অনলাইন ডেস্ক
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেছেন, ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী অপারেশন সিঁদুরের সময় ‘দক্ষ সার্জনের’ মতো কাজ করেছে। বেসামরিক এলাকা এড়িয়ে তারা অত্যন্ত নিখুঁতভাবে পাকিস্তানে সন্ত্রাসীদের আস্তানা লক্ষ্য করে আঘাত হেনেছে। আজ মঙ্গলবার লক্ষ্ণৌতে কে এন মেমোরিয়াল হাসপাতালের ২৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে রাজনাথ সিং বলেন, ‘আমাদের সেনারা ঠিক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বা সার্জনের মতো কাজ করেছে। একজন সার্জন যেখানে রোগ আছে সেখানেই তাঁর যন্ত্রগুলো নির্ভুলভাবে ব্যবহার করেন, আমাদের সেনারাও ঠিক তা-ই করেছে—অসাধারণ দক্ষতার সঙ্গে তারা পাকিস্তানের সন্ত্রাসী আস্তানাগুলোর মূলে আঘাত হেনেছে।’
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম জনসমক্ষে দেখা গেছে রাজনাথ সিংকে। এর আগে, সর্বশেষ ১০ মে (যেদিন যুদ্ধবিরতির ঘোষণা হয়েছিল) সামরিক স্থাপনা পরিদর্শন করেছিলেন তিনি।
বিজেপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা চিকিৎসক ও সেনাদের কাজের তুলনা করে বলেন, ‘আপনারা উভয়ই কঠোর প্রশিক্ষণ নেন, তীব্র চাপের মধ্যে কাজ করেন। আপনাদের জরুরি পরিস্থিতিতে দ্রুত ও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে হয়। অপারেশন সিঁদুরের সময় সেনাবাহিনীকেও এমন ভূমিকায় দেখা গেছে, ঠিক যেমন কোভিড-১৯ মহামারির সময় চিকিৎসকদের আমরা দেখেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা (চিকিৎসকেরা) রোগীদের চিকিৎসা করেন, কিন্তু আমরা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বে সীমান্তের ওপারে সন্ত্রাসবাদের চিকিৎসা করি। অপারেশন সিঁদুরের সাফল্য আমাদের সেই সংকল্পেরই দৃষ্টান্ত।’
লক্ষ্ণৌয়ের সংসদ সদস্য রাজনাথ সিং বলেন, ‘পাকিস্তানের হামলায় আমাদের বেসামরিক ও সামরিক স্থাপনাগুলো লক্ষ্যবস্তু হয়েছিল, কিন্তু ভারতীয় বাহিনী এমন উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতিতেও সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করে জবাব দিয়েছে। তবে পাকিস্তানের স্বভাব হলো, তারা সহজে পরাজয় স্বীকার করে না, বরং তারা ভারতীয় ভূখণ্ডে পাল্টা হামলার চেষ্টা করেছিল। তারা বেসামরিক নাগরিক, এমনকি উপাসনালয়—মন্দির, গুরুদুয়ারা ও গির্জা লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছিল। কিন্তু আমাদের বাহিনী উপযুক্ত জবাব দিয়েছে।’
তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, ‘আমাদের সেনারা নিশ্চিত করেছে, সন্ত্রাসীদের আস্তানায় হামলার সময় কোনো নিরীহ মানুষের জীবন বিপন্ন করা হয়নি।’
এই অনুষ্ঠানে উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও ছিলেন। তিনি পাকিস্তানকে ‘ইতিহাসের বিকৃতি’ আখ্যা দিয়ে বলেন, ‘পাকিস্তান এমন একটি বিকৃতি, যার ভাগ্য ধ্বংস হওয়া। তারা হয় ভারতের নয়তো তাদের পোষিত সন্ত্রাসবাদের কারণেই ধ্বংস হবে। এটি তাদের পূর্বনির্ধারিত ভাগ্য।’
প্রসঙ্গত, ৬-৭ মে রাতে পেহেলগাম হামলার জেরে পাকিস্তানে অপারেশন সিঁদুর পরিচালনা করে ভারত। এ সময় ভারত পাকিস্তান ও পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরে নয়টি সন্ত্রাসী ঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা চালায়। এর জবাবে পাকিস্তান ১০ মে ড্রোন ও সীমান্তে গোলাগুলির মাধ্যমে ভারতীয় সীমান্তবর্তী শহর ও বেসামরিক এলাকায় পাল্টা হামলা চালায়। তবে ভারতীয় সেনাবাহিনীর দাবি, তারা নিজেদের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ব্যবহার করে পাকিস্তানের হামলা প্রতিহত করেছে।
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেছেন, ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী অপারেশন সিঁদুরের সময় ‘দক্ষ সার্জনের’ মতো কাজ করেছে। বেসামরিক এলাকা এড়িয়ে তারা অত্যন্ত নিখুঁতভাবে পাকিস্তানে সন্ত্রাসীদের আস্তানা লক্ষ্য করে আঘাত হেনেছে। আজ মঙ্গলবার লক্ষ্ণৌতে কে এন মেমোরিয়াল হাসপাতালের ২৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে রাজনাথ সিং বলেন, ‘আমাদের সেনারা ঠিক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বা সার্জনের মতো কাজ করেছে। একজন সার্জন যেখানে রোগ আছে সেখানেই তাঁর যন্ত্রগুলো নির্ভুলভাবে ব্যবহার করেন, আমাদের সেনারাও ঠিক তা-ই করেছে—অসাধারণ দক্ষতার সঙ্গে তারা পাকিস্তানের সন্ত্রাসী আস্তানাগুলোর মূলে আঘাত হেনেছে।’
