বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
ইবাদত
জিলকদ মাসে যে আমল করবেন
হিজরি সনের একাদশ মাস জিলকদ। কোরআনে বর্ণিত সম্মানিত চার মাসের একটি। আরবি ‘জুলকাআদাহ’ শব্দ থেকেই জিলকদ শব্দটি এসেছে। এর অর্থ বসা, বিশ্রাম নেওয়া ইত্যাদি। রমজান ও ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আজহা ও কোরবানির মাঝে নির্দিষ্ট কোনো আবশ্যক ইবাদত নেই বলে এটিকে জিলকদ
তওবার বিশেষ ৪ পুরস্কার
মানুষকে আল্লাহ তাআলা তার ইবাদত-বন্দেগির জন্য সৃষ্টি করেছেন। কিন্তু মানুষ শয়তানের ধোঁকা, নফসের প্ররোচনা ও পরিবেশের কারণে নানা ধরনের গুনাহ করে ফেলে। গুনাহ থেকে পবিত্র হওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে তওবার বিকল্প নেই। তওবা একজন মুমিনের বিশেষ গুণ। বান্দার তওবা আল্লাহ তাআলার কাছে অত্যন্ত পছন্দনীয় একটি আমল। তওবার
ইসমে আজমের মর্ম ও তাৎপর্য
ইসমে আজম মানে শ্রেষ্ঠ বা মহান নাম। আল্লাহ তাআলার অনেক নাম রয়েছে। এসব নামের মধ্যে যে নাম দিয়ে আল্লাহ সুবহানাহু তাআলার বড়ত্ব ও শ্রেষ্ঠত্ব সবচেয়ে বেশি প্রকাশিত হয়, সেগুলোকে ইসমে আজম বলা হয়।
মানসিক প্রশান্তি লাভের ৪ দোয়া
মানসিক অশান্তি থাকলে কোনো কাজেই মন বসে না। সব কাজেই অস্থির লাগে। রাসুল (সা.) যেসব দোয়া পড়ে মনের অস্থিরতা ও পেরেশানি দূর করতেন, তা আমাদেরও পড়া উচিত।
ইসলামে পরার্থপরতার অনুপম শিক্ষা
ইসলাম হচ্ছে চিরসত্য এবং শাশ্বত সুন্দরের ধর্ম। পারস্পরিক কল্যাণকামনা, বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানো, নিজের প্রয়োজন সত্ত্বেও অন্যকে প্রাধান্য দেওয়া—এসব হচ্ছে ইসলামের চিরায়ত সৌন্দর্য।
অহেতুক কাজে সময় নষ্ট করা অনুচিত
সময় অতি মূল্যবান জিনিস। সময় থাকতে সময়ের মূল্য দিতে হয়। অতীতে যারা সময়ের মূল্য দিয়েছে, আজ আমরা তাদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি। সময়কে মূল্যায়ন করলে সময়ও আমাকে স্মরণীয় করে রাখবে স্মৃতির পাতায়।
বিপদমুক্তির কোরআনি আমল
পবিত্র কোরআনের সর্বশেষ তিন সুরা—ইখলাস, ফালাক ও নাস। সুরা ইখলাস মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এ সুরায় আল্লাহ তাআলার সর্বোৎকৃষ্ট পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। সুরা ফালাক ও নাস মদিনায় অবতীর্ণ হয়েছে।
তাকওয়ার তিন স্তর
তাকওয়া শব্দের অর্থ আল্লাহর ভয়ে কোনো কিছু করা বা না করার বোধ। তাকওয়া ছাড়া কোনো ইবাদত কবুল হয় না। তাকওয়া ইবাদতের প্রাণ। যেকোনো কাজ আল্লাহর কাছে গ্রহণীয় হওয়ার জন্য তাকওয়ার প্রয়োজন।
দোয়া কবুলের ৫ বিশেষ মুহূর্ত
দোয়া মুমিনের হাতিয়ার। দোয়া করতে হয় প্রশান্ত চিত্ত ও দৃঢ় মনে। যেকোনো প্রতিকূল পরিস্থিতিতে কাঙ্ক্ষিত বিষয়ে আল্লাহর রহমত ও করুণা কামনা করে কায়মনোবাক্যে প্রার্থনা করলে আল্লাহ তাআলা অবশ্যই তা কবুল করেন।
