খাবারদাবার

নুডলস ১ প্যাকেট, আলু ১টি, গরম মসলার পাউডার ১ চা-চামচের ৪ ভাগের ১ ভাগ, ঘি ১ টেবিল চামচ, গোলমরিচের গুঁড়া আধা চা-চামচ, ডিম ১টি, ময়দা ১ টেবিল চামচ, ব্রেডক্রাম্ব ১ কাপ, তেল পরিমাণমতো ও লবণ স্বাদমতো।

বাড়ির ছাদে বা খোলা উঠানে বারবিকিউ করার সময় চলে এসেছে। ডিসেম্বরের হিমশীতল রাতে বন্ধুবান্ধব বা আত্মীয়স্বজন নিয়ে অনেকেই বারবিকিউ পার্টি করে থাকেন। ভুল এড়িয়ে গ্রিল করতে ৫টি বিষয় মাথায় রাখতে পারেন।

শীত চলে এলে আমরা সবাই একটু সচেতন হই। কেননা শীতে ঠান্ডা, জ্বর, কাশি, ত্বকের রুক্ষতাসহ বিভিন্ন অসুখ আমাদের সহজে আক্রমণ করে থাকে। শীতকালীন এসব সমস্যার সমাধানে ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ খাবার হবে ভালো উৎস।

চিকেন লেগ পিস ৪টি, আদাবাটা ১ টেবিল চামচ, রসুনবাটা ১ টেবিল চামচ, গরমমসলার গুঁড়ো ১ চা-চামচ, জিরাগুঁড়ো ১ চা-চামচ, ধনেগুঁড়ো ১ চা-চামচ, হলুদগুঁড়ো ১ চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, সয়া সস ১ টেবিল চামচ, টমেটো সস ২ টেবিল চামচ, জর্দার রং বা ফুড কালার সামান্য

দুই ধরনের সরিষা বেটে নিন। বাটার সময় অল্প পরিমাণ লবণ ও কাঁচামরিচ দিন। এতে সরিষাবাটা তেতো হবে না। মাছের টুকরো লবণ ও হলুদ দিয়ে মেখে রেখে দিন কিছুক্ষণ। একটি ছড়ানো বাটিতে সরিষার তেল, সরিষাবাটা, হলুদ, ধনে, মরিচের গুঁড়োসহ সব মসলা নিন।

চালের গুঁড়া ও লবণ একসঙ্গে মিশিয়ে অল্প অল্প পানি দিয়ে হাতে মেখে পাতলা খামির বা ব্যাটার করে নিন। যদি বাজারে কেনা চালের গুঁড়া হয়, তবে ব্যাটার তৈরি করে ঘণ্টাখানেক রেখে দিন। আর বাসায় ভেজা চালের হলে ব্যাটার করেই পিঠা বানাতে পারবেন।

কেন ইলিশ নিয়ে আমাদের এত গর্ব, এত আদিখ্যেতা, এত কাব্য-কবিতা? বিভিন্ন ব্যাখ্যা আছে নিশ্চয়ই। আমার শুধুই মনে হয়, বিভিন্ন ঋতুতে বিভিন্নভাবে ইলিশ খাওয়া যায়। তা ছাড়া, এই একটা মাছ, যাকে খুব অল্প মসলায় ভাজা,

রাতে প্যাঁচার গল্প শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পড়েছিল পুষ্পা। কোনোভাবেই ঘুমোতে চাচ্ছিল না। দিদা বলেছিলেন, তাড়াতাড়ি ঘুমাও, সকাল হলেই দেখবে একটা ছোট্ট প্যাঁচা খাবার টেবিলে চলে এসেছে। পুষ্পা অবাক হয়ে বলেছিল, সত্য়ি! কিন্তু খাবারের টেবিলে আসবে কেন? দিদা বললেন, সেটা সকাল হলেই দেখবে।

এ ক্ষেত্রে চুলার আগুন বন্ধ করে মিশ্রণটি ঠান্ডা হতে দিতে হবে। কিছুটা ঠান্ডা হয়ে এলে হাতের তালুতে ঘি মাখিয়ে নিয়ে মাঝারি ধরনের নাড়ু বানানোর জন্য পরিমাণমতো মিশ্রণ হাতে নিতে হবে।

জলপাই ১ কেজি, লবণ পরিমাণমতো, হলুদের গুঁড়ো আধা টেবিল চামচ, মরিচের গুঁড়ো আধা টেবিল চামচ, সরিষাবাটা ১ কাপের ৪ ভাগের ১ ভাগ, রসুনের কোয়া ১ কাপের ৪ ভাগের ১ ভাগ, আস্ত শুকনো মরিচ ৫-৬টি, পাঁচফোড়ন ১ টেবিল চামচ, বিটলবণ ১ টেবিল চামচ, সরিষার তেল ২৫০ মিলি, চিনি আধা কাপ, সাদা ভিনেগার আধা কাপ। 

১টি ডিম, একটি টমেটো, ১ কাপ ওয়েস্টার মাশরুম (ছোট করে কাটা), ৫-৬টি কাঁচামরিচ, ১ বা ২ টুকরা মাংসের টুকরা (আগে রান্না করা)  ১টি পেঁয়াজ, টমেটো সস দেড় চা চামচ, নুডলস, নুডলসের মসলা ১ প্যাকেট, লবণ স্বাদ অনুযায়ী।

এককালে যে স্বচ্ছ কাচের টাংস্টেন বৈদ্যুতিক বাতি ছিল রাতের বিস্ময়জাগানিয়া আলোর উৎস, হেমন্তে সকালের রংটা তা-ই। ফটোগ্রাফির ভাষায়, এটা ওয়ার্ম লাইট। মধ্য হেমন্ত যখন গড়িয়ে গড়িয়ে শীতের দিকে ধীর পায়ে চলতে থাকে, আলোর রঙে তখন খানিক পরিবর্তন হয়।

এককালে যে স্বচ্ছ কাচের টাংস্টেন বৈদ্যুতিক বাতি ছিল রাতের বিস্ময়জাগানিয়া আলোর উৎস, হেমন্তে সকালের রংটা তা-ই। ফটোগ্রাফির ভাষায়, এটা ওয়ার্ম লাইট। মধ্য হেমন্ত যখন গড়িয়ে গড়িয়ে শীতের দিকে ধীর পায়ে চলতে থাকে, আলোর রঙে তখন খানিক পরিবর্তন হয়।

ছানা ১ কাপ, ডিম ৩টি, চিনি ১ কাপ, ঘন দুধ ১ কাপ, ভ্যানিলা আধা চা-চামচ।

গরুর কুঁজের মাংস ১ কেজি, তেল আধা কাপ, তেজপাতা ২টি, দারুচিনি ২টি, এলাচি ৫টি থেঁতো করা, লবঙ্গ ৪টি, কাটা পেঁয়াজ ১ কাপ, মরিচের গুঁড়ো, ধনে, রসুনবাটা, আদাবাটা, জিরাবাটা ১ টেবিল চামচ করে

চালের গুঁড়ো ২ কাপ, ময়দা আধা কাপ, লবণ পরিমাণমতো, চিনি আধা কাপ, গুঁড়ো দুধ ১ কাপ, সুজি ২ টেবিল চামচ, এলাচি ২টি, তেল।

রুটির খামির তৈরিতে ময়দা ১ কাপ, লবণ স্বাদমতো, পানি পরিমাণমতো, তেল সামান্য।