সাইফুল্লাহ ইবনে ইব্রাহিম
ঘুম জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। শরীরের ক্লান্তি আর অবসাদ দূর হয় ঘুমে। ঘুমোলেই ভেসে ওঠে নানা স্বপ্ন। কখনো ভয়ের, কখনো আসার কখনোবা আনন্দের। কোন স্বপ্ন দেখলে করণীয় কী—সে বিষয়ে রয়েছে ইসলামের নির্দেশনা।
ভালো স্বপ্ন দেখলে করণীয়
ভালো বা পছন্দনীয় কোনো স্বপ্ন দেখার পর সেটি কারও কাছে বলতে চাইলে, মোহাব্বত করেন—এমন কোনো আত্মীয় বা ভালো লোকের কাছে বলা অথবা কোনো আলেমের কাছে বলা উচিত। এটি সুন্নত। রাতে স্বপ্ন দেখলে দিনের শুরুর ভাগেই দুনিয়াবি অন্যান্য কাজে জড়ানোর আগে সেই স্বপ্নের ব্যাখ্যা জেনে নেওয়া গেলে ভালো।
ভয়ভীতির স্বপ্ন দেখলে করণীয়
মন্দ, অপছন্দের বা ভয়ভীতির কোনো স্বপ্ন দেখলে জাগ্রত হয়ে চোখ খোলার সঙ্গে সঙ্গে বাম দিকে ফিরে তিনবার থুতু ফেলবেন। তিনবার পড়বেন, ‘আউজু বিল্লাহি মিনাশ-শায়তানির রাজিম ওয়া শাররি হাজিহির রুইয়া।’ অর্থ: ‘বিতাড়িত শয়তান এবং এই স্বপ্নের অপকারিতা থেকে আমি আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই।’
পার্শ্ব পরিবর্তন করে শোবেন। এই স্বপ্নের অপকারিতা থেকে পানাহ চাওয়ার জন্য এই দোয়া পড়বেন, ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা খাইরা হাজিহির রুইয়া ওয়া খাইরা মা ফিহা, ওয়া আউজুবিকা মিন শাররি হাজিহির রুইয়া, ওয়া শাররি মা ফিহা।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে এই স্বপ্ন এবং এর মধ্যকার যা কিছু রয়েছে তার মঙ্গল বিষয়গুলো কামনা করি। আর এই স্বপ্ন ও তার মধ্যকার খারাপ বিষয়গুলো থেকে আপনার কাছে আশ্রয় চাই।’
এ ধরনের স্বপ্নের বিষয় কারও কাছে বলবেন না। কারও কাছে স্বপ্নের ব্যাখ্যা জানতে চাইলে বা এ ধরনের স্বপ্নের কথা বলে ফেললে ব্যাখ্যা ভালো মনে হলে ভালোটাই বলবে অথবা ব্যাখ্যাদাতা ও শ্রবণকারী উভয়েই বলবে ভালো দেখেছেন, ইনশাআল্লাহ ভালোই হবে।
যে কোনো ব্যক্তি স্বপ্ন দেখার পর এভাবে এই আমলসমূহ করলে খারাপ কিছু হবে না ইনশাআল্লাহ।
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
ঘুম জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। শরীরের ক্লান্তি আর অবসাদ দূর হয় ঘুমে। ঘুমোলেই ভেসে ওঠে নানা স্বপ্ন। কখনো ভয়ের, কখনো আসার কখনোবা আনন্দের। কোন স্বপ্ন দেখলে করণীয় কী—সে বিষয়ে রয়েছে ইসলামের নির্দেশনা।
ভালো স্বপ্ন দেখলে করণীয়
ভালো বা পছন্দনীয় কোনো স্বপ্ন দেখার পর সেটি কারও কাছে বলতে চাইলে, মোহাব্বত করেন—এমন কোনো আত্মীয় বা ভালো লোকের কাছে বলা অথবা কোনো আলেমের কাছে বলা উচিত। এটি সুন্নত। রাতে স্বপ্ন দেখলে দিনের শুরুর ভাগেই দুনিয়াবি অন্যান্য কাজে জড়ানোর আগে সেই স্বপ্নের ব্যাখ্যা জেনে নেওয়া গেলে ভালো।
ভয়ভীতির স্বপ্ন দেখলে করণীয়