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম জনসমক্ষে দেখা গেছে রাজনাথ সিংকে। এর আগে, সর্বশেষ ১০ মে (যেদিন যুদ্ধবিরতির ঘোষণা হয়েছিল) সামরিক স্থাপনা পরিদর্শন করেছিলেন তিনি।
বিজেপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা চিকিৎসক ও সেনাদের কাজের তুলনা করে বলেন, ‘আপনারা উভয়ই কঠোর প্রশিক্ষণ নেন, তীব্র চাপের মধ্যে কাজ করেন। আপনাদের জরুরি পরিস্থিতিতে দ্রুত ও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে হয়। অপারেশন সিঁদুরের সময় সেনাবাহিনীকেও এমন ভূমিকায় দেখা গেছে, ঠিক যেমন কোভিড-১৯ মহামারির সময় চিকিৎসকদের আমরা দেখেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা (চিকিৎসকেরা) রোগীদের চিকিৎসা করেন, কিন্তু আমরা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বে সীমান্তের ওপারে সন্ত্রাসবাদের চিকিৎসা করি। অপারেশন সিঁদুরের সাফল্য আমাদের সেই সংকল্পেরই দৃষ্টান্ত।’
লক্ষ্ণৌয়ের সংসদ সদস্য রাজনাথ সিং বলেন, ‘পাকিস্তানের হামলায় আমাদের বেসামরিক ও সামরিক স্থাপনাগুলো লক্ষ্যবস্তু হয়েছিল, কিন্তু ভারতীয় বাহিনী এমন উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতিতেও সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করে জবাব দিয়েছে। তবে পাকিস্তানের স্বভাব হলো, তারা সহজে পরাজয় স্বীকার করে না, বরং তারা ভারতীয় ভূখণ্ডে পাল্টা হামলার চেষ্টা করেছিল। তারা বেসামরিক নাগরিক, এমনকি উপাসনালয়—মন্দির, গুরুদুয়ারা ও গির্জা লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছিল। কিন্তু আমাদের বাহিনী উপযুক্ত জবাব দিয়েছে।’
তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, ‘আমাদের সেনারা নিশ্চিত করেছে, সন্ত্রাসীদের আস্তানায় হামলার সময় কোনো নিরীহ মানুষের জীবন বিপন্ন করা হয়নি।’
এই অনুষ্ঠানে উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও ছিলেন। তিনি পাকিস্তানকে ‘ইতিহাসের বিকৃতি’ আখ্যা দিয়ে বলেন, ‘পাকিস্তান এমন একটি বিকৃতি, যার ভাগ্য ধ্বংস হওয়া। তারা হয় ভারতের নয়তো তাদের পোষিত সন্ত্রাসবাদের কারণেই ধ্বংস হবে। এটি তাদের পূর্বনির্ধারিত ভাগ্য।’
প্রসঙ্গত, ৬-৭ মে রাতে পেহেলগাম হামলার জেরে পাকিস্তানে অপারেশন সিঁদুর পরিচালনা করে ভারত। এ সময় ভারত পাকিস্তান ও পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরে নয়টি সন্ত্রাসী ঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা চালায়। এর জবাবে পাকিস্তান ১০ মে ড্রোন ও সীমান্তে গোলাগুলির মাধ্যমে ভারতীয় সীমান্তবর্তী শহর ও বেসামরিক এলাকায় পাল্টা হামলা চালায়। তবে ভারতীয় সেনাবাহিনীর দাবি, তারা নিজেদের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ব্যবহার করে পাকিস্তানের হামলা প্রতিহত করেছে।
শীর্ণ দুটি হাত দিয়েই ১২ বছরের জানা মোহাম্মদ টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করছে তার গোটা পরিবারকে। সম্প্রতি মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন-এর ক্যামেরায় ধরা পড়েছে তার জীবনসংগ্রাম। গাজার ধ্বংসস্তূপের ভেতর দিয়ে গোলাপি সোয়েটার গায়ে পানির বালতি হাতে জানার পথচলা যেন এক অবিরাম যুদ্ধ।
৩ ঘণ্টা আগেসিরিয়ার ওপর থেকে সব ধরনের অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটির আর্থিক পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতেই আজ মঙ্গলবার এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৪ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো কোনো জেনারেলকে এই পদে উন্নীত করা হলো। এর আগে, ১৯৬৫ সালে তৎকালীন স্বৈরশাসক জেনারেল আইয়ুব খান নিজেই নিজেকে ‘ফিল্ড মার্শাল’ পদে পদোন্নতি দিয়েছিলেন। তবে জেনারেল মুনির নতুন পদমর্যাদা পেলেও সেনাপ্রধান হিসেবেই তাঁর দায়িত্ব পালন করে যাবেন।
৭ ঘণ্টা আগেকোভিড-১৯ আবারও এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে মাথাচাড়া দিচ্ছে। আর এর পেছনে মূল চালিকা শক্তি হয়ে উঠেছে জেএন-১ নামে একটি সাবভ্যারিয়েন্ট। এটি মূলত দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার ক্ষমতার জন্য পরিচিত ওমিক্রনের একটি শাখা।
৭ ঘণ্টা আগে