। গিয়ে বললাম এই চিঠিটা কখন ইস্যু হচ্ছে? তখন উনি বলল আজকে। তারপর বাগ্বিতণ্ডা শুরু হলো।’
সালাহউদ্দিন আম্মার আরও বলেন, ‘রেজিস্ট্রার প্রায়ই শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন। উনি মেয়েদের হলের আন্দোলনে গিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করেছেন। আজ (গতকাল) একপর্যায়ে তিনি আমার দিকেও তেড়ে আসেন। যিনি ভিডিও করছিল তাঁর দিকেও তেড়ে এসে ফোনটা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। ভিডিওতেও স্পষ্ট দেখা যায়—তিনি আমাকে বারবার “গেট আউট” বলে চিৎকার করছেন এবং বলছেন, “এটা আমার কক্ষ, তুমি এখানে কেন?” আমি যদি কোনো অপ্রয়োজনীয় কাজে সেখানে যেতাম, তাহলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকতাম না। আমাকে জানানো হয়েছিল, তিনি একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে একান্ত বৈঠক করছেন। তাই দায়িত্বের জায়গা থেকে আমি বিষয়টি যাচাই করতে গিয়েছিলাম। আমি কোনো রাজনৈতিক দলের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য রাকসুতে নির্বাচিত হইনি; আমি নির্বাচিত হয়েছি শিক্ষার্থীদের স্বার্থ ও অধিকার রক্ষার জন্য।’
অন্যদিকে অধ্যাপক ড. ইফতিখারুল আলম মাসুদ বলেন, ‘চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি নিয়োগ বিষয়ে গতকাল (শনিবার) একটা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়েছে। সেটা কার্যকর করা নিয়ে আমি আজকে (রোববার) সকাল থেকেই কাজ করছিলাম। এর মধ্যে এক সপ্তাহ আগে এনসিপির রাজশাহী মহানগরের নতুন কমিটির নেতারা আমার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করার জন্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়েছিলেন। ওনারা সাক্ষাৎ করতে এসেছিলেন আজ। ওনাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার সময় বাইরে দুজন ডিন অপেক্ষা করছিলেন।’
তিনি বলেন, ‘এর মধ্যে জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারও দেখা করার জন্য এসেছিল। তাকেও কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে বলা হয়েছিল। কিন্তু সে অপেক্ষা না করে বেয়াদবি করে হঠাৎ আমার চেম্বারে ঢুকে পড়ে। তার দাবি, আমি নাকি ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগের সভাপতি নিয়োগের চিঠি আটকে রেখেছি। অথচ সকাল থেকেই আমরা বিষয়টির সুরাহা করার জন্য কাজ করছিলাম। ওই সময়ও নতুন সভাপতির নিয়োগ অনুমোদন হওয়ার পরের কাজ করছিল অন্যরা।’
রেজিস্ট্রার আরও বলেন, ‘এই অবস্থায় সে হঠাৎ চেম্বারে ঢুকে পড়ে। ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগের সভাপতি নিয়োগ হবে। এখানে তাঁর কাজ কী? রাকসুর ভিপি সৌজন্য সাক্ষাৎ করার জন্য এক সপ্তাহ আগে আমাকে মেসেজ দিয়েছে। আমি এখনো বেচারাকে রিপ্লাই দিতে পারিনি। আর এই ছেলে সব জায়গায় গিয়ে মাতব্বরি করে। একটা বেহায়া ছেলে। ভিডিওতেই এর প্রমাণ রয়েছে। আমি তাকে গেট আউট বলে বের করে দিয়েছি। সে কেন একটা অফিস অর্ডার নিয়ে কথা বলতে যাবে? এটা তো আমি বরদাশত করব না। ছাত্র রিলেটেড কোনো বিষয় হলে সে যেতে পারে।’
এ ঘটনায় নিজেদের অবস্থান তুলে ধরে ফেসবুকে একটি পোস্ট করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি রাজশাহী মহানগর শাখার আহ্বায়ক মোবাশ্বের রাজ। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘সালাউদ্দিন আম্মার ও রেজিস্ট্রার স্যারের সঙ্গে উত্তপ্ত বাগ্বিতণ্ডার সময় সেখানে বিএনপির কেউ ছিল না। আমার উপস্থিতিতে রাজশাহী মহানগর এনসিপির নেতৃত্ব ছিল। আমরা সেখানে সৌজন্য সাক্ষাতে গিয়েছিলাম। কিন্তু রেজিস্ট্রার স্যারের পিএস সম্ভবত আমাদের বিএনপির নেতা-কর্মী ভেবে তাদের ইনফর্ম করে। এখান থেকেই ভুল-বোঝাবুঝির সূচনা হয়।’
এদিকে, জিএস আম্মার বিএনপিকে জড়িয়ে বক্তব্য দেওয়ার প্রতিক্রিয়ায় রাবি শাখা ছাত্রদলের সভাপতি সুলতান আহমেদ রাহী বলেন, ‘আম্মার ও শিক্ষক পরস্পরকে ধমকাচ্ছেন, বিএনপির নাম টেনে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন, অথচ সেখানে বিএনপির কেউই ছিল না। এনসিপির সঙ্গে নিয়মিত দেখা যায় আম্মারকে, অথচ আজ তিনি তাদের চিনলেন না। গণতান্ত্রিক সমাজে যে কেউ আলোচনা করতেই পারে, এতে আমাদের আপত্তি নেই। তবে বিএনপির নাম ব্যবহার করে বিভ্রান্তি ছড়ানো অনৈতিক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’

প্ল্যাটফর্মের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ২০১৪ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে দেশের ২৯টি জেলা ঝুঁকিপ্রবণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এর মধ্যে ৫টি জেলা উচ্চঝুঁকিতে এবং ২৪টি মাঝারি ঝুঁকিতে রয়েছে। কেবল গত বছরের আগস্ট থেকে এ বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত ছয় মাসে ৮০টি মাজার বা দরগাহে হামলার ঘটনা ঘটেছে।
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, অভ্যন্তরীণ হাঙ্গামা, সহিংসতা, রক্তপাত এবং সন্ত্রাসী কার্যকলাপের অভিযোগে ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলা বিএনপির পাঁচজন শীর্ষ নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কৃতরা হলেন গৌরীপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আহাম্মদ তায়েবুর রহমান...
