
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে আবারও সামরিক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ছে। চলতি মে মাসের ৭ থেকে ১১ তারিখ পর্যন্ত আকাশপথে সংঘর্ষের পর দুই দেশের মধ্যে এখনো বিরাজ করছে উদ্বেগ ও অস্থিরতা।

কাশ্মীরের পেহেলগাম হামলার পর পাকিস্তানকে দায়ী করে ভারত। যদিও পাকিস্তান এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে, তারপরও পাকিস্তানের তথাকথিত ‘সন্ত্রাসবাদের’ বিরুদ্ধে বার্তা দিতে ভারত প্রায় তিন ডজন দেশে ব্যাপক কূটনৈতিক উদ্যোগ শুরু করেছে। মূলত পাকিস্তানের ‘সন্ত্রাসবাদের’ বিরুদ্ধে নালিশ জানাতেই ভারতের এই আয়োজন।

রাজনাথ সিং বলেন, ‘আপনারা (চিকিৎসকেরা) রোগীদের চিকিৎসা করেন, কিন্তু আমরা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বে সীমান্তের ওপারে সন্ত্রাসবাদের চিকিৎসা করি। অপারেশন সিঁদুরের সাফল্য আমাদের সেই সংকল্পেরই দৃষ্টান্ত।’

সম্প্রতি ভারত-পাকিস্তান সামরিক উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে ‘ভারতের প্রোপাগান্ডা উন্মোচন করতে’ পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ রাজধানীগুলোতে একটি উচ্চপর্যায়ের কূটনৈতিক প্রতিনিধি দল পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।