মন্দ, অপছন্দের বা ভয়ভীতির কোনো স্বপ্ন দেখলে জাগ্রত হয়ে চোখ খোলার সঙ্গে সঙ্গে বাম দিকে ফিরে তিনবার থুতু ফেলবেন। তিনবার পড়বেন, ‘আউজু বিল্লাহি মিনাশ-শায়তানির রাজিম ওয়া শাররি হাজিহির রুইয়া।’ অর্থ: ‘বিতাড়িত শয়তান এবং এই স্বপ্নের অপকারিতা থেকে আমি আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই।’
পার্শ্ব পরিবর্তন করে শোবেন। এই স্বপ্নের অপকারিতা থেকে পানাহ চাওয়ার জন্য এই দোয়া পড়বেন, ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা খাইরা হাজিহির রুইয়া ওয়া খাইরা মা ফিহা, ওয়া আউজুবিকা মিন শাররি হাজিহির রুইয়া, ওয়া শাররি মা ফিহা।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে এই স্বপ্ন এবং এর মধ্যকার যা কিছু রয়েছে তার মঙ্গল বিষয়গুলো কামনা করি। আর এই স্বপ্ন ও তার মধ্যকার খারাপ বিষয়গুলো থেকে আপনার কাছে আশ্রয় চাই।’
এ ধরনের স্বপ্নের বিষয় কারও কাছে বলবেন না। কারও কাছে স্বপ্নের ব্যাখ্যা জানতে চাইলে বা এ ধরনের স্বপ্নের কথা বলে ফেললে ব্যাখ্যা ভালো মনে হলে ভালোটাই বলবে অথবা ব্যাখ্যাদাতা ও শ্রবণকারী উভয়েই বলবে ভালো দেখেছেন, ইনশাআল্লাহ ভালোই হবে।
যে কোনো ব্যক্তি স্বপ্ন দেখার পর এভাবে এই আমলসমূহ করলে খারাপ কিছু হবে না ইনশাআল্লাহ।
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
জান্নাত লাভের বহু পথ-পদ্ধতি কোরআন-হাদিসে বর্ণিত আছে। এমন চারটি আমল রয়েছে; যা করলে নির্বিঘ্নে জান্নাত যাওয়া যাবে। হজরত আবু ইউসুফ আবদুল্লাহ ইবনে সালাম (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, হে লোক সকল—
৫ ঘণ্টা আগেসন্তানকে ইবাদতে উৎসাহ দেওয়া মা-বাবার মহান দায়িত্ব। ছোটবেলা থেকেই নামাজ, পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত ও দোয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে তারা পরবর্তী জীবনে নীতিমান ও ধার্মিক হয়ে বেড়ে ওঠে। খেলার ছলে নামাজের ভঙ্গি শেখানো, দোয়া মুখস্থ করানো, পরিবারের সঙ্গে ইবাদতে অংশ নিতে বলা—এগুলো তাদের মনে ধর্মীয় চেতনা গড়ে তোলে।
১০ ঘণ্টা আগেকোরআন তিলাওয়াত মোমিনের হৃদয়ের প্রশান্তি ও আত্মার খোরাক। এর প্রতিটি আয়াতে রয়েছে অসীম জ্ঞান, দিকনির্দেশনা ও রহমতের বাণী। কোরআন তিলাওয়াতের মুগ্ধতা অন্তর বিগলিত করে, মনে প্রশান্তি আনে, আত্মা আলোকিত করে। নিয়মিত কোরআন তিলাওয়াত মোমিন জীবনে সার্থকতা এনে দিতে পারে।
১ দিন আগেমানুষের প্রতি সম্মান একটি মৌলিক মানবিক গুণ, যা সমাজে সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির ভিত্তি গড়ে তোলে। প্রত্যেক মানুষ তার মর্যাদা ও অধিকার নিয়ে জন্মগ্রহণ করে, এবং একে অপরকে সম্মান করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। ধর্ম, বর্ণ, জাতি কিংবা পেশা ভেদে কাউকে ছোট করা মানবতার পরিপন্থী। সম্মান প্রদর্শনের মাধ্যমে পারস্পরিক...
২ দিন আগে