২ মিনিট আগে
জনগণের বিরুদ্ধে যারাই দাঁড়াবে, জনগণের সঙ্গে যারাই তামাশা করবে, তারাই রাজনীতি থেকে আওয়ামী লীগের মতো নাই হয়ে যাবে। আমরা এই তরুণ প্রজন্ম জনগণের সঙ্গে আছি এবং থাকতে চাই। জনগণের চিন্তাভাবনাকে ধারণ করেই আগামী দিনের রাজনীতি এগিয়ে নিতে চাই।
৯ মিনিট আগে
পাবনার চাটমোহর উপজেলা শ্রমিক দলের সভাপতি মোন্তাজ আহমেদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, জমি ও জলাশয় দখলসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের একাংশের নেতা-কর্মীরা। রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের রেলবাজার এলাকায়....
১ ঘণ্টা আগেচাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি

পাবনার চাটমোহর উপজেলা শ্রমিক দলের সভাপতি মোন্তাজ আহমেদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, জমি ও জলাশয় দখলসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের একাংশের নেতা-কর্মীরা। রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের রেলবাজার এলাকায় এ বিক্ষোভে ইউনিয়ন বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলসহ বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী অংশ নেন।
সমাবেশে বক্তারা অভিযোগ করেন, শ্রমিক দলের সভাপতি পরিচয় ব্যবহার করে মোন্তাজ আহমেদ দীর্ঘদিন ধরে চাঁদাবাজি, এলাকায় সালিসের নামে অর্থ আদায়, জমি ও জলাশয় দখল, থানায় দালালি এবং নিজ দলের নেতা-কর্মীদের ওপর নির্যাতনসহ বিভিন্ন অপকর্ম করছেন। এসব কর্মকাণ্ডের কারণে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। বিশেষ করে ৫ আগস্টের পর থেকে তাঁর কারণে মূলগ্রাম ইউনিয়নসহ উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক কার্যক্রমে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে।
তাঁরা অভিযোগ করেন, মোন্তাজ আহমেদের অপকর্মে ক্ষুব্ধ হয়ে অনেক নেতা-কর্মী দলীয় কর্মসূচি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। দ্রুত দলীয় শৃঙ্খলার স্বার্থে মোন্তাজের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান বক্তারা। সমাবেশ থেকে মূলগ্রাম ইউনিয়নে তাঁকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণা করা হয়।
এ ব্যাপারে মূলগ্রাম ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি মোহাব্বত মল্লিক বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে মোন্তাজ বিএনপির নাম ব্যবহার করে চাঁদা আদায় ও ভুক্তভোগীদের ওপর বিভিন্নভাবে চাপ সৃষ্টি করে আসছে। অমৃতকুণ্ডা হাটে অতিরিক্ত টোল আদায়, রেলবাজার এলাকায় শ্রমিকদের কাছ থেকে অর্থ নেওয়া হয়। শ্রমিকেরা আপত্তি জানালে তাদের ঘরবাড়িতে হামলা করা হয়। এসব অভিযোগ এলাকাবাসীর মুখে মুখে। এসব কারণে অনেকেই দল থেকে দূরে সরে যাচ্ছেন।’
তবে শ্রমিক দল সভাপতি মোন্তাজ আহমেদ সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘চাঁদাবাজির কোনো ঘটনা ঘটেনি। বরং কিছু ব্যক্তি অনুমতি ছাড়াই বিভিন্ন ট্রাক ও যানবাহন থেকে টাকা নিচ্ছিল। বিষয়টি জানার পর আমি তাদের নিষেধ করেছি। এ কারণে তারাই ক্ষিপ্ত হয়ে আমার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছে। আমাদের ইজারা নেওয়া হাটের শৃঙ্খলা বজায় রাখতে কাজ করছি। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের একটি মহল পরিকল্পিতভাবে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে।’

পাবনার চাটমোহর উপজেলা শ্রমিক দলের সভাপতি মোন্তাজ আহমেদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, জমি ও জলাশয় দখলসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের একাংশের নেতা-কর্মীরা। রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের রেলবাজার এলাকায় এ বিক্ষোভে ইউনিয়ন বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলসহ বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী অংশ নেন।