রমজানের পর মুমিনের ৮ করণীয়
কোনো এক বুজুর্গ ব্যক্তি বলেছিলেন, ‘রব্বানি হও, রমজানি নয়।’ অর্থাৎ, কেবল পবিত্র রমজান মাসে আল্লাহর ইবাদত করবেন এবং বাকি ১১ মাস গুনাহের মধ্যে ডুবে থাকবেন, তা হতে পারে না। রমজান অবশ্যই ইবাদতের মৌসুম এবং এ মাসে বেশি বেশি ইবাদত করতে হবে। তবে এর অর্থ কখনোই অন্য সময়ে ইবাদত ছেড়ে দেওয়া নয়। কারণ বছরের অন্য সম
দানের পুরস্কার ও কৃপণতার শাস্তি
দান-সদকা আল্লাহর প্রিয় ইবাদত। এর পুরস্কার অনেক। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘যারা আল্লাহর রাস্তায় নিজেদের ধনসম্পদ ব্যয় করে, তাদের উদাহরণ একটি বীজের মতো, যা থেকে সাতটি শিষ জন্মায়। প্রতিটি শিষে এক শ করে দানা থাকে। আল্লাহ অতি দানশীল, সর্বজ্ঞ।’ (সুরা বাকারা: ২৬১)
ঈদের নামাজ আদায় করবেন যেভাবে
মাসব্যাপী সংযমের অনুশীলনের পর আল্লাহ তাআলার পুরস্কার হিসেবে ঈদ উদ্যাপিত হয়। ঈদ কেবল আনন্দ-উৎসবই নয়, বরং তা মহান আল্লাহর আনুগত্যে শুদ্ধতা-শূচিতা চর্চার অনন্য উদ্যাপন। ঈদের দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হলো ঈদের নামাজ। ঈদের নামাজের নিয়মকানুন এখানে তুলে ধরা হলো—
ঈদের দিনে করণীয়-বর্জনীয়
ঈদুল ফিতর মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এই উৎসবের দিনেও রয়েছে কিছু কর্তব্য। এই দিনে কিছু করণীয় যেমন রয়েছে, তেমনি রয়েছে কিছু বর্জনীয়ও। এখানে সংক্ষেপে তা তুলে ধরা হলো—
ঈদের রাতে ইবাদতের যে সওয়াব
পবিত্র মাহে রমজান শেষে যে সন্ধ্যায় শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়, সেই রাতই ঈদুল ফিতরের রাত। এই রাত অত্যন্ত বরকতময়। দীর্ঘ সিয়াম-সাধনার পর মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে মুমিন বান্দার পুরস্কার লাভের রাত।
রোজার সওয়াব নষ্ট হয় যেভাবে
রোজা মুমিনের ঢালস্বরূপ। এটি গুনাহ থেকে বাঁচার ঢাল। যুদ্ধের ময়দানে ঢাল যেমন শত্রুর আক্রমণ থেকে রক্ষা করে, তেমনি রোজাও একজন মুমিনকে গুনাহ থেকে বাঁচিয়ে রাখে। হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, ‘রোজা হলো ঢাল।’ (সহিহ বুখারি: ১৮৯৪)
হারাম উপার্জনে দান–সদকা করলে কি সওয়াব হবে?
ইসলামে হালাল রোজগারের গুরুত্ব অপরিসীম। পবিত্র কোরআনে বিভিন্ন স্থানে আল্লাহ তাআলা ইসলাম নির্দেশিত বৈধ পথে আয় করার নির্দেশ দিয়েছেন। এরশাদ হয়েছে, ‘হে মানবজাতি, তোমরা পৃথিবীর হালাল ও পবিত্র বস্তু আহার করো, আর শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না। নিঃসন্দেহে সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।’ (সুরা বাকারা: ১৬৮)।
দোয়া ও মোনাজাতে কাটুক রমজান
মুমিনের জীবনের সবকিছুর নিয়ন্তা মহান আল্লাহই। তাই তাঁর কাছেই বিশ্বাসীদের আশ্রয় চাইতে হয়। দোয়া ও মোনাজাতের মাধ্যমে আমরা মূলত নিজেদের অক্ষমতা এবং মহান আল্লাহর সর্বময় ক্ষমতার স্বীকৃতি দিই।