আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুদ্ধ থেমে গেলেও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা অব্যাহত রয়েছে। এর মধ্যেই ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ এনে এক পাকিস্তানি কর্মকর্তাকে বহিষ্কার করেছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ওই কর্মকর্তাকে ‘পারসোনা নন গ্রাটা’ বা অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ভারত বা পাকিস্তান কোনো পক্ষই ওই কর্মকর্তার নাম জানায়নি। ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই সিদ্ধান্ত দিল্লির পাকিস্তান দূতাবাসের চার্জ ডি অ্যাফেয়ার্স সাদ ওয়ারাইচকে জানানো হয়েছে। তাঁকে একটি ডেমাশে (কূটনৈতিক নির্দেশ) দেওয়া হয়েছে। ওই কর্মীকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভারত ছাড়তে বলা হয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দিল্লিতে পাকিস্তানি হাইকমিশনের ওই কর্মকর্তা ‘ভারতের মাটিতে নিজের পদমর্যাদার সঙ্গে বেমানান’ কার্যকলাপ চালাচ্ছিলেন। তাই তাঁকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে। ওই কর্মকর্তা কী কাজ করছিলেন—সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানায়নি মন্ত্রণালয়।
এর আগে, ভারতের পাঞ্জাব পুলিশ চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে দুজনকে গ্রেপ্তার করে। তাদের বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ আনা হয়েছে। তারা ভারতীয় সেনার গতিবিধি সংক্রান্ত স্পর্শকাতর তথ্য পাকিস্তানে পাচার করছিল। বহিষ্কৃত পাকিস্তানি কর্মকর্তা এই দু’জনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বলেও জানিয়েছে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি কূটনৈতিক সূত্র।
এদিকে, গত ৭ মে থেকে ব্যাপক সেনা সমাবেশ ও সীমান্ত পেরিয়ে সামরিক অভিযান চলছে দুই দেশের মধ্যেই। সীমান্তেও সেনা মোতায়েন বাড়ানো হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে এই ঘটনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গত রোববার মালোরকোটলা পুলিশ একটি বিবৃতি দেয়। তারা জানায়, ধৃত দুজন ভারতীয় এক ‘পাকিস্তানি হ্যান্ডলারকে’ তথ্য দিচ্ছিল। এর বিনিময়ে অনলাইনের মাধ্যমে টাকা পাচ্ছিল।
পুলিশ আরও জানায়, তাদের সঙ্গে যুক্ত স্থানীয় অন্যান্য গুপ্তচরদেরও চিহ্নিত করা হচ্ছে। এই ঘটনায় একটি এফআইআর নথিভুক্ত করা হয়েছে। পাঞ্জাব পুলিশ এক বিবৃতিতে বলেছে, এই অভিযান সীমান্তপারে চলা গুপ্তচর জাল ভাঙতে এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
এর আগে, গত ২২ এপ্রিল পেহেলগাম হামলার পর ভারত দিল্লির পাকিস্তান হাইকমিশন থেকে প্রতিরক্ষা বিষয়ক কর্মকর্তাদের বহিষ্কার করেছিল। হাইকমিশনে কর্মীর সংখ্যা ৫৫ থেকে ৩০-এ নামানো হয়। পাকিস্তানও তখন একই কাজ করেছিল। তারা ইসলামাবাদের ভারতীয় হাইকমিশন থেকে কূটনীতিকদের ফেরত পাঠিয়ে মিশন ছোট করেছিল।
যুদ্ধ থেমে গেলেও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা অব্যাহত রয়েছে। এর মধ্যেই ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ এনে এক পাকিস্তানি কর্মকর্তাকে বহিষ্কার করেছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ওই কর্মকর্তাকে ‘পারসোনা নন গ্রাটা’ বা অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ভারত বা পাকিস্তান কোনো পক্ষই ওই কর্মকর্তার নাম জানায়নি। ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই সিদ্ধান্ত দিল্লির পাকিস্তান দূতাবাসের চার্জ ডি অ্যাফেয়ার্স সাদ ওয়ারাইচকে জানানো হয়েছে। তাঁকে একটি ডেমাশে (কূটনৈতিক নির্দেশ) দেওয়া হয়েছে। ওই কর্মীকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভারত ছাড়তে বলা হয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দিল্লিতে পাকিস্তানি হাইকমিশনের ওই কর্মকর্তা ‘ভারতের মাটিতে নিজের পদমর্যাদার সঙ্গে বেমানান’ কার্যকলাপ চালাচ্ছিলেন। তাই তাঁকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে। ওই কর্মকর্তা কী কাজ করছিলেন—সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানায়নি মন্ত্রণালয়।
এর আগে, ভারতের পাঞ্জাব পুলিশ চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে দুজনকে গ্রেপ্তার করে। তাদের বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ আনা হয়েছে। তারা ভারতীয় সেনার গতিবিধি সংক্রান্ত স্পর্শকাতর তথ্য পাকিস্তানে পাচার করছিল। বহিষ্কৃত পাকিস্তানি কর্মকর্তা এই দু’জনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বলেও জানিয়েছে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি কূটনৈতিক সূত্র।
এদিকে, গত ৭ মে থেকে ব্যাপক সেনা সমাবেশ ও সীমান্ত পেরিয়ে সামরিক অভিযান চলছে দুই দেশের মধ্যেই। সীমান্তেও সেনা মোতায়েন বাড়ানো হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে এই ঘটনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গত রোববার মালোরকোটলা পুলিশ একটি বিবৃতি দেয়। তারা জানায়, ধৃত দুজন ভারতীয় এক ‘পাকিস্তানি হ্যান্ডলারকে’ তথ্য দিচ্ছিল। এর বিনিময়ে অনলাইনের মাধ্যমে টাকা পাচ্ছিল।
পুলিশ আরও জানায়, তাদের সঙ্গে যুক্ত স্থানীয় অন্যান্য গুপ্তচরদেরও চিহ্নিত করা হচ্ছে। এই ঘটনায় একটি এফআইআর নথিভুক্ত করা হয়েছে। পাঞ্জাব পুলিশ এক বিবৃতিতে বলেছে, এই অভিযান সীমান্তপারে চলা গুপ্তচর জাল ভাঙতে এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
এর আগে, গত ২২ এপ্রিল পেহেলগাম হামলার পর ভারত দিল্লির পাকিস্তান হাইকমিশন থেকে প্রতিরক্ষা বিষয়ক কর্মকর্তাদের বহিষ্কার করেছিল। হাইকমিশনে কর্মীর সংখ্যা ৫৫ থেকে ৩০-এ নামানো হয়। পাকিস্তানও তখন একই কাজ করেছিল। তারা ইসলামাবাদের ভারতীয় হাইকমিশন থেকে কূটনীতিকদের ফেরত পাঠিয়ে মিশন ছোট করেছিল।
ব্রিজিতের জন্ম পুরুষ হিসেবে হয়েছিল—এমন তথ্য প্রচার করেন ডানপন্থী ইনফ্লুয়েন্সার ক্যান্ডেস ওয়েন্স। এরপর তাঁর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেন মাখোঁ দম্পতি। তাঁদের আইনজীবী জানিয়েছেন, এ মামলায় তাঁরা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আদালতে উপস্থাপন করবেন। এদিকে ওয়েন্সের আইনজীবীরা মামলাটি খারিজ করার জন্য একটি আবেদন করেছেন।
৩৫ মিনিট আগেনেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশটির মার্কস ও লেনিন পন্থী কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিএন–ইউএমএল) চেয়ারম্যান কেপি শর্মা অলি অবশেষে সেনাবাহিনীর সুরক্ষা থেকে বেরিয়ে এসেছেন। গত ৯ সেপ্টেম্বর থেকে তিনি শিবপুরীতে অবস্থিত নেপাল আর্মির স্টাফ কলেজে অবস্থান করছিলেন।
৪৪ মিনিট আগেট্রাম্প স্বীকার করেন, তিনি ভেবেছিলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ সমাধান করা ‘সহজ’ হবে। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। তবে তিনি জোর দিয়ে বলেন, তিনি শেষ পর্যন্ত এ সমস্যার সমাধান করবেন।
১ ঘণ্টা আগেনেপালের খ্যাতনামা চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডা. সন্দুক রুইত স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি তাঁর রোগীদের ছেড়ে মন্ত্রী হতে চান না। মঙ্গলবার সকালে নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কার্কি কাঠমান্ডুর তিলগঙ্গা চক্ষু ইনস্টিটিউটে গিয়ে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
৩ ঘণ্টা আগে