সমাবেশে বক্তারা অভিযোগ করেন, শ্রমিক দলের সভাপতি পরিচয় ব্যবহার করে মোন্তাজ আহমেদ দীর্ঘদিন ধরে চাঁদাবাজি, এলাকায় সালিসের নামে অর্থ আদায়, জমি ও জলাশয় দখল, থানায় দালালি এবং নিজ দলের নেতা-কর্মীদের ওপর নির্যাতনসহ বিভিন্ন অপকর্ম করছেন। এসব কর্মকাণ্ডের কারণে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। বিশেষ করে ৫ আগস্টের পর থেকে তাঁর কারণে মূলগ্রাম ইউনিয়নসহ উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক কার্যক্রমে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে।
তাঁরা অভিযোগ করেন, মোন্তাজ আহমেদের অপকর্মে ক্ষুব্ধ হয়ে অনেক নেতা-কর্মী দলীয় কর্মসূচি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। দ্রুত দলীয় শৃঙ্খলার স্বার্থে মোন্তাজের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান বক্তারা। সমাবেশ থেকে মূলগ্রাম ইউনিয়নে তাঁকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণা করা হয়।
এ ব্যাপারে মূলগ্রাম ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি মোহাব্বত মল্লিক বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে মোন্তাজ বিএনপির নাম ব্যবহার করে চাঁদা আদায় ও ভুক্তভোগীদের ওপর বিভিন্নভাবে চাপ সৃষ্টি করে আসছে। অমৃতকুণ্ডা হাটে অতিরিক্ত টোল আদায়, রেলবাজার এলাকায় শ্রমিকদের কাছ থেকে অর্থ নেওয়া হয়। শ্রমিকেরা আপত্তি জানালে তাদের ঘরবাড়িতে হামলা করা হয়। এসব অভিযোগ এলাকাবাসীর মুখে মুখে। এসব কারণে অনেকেই দল থেকে দূরে সরে যাচ্ছেন।’
তবে শ্রমিক দল সভাপতি মোন্তাজ আহমেদ সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘চাঁদাবাজির কোনো ঘটনা ঘটেনি। বরং কিছু ব্যক্তি অনুমতি ছাড়াই বিভিন্ন ট্রাক ও যানবাহন থেকে টাকা নিচ্ছিল। বিষয়টি জানার পর আমি তাদের নিষেধ করেছি। এ কারণে তারাই ক্ষিপ্ত হয়ে আমার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছে। আমাদের ইজারা নেওয়া হাটের শৃঙ্খলা বজায় রাখতে কাজ করছি। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের একটি মহল পরিকল্পিতভাবে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে।’

প্ল্যাটফর্মের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ২০১৪ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে দেশের ২৯টি জেলা ঝুঁকিপ্রবণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এর মধ্যে ৫টি জেলা উচ্চঝুঁকিতে এবং ২৪টি মাঝারি ঝুঁকিতে রয়েছে। কেবল গত বছরের আগস্ট থেকে এ বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত ছয় মাসে ৮০টি মাজার বা দরগাহে হামলার ঘটনা ঘটেছে।
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, অভ্যন্তরীণ হাঙ্গামা, সহিংসতা, রক্তপাত এবং সন্ত্রাসী কার্যকলাপের অভিযোগে ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলা বিএনপির পাঁচজন শীর্ষ নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কৃতরা হলেন গৌরীপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আহাম্মদ তায়েবুর রহমান...
২ মিনিট আগে
জনগণের বিরুদ্ধে যারাই দাঁড়াবে, জনগণের সঙ্গে যারাই তামাশা করবে, তারাই রাজনীতি থেকে আওয়ামী লীগের মতো নাই হয়ে যাবে। আমরা এই তরুণ প্রজন্ম জনগণের সঙ্গে আছি এবং থাকতে চাই। জনগণের চিন্তাভাবনাকে ধারণ করেই আগামী দিনের রাজনীতি এগিয়ে নিতে চাই।
৯ মিনিট আগে
জিএস সালাউদ্দিন আম্মার জানান, চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের একটি ফাইল নিয়ে জটিলতা ছিল, যা উপাচার্যের স্বাক্ষরের পরও রেজিস্ট্রার দপ্তরে আটকে ছিল। এই বিষয়ে খোঁজ নিতে গিয়ে তিনি প্রথমবার কল করলেও রেজিস্ট্রার ধরেননি।
৩৩ মিনিট